অনলাইন ডেস্ক
মিয়ানমারের উপকূলে আঘাত হানা শক্তিশালী ঘূর্ণিঝড় মোখায় মৃতের সংখ্যা কমপক্ষে ১৪৫ জন বলে সরকারিভাবে জানানো হয়েছে। এর মধ্যে রোহিঙ্গা সংখ্যালঘু মুসলিমই রয়েছেন ১১৭ জন।
রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনের প্রতিবেদন অনুযায়ী, ঘূর্ণিঝড় মোখায় পশ্চিমাঞ্চলীয় রাখাইন রাজ্যে সবচেয়ে বেশি ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। মোখায় দেশের অন্য অংশে কত প্রাণহানি হয়েছে, সে সম্পর্কে এখনো কিছু জানায়নি জান্তা সরকার।
ঘূর্ণিঝড় মোখা বাংলাদেশের সেন্ট মার্টিন দ্বীপ ও কক্সবাজারের পর মিয়ানমারের উপকূলে আঘাত হানে ১৪ মে। সে হিসাবে হতাহত ও ক্ষয়ক্ষতির হিসাব প্রকাশে বেশ দেরি করল সরকার। ক্ষতিগ্রস্ত এলাকায় যোগাযোগ ব্যাহত হওয়া এবং তথ্যের ওপর সামরিক সরকারের কঠোর নিয়ন্ত্রণের কারণেই এই বিলম্ব বলে ধারণা করা হচ্ছে।
সামরিক সরকার বলছে, অনানুষ্ঠানিকভাবে মৃতের সংখ্যা ৪০০ ছাড়িয়ে গেছে বলে যা প্রচার করা হচ্ছে, তা মিথ্যা। তবে স্বাধীন সূত্রের মাধ্যমে হতাহত ও ক্ষয়ক্ষতির তথ্য যাচাই করা সম্ভব না হওয়ায় সরকারি হিসাব নিয়ে সন্দেহ থেকেই যাচ্ছে।
১৪ মে বিকেলে রাখাইন রাজ্যের সিত্তে শহরের কাছে স্থলভাগে আছড়ে পড়ে মোখা। দুর্বল হওয়ার আগে বাতাসের গতিবেগ ছিল ঘণ্টায় ২০৯ কিলোমিটার।
অন্তত এক দশকের মধ্যে দেশটিতে সবচেয়ে ধ্বংসাত্মক ঘূর্ণিঝড় ছিল মোখা। আকস্মিক বন্যা এবং বিদ্যুৎবিভ্রাটের পাশাপাশি প্রবল বাতাসে ভবনের ছাদ ও মোবাইল ফোনের টাওয়ার উড়ে যাওয়ার মতো দৃশ্য দেখা গেছে।
জাতিসংঘের মানবিক সহায়তাবিষয়ক সমন্বয় কার্যালয় (ওসিএইচএ) বলেছে, ঘূর্ণিঝড় মোখার গতিপথে লাখ লাখ মানুষের বাস ছিল। ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলার এবং যাদের ঘরবাড়ি ক্ষতিগ্রস্ত বা ধ্বংস হয়েছে, তাদের আশ্রয় দেওয়ার জন্য চেষ্টা চলছে। উপকূলীয় রাখাইন রাজ্যই সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। উত্তর-পশ্চিম উপকূলজুড়ে এর মারাত্মক প্রভাব পড়েছে। কাচিন রাজ্যেও কিছু ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে।
রাষ্ট্রীয় টেলিভিশন এমআরটিভিতে আজ শুক্রবারের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, রাখাইনে ১১৭ জন রোহিঙ্গা ছাড়াও ৪ সেনাসদস্য এবং ২৪ জন স্থানীয় বাসিন্দা নিহত হয়েছেন। ঝড় আঘাত হানার আগে কর্তৃপক্ষের সতর্কতা সত্ত্বেও বাড়িঘর ছাড়তে অস্বীকার করার কারণেই এত লোকের মৃত্যু হয়েছে বলে দাবি করা হয়েছে।
