অনলাইন ডেস্ক
গত বছর শান্তিতে নোবেল বিজয়ী ইরানি মানবাধিকারকর্মী নারগিস মোহাম্মদিকে আরও ১৫ মাসের কারাদণ্ড দিয়েছেন দেশটির একটি আদালত। বিভিন্ন অভিযোগে নারগিস মোহাম্মদি এরই মধ্যে ১২ বছর কারাভোগ করেছেন। নতুন এই কারাদণ্ডের কারণে তাঁকে আরও ১৫ মাস বন্দী থাকতে হবে। একই সঙ্গে তাঁর ওপর আরও বিভিন্ন বিধিনিষেধ আরোপ করেছেন আদালত। মার্কিন সম্প্রচারমাধ্যম সিএনএনের এক প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
নারগিস মোহাম্মদির বিরুদ্ধে ইরানের নামে অপপ্রচার ছড়ানোর অভিযোগ আনা হয়েছে। কারাগারে থাকার সময়ই এই অপপ্রচার চালিয়েছেন বলে অভিযোগ ইরান সরকারের। নতুন করে দেওয়া এই সাজার সমালোচনা করেছে নারগিসের পরিবার। তাঁরা জানিয়েছেন, ২০২১ সালের মার্চের পর থেকে এ নিয়ে নারগিস মোহাম্মদির বিরুদ্ধে পাঁচবার দণ্ডাদেশ দেওয়া হলো।
বিগত কয়েক দশক ধরেই মানবাধিকার রক্ষায় কাজ করছেন নারগিস মোহাম্মদি। এসব কাজের জন্য গত দুই দশকে তাঁকে অন্তত ১৩ বার আটক হতে হয়েছে এবং এর মধ্যে কারাগারেও গেছেন বেশ কয়েকবার। তাঁকে বিভিন্ন অভিযোগে মোট ৩১ বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে।
নারগিস মোহাম্মদি বর্তমানে তেহরানের আলোচিত এভিন কারাগারে বন্দী। নতুন সাজার আদেশে বলা হয়েছে, কারাভোগের পাশাপাশি তাঁকে দুই বছরের জন্য তেহরানের বাইরে থাকতে হবে। তাই এখন তাঁকে তেহরানের বাইরে নেওয়া হবে।
আদালত আরও বলেছেন, সাজাভোগ শেষ হওয়ার পর নারগিস মোহাম্মদি দুই বছর দেশের বাইরে যেতে পারবেন না। তিনি কোনো রাজনৈতিক ও সামাজিক গোষ্ঠীর সঙ্গে সম্পৃক্ত হতে পারবেন না। এমনকি ওই সময় মুঠোফোন ব্যবহার করা থেকেও বিরত থাকতে হবে নারগিস মোহাম্মদিকে।
এর আগে, গত ৬ অক্টোবর নারী অধিকার রক্ষা, নারী নিপীড়নের বিরুদ্ধ লড়াই ও মানবাধিকার রক্ষায় অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ ২০২৩ সালে শান্তিতে নোবেল পান ইরানের নারগিস মোহাম্মদি। নোবেল ওয়েবসাইটে বলা হয়েছে, চলতি বছর ইরানে নারী নিপীড়নের বিরুদ্ধে এবং সবার জন্য মানবাধিকার প্রতিষ্ঠায় নারগিস মোহাম্মদির লড়াইয়ের স্বীকৃতি হিসেবে তাঁকে শান্তিতে নোবেল দেওয়া হলো।
নোবেল কমিটি আরও বলেছে, নারী অধিকার ও মানবাধিকার রক্ষার লড়াইয়ে চড়া মূল্য দিতে হয়েছে। তাঁকে ইরান সরকার ১৩ বার কারাবন্দী করেছে। বিভিন্ন অভিযোগে ৩১ বছরের কারাদণ্ড দিয়েছে এবং ১৫ বার তাঁকে দোররা মেরে শাস্তি দিয়েছে।
গত বছর শান্তিতে নোবেল বিজয়ী ইরানি মানবাধিকারকর্মী নারগিস মোহাম্মদিকে আরও ১৫ মাসের কারাদণ্ড দিয়েছেন দেশটির একটি আদালত। বিভিন্ন অভিযোগে নারগিস মোহাম্মদি এরই মধ্যে ১২ বছর কারাভোগ করেছেন। নতুন এই কারাদণ্ডের কারণে তাঁকে আরও ১৫ মাস বন্দী থাকতে হবে। একই সঙ্গে তাঁর ওপর আরও বিভিন্ন বিধিনিষেধ আরোপ করেছেন আদালত। মার্কিন সম্প্রচারমাধ্যম সিএনএনের এক প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
নারগিস মোহাম্মদির বিরুদ্ধে ইরানের নামে অপপ্রচার ছড়ানোর অভিযোগ আনা হয়েছে। কারাগারে থাকার সময়ই এই অপপ্রচার চালিয়েছেন বলে অভিযোগ ইরান সরকারের। নতুন করে দেওয়া এই সাজার সমালোচনা করেছে নারগিসের পরিবার। তাঁরা জানিয়েছেন, ২০২১ সালের মার্চের পর থেকে এ নিয়ে নারগিস মোহাম্মদির বিরুদ্ধে পাঁচবার দণ্ডাদেশ দেওয়া হলো।
