অনলাইন ডেস্ক
আমাজন জঙ্গল থেকে উদ্ধার হওয়া চার শিশু স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরেছে। তবে ১৩, ৯, ৫ আর ১ বছর বয়সী চার ভাই–বোন এখনো দুর্বল। কিন্তু পরিবারের সদস্যদের পেয়ে তারা বেশ খুশি বলে জানিয়েছেন শিশুদের দাদা ফিদেনসিও ভ্যালেন্সিয়া।
হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের বরাত দিয়ে বিবিসি বলছে, শিশুরা আস্তে আস্তে কথা বলা শুরু করেছে। দুই শিশু এখন নিজেদের মতো করে খেলছেও। এই চার শিশুকে স্থানীয় সময় গত শুক্রবার উদ্ধার করা হয়। প্রায় এক মাসের বেশি সময় ধরে স্থানীয়দের সহায়তায় শিশুদের খোঁজ করে কলম্বিয়ার সেনাবাহিনী।
এর আগে তাদের বহনকারী বিমানটি গত ১ মে আমাজন জঙ্গলের ওপর দিয়ে উড়ে যাওয়ার সময় বিধ্বস্ত হয়। কলম্বিয়ার স্যান জোস দেল গুয়াভারে শহর থেকে আমাজন জঙ্গলের সাড়ে তিন শ কিলোমিটার ভেতরে আরাকোয়ারা নামক একটি এলাকা থেকে বিমানটি উড্ডয়ন করেছিল। উড্ডয়নের কিছুক্ষণের মধ্যে বিমানের পাইলট ইঞ্জিনে ত্রুটির কথা জানিয়ে সতর্ক সংকেত পাঠিয়েছিলেন। দুর্ঘটনায় শিশুদের মা ও দুই পাইলট নিহত হন।
বিমান বিধ্বস্তের পর উদ্ধারকারীরা জঙ্গলে পায়ের ছাপ এবং শিশুদের ফেলে যাওয়া কামড়ানো ফলের চিহ্ন ধরে তাদের খুঁজতে থাকে। উদ্ধার হওয়া চার শিশুদের মধ্যে দুজন (এক ও পাঁচ বছর বয়সী) জঙ্গলে থাকাকালীন তাদের জন্মদিন পার করে। সবার বড় ১৩ বছর বয়সী লেসলি এ সময় কঠিন পরীক্ষার মধ্য দিয়ে যায়। শিশুদের দাদা ভ্যালেন্সিয়া বলেন, তারা বিমানের ধ্বংসাবশেষে পাওয়া ময়দা এবং জঙ্গলে পাওয়া দানাদার খাবার খেয়ে বেঁচেছিল।
গতকাল শনিবার শিশুদের দেখতে হাসপাতালে যান কলম্বিয়ার প্রেসিডেন্ট গুসতাভো পেত্রো। তাঁর সঙ্গে ছিলেন দেশটির প্রতিরক্ষামন্ত্রী ইভান ভেলাস্কুয়েজ। এ সময় প্রতিরক্ষামন্ত্রী ছোট ভাই–বোনদের যত্ন নেওয়ার জন্য লেসলির প্রশংসা করেন। তিনি বলেন, ‘তার মূল্যবোধ এবং নেতৃত্বকে ধন্যবাদ। তার যত্ন, জঙ্গল সম্পর্কে তার জ্ঞান এসবের কারণে অন্য তিনজন বেঁচে থাকতে সক্ষম হয়েছিল। স্বাস্থ্য পরীক্ষার রিপোর্ট অনুযায়ী শিশুরা এখন বিপদমুক্ত।’
সেনাবাহিনীর চিকিৎসক কার্লোস রিনকন বলেন, শিশুরা পুষ্টিহীনতায় ভুগছে। তাদের শরীরে কিছু নরম টিস্যুর আঘাত, কামড় (পোকা–মাকড়ের) এবং ক্ষত রয়েছে। তারা এখনো মুখে খেতে পারছে না। তিনি বলেন, ‘স্বাস্থ্য পরীক্ষা শেষ হলে আমরা তাদের খাবার খাওয়ানোর প্রক্রিয়া শুরু করব। সেটা আজ থেকেই করা হবে। সবকিছু ঠিক থাকলে আমাদের বিশ্বাস দুই থেকে তিন সপ্তাহ তারা হাসপাতালে থাকবে।’
কলম্বিয়ান ইনস্টিটিউট অব ফ্যামিলি ওয়েলফেয়ারের মহাপরিচালক অ্যাস্ট্রিড ক্যাসিয়ারস বলেন, ‘আমরা যেমনটা চাচ্ছি, শিশুরা সেই পরিমাণ কথা বলছে না। তাদের সেরে উঠতে আরেকটু সময় লাগবে। কিন্তু দুই শিশু এখন খেলছে।’
বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়, উদ্ধার শিশুরা হুইটোটো আদিবাসী গোষ্ঠীর সদস্য। তাদের উদ্ধার অভিযানের নেতৃত্ব দেওয়া জেনারেল পেড্রো সানচেজ এ জন্য আদিবাসীদের কৃতিত্ব দিয়েছেন। যারা স্বেচ্ছায় উদ্ধার চেষ্টায় সাহায্য করেছিলেন। সাংবাদিকদের তিনি বলেন, ‘আমরা শিশুদের পেয়েছি: বিস্ময়কর, বিস্ময়কর, বিস্ময়কর!’
