অনলাইন ডেস্ক
মালয়েশিয়ার সরকার আবারও বিদেশি কর্মীদের আবেদন ওপর স্থগিতাদেশের মেয়াদ বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে। অর্থাৎ, দেশটিতে এখনই নতুন করে আর কোনো শ্রমিক নেওয়া হবে না। দেশটির স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী দাতুক সেরি সাইফুদ্দিন নাসুশন ইসমাইল এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানিয়েছেন।
মালয়েশিয়ার সংবাদমাধ্যম ‘দ্য এজ’ এক প্রতিবেদনে এ খবর জানিয়েছে।
গত সোমবার এক সংবাদ সম্মেলনে সাইফুদ্দিন বলেন, অর্থ মন্ত্রণালয় অনুমান মালয়েশিয়ার মোট শ্রমশক্তি ১৭১ লাখ। এর মধ্যে বিদেশি শ্রমিকদের সংখ্যা মোট শ্রমশক্তির ১৫ শতাংশের বেশি হওয়া যাবে না। বর্তমানে দেশে বিদেশি কর্মীদের সর্বোচ্চ সীমা চলতি বছরের মধ্যেই ৩১ ডিসেম্বরের মধ্যেই পূরণ হয়ে যাবে। এর মধ্যে অনুমোদিত কোটা, অপেক্ষারত ও রিক্যালিব্রেশন প্রোগ্রাম-২-এর শ্রমিকেরা রয়েছেন।
মালয়েশিয়া সরকার ২০২৩ সালের মার্চ থেকে বিদেশি কর্মী নিয়োগের ওপর স্থগিতাদেশ দিয়েছে।
সাইফুদ্দিন আরও বলেন, ‘আজকের (সোমবার) বৈঠকে মানবসম্পদ মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে আলোচনার পর আমরা সিদ্ধান্ত নিয়েছি যে বিদেশি কর্মীদের আবেদনের ওপর বর্তমান স্থগিতাদেশ অব্যাহত থাকবে। বিদেশি কর্মীদের জন্য নতুন কোনো কোটা নেই।’
চলতি বছরের জানুয়ারির শেষ দিকে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী সাইফুদ্দিনের ঘোষণার পর দেশটির মন্ত্রিসভা বিদেশি কর্মীদের আবেদন এবং অনুমোদনের ওপর স্থগিতাদেশ বজায় রাখার সিদ্ধান্ত নেয়। কারণ, যেসব কোটায় মালয়েশিয়া বিদেশি কর্মী নিয়োগের অনুমতি দেয়, তা দেশটির কর্মশক্তির চাহিদা মেটাতে যথেষ্ট রয়েছে।
তবে দেশটির বেসরকারি খাত শ্রমের ঘাটতির দাবি করে নিষেধাজ্ঞা তুলে নেওয়ার আহ্বান জানিয়েছে। এরপরেও আগের নীতিতেই বহাল থাকছে মালয়েশিয়ার বিদেশি শ্রমিক নেওয়ার নীতি।
একটি পৃথক বিবৃতিতে সাইফুদ্দিন বলেছেন, ৫০০ কোটি মালয়েশিয়ান রিঙ্গিতের ইস্ট কোস্ট রেল লিংক প্রকল্পের ঠিকাদার চায়না কমিউনিকেশন কনস্ট্রাকশন কোম্পানিকে বিদেশি শ্রমিক আনার আবেদন মঞ্জুর করা হয়েছে।
তিনি জোর দিয়ে বলেন, চীনা কোম্পানিকে বিদেশি শ্রমিক আনার অনুমোদন অনেক আগেই দেওয়া হয়েছে। এখন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ প্রকল্পটি বাস্তবায়নের জন্য মেয়াদটি বাড়ানো হচ্ছে।
জনশক্তি, কর্মসংস্থান ও প্রশিক্ষণ ব্যুরোর তথ্য অনুযায়ী, মালয়েশিয়ার শ্রমবাজারে ২০২২ সালের আগস্টে কর্মী যাওয়া শুরু হওয়ার পর থেকে এখন পর্যন্ত ৪ লাখের বেশি বাংলাদেশি সেখানে গেছেন। শুধু ২০২৩ সালেই বাংলাদেশ থেকে সাড়ে ৩ লাখের বেশি শ্রমিক নিয়োগ দিয়েছে মালয়েশিয়া। তাদের মধ্যে এখন বেকার, বেতনহীন ও কম বেতনে চাকরি করছেন—এমন কর্মীর সংখ্যা অন্তত ১ লাখ।
মালয়েশিয়ার সরকার আবারও বিদেশি কর্মীদের আবেদন ওপর স্থগিতাদেশের মেয়াদ বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে। অর্থাৎ, দেশটিতে এখনই নতুন করে আর কোনো শ্রমিক নেওয়া হবে না। দেশটির স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী দাতুক সেরি সাইফুদ্দিন নাসুশন ইসমাইল এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানিয়েছেন।
মালয়েশিয়ার সংবাদমাধ্যম ‘দ্য এজ’ এক প্রতিবেদনে এ খবর জানিয়েছে।
গত সোমবার এক সংবাদ সম্মেলনে সাইফুদ্দিন বলেন, অর্থ মন্ত্রণালয় অনুমান মালয়েশিয়ার মোট শ্রমশক্তি ১৭১ লাখ। এর মধ্যে বিদেশি শ্রমিকদের সংখ্যা মোট শ্রমশক্তির ১৫ শতাংশের বেশি হওয়া যাবে না। বর্তমানে দেশে বিদেশি কর্মীদের সর্বোচ্চ সীমা চলতি বছরের মধ্যেই ৩১ ডিসেম্বরের মধ্যেই পূরণ হয়ে যাবে। এর মধ্যে অনুমোদিত কোটা, অপেক্ষারত ও রিক্যালিব্রেশন প্রোগ্রাম-২-এর শ্রমিকেরা রয়েছেন।
