অনলাইন ডেস্ক
অস্ট্রেলিয়ার একটি শিশুসেবা কেন্দ্রের কর্মীর বিরুদ্ধে ৯১ জন শিশুকে যৌন নিপীড়নের অভিযোগে মামলা দায়ের করা হয়েছে। তাও একটি-দুটি মামলা নয়, গুণে গুণে ১৬২৩টি মামলা। যা অস্ট্রেলিয়ার ইতিহাসে কোনো ব্যক্তির বিরুদ্ধে সর্বোচ্চ সংখ্যক মামলা। কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল-জাজিরার প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
আল-জাজিরার প্রতিবেদনে অস্ট্রেলীয় পুলিশের বরাত দিয়ে বলা হয়েছে, ৪৫ বছর বয়সী ওই ব্যক্তির বিরুদ্ধে বিভিন্ন অভিযোগে ১৬২৩টি মামলা দায়ের করা হয়েছে। এর মধ্যে ১৩৬টি মামলা ধর্ষণের অভিযোগে, ১১০ টি মামলা শিশুদের যৌন নিগ্রহের অভিযোগে এবং ৬১৩টি অভিযোগ আনা হয়েছে শিশু নিগ্রহের উপকরণ তৈরির দায়ে।
পুলিশ জানিয়েছে, ওই লোক ২০০৭ সাল থেকে ২০২২ সালের মধ্যে অস্ট্রেলিয়ার বিভিন্ন শহর—সিডনি, ব্রিসবেন এবং অন্যান্য এলাকার শিশুসেবা কেন্দ্রে এসব ঘটনা ঘটেছে। পুলিশ জানিয়েছে, লোকটি বিভিন্ন শিশুসেবা কেন্দ্রে চাকরি নেওয়ার জন্য প্রতিবারই প্রয়োজনীয় পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়েছে এবং সেখানে গিয়ে প্রতিবার বয়ঃসন্ধিকালীন কিশোরীদের যৌন নিগ্রহ করেছে।
পুলিশ আরও বলেছে, শিশু নিপীড়নের ভিডিও চিত্র দেখে অস্ট্রেলিয়ার ৮৭টি শিশুকে চিহ্নিত করা হয়েছে। বিদেশে নিপীড়নের চার শিশুকে শনাক্ত করতে আন্তর্জাতিক অংশীদারদের সঙ্গে তারা কাজ করছে। ২০১৪ সালে ডার্ক ওয়েবে শিশু যৌন নিপীড়নের ছবি ও ভিডিও চিত্র ছড়িয়ে পড়ার পর থেকে তদন্তকারীরা ওই ব্যক্তির সন্ধান করছিলেন।
অভিযুক্ত ব্যক্তির নাম প্রকাশ করেনি পুলিশ। কুইন্সল্যান্ডের গোল্ডকোস্টের বাসিন্দা ওই ব্যক্তিকে ২০২২ সালের আগস্টে গ্রেপ্তার করা হয়। তিনি এখন পুলিশি হেফাজতে আছেন। ২১ আগস্ট ব্রিসবেন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে তাঁর মুখোমুখি হওয়ার কথা আছে।
অস্ট্রেলিয়ার ফেডারেল পুলিশের উত্তরাঞ্চলীয় সহকারী কমিশনার জাস্টিন গফ বলেছেন, ‘অভিযুক্ত অপরাধীকে চিহ্নিত করা এবং শিশু নিপীড়ন বন্ধে আইন প্রয়োগকারী সংস্থার পরিশ্রমের জন্য আমি অত্যন্ত গর্বিত।’
নিউ সাউথ ওয়েলস রাজ্য পুলিশের সহকারী কমিশনার মাইকেল ফিটজেরাল্ড এই মামলাকে ‘গোয়েন্দাদের দেখা শিশু নিপীড়নের সবচেয়ে ভয়ংকর ঘটনাগুলোর মধ্যে একটি’ বলে বর্ণনা করেছেন।
অস্ট্রেলিয়ার একটি শিশুসেবা কেন্দ্রের কর্মীর বিরুদ্ধে ৯১ জন শিশুকে যৌন নিপীড়নের অভিযোগে মামলা দায়ের করা হয়েছে। তাও একটি-দুটি মামলা নয়, গুণে গুণে ১৬২৩টি মামলা। যা অস্ট্রেলিয়ার ইতিহাসে কোনো ব্যক্তির বিরুদ্ধে সর্বোচ্চ সংখ্যক মামলা। কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল-জাজিরার প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
আল-জাজিরার প্রতিবেদনে অস্ট্রেলীয় পুলিশের বরাত দিয়ে বলা হয়েছে, ৪৫ বছর বয়সী ওই ব্যক্তির বিরুদ্ধে বিভিন্ন অভিযোগে ১৬২৩টি মামলা দায়ের করা হয়েছে। এর মধ্যে ১৩৬টি মামলা ধর্ষণের অভিযোগে, ১১০ টি মামলা শিশুদের যৌন নিগ্রহের অভিযোগে এবং ৬১৩টি অভিযোগ আনা হয়েছে শিশু নিগ্রহের উপকরণ তৈরির দায়ে।
পুলিশ জানিয়েছে, ওই লোক ২০০৭ সাল থেকে ২০২২ সালের মধ্যে অস্ট্রেলিয়ার বিভিন্ন শহর—সিডনি, ব্রিসবেন এবং অন্যান্য এলাকার শিশুসেবা কেন্দ্রে এসব ঘটনা ঘটেছে। পুলিশ জানিয়েছে, লোকটি বিভিন্ন শিশুসেবা কেন্দ্রে চাকরি নেওয়ার জন্য প্রতিবারই প্রয়োজনীয় পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়েছে এবং সেখানে গিয়ে প্রতিবার বয়ঃসন্ধিকালীন কিশোরীদের যৌন নিগ্রহ করেছে।
পুলিশ আরও বলেছে, শিশু নিপীড়নের ভিডিও চিত্র দেখে অস্ট্রেলিয়ার ৮৭টি শিশুকে চিহ্নিত করা হয়েছে। বিদেশে নিপীড়নের চার শিশুকে শনাক্ত করতে আন্তর্জাতিক অংশীদারদের সঙ্গে তারা কাজ করছে। ২০১৪ সালে ডার্ক ওয়েবে শিশু যৌন নিপীড়নের ছবি ও ভিডিও চিত্র ছড়িয়ে পড়ার পর থেকে তদন্তকারীরা ওই ব্যক্তির সন্ধান করছিলেন।
অভিযুক্ত ব্যক্তির নাম প্রকাশ করেনি পুলিশ। কুইন্সল্যান্ডের গোল্ডকোস্টের বাসিন্দা ওই ব্যক্তিকে ২০২২ সালের আগস্টে গ্রেপ্তার করা হয়। তিনি এখন পুলিশি হেফাজতে আছেন। ২১ আগস্ট ব্রিসবেন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে তাঁর মুখোমুখি হওয়ার কথা আছে।
অস্ট্রেলিয়ার ফেডারেল পুলিশের উত্তরাঞ্চলীয় সহকারী কমিশনার জাস্টিন গফ বলেছেন, ‘অভিযুক্ত অপরাধীকে চিহ্নিত করা এবং শিশু নিপীড়ন বন্ধে আইন প্রয়োগকারী সংস্থার পরিশ্রমের জন্য আমি অত্যন্ত গর্বিত।’
নিউ সাউথ ওয়েলস রাজ্য পুলিশের সহকারী কমিশনার মাইকেল ফিটজেরাল্ড এই মামলাকে ‘গোয়েন্দাদের দেখা শিশু নিপীড়নের সবচেয়ে ভয়ংকর ঘটনাগুলোর মধ্যে একটি’ বলে বর্ণনা করেছেন।
গত আগস্টে ছাত্র–জনতার গণ-অভ্যুত্থানে আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর থেকে এখনো বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ পরিস্থিতি অস্থির অবস্থায় রয়েছে। যার পরিপ্রেক্ষিতে সব কর্মীকে দেশে ফিরিয়ে নিয়েছে বাংলাদেশে ভারতীয় হাইকমিশন। সাময়িকভাবে বন্ধ করে দিয়েছে বাংলাদেশিদের ভিসা দেওয়া। এর প্রভাবে ভারতের চিকিৎসা পর্যটন খাতে নেমেছে
২ ঘণ্টা আগেওই প্রবাসীকে পাবলিক প্রসিকিউশনের কাছে পাঠিয়েছে কুয়েতি পুলিশ। ওই ব্যক্তির দাবি, ১৯৮৮ সালে এক কুয়েতি নারীর কাছ থেকে অর্থের বিনিময়ে তিনি নাগরিকত্ব নেন। তিনি নিজেকে কুড়িয়ে পাওয়া শিশু দাবি করেন এবং ওই নারী তাঁকে দত্তক নিতে চেয়েছিলেন বলে জানান। তিনি আরও জানান, ওই নারী এখন বেঁচে নেই।
৪ ঘণ্টা আগেশনিবার রাত ১০টা নাগাদ অন্তত ১০-১২ জন প্রথম বর্ষের ছাত্রকে ডেকে পাঠানো হয়েছিল। দুই থেকে তিন ঘণ্টা ধরে দাঁড় করিয়ে রাখা হয়। এরপর পরিচয় দিতে বলা হয়। অনিল দাঁড়িয়ে থাকতে থাকতে হঠাৎ অজ্ঞান হয়ে পড়ে যান।
৮ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের এই সিদ্ধান্ত ইউক্রেন ও রাশিয়ার মধ্যে যুদ্ধের চিত্র বদলে দিতে পারে বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা। রাশিয়া এটিকে সরাসরি পশ্চিমা বিশ্বের সঙ্গে সংঘাত হিসেবে বিবেচনা করতে পারে, যা আন্তর্জাতিক নিরাপত্তা ও স্থিতিশীলতার জন্য বড় হুমকি।
৮ ঘণ্টা আগে