এ দিকে উদ্ধারকারী দলের কয়েকজন সদস্য এখনো উদ্ধারকাজ চালাচ্ছেন। কারণ উদ্ধারকাজে অংশ নেওয়া একটি কুকুর শিশুদের খুঁজতে গিয়ে হারিয়ে গেছে। কুকরটি বেলজিয়ান শেফার্ড।
শিশুরা উদ্ধার হওয়ার পর তাদের দাদি ফাতিমা ভ্যালেন্সিয়া বলেন, ‘ওরা উদ্ধার হয়েছে, সবার কাছে আমি কৃতজ্ঞ এবং মাতৃভূমির কাছেও।’
তিনি বলেন, চার ভাই–বোনের মধ্যে বড়টি আগে থেকেই অন্য তিনজনের দেখাশোনা করতে অভ্যস্ত ছিল। তাদের মা কাজে ব্যস্ত থাকার সময় ও–ই ছোটদের দেখে রাখত। এটি তাদের জঙ্গলে বেঁচে থাকতে সাহায্য করেছিল। সে তার ছোট ভাই–বোনদের ময়দা এবং কাসাভা রুটি খাইয়েছিল। জঙ্গলের মধ্যে পাওয়া ফলও খাইয়েছিল। কারণ সে জানত তাদের কী খেতে হবে।
ওই বিমান দুর্ঘটনার পর সেনাবাহিনী দুর্ঘটনাস্থলে তিনজন প্রাপ্তবয়স্কের মৃতদেহ খুঁজে পেয়েছিল। তখন শিশুদের ধ্বংসস্তূপে পাওয়া যায়নি। শিশুরা সাহায্যের জন্য জঙ্গল ঘুরে বেড়িয়েছে।
গত মাসে উদ্ধারকারীরা একটি শিশুর পানির বোতল, এক জোড়া কাঁচি, একটি চুলের বেন্ট এবং তারা কিছুক্ষণ যে স্থানে ছিল সে জায়গায় তাদের রেখে যাওয়া জিনিসপত্র উদ্ধার করে। এ সময় তাঁরা শিশুদের পায়ের ছাপও দেখতে পায়। তখনই উদ্ধারকারী দল বিশ্বাস করে যে শিশুরা এখনো জাগুয়ার, সাপ এবং অন্যান্য শিকারি প্রাণীর আবাসস্থল রেইনফরেস্টে বেঁচে ছিল।
আদিবাসী গোষ্ঠীর সদস্যদের বিশ্বাস ছিল, জঙ্গলের ফলমূল এবং জঙ্গলে বেঁচে থাকার জ্ঞান শিশুদের সেখানে বেঁচে থাকতে সাহায্য করবে। সেনাবাহিনীর সঙ্গে আদিবাসীরাও উদ্ধার অভিযানে যোগ দিয়েছিল। হেলিকপ্টারগুলো শিশুদের দাদির কণ্ঠের একটি বার্তা প্রচার করেছে, যা হুইটোটো ভাষায় রেকর্ড করা হয়েছিল। এতে বলা হয়, তারা যেন এক জায়গায় অবস্থান করে, যা তাদের অবস্থান শনাক্ত করতে সাহায্য করবে।
আমাজন জঙ্গল থেকে উদ্ধার হওয়া চার শিশু স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরেছে। তবে ১৩, ৯, ৫ আর ১ বছর বয়সী চার ভাই–বোন এখনো দুর্বল। কিন্তু পরিবারের সদস্যদের পেয়ে তারা বেশ খুশি বলে জানিয়েছেন শিশুদের দাদা ফিদেনসিও ভ্যালেন্সিয়া।
হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের বরাত দিয়ে বিবিসি বলছে, শিশুরা আস্তে আস্তে কথা বলা শুরু করেছে। দুই শিশু এখন নিজেদের মতো করে খেলছেও। এই চার শিশুকে স্থানীয় সময় গত শুক্রবার উদ্ধার করা হয়। প্রায় এক মাসের বেশি সময় ধরে স্থানীয়দের সহায়তায় শিশুদের খোঁজ করে কলম্বিয়ার সেনাবাহিনী।