মালয়েশিয়া সরকার ২০২৩ সালের মার্চ থেকে বিদেশি কর্মী নিয়োগের ওপর স্থগিতাদেশ দিয়েছে।
সাইফুদ্দিন আরও বলেন, ‘আজকের (সোমবার) বৈঠকে মানবসম্পদ মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে আলোচনার পর আমরা সিদ্ধান্ত নিয়েছি যে বিদেশি কর্মীদের আবেদনের ওপর বর্তমান স্থগিতাদেশ অব্যাহত থাকবে। বিদেশি কর্মীদের জন্য নতুন কোনো কোটা নেই।’
চলতি বছরের জানুয়ারির শেষ দিকে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী সাইফুদ্দিনের ঘোষণার পর দেশটির মন্ত্রিসভা বিদেশি কর্মীদের আবেদন এবং অনুমোদনের ওপর স্থগিতাদেশ বজায় রাখার সিদ্ধান্ত নেয়। কারণ, যেসব কোটায় মালয়েশিয়া বিদেশি কর্মী নিয়োগের অনুমতি দেয়, তা দেশটির কর্মশক্তির চাহিদা মেটাতে যথেষ্ট রয়েছে।
তবে দেশটির বেসরকারি খাত শ্রমের ঘাটতির দাবি করে নিষেধাজ্ঞা তুলে নেওয়ার আহ্বান জানিয়েছে। এরপরেও আগের নীতিতেই বহাল থাকছে মালয়েশিয়ার বিদেশি শ্রমিক নেওয়ার নীতি।
একটি পৃথক বিবৃতিতে সাইফুদ্দিন বলেছেন, ৫০০ কোটি মালয়েশিয়ান রিঙ্গিতের ইস্ট কোস্ট রেল লিংক প্রকল্পের ঠিকাদার চায়না কমিউনিকেশন কনস্ট্রাকশন কোম্পানিকে বিদেশি শ্রমিক আনার আবেদন মঞ্জুর করা হয়েছে।
তিনি জোর দিয়ে বলেন, চীনা কোম্পানিকে বিদেশি শ্রমিক আনার অনুমোদন অনেক আগেই দেওয়া হয়েছে। এখন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ প্রকল্পটি বাস্তবায়নের জন্য মেয়াদটি বাড়ানো হচ্ছে।
জনশক্তি, কর্মসংস্থান ও প্রশিক্ষণ ব্যুরোর তথ্য অনুযায়ী, মালয়েশিয়ার শ্রমবাজারে ২০২২ সালের আগস্টে কর্মী যাওয়া শুরু হওয়ার পর থেকে এখন পর্যন্ত ৪ লাখের বেশি বাংলাদেশি সেখানে গেছেন। শুধু ২০২৩ সালেই বাংলাদেশ থেকে সাড়ে ৩ লাখের বেশি শ্রমিক নিয়োগ দিয়েছে মালয়েশিয়া। তাদের মধ্যে এখন বেকার, বেতনহীন ও কম বেতনে চাকরি করছেন—এমন কর্মীর সংখ্যা অন্তত ১ লাখ।
যুক্তরাষ্ট্রের নবনির্বাচিত প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের ঘনিষ্ঠ মিত্র ও বিশ্বের শীর্ষ ধনকুবের ইলন মাস্ক জাতিসংঘে নিযুক্ত ইরানি রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে গোপনে সাক্ষাৎ করেছেন। চলতি সপ্তাহের শুরুর দিকে তাঁরা সাক্ষাৎ করেন। মার্কিন সংবাদমাধ্যম নিউইয়র্ক টাইমস ইরানের দুটি সূত্রের বরাত দিয়ে
৩২ মিনিট আগেইসরায়েল অধিকৃত ফিলিস্তিনি অঞ্চলে যেসব প্রাকৃতিক সম্পদ আছে সেগুলোর সার্বভৌম মালিকানা ফিলিস্তিনি জনগণের। এই বিষয়টির স্বীকৃতি দিয়ে জাতিসংঘে একটি প্রস্তাব পাস হয়েছে। প্রস্তাবটিতে পশ্চিমা বিশ্বের অনেকগুলো দেশ সমর্থন দিয়েছে। গত বৃহস্পতিবার জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের বৈঠকে এই প্রস্তাব পাস হয়
১ ঘণ্টা আগেচিকিৎসার জন্য ২০০৭ সালে ভারতের আসামে গিয়েছিল বাংলাদেশের সিলেটের এক পরিবার। শিলচর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসা চলাকালে পরিবারের এক মেয়ে স্থানীয় এক যুবকের প্রেমে পড়ে। শেষমেশ তাঁকে বিয়ে করে সেখানেই থেকে যান তিনি। তবে তাঁর ভারতীয় নাগরিকত্ব পাওয়ার পথ কখনোই প্রশস্ত ছিল না। ২০১৯ সালে বিজেপি সরকার হিন্দুস
২ ঘণ্টা আগেউত্তর কোরিয়ার নেতা কিম জং উন আত্মঘাতী ড্রোনের ব্যাপক উৎপাদন শুরু করার নির্দেশ দিয়েছেন। তাঁর মতে, বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে এমন ড্রোনের ব্যবহার বাড়ার প্রেক্ষাপটে সামরিক মতবাদেও দ্রুত পরিবর্তন আনা প্রয়োজন। আজ শুক্রবার উত্তর কোরিয়ার রাষ্ট্র নিয়ন্ত্রিত সংবাদ সংস্থা কেসিএনএ—এর বরাত দিয়ে প্রকাশিত এক প্রতিবেদ
৩ ঘণ্টা আগে