বিগত কয়েক দশক ধরেই মানবাধিকার রক্ষায় কাজ করছেন নারগিস মোহাম্মদি। এসব কাজের জন্য গত দুই দশকে তাঁকে অন্তত ১৩ বার আটক হতে হয়েছে এবং এর মধ্যে কারাগারেও গেছেন বেশ কয়েকবার। তাঁকে বিভিন্ন অভিযোগে মোট ৩১ বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে।
নারগিস মোহাম্মদি বর্তমানে তেহরানের আলোচিত এভিন কারাগারে বন্দী। নতুন সাজার আদেশে বলা হয়েছে, কারাভোগের পাশাপাশি তাঁকে দুই বছরের জন্য তেহরানের বাইরে থাকতে হবে। তাই এখন তাঁকে তেহরানের বাইরে নেওয়া হবে।
আদালত আরও বলেছেন, সাজাভোগ শেষ হওয়ার পর নারগিস মোহাম্মদি দুই বছর দেশের বাইরে যেতে পারবেন না। তিনি কোনো রাজনৈতিক ও সামাজিক গোষ্ঠীর সঙ্গে সম্পৃক্ত হতে পারবেন না। এমনকি ওই সময় মুঠোফোন ব্যবহার করা থেকেও বিরত থাকতে হবে নারগিস মোহাম্মদিকে।
এর আগে, গত ৬ অক্টোবর নারী অধিকার রক্ষা, নারী নিপীড়নের বিরুদ্ধ লড়াই ও মানবাধিকার রক্ষায় অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ ২০২৩ সালে শান্তিতে নোবেল পান ইরানের নারগিস মোহাম্মদি। নোবেল ওয়েবসাইটে বলা হয়েছে, চলতি বছর ইরানে নারী নিপীড়নের বিরুদ্ধে এবং সবার জন্য মানবাধিকার প্রতিষ্ঠায় নারগিস মোহাম্মদির লড়াইয়ের স্বীকৃতি হিসেবে তাঁকে শান্তিতে নোবেল দেওয়া হলো।
নোবেল কমিটি আরও বলেছে, নারী অধিকার ও মানবাধিকার রক্ষার লড়াইয়ে চড়া মূল্য দিতে হয়েছে। তাঁকে ইরান সরকার ১৩ বার কারাবন্দী করেছে। বিভিন্ন অভিযোগে ৩১ বছরের কারাদণ্ড দিয়েছে এবং ১৫ বার তাঁকে দোররা মেরে শাস্তি দিয়েছে।
যুক্তরাষ্ট্রের নবনির্বাচিত প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের ঘনিষ্ঠ মিত্র ও বিশ্বের শীর্ষ ধনকুবের ইলন মাস্ক জাতিসংঘে নিযুক্ত ইরানি রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে গোপনে সাক্ষাৎ করেছেন। চলতি সপ্তাহের শুরুর দিকে তাঁরা সাক্ষাৎ করেন। মার্কিন সংবাদমাধ্যম নিউইয়র্ক টাইমস ইরানের দুটি সূত্রের বরাত দিয়ে
৩১ মিনিট আগেইসরায়েল অধিকৃত ফিলিস্তিনি অঞ্চলে যেসব প্রাকৃতিক সম্পদ আছে সেগুলোর সার্বভৌম মালিকানা ফিলিস্তিনি জনগণের। এই বিষয়টির স্বীকৃতি দিয়ে জাতিসংঘে একটি প্রস্তাব পাস হয়েছে। প্রস্তাবটিতে পশ্চিমা বিশ্বের অনেকগুলো দেশ সমর্থন দিয়েছে। গত বৃহস্পতিবার জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের বৈঠকে এই প্রস্তাব পাস হয়
১ ঘণ্টা আগেচিকিৎসার জন্য ২০০৭ সালে ভারতের আসামে গিয়েছিল বাংলাদেশের সিলেটের এক পরিবার। শিলচর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসা চলাকালে পরিবারের এক মেয়ে স্থানীয় এক যুবকের প্রেমে পড়ে। শেষমেশ তাঁকে বিয়ে করে সেখানেই থেকে যান তিনি। তবে তাঁর ভারতীয় নাগরিকত্ব পাওয়ার পথ কখনোই প্রশস্ত ছিল না। ২০১৯ সালে বিজেপি সরকার হিন্দুস
২ ঘণ্টা আগেউত্তর কোরিয়ার নেতা কিম জং উন আত্মঘাতী ড্রোনের ব্যাপক উৎপাদন শুরু করার নির্দেশ দিয়েছেন। তাঁর মতে, বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে এমন ড্রোনের ব্যবহার বাড়ার প্রেক্ষাপটে সামরিক মতবাদেও দ্রুত পরিবর্তন আনা প্রয়োজন। আজ শুক্রবার উত্তর কোরিয়ার রাষ্ট্র নিয়ন্ত্রিত সংবাদ সংস্থা কেসিএনএ—এর বরাত দিয়ে প্রকাশিত এক প্রতিবেদ
৩ ঘণ্টা আগে