এমআরটিভি আরও জানিয়েছে, ১৯ মে থেকে সিত্তেসহ ১৭টি পৌর এলাকার ১৭টি ক্যাম্পে আশ্রয় নেওয়া ১ লাখ ২৫ হাজার ৭৮৯ জন রোহিঙ্গার মধ্যে ৬৩ হাজার ৩০২ জনকে কর্তৃপক্ষ সরিয়ে নিয়েছে।
উল্লেখ্য, সরকারি টিভির ওই প্রতিবেদনে রোহিঙ্গাদের ‘বাঙালি’ হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে। রোহিঙ্গারা কয়েক প্রজন্ম ধরে মিয়ানমারে বসবাস করছে। কিন্তু সরকার তাদের বাংলাদেশ থেকে যাওয়া অবৈধ অভিবাসী বলে দাবি করে। সরকারিভাবে সংখ্যালঘু স্বীকৃতি তো দূরের কথা নাগরিকত্ব ও অন্য মৌলিক অধিকার থেকেও তাদের বঞ্চিত করা হয়।
ঘূর্ণিঝড় মোখার কবলে পড়া রোহিঙ্গারা বেশির ভাগই জনাকীর্ণ আশ্রয় শিবিরে বসবাস করতেন। মিয়ানমারের নিরাপত্তা বাহিনীর নেতৃত্বে ২০১৭ সালের একটি নৃশংস অভিযানে এই মানুষগুলো বাস্তুচ্যুত হয়েছে। ওই সময় সাত লাখের বেশি রোহিঙ্গা বাংলাদেশে পালিয়ে আশ্রয় নিয়েছেন। তবে বাংলাদেশের শিবিরগুলোতে মোখার আঘাতে কিছু ক্ষয়ক্ষতি হলেও কোনো হতাহতের খবর পাওয়া যায়নি।
জাতিসংঘের ওসিএইচএর প্রতিবেদনে ঘূর্ণিঝড়ে মৃতের সংখ্যা উল্লেখ করা হয়নি। তবে অভ্যন্তরীণ বাস্তুচ্যুত ব্যক্তিসহ হতাহত ও নিখোঁজ ব্যক্তিদের এখনো নথিভুক্ত করা হচ্ছে বলে জানিয়েছে সংস্থাটি।
ক্যাম্পে রোহিঙ্গা সম্প্রদায়ের জন্য হেডওয়ে এডুকেশন সেন্টারের শিক্ষক থেইন শোয়ে আজ বার্তা সংস্থা এপিকে বলেছেন, ৩২টি শিশু এবং ৪৬ জন নারীসহ ১৫টি ক্যাম্প ও গ্রামের অন্তত ১১৬ জনের মৃতদেহ দাফন করা হয়েছে।
সতর্ক করা সত্ত্বেও অনেক মানুষ সরে যায়নি বলেই এত হতাহত—সরকারের এমন দাবি সঠিক বলেও জানান থেইন শোয়ে।
তবে তিনি বলেন, সরকার কিছু খাদ্য এবং আশ্রয় সহায়তা দিলেও প্রয়োজনের তুলনায় তা অপ্রতুল। আন্তর্জাতিক সংস্থা এবং বেসরকারি দাতাদের কাছ থেকে এখনো কোনো সাহায্য আসেনি।
থেইন শোয়ে বলেন, ‘কর্তৃপক্ষ যত তাড়াতাড়ি সম্ভব আন্তর্জাতিক সংস্থাগুলোকে আসার অনুমোদন দেবে, এখানকার রোহিঙ্গারা তত দ্রুত সাহায্য পাবে। অনুমোদন সীমিত হলে এখানকার মানুষের আরও ক্ষতির আশঙ্কা রয়েছে।’
ওসিএইচএ বলছে, গুরুত্বপূর্ণ জনসেবা, বিশেষ করে স্বাস্থ্যসেবা ও খাওয়ার পানি নিশ্চিত করা জরুরি। সেখানে বিশুদ্ধ পানির ভয়াবহ সংকট। প্লাবিত এলাকায় পানিবাহিত রোগের বিস্তার এবং চলাচলের পথে ভূমি মাইন নিয়ে উদ্বেগ রয়েছে।