এর আগে তাদের বহনকারী বিমানটি গত ১ মে আমাজন জঙ্গলের ওপর দিয়ে উড়ে যাওয়ার সময় বিধ্বস্ত হয়। কলম্বিয়ার স্যান জোস দেল গুয়াভারে শহর থেকে আমাজন জঙ্গলের সাড়ে তিন শ কিলোমিটার ভেতরে আরাকোয়ারা নামক একটি এলাকা থেকে বিমানটি উড্ডয়ন করেছিল। উড্ডয়নের কিছুক্ষণের মধ্যে বিমানের পাইলট ইঞ্জিনে ত্রুটির কথা জানিয়ে সতর্ক সংকেত পাঠিয়েছিলেন। দুর্ঘটনায় শিশুদের মা ও দুই পাইলট নিহত হন।
বিমান বিধ্বস্তের পর উদ্ধারকারীরা জঙ্গলে পায়ের ছাপ এবং শিশুদের ফেলে যাওয়া কামড়ানো ফলের চিহ্ন ধরে তাদের খুঁজতে থাকে। উদ্ধার হওয়া চার শিশুদের মধ্যে দুজন (এক ও পাঁচ বছর বয়সী) জঙ্গলে থাকাকালীন তাদের জন্মদিন পার করে। সবার বড় ১৩ বছর বয়সী লেসলি এ সময় কঠিন পরীক্ষার মধ্য দিয়ে যায়। শিশুদের দাদা ভ্যালেন্সিয়া বলেন, তারা বিমানের ধ্বংসাবশেষে পাওয়া ময়দা এবং জঙ্গলে পাওয়া দানাদার খাবার খেয়ে বেঁচেছিল।
গতকাল শনিবার শিশুদের দেখতে হাসপাতালে যান কলম্বিয়ার প্রেসিডেন্ট গুসতাভো পেত্রো। তাঁর সঙ্গে ছিলেন দেশটির প্রতিরক্ষামন্ত্রী ইভান ভেলাস্কুয়েজ। এ সময় প্রতিরক্ষামন্ত্রী ছোট ভাই–বোনদের যত্ন নেওয়ার জন্য লেসলির প্রশংসা করেন। তিনি বলেন, ‘তার মূল্যবোধ এবং নেতৃত্বকে ধন্যবাদ। তার যত্ন, জঙ্গল সম্পর্কে তার জ্ঞান এসবের কারণে অন্য তিনজন বেঁচে থাকতে সক্ষম হয়েছিল। স্বাস্থ্য পরীক্ষার রিপোর্ট অনুযায়ী শিশুরা এখন বিপদমুক্ত।’
সেনাবাহিনীর চিকিৎসক কার্লোস রিনকন বলেন, শিশুরা পুষ্টিহীনতায় ভুগছে। তাদের শরীরে কিছু নরম টিস্যুর আঘাত, কামড় (পোকা–মাকড়ের) এবং ক্ষত রয়েছে। তারা এখনো মুখে খেতে পারছে না। তিনি বলেন, ‘স্বাস্থ্য পরীক্ষা শেষ হলে আমরা তাদের খাবার খাওয়ানোর প্রক্রিয়া শুরু করব। সেটা আজ থেকেই করা হবে। সবকিছু ঠিক থাকলে আমাদের বিশ্বাস দুই থেকে তিন সপ্তাহ তারা হাসপাতালে থাকবে।’
কলম্বিয়ান ইনস্টিটিউট অব ফ্যামিলি ওয়েলফেয়ারের মহাপরিচালক অ্যাস্ট্রিড ক্যাসিয়ারস বলেন, ‘আমরা যেমনটা চাচ্ছি, শিশুরা সেই পরিমাণ কথা বলছে না। তাদের সেরে উঠতে আরেকটু সময় লাগবে। কিন্তু দুই শিশু এখন খেলছে।’
বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়, উদ্ধার শিশুরা হুইটোটো আদিবাসী গোষ্ঠীর সদস্য। তাদের উদ্ধার অভিযানের নেতৃত্ব দেওয়া জেনারেল পেড্রো সানচেজ এ জন্য আদিবাসীদের কৃতিত্ব দিয়েছেন। যারা স্বেচ্ছায় উদ্ধার চেষ্টায় সাহায্য করেছিলেন। সাংবাদিকদের তিনি বলেন, ‘আমরা শিশুদের পেয়েছি: বিস্ময়কর, বিস্ময়কর, বিস্ময়কর!’
এ দিকে উদ্ধারকারী দলের কয়েকজন সদস্য এখনো উদ্ধারকাজ চালাচ্ছেন। কারণ উদ্ধারকাজে অংশ নেওয়া একটি কুকুর শিশুদের খুঁজতে গিয়ে হারিয়ে গেছে। কুকরটি বেলজিয়ান শেফার্ড।
শিশুরা উদ্ধার হওয়ার পর তাদের দাদি ফাতিমা ভ্যালেন্সিয়া বলেন, ‘ওরা উদ্ধার হয়েছে, সবার কাছে আমি কৃতজ্ঞ এবং মাতৃভূমির কাছেও।’
তিনি বলেন, চার ভাই–বোনের মধ্যে বড়টি আগে থেকেই অন্য তিনজনের দেখাশোনা করতে অভ্যস্ত ছিল। তাদের মা কাজে ব্যস্ত থাকার সময় ও–ই ছোটদের দেখে রাখত। এটি তাদের জঙ্গলে বেঁচে থাকতে সাহায্য করেছিল। সে তার ছোট ভাই–বোনদের ময়দা এবং কাসাভা রুটি খাইয়েছিল। জঙ্গলের মধ্যে পাওয়া ফলও খাইয়েছিল। কারণ সে জানত তাদের কী খেতে হবে।
ওই বিমান দুর্ঘটনার পর সেনাবাহিনী দুর্ঘটনাস্থলে তিনজন প্রাপ্তবয়স্কের মৃতদেহ খুঁজে পেয়েছিল। তখন শিশুদের ধ্বংসস্তূপে পাওয়া যায়নি। শিশুরা সাহায্যের জন্য জঙ্গল ঘুরে বেড়িয়েছে।
গত মাসে উদ্ধারকারীরা একটি শিশুর পানির বোতল, এক জোড়া কাঁচি, একটি চুলের বেন্ট এবং তারা কিছুক্ষণ যে স্থানে ছিল সে জায়গায় তাদের রেখে যাওয়া জিনিসপত্র উদ্ধার করে। এ সময় তাঁরা শিশুদের পায়ের ছাপও দেখতে পায়। তখনই উদ্ধারকারী দল বিশ্বাস করে যে শিশুরা এখনো জাগুয়ার, সাপ এবং অন্যান্য শিকারি প্রাণীর আবাসস্থল রেইনফরেস্টে বেঁচে ছিল।
আদিবাসী গোষ্ঠীর সদস্যদের বিশ্বাস ছিল, জঙ্গলের ফলমূল এবং জঙ্গলে বেঁচে থাকার জ্ঞান শিশুদের সেখানে বেঁচে থাকতে সাহায্য করবে। সেনাবাহিনীর সঙ্গে আদিবাসীরাও উদ্ধার অভিযানে যোগ দিয়েছিল। হেলিকপ্টারগুলো শিশুদের দাদির কণ্ঠের একটি বার্তা প্রচার করেছে, যা হুইটোটো ভাষায় রেকর্ড করা হয়েছিল। এতে বলা হয়, তারা যেন এক জায়গায় অবস্থান করে, যা তাদের অবস্থান শনাক্ত করতে সাহায্য করবে।
ইসরায়েল অধিকৃত ফিলিস্তিনি অঞ্চলে যেসব প্রাকৃতিক সম্পদ আছে সেগুলোর সার্বভৌম মালিকানা ফিলিস্তিনি জনগণের। এই বিষয়টির স্বীকৃতি দিয়ে জাতিসংঘে একটি প্রস্তাব পাস হয়েছে। প্রস্তাবটিতে পশ্চিমা বিশ্বের অনেকগুলো দেশ সমর্থন দিয়েছে। গত বৃহস্পতিবার জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের বৈঠকে এই প্রস্তাব পাস হয়
৪৩ মিনিট আগেচিকিৎসার জন্য ২০০৭ সালে ভারতের আসামে গিয়েছিল বাংলাদেশের সিলