অনলাইন ডেস্ক
ঢাকা: ফিলিপাইনে করোনাভাইরাসে আক্রান্তের সংখ্যা ১০ লাখ ছাড়িয়েছে। আজ সোমবার এ সম্পর্কিত এক বিবৃতিতে এ তথ্য জানায় দেশটির কর্তৃপক্ষ।
উদ্ভূত পরিস্থিতি সামাল দিতে ফিলিপাইনের সরকার দেশটির স্বাস্থ্য খাতের সক্ষমতা বাড়ানোর চেষ্টা করছে। করোনার দ্বিতীয় ঢেউ সামাল দিতে এরই মধ্যে হিমশিম খাচ্ছে দেশটির স্বাস্থ্য খাত। একই সঙ্গে চিকিৎসক ও নার্স নিয়োগের ওপর জোর দেওয়া হচ্ছে।
বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়, গত মাসের শেষ দিকে ফিলিপাইনের রাজধানী ম্যানিলা ও এর আশপাশের অঞ্চলে করোনা পরিস্থিতি মোকাবিলায় দুই সপ্তাহের লকডাউন ঘোষণা করা হয়। এতে কিছুটা সুফল মিললেও চলতি মাসে এরই মধ্যে শনাক্ত হওয়া সংক্রমণ সংখ্যা ৯ হাজার ছাড়িয়ে গেছে। গত মার্চে এ সংখ্যা ছিল ৫ হাজার ৫২৫। এপ্রিলে দৈনিক গড় সংক্রমণ সংখ্যা ২১৩।
যে হারে সংক্রমণ হচ্ছে, তাতে খুব দ্রুতই ফিলিপাইনের হাসপাতালগুলোয় আইসিইউ সংকট দেখা দেবে। এরই মধ্যে ম্যানিলার হাসপাতালগুলোর আইসিইউ সংক্ষমতার ৭০ শতাংশ ব্যবহার করা হচ্ছে। হাসপাতালের সাধারণ শয্যা ও আইসোলেশন শয্যার অর্ধেকের বেশি এখন কোভিড রোগীদের দখলে। উদ্ভুত পরিস্থিতিতে রোগীর চাপ সামলাতে দেশটির সরকারি হাসপাতাল ন্যাশনাল কিডনি ট্রান্সপ্ল্যান্ট ইনস্টিটিউটের জরুরি বিভাগে তাঁবু খাটানো হচ্ছে।
ফিলিপাইনের প্রেসিডেন্ট কার্যালয়ের মুখপাত্র হ্যারি রোক আজ সোমবার এ সম্পর্কিত এক ঘোষণায় বলেন, করোনা পরিস্থিতি মোকাবিলায় দ্রুতই ম্যানিলায় আরও ২৮৯টি আইসিইউ বেডের ব্যবস্থা করা হবে।
এদিকে গুরুতর রোগীদের উন্নত চিকিৎসা দেওয়ার লক্ষ্যে ফিলিপাইন রেডক্রস জানিয়েছে, তারা সাধারণ কোভিড রোগীদের জন্য ফিল্ড হাসপাতাল তৈরি করেছে। পাশাপাশি অব্যবহৃত ক্লাসরুম ও ভবনগুলোকে কোয়ারেন্টিন সুবিধাসম্পন্ন ইউনিটে পরিণত করছে, যাতে মাঝারি মাত্রায় সংক্রমণ রয়েছে—এমন রোগীদের চিকিৎসা দেওয়া যায়।
সার্বিক পরিস্থিতি নিয়ে ফিলিপাইন সরকার গঠিত করোনাভাইরাস টাস্কফোর্সের সদস্য ড. জন অং রয়টার্সকে বলেন, ফিলিপাইন সরকারের উচিত টিকা কার্যক্রমে মন দেওয়া। না হলে পরিস্থিতি সামাল দেওয়া সম্ভব হবে না। এই অবস্থা বেশি দিন চললে অর্থনীতির অবস্থাও খারাপ হয়ে যাবে। দৈনিক অন্তত সাড়ে ৩ লাখ লোককে টিকা দেওয়া দরকার, যাতে ৭ কোটি লোককে দ্রুত টিকার আওতায় আনা যায়।
প্রসঙ্গত, গত মার্চে করোনার টিকা দেওয়া শুরুর পর ফিলিপাইনে এখন পর্যন্ত ১৫ লাখ লোককে টিকা দেওয়া সম্ভব হয়েছে। এর মধ্যে মাত্র ২ লাখ ৩১ হাজার লোক টিকার দ্বিতীয় ডোজ পেয়েছে।
ঢাকা: ফিলিপাইনে করোনাভাইরাসে আক্রান্তের সংখ্যা ১০ লাখ ছাড়িয়েছে। আজ সোমবার এ সম্পর্কিত এক বিবৃতিতে এ তথ্য জানায় দেশটির কর্তৃপক্ষ।
উদ্ভূত পরিস্থিতি সামাল দিতে ফিলিপাইনের সরকার দেশটির স্বাস্থ্য খাতের সক্ষমতা বাড়ানোর চেষ্টা করছে। করোনার দ্বিতীয় ঢেউ সামাল দিতে এরই মধ্যে হিমশিম খাচ্ছে দেশটির স্বাস্থ্য খাত। একই সঙ্গে চিকিৎসক ও নার্স নিয়োগের ওপর জোর দেওয়া হচ্ছে।
বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়, গত মাসের শেষ দিকে ফিলিপাইনের রাজধানী ম্যানিলা ও এর আশপাশের অঞ্চলে করোনা পরিস্থিতি মোকাবিলায় দুই সপ্তাহের লকডাউন ঘোষণা করা হয়। এতে কিছুটা সুফল মিললেও চলতি মাসে এরই মধ্যে শনাক্ত হওয়া সংক্রমণ সংখ্যা ৯ হাজার ছাড়িয়ে গেছে। গত মার্চে এ সংখ্যা ছিল ৫ হাজার ৫২৫। এপ্রিলে দৈনিক গড় সংক্রমণ সংখ্যা ২১৩।
যে হারে সংক্রমণ হচ্ছে, তাতে খুব দ্রুতই ফিলিপাইনের হাসপাতালগুলোয় আইসিইউ সংকট দেখা দেবে। এরই মধ্যে ম্যানিলার হাসপাতালগুলোর আইসিইউ সংক্ষমতার ৭০ শতাংশ ব্যবহার করা হচ্ছে। হাসপাতালের সাধারণ শয্যা ও আইসোলেশন শয্যার অর্ধেকের বেশি এখন কোভিড রোগীদের দখলে। উদ্ভুত পরিস্থিতিতে রোগীর চাপ সামলাতে দেশটির সরকারি হাসপাতাল ন্যাশনাল কিডনি ট্রান্সপ্ল্যান্ট ইনস্টিটিউটের জরুরি বিভাগে তাঁবু খাটানো হচ্ছে।
ফিলিপাইনের প্রেসিডেন্ট কার্যালয়ের মুখপাত্র হ্যারি রোক আজ সোমবার এ সম্পর্কিত এক ঘোষণায় বলেন, করোনা পরিস্থিতি মোকাবিলায় দ্রুতই ম্যানিলায় আরও ২৮৯টি আইসিইউ বেডের ব্যবস্থা করা হবে।
এদিকে গুরুতর রোগীদের উন্নত চিকিৎসা দেওয়ার লক্ষ্যে ফিলিপাইন রেডক্রস জানিয়েছে, তারা সাধারণ কোভিড রোগীদের জন্য ফিল্ড হাসপাতাল তৈরি করেছে। পাশাপাশি অব্যবহৃত ক্লাসরুম ও ভবনগুলোকে কোয়ারেন্টিন সুবিধাসম্পন্ন ইউনিটে পরিণত করছে, যাতে মাঝারি মাত্রায় সংক্রমণ রয়েছে—এমন রোগীদের চিকিৎসা দেওয়া যায়।
সার্বিক পরিস্থিতি নিয়ে ফিলিপাইন সরকার গঠিত করোনাভাইরাস টাস্কফোর্সের সদস্য ড. জন অং রয়টার্সকে বলেন, ফিলিপাইন সরকারের উচিত টিকা কার্যক্রমে মন দেওয়া। না হলে পরিস্থিতি সামাল দেওয়া সম্ভব হবে না। এই অবস্থা বেশি দিন চললে অর্থনীতির অবস্থাও খারাপ হয়ে যাবে। দৈনিক অন্তত সাড়ে ৩ লাখ লোককে টিকা দেওয়া দরকার, যাতে ৭ কোটি লোককে দ্রুত টিকার আওতায় আনা যায়।
প্রসঙ্গত, গত মার্চে করোনার টিকা দেওয়া শুরুর পর ফিলিপাইনে এখন পর্যন্ত ১৫ লাখ লোককে টিকা দেওয়া সম্ভব হয়েছে। এর মধ্যে মাত্র ২ লাখ ৩১ হাজার লোক টিকার দ্বিতীয় ডোজ পেয়েছে।
উত্তর-পূর্ব লেবাননের একটি জরুরি প্রতিক্রিয়া কেন্দ্রে ইসরায়েলি বিমান হামলায় কমপক্ষে ১৫ জন উদ্ধারকর্মী নিহত হয়েছেন। গতকাল বৃহস্পতিবার এ হামলার ঘটনা ঘটে। আজ শুক্রবার লেবাননের রাষ্ট্রীয় সংবাদ সংস্থা এনএনএ বরাত দিয়ে এ তথ্য জানিয়েছে বিবিসি
২ ঘণ্টা আগেস্পেনের একটি বৃদ্ধাশ্রমে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় অন্তত ১০ নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় আহত হয়েছেন আরও অনেকে। এদের মধ্যে দুজনের অবস্থা সংকটাপন্ন বলে জানিয়েছে স্থানীয় কর্তপক্ষ। আজ শুক্রবার স্পেনের স্থানীয় সংবাদমাধ্যম এল পেইসের বরাত দিয়ে এ খবর জানিয়েছে আল-জাজিরা।
৩ ঘণ্টা আগেঅপ্রাপ্তবয়স্ক নারী হলেও সম্মতির ভিত্তিতে তাঁর সঙ্গে যৌনসঙ্গম ধর্ষণ হিসেবে গণ্য হবে বলে রায় দিয়েছে মুম্বাই হাইকোর্ট। আইন অনুযায়ী এ ক্ষেত্রে সম্মতিকে বৈধতার জন্য যুক্তি হিসেবে প্রদর্শন গ্রহণযোগ্য হবে না।
৭ ঘণ্টা আগেএখন থেকে মহানবী মুহাম্মদ (সা.)-এর রওজা শরিফ জিয়ারতের জন্য আগাম অনুমতি নিতে হবে। অতিরিক্ত ভিড় থেকে মসজিদের কার্যক্রম বিঘ্ন হওয়া ঠেকাতে এবং ঐতিহাসিক স্থাপত্য সংরক্ষণের এই উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।
৭ ঘণ্টা আগে