ভারত, জাপান, যুক্তরাজ্য, যুক্তরাষ্ট্রসহ বেশ কয়েকটি দেশ এরই মধ্যে দুর্গতদের জন্য ত্রাণসহায়তার ঘোষণা দিয়েছে। ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী সুব্রহ্মণ্যম জয়শঙ্কর বলেছেন, গতকাল বৃহস্পতিবার ত্রাণসামগ্রী নিয়ে ভারতীয় নৌবাহিনীর তিনটি জাহাজ মিয়ানমারের বৃহত্তম শহর ইয়াঙ্গুনে পৌঁছেছে। চতুর্থ জাহাজটি আজ পৌঁছানোর কথা। জাহাজগুলোতে জরুরি খাদ্যসামগ্রী, তাঁবু, প্রয়োজনীয় ওষুধ, পানির পাম্প, বহনযোগ্য জেনারেটর, জামা-কাপড়, স্যানিটারি এবং চিকিৎসাসামগ্রী আছে বলে জানান জয়শঙ্কর।
মিয়ানমারের উপকূলে আঘাত হানা শক্তিশালী ঘূর্ণিঝড় মোখায় মৃতের সংখ্যা কমপক্ষে ১৪৫ জন বলে সরকারিভাবে জানানো হয়েছে। এর মধ্যে রোহিঙ্গা সংখ্যালঘু মুসলিমই রয়েছেন ১১৭ জন।
রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনের প্রতিবেদন অনুযায়ী, ঘূর্ণিঝড় মোখায় পশ্চিমাঞ্চলীয় রাখাইন রাজ্যে সবচেয়ে বেশি ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। মোখায় দেশের অন্য অংশে কত প্রাণহানি হয়েছে, সে সম্পর্কে এখনো কিছু জানায়নি জান্তা সরকার।
ঘূর্ণিঝড় মোখা বাংলাদেশের সেন্ট মার্টিন দ্বীপ ও কক্সবাজারের পর মিয়ানমারের উপকূলে আঘাত হানে ১৪ মে। সে হিসাবে হতাহত ও ক্ষয়ক্ষতির হিসাব প্রকাশে বেশ দেরি করল সরকার। ক্ষতিগ্রস্ত এলাকায় যোগাযোগ ব্যাহত হওয়া এবং তথ্যের ওপর সামরিক সরকারের কঠোর নিয়ন্ত্রণের কারণেই এই বিলম্ব বলে ধারণা করা হচ্ছে।
সামরিক সরকার বলছে, অনানুষ্ঠানিকভাবে মৃতের সংখ্যা ৪০০ ছাড়িয়ে গেছে বলে যা প্রচার করা হচ্ছে, তা মিথ্যা। তবে স্বাধীন সূত্রের মাধ্যমে হতাহত ও ক্ষয়ক্ষতির তথ্য যাচাই করা সম্ভব না হওয়ায় সরকারি হিসাব নিয়ে সন্দেহ থেকেই যাচ্ছে।
১৪ মে বিকেলে রাখাইন রাজ্যের সিত্তে শহরের কাছে স্থলভাগে আছড়ে পড়ে মোখা। দুর্বল হওয়ার আগে বাতাসের গতিবেগ ছিল ঘণ্টায় ২০৯ কিলোমিটার।
অন্তত এক দশকের মধ্যে দেশটিতে সবচেয়ে ধ্বংসাত্মক ঘূর্ণিঝড় ছিল মোখা। আকস্মিক বন্যা এবং বিদ্যুৎবিভ্রাটের পাশাপাশি প্রবল বাতাসে ভবনের ছাদ ও মোবাইল ফোনের টাওয়ার উড়ে যাওয়ার মতো দৃশ্য দেখা গেছে।
জাতিসংঘের মানবিক সহায়তাবিষয়ক সমন্বয় কার্যালয় (ওসিএইচএ) বলেছে, ঘূর্ণিঝড় মোখার গতিপথে লাখ লাখ মানুষের বাস ছিল। ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলার এবং যাদের ঘরবাড়ি ক্ষতিগ্রস্ত বা ধ্বংস হয়েছে, তাদের আশ্রয় দেওয়ার জন্য চেষ্টা চলছে। উপকূলীয় রাখাইন রাজ্যই সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। উত্তর-পশ্চিম উপকূলজুড়ে এর মারাত্মক প্রভাব পড়েছে। কাচিন রাজ্যেও কিছু ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে।
রাষ্ট্রীয় টেলিভিশন এমআরটিভিতে আজ শুক্রবারের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, রাখাইনে ১১৭ জন রোহিঙ্গা ছাড়াও ৪ সেনাসদস্য এবং ২৪ জন স্থানীয় বাসিন্দা নিহত হয়েছেন। ঝড় আঘাত হানার আগে কর্তৃপক্ষের সতর্কতা সত্ত্বেও বাড়িঘর ছাড়তে অস্বীকার করার কারণেই এত লোকের মৃত্যু হয়েছে বলে দাবি করা হয়েছে।
এমআরটিভি আরও জানিয়েছে, ১৯ মে থেকে সিত্তেসহ ১৭টি পৌর এলাকার ১৭টি ক্যাম্পে আশ্রয় নেওয়া ১ লাখ ২৫ হাজার ৭৮৯ জন রোহিঙ্গার মধ্যে ৬৩ হাজার ৩০২ জনকে কর্তৃপক্ষ সরিয়ে নিয়েছে।
উল্লেখ্য, সরকারি টিভির ওই প্রতিবেদনে রোহিঙ্গাদের ‘বাঙালি’ হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে। রোহিঙ্গারা কয়েক প্রজন্ম ধরে মিয়ানমারে বসবাস করছে। কিন্তু সরকার তাদের বাংলাদেশ থেকে যাওয়া অবৈধ অভিবাসী বলে দাবি করে। সরকারিভাবে সংখ্যালঘু স্বীকৃতি তো দূরের কথা নাগরিকত্ব ও অন্য মৌলিক অধিকার থেকেও তাদের বঞ্চিত করা হয়।
ঘূর্ণিঝড় মোখার কবলে পড়া রোহিঙ্গারা বেশির ভাগই জনাকীর্ণ আশ্রয় শিবিরে বসবাস করতেন। মিয়ানমারের নিরাপত্তা বাহিনীর নেতৃত্বে ২০১৭ সালের একটি নৃশংস অভিযানে এই মানুষগুলো বাস্তুচ্যুত হয়েছে। ওই সময় সাত লাখের বেশি রোহিঙ্গা বাংলাদেশে পালিয়ে আশ্রয় নিয়েছেন। তবে বাংলাদেশের শিবিরগুলোতে মোখার আঘাতে কিছু ক্ষয়ক্ষতি হলেও কোনো হতাহতের খবর পাওয়া যায়নি।
জাতিসংঘের ওসিএইচএর প্রতিবেদনে ঘূর্ণিঝড়ে মৃতের সংখ্যা উল্লেখ করা হয়নি। তবে অভ্যন্তরীণ বাস্তুচ্যুত ব্যক্তিসহ হতাহত ও নিখোঁজ ব্যক্তিদের এখনো নথিভুক্ত করা হচ্ছে বলে জানিয়েছে সংস্থাটি।
ক্যাম্পে রোহিঙ্গা সম্প্রদায়ের জন্য হেডওয়ে এডুকেশন সেন্টারের শিক্ষক থেইন শোয়ে আজ বার্তা সংস্থা এপিকে বলেছেন, ৩২টি শিশু এবং ৪৬ জন নারীসহ ১৫টি ক্যাম্প ও গ্রামের অন্তত ১১৬ জনের মৃতদেহ দাফন করা হয়েছে।
সতর্ক করা সত্ত্বেও অনেক মানুষ সরে যায়নি বলেই এত হতাহত—সরকারের এমন দাবি সঠিক বলেও জানান থেইন শোয়ে।
তবে তিনি বলেন, সরকার কিছু খাদ্য এবং আশ্রয় সহায়তা দিলেও প্রয়োজনের তুলনায় তা অপ্রতুল। আন্তর্জাতিক সংস্থা এবং বেসরকারি দাতাদের কাছ থেকে এখনো কোনো সাহায্য আসেনি।
থেইন শোয়ে বলেন, ‘কর্তৃপক্ষ যত তাড়াতাড়ি সম্ভব আন্তর্জাতিক সংস্থাগুলোকে আসার অনুমোদন দেবে, এখানকার রোহিঙ্গারা তত দ্রুত সাহায্য পাবে। অনুমোদন সীমিত হলে এখানকার মানুষের আরও ক্ষতির আশঙ্কা রয়েছে।’
