অনলাইন ডেস্ক
সৎকন্যাকে ধর্ষণের দায়ে এক বাংলাদেশি প্রবাসীকে ২২ বছরের কারাদণ্ড দিয়েছে মালয়েশিয়ার একটি দায়রা আদালত। একই সঙ্গে তাঁকে আরও ১৫ বার বেত্রাঘাতের সাজা দেওয়া হয়েছে। মালয়েশিয়ার ইংরেজি দৈনিক দ্য স্টারের এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ধর্ষণের ফলে ১৩ বছর বয়সী ওই কিশোরী গর্ভবতী হয়ে পড়ে এবং পরবর্তী সময় সন্তানের জন্ম দেয়। গত বুধবার মালয়েশিয়ার দায়রা আদালতের বিচারক সুরিতা বুদিন সৎকন্যাকে ধর্ষণের দায়ে দোষী সাব্যস্ত করে ওই বাংলাদেশিকে ২২ বছরে কারাদণ্ডের রায় ঘোষণা করেন।
২০২০ সালের ২০ ফেব্রুয়ারি অভিযুক্তকে গ্রেপ্তার করে মালয়েশিয়ার পুলিশ। ওই ব্যক্তিকে গ্রেপ্তারের দিন থেকে সাজা কার্যকরের মেয়াদ শুরু হবে বলে জানিয়েছেন আদালতের বিচারক।
বিচারক সুরিতা বুদিন বলেন, বাদী ও অভিযুক্তের বক্তব্য শোনার পর এই মামলায় আপসের কোনো সুযোগ নেই। ১৩ বছর বয়সী সৎকন্যার সুরক্ষা নিশ্চিত করার কথা ছিল অভিযুক্তের। কিন্তু তিনি অজাচার করেছেন।
দ্য স্টার বলছে, ২০২০ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারি স্থানীয় সময় রাত সাড়ে ১০টার দিকে মালয়েশিয়ার লাবু বাতু-১০-এর তেকির ওরাং আসলি গ্রামে সৎকন্যাকে ধর্ষণ করেন অভিযুক্ত ওই বাংলাদেশি। মালয়েশিয়ার দণ্ডবিধির ৩৭৬বি ধারার আওতায় তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করা হয়। এই ধারায় দোষী সাব্যস্ত ব্যক্তির ১০ থেকে ৩০ বছর পর্যন্ত কারাদণ্ডের বিধান রয়েছে। পাশাপাশি অভিযুক্তকে প্রকাশ্যে বেত্রাঘাতের সাজার কথাও এই ধারায় উল্লেখ করা আছে।
আদালতের মামলার বিচারকাজ পরিচালনা করেছেন মালয়েশিয়ার ডেপুটি পাবলিক প্রসিকিউট গোহ সিয়াও তুং। তবে মামলার শুনানির সময় অভিযুক্তের পক্ষে কোনো প্রতিনিধি ছিলেন না।
কঠোর শাস্তির অনুরোধ জানিয়ে আদালতকে ডেপুটি প্রসিকিউটর বলেন, অভিযুক্ত ব্যক্তি ও সদ্যজাত শিশুর ডিএনএ পরীক্ষা করা হয়েছিল। এতে দেখা গেছে, তাদের উভয়ের ডিএনএ এক। আর অভিযুক্ত ব্যক্তি ঘটনাস্থলে ছিলেন না—এমন দাবির পক্ষে শক্তিশালী কোনো প্রমাণ পাওয়া যায়নি।
তিনি বলেন, ‘ধর্ষণের শিকার হওয়ার সময় মেয়েটির বয়স ১৩ বছর ছিল। তার মা মস্তিষ্কের ক্যানসারে আক্রান্ত হয়ে মারা যান। যে কারণে মেয়েটি তার সুরক্ষা ও দেখাশোনার জন্য সৎবাবার ওপর পুরোপুরি নির্ভরশীল হয়ে পড়ে। অভিযুক্ত ব্যক্তি এর সুযোগ গ্রহণ করেছে।
‘ভুক্তভোগী শিশুটি ১৩ বছর বয়সে পৌঁছানোর আগে অন্তত চারবার নির্যাতনের শিকার হয়। অথচ একটি শিশুর জীবন পড়াশোনা এবং সুখের দিকে মনোনিবেশ করার দরকার হয়। আর এই ঘটনা তার জীবনের ওপর ব্যাপক প্রভাব ফেলেছে। এখন সে একক মা। পাশাপাশি তাকে পড়াশোনাও চালিয়ে যেতে হবে।’
সৎকন্যাকে ধর্ষণের দায়ে এক বাংলাদেশি প্রবাসীকে ২২ বছরের কারাদণ্ড দিয়েছে মালয়েশিয়ার একটি দায়রা আদালত। একই সঙ্গে তাঁকে আরও ১৫ বার বেত্রাঘাতের সাজা দেওয়া হয়েছে। মালয়েশিয়ার ইংরেজি দৈনিক দ্য স্টারের এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ধর্ষণের ফলে ১৩ বছর বয়সী ওই কিশোরী গর্ভবতী হয়ে পড়ে এবং পরবর্তী সময় সন্তানের জন্ম দেয়। গত বুধবার মালয়েশিয়ার দায়রা আদালতের বিচারক সুরিতা বুদিন সৎকন্যাকে ধর্ষণের দায়ে দোষী সাব্যস্ত করে ওই বাংলাদেশিকে ২২ বছরে কারাদণ্ডের রায় ঘোষণা করেন।
২০২০ সালের ২০ ফেব্রুয়ারি অভিযুক্তকে গ্রেপ্তার করে মালয়েশিয়ার পুলিশ। ওই ব্যক্তিকে গ্রেপ্তারের দিন থেকে সাজা কার্যকরের মেয়াদ শুরু হবে বলে জানিয়েছেন আদালতের বিচারক।
বিচারক সুরিতা বুদিন বলেন, বাদী ও অভিযুক্তের বক্তব্য শোনার পর এই মামলায় আপসের কোনো সুযোগ নেই। ১৩ বছর বয়সী সৎকন্যার সুরক্ষা নিশ্চিত করার কথা ছিল অভিযুক্তের। কিন্তু তিনি অজাচার করেছেন।
দ্য স্টার বলছে, ২০২০ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারি স্থানীয় সময় রাত সাড়ে ১০টার দিকে মালয়েশিয়ার লাবু বাতু-১০-এর তেকির ওরাং আসলি গ্রামে সৎকন্যাকে ধর্ষণ করেন অভিযুক্ত ওই বাংলাদেশি। মালয়েশিয়ার দণ্ডবিধির ৩৭৬বি ধারার আওতায় তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করা হয়। এই ধারায় দোষী সাব্যস্ত ব্যক্তির ১০ থেকে ৩০ বছর পর্যন্ত কারাদণ্ডের বিধান রয়েছে। পাশাপাশি অভিযুক্তকে প্রকাশ্যে বেত্রাঘাতের সাজার কথাও এই ধারায় উল্লেখ করা আছে।
আদালতের মামলার বিচারকাজ পরিচালনা করেছেন মালয়েশিয়ার ডেপুটি পাবলিক প্রসিকিউট গোহ সিয়াও তুং। তবে মামলার শুনানির সময় অভিযুক্তের পক্ষে কোনো প্রতিনিধি ছিলেন না।
কঠোর শাস্তির অনুরোধ জানিয়ে আদালতকে ডেপুটি প্রসিকিউটর বলেন, অভিযুক্ত ব্যক্তি ও সদ্যজাত শিশুর ডিএনএ পরীক্ষা করা হয়েছিল। এতে দেখা গেছে, তাদের উভয়ের ডিএনএ এক। আর অভিযুক্ত ব্যক্তি ঘটনাস্থলে ছিলেন না—এমন দাবির পক্ষে শক্তিশালী কোনো প্রমাণ পাওয়া যায়নি।
তিনি বলেন, ‘ধর্ষণের শিকার হওয়ার সময় মেয়েটির বয়স ১৩ বছর ছিল। তার মা মস্তিষ্কের ক্যানসারে আক্রান্ত হয়ে মারা যান। যে কারণে মেয়েটি তার সুরক্ষা ও দেখাশোনার জন্য সৎবাবার ওপর পুরোপুরি নির্ভরশীল হয়ে পড়ে। অভিযুক্ত ব্যক্তি এর সুযোগ গ্রহণ করেছে।
‘ভুক্তভোগী শিশুটি ১৩ বছর বয়সে পৌঁছানোর আগে অন্তত চারবার নির্যাতনের শিকার হয়। অথচ একটি শিশুর জীবন পড়াশোনা এবং সুখের দিকে মনোনিবেশ করার দরকার হয়। আর এই ঘটনা তার জীবনের ওপর ব্যাপক প্রভাব ফেলেছে। এখন সে একক মা। পাশাপাশি তাকে পড়াশোনাও চালিয়ে যেতে হবে।’
গতকাল শুক্রবার ৪৮ তম কলকাতা বইমেলা ২০২৫–এর লোগো উদ্বোধন হয়। এবারের থিম জার্মান। আগামী ২৮ জানুয়ারি বইমেলার উদ্বোধন। তবে এবার ১ হাজার ৫০টি স্টলের মধ্যে বাংলাদেশি কোনো স্টল নেই। আগামী ২৮ জানুয়ারি থেকে ৯ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত চলবে এই বইমেলা।
১৯ মিনিট আগেইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) পররাষ্ট্রনীতি বিষয়ক প্রধান জোসেপ বোরেল প্রস্তাব করেছেন, ইসরায়েলের সঙ্গে ইইউয়ের রাজনৈতিক সংলাপ আনুষ্ঠানিকভাবে স্থগিত করা হোক। গাজা উপত্যকায় আন্তর্জাতিক আইন অবমাননার জন্য এই পদক্ষেপ নেওয়ার কথা বলেছেন তিনি। গতকাল শুক্রবার এক ব্লগ পোস্টে এ
৩৬ মিনিট আগেবাংলাদেশের রাজনৈতিক অস্থিরতা ভারতের জন্য তৈরি পোশাক রপ্তানি বাড়ানোর এবং কোটি কোটি কর্মসংস্থান সৃষ্টির সুযোগ তৈরি করেছে। এমনটাই জানানো হয়েছে অল ইন্ডিয়া প্রফেশনাল কংগ্রেসের (এআইপিসি) এক চিঠিতে। গত ১২ নভেম্বর ভারতের অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারমনের কাছে লেখা চিঠিতে এআইপিসির সভাপতি
২ ঘণ্টা আগেশিল্পকর্ম লুটের নেটওয়ার্ক ধরতে এ তদন্ত চলমান। এসব নেটওয়ার্কের মধ্যে রয়েছে, ন্যান্সি ওয়েনার এবং সুবাস কাপুরের মতো দাগি পাচারকারীরা। সুবাস কাপুর একজন প্রত্নসম্পদ ব্যবসায়ী, তাঁর নিউইয়র্ক গ্যালারির মাধ্যমে কোটি কোটি ডলার মূল্যের শিল্পকর্ম লুটের নেটওয়ার্ক পরিচালিত হয়। দোষী সাব্যস্ত হওয়ায় তিনি ১০ বছরের কা
২ ঘণ্টা আগে