অনলাইন ডেস্ক
বর্তমান বিশ্বের অন্তত ১০০ কোটি মানুষ স্বেচ্ছায় কিংবা জোরপূর্বক নিজের ঘর ছাড়তে বাধ্য হচ্ছে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও) এক গবেষণা প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে। গত সোমবার বৈশ্বিক এই সংস্থা প্রতিবেদনটি প্রকাশ করেছে। বৈশ্বিক পর্যায়ে এ ধরনের গবেষণা এই প্রথম। তুরস্কের রাষ্ট্রায়ত্ত সংবাদমাধ্যম আনাদোলু এজেন্সির প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা এক বিবৃতিতে বলেছে, বর্তমান বিশ্বে প্রায় ১০০ কোটি লোক স্বেচ্ছায় কিংবা জোরপূর্বক নিজের ঘর ছাড়তে বাধ্য হচ্ছে। যেসব কারণে তারা ঘর ছাড়তে বাধ্য হচ্ছে সেগুলো হলো—যুদ্ধ, সংঘাত, আয় বৈষম্য, নগরায়ণ ও জলবায়ু পরিবর্তন।’ বিবৃতিতে বিশ্বনেতাদের প্রতি এমন নীতিমালা গ্রহণের আহ্বান জানানো হয়, যার ফলে কোনা মানুষই আর পিছিয়ে পড়বে না।
নিজের বাসস্থান না থাকার কারণে স্বাস্থ্যগত ঝুঁকিও তৈরি হচ্ছে উল্লেখ করে বিবৃতিতে বলা হয়, ‘যা হোক, এসব উদ্বাস্তু মানুষের স্বাস্থ্য সমস্যার সমাধানে এবং বিভিন্ন স্বাস্থ্যগত ঝুঁকি থেকে তাদের নিরাপদ রাখতে কোন পদ্ধতি বেশি কাজ করবে, সে বিষয়ে এখনো পর্যাপ্ত তুলনামূলক জ্ঞান অর্জিত হয়নি।’ প্রতিবেদনে আরও বলা হয়েছে, জ্ঞানের এই ঘাটতি জনকল্যাণ, সবাইকে বৈশ্বিক স্বাস্থ্যসেবার আওতায় আনা এবং টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা অর্জন ধীরগতির করে তুলছে।
এদিকে জাতিসংঘের অঙ্গসংগঠন খাদ্য ও কৃষি সংস্থার (এফএও) মতে, ৮২ কোটি ৮০ লাখের মতো মানুষ ক্ষুধা নিয়ে রাতে ঘুমাতে যায়, যা আগের বছরের চেয়ে ৪ কোটি ৬০ লাখের বেশি। আর এই সংখ্যা বিশ্বের মোট জনসংখ্যার ১০ শতাংশ। ক্ষুধায় ভোগা মানুষের মধ্যে দুই-তৃতীয়াংশই নারী এবং তাদের ৮০ শতাংশেরই বসবাস জলবায়ু পরিবর্তনজনিত কারণে ক্ষতিগ্রস্ত এলাকাগুলোয়।
বৈশ্বিক ক্ষুধার মাত্রা নিয়ে সচেতনতা বাড়াতে অলাভজনক প্রতিষ্ঠান দ্য হাঙ্গার প্রজেক্ট ২৮ মে বিশ্ব ক্ষুধা দিবস পালন করে থাকে, যা গতকাল সাড়ম্বরে পালিত হয়েছে। বলা হয়, দীর্ঘস্থায়ী ক্ষুধার কারণে মানুষের স্বাস্থ্যসমস্যা হতে পারে। বিশেষ করে শিশুদের মধ্যে আজীবন শারীরিক ও জ্ঞানগত ক্ষতি হতে পারে।
এক দশকের ধারাবাহিক হ্রাসের পর সাম্প্রতিক বছরগুলোয় বিশ্বব্যাপী ক্ষুধায় একটা ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা লক্ষ করা গেছে। প্রাথমিকভাবে সংঘাত, জলবায়ু পরিবর্তন, অর্থনৈতিক অভিঘাত এবং করোনা মহামারির কারণে ২০১৯ থেকে ২০২১ সালের মধ্যে অপুষ্টির শিকার ব্যক্তির সংখ্যা ১৫ কোটির বেশি বেড়েছে।
বর্তমান বিশ্বের অন্তত ১০০ কোটি মানুষ স্বেচ্ছায় কিংবা জোরপূর্বক নিজের ঘর ছাড়তে বাধ্য হচ্ছে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও) এক গবেষণা প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে। গত সোমবার বৈশ্বিক এই সংস্থা প্রতিবেদনটি প্রকাশ করেছে। বৈশ্বিক পর্যায়ে এ ধরনের গবেষণা এই প্রথম। তুরস্কের রাষ্ট্রায়ত্ত সংবাদমাধ্যম আনাদোলু এজেন্সির প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা এক বিবৃতিতে বলেছে, বর্তমান বিশ্বে প্রায় ১০০ কোটি লোক স্বেচ্ছায় কিংবা জোরপূর্বক নিজের ঘর ছাড়তে বাধ্য হচ্ছে। যেসব কারণে তারা ঘর ছাড়তে বাধ্য হচ্ছে সেগুলো হলো—যুদ্ধ, সংঘাত, আয় বৈষম্য, নগরায়ণ ও জলবায়ু পরিবর্তন।’ বিবৃতিতে বিশ্বনেতাদের প্রতি এমন নীতিমালা গ্রহণের আহ্বান জানানো হয়, যার ফলে কোনা মানুষই আর পিছিয়ে পড়বে না।
নিজের বাসস্থান না থাকার কারণে স্বাস্থ্যগত ঝুঁকিও তৈরি হচ্ছে উল্লেখ করে বিবৃতিতে বলা হয়, ‘যা হোক, এসব উদ্বাস্তু মানুষের স্বাস্থ্য সমস্যার সমাধানে এবং বিভিন্ন স্বাস্থ্যগত ঝুঁকি থেকে তাদের নিরাপদ রাখতে কোন পদ্ধতি বেশি কাজ করবে, সে বিষয়ে এখনো পর্যাপ্ত তুলনামূলক জ্ঞান অর্জিত হয়নি।’ প্রতিবেদনে আরও বলা হয়েছে, জ্ঞানের এই ঘাটতি জনকল্যাণ, সবাইকে বৈশ্বিক স্বাস্থ্যসেবার আওতায় আনা এবং টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা অর্জন ধীরগতির করে তুলছে।
এদিকে জাতিসংঘের অঙ্গসংগঠন খাদ্য ও কৃষি সংস্থার (এফএও) মতে, ৮২ কোটি ৮০ লাখের মতো মানুষ ক্ষুধা নিয়ে রাতে ঘুমাতে যায়, যা আগের বছরের চেয়ে ৪ কোটি ৬০ লাখের বেশি। আর এই সংখ্যা বিশ্বের মোট জনসংখ্যার ১০ শতাংশ। ক্ষুধায় ভোগা মানুষের মধ্যে দুই-তৃতীয়াংশই নারী এবং তাদের ৮০ শতাংশেরই বসবাস জলবায়ু পরিবর্তনজনিত কারণে ক্ষতিগ্রস্ত এলাকাগুলোয়।
বৈশ্বিক ক্ষুধার মাত্রা নিয়ে সচেতনতা বাড়াতে অলাভজনক প্রতিষ্ঠান দ্য হাঙ্গার প্রজেক্ট ২৮ মে বিশ্ব ক্ষুধা দিবস পালন করে থাকে, যা গতকাল সাড়ম্বরে পালিত হয়েছে। বলা হয়, দীর্ঘস্থায়ী ক্ষুধার কারণে মানুষের স্বাস্থ্যসমস্যা হতে পারে। বিশেষ করে শিশুদের মধ্যে আজীবন শারীরিক ও জ্ঞানগত ক্ষতি হতে পারে।
এক দশকের ধারাবাহিক হ্রাসের পর সাম্প্রতিক বছরগুলোয় বিশ্বব্যাপী ক্ষুধায় একটা ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা লক্ষ করা গেছে। প্রাথমিকভাবে সংঘাত, জলবায়ু পরিবর্তন, অর্থনৈতিক অভিঘাত এবং করোনা মহামারির কারণে ২০১৯ থেকে ২০২১ সালের মধ্যে অপুষ্টির শিকার ব্যক্তির সংখ্যা ১৫ কোটির বেশি বেড়েছে।
ইসরায়েল অধিকৃত ফিলিস্তিনি অঞ্চলে যেসব প্রাকৃতিক সম্পদ আছে সেগুলোর সার্বভৌম মালিকানা ফিলিস্তিনি জনগণের। এই বিষয়টির স্বীকৃতি দিয়ে জাতিসংঘে একটি প্রস্তাব পাস হয়েছে। প্রস্তাবটিতে পশ্চিমা বিশ্বের অনেকগুলো দেশ সমর্থন দিয়েছে। গত বৃহস্পতিবার জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের বৈঠকে এই প্রস্তাব পাস হয়
১ ঘণ্টা আগেচিকিৎসার জন্য ২০০৭ সালে ভারতের আসামে গিয়েছিল বাংলাদেশের সিলেটের এক পরিবার। শিলচর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসা চলাকালে পরিবারের এক মেয়ে স্থানীয় এক যুবকের প্রেমে পড়ে। শেষমেশ তাঁকে বিয়ে করে সেখানেই থেকে যান তিনি। তবে তাঁর ভারতীয় নাগরিকত্ব পাওয়ার পথ কখনোই প্রশস্ত ছিল না। ২০১৯ সালে বিজেপি সরকার হিন্দুস
২ ঘণ্টা আগেউত্তর কোরিয়ার নেতা কিম জং উন আত্মঘাতী ড্রোনের ব্যাপক উৎপাদন শুরু করার নির্দেশ দিয়েছেন। তাঁর মতে, বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে এমন ড্রোনের ব্যবহার বাড়ার প্রেক্ষাপটে সামরিক মতবাদেও দ্রুত পরিবর্তন আনা প্রয়োজন। আজ শুক্রবার উত্তর কোরিয়ার রাষ্ট্র নিয়ন্ত্রিত সংবাদ সংস্থা কেসিএনএ—এর বরাত দিয়ে প্রকাশিত এক প্রতিবেদ
২ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রে কুখ্যাত ৯ / ১১ এর মতো আরেকটি ঘটনা ঘটানোর পরিকল্পনা করছিল এক মার্কিন যুবক। পরে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। মার্কিন বিচার বিভাগ গতকাল বৃহস্পতিবার জানিয়েছে, টেক্সাস অঙ্গরাজ্যের হিউস্টনের বাসিন্দা আনাস সাইদের (২৮) বিরুদ্ধে ইসলামিক স্টেট (আইএসআইএস) সন্ত্রাসীদের
৩ ঘণ্টা আগে