ওসিএইচএ বলছে, গুরুত্বপূর্ণ জনসেবা, বিশেষ করে স্বাস্থ্যসেবা ও খাওয়ার পানি নিশ্চিত করা জরুরি। সেখানে বিশুদ্ধ পানির ভয়াবহ সংকট। প্লাবিত এলাকায় পানিবাহিত রোগের বিস্তার এবং চলাচলের পথে ভূমি মাইন নিয়ে উদ্বেগ রয়েছে।
ভারত, জাপান, যুক্তরাজ্য, যুক্তরাষ্ট্রসহ বেশ কয়েকটি দেশ এরই মধ্যে দুর্গতদের জন্য ত্রাণসহায়তার ঘোষণা দিয়েছে। ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী সুব্রহ্মণ্যম জয়শঙ্কর বলেছেন, গতকাল বৃহস্পতিবার ত্রাণসামগ্রী নিয়ে ভারতীয় নৌবাহিনীর তিনটি জাহাজ মিয়ানমারের বৃহত্তম শহর ইয়াঙ্গুনে পৌঁছেছে। চতুর্থ জাহাজটি আজ পৌঁছানোর কথা। জাহাজগুলোতে জরুরি খাদ্যসামগ্রী, তাঁবু, প্রয়োজনীয় ওষুধ, পানির পাম্প, বহনযোগ্য জেনারেটর, জামা-কাপড়, স্যানিটারি এবং চিকিৎসাসামগ্রী আছে বলে জানান জয়শঙ্কর।
যুক্তরাষ্ট্রের নবনির্বাচিত প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের ঘনিষ্ঠ মিত্র ও বিশ্বের শীর্ষ ধনকুবের ইলন মাস্ক জাতিসংঘে নিযুক্ত ইরানি রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে গোপনে সাক্ষাৎ করেছেন। চলতি সপ্তাহের শুরুর দিকে তাঁরা সাক্ষাৎ করেন। মার্কিন সংবাদমাধ্যম নিউইয়র্ক টাইমস ইরানের দুটি সূত্রের বরাত দিয়ে
১ ঘণ্টা আগেইসরায়েল অধিকৃত ফিলিস্তিনি অঞ্চলে যেসব প্রাকৃতিক সম্পদ আছে সেগুলোর সার্বভৌম মালিকানা ফিলিস্তিনি জনগণের। এই বিষয়টির স্বীকৃতি দিয়ে জাতিসংঘে একটি প্রস্তাব পাস হয়েছে। প্রস্তাবটিতে পশ্চিমা বিশ্বের অনেকগুলো দেশ সমর্থন দিয়েছে। গত বৃহস্পতিবার জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের বৈঠকে এই প্রস্তাব পাস হয়
২ ঘণ্টা আগেচিকিৎসার জন্য ২০০৭ সালে ভারতের আসামে গিয়েছিল বাংলাদেশের সিলেটের এক পরিবার। শিলচর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসা চলাকালে পরিবারের এক মেয়ে স্থানীয় এক যুবকের প্রেমে পড়ে। শেষমেশ তাঁকে বিয়ে করে সেখানেই থেকে যান তিনি। তবে তাঁর ভারতীয় নাগরিকত্ব পাওয়ার পথ কখনোই প্রশস্ত ছিল না। ২০১৯ সালে বিজেপি সরকার হিন্দুস
৩ ঘণ্টা আগেউত্তর কোরিয়ার নেতা কিম জং উন আত্মঘাতী ড্রোনের ব্যাপক উৎপাদন শুরু করার নির্দেশ দিয়েছেন। তাঁর মতে, বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে এমন ড্রোনের ব্যবহার বাড়ার প্রেক্ষাপটে সামরিক মতবাদেও দ্রুত পরিবর্তন আনা প্রয়োজন। আজ শুক্রবার উত্তর কোরিয়ার রাষ্ট্র নিয়ন্ত্রিত সংবাদ সংস্থা কেসিএনএ—এর বরাত দিয়ে প্রকাশিত এক প্রতিবেদ
৩ ঘণ্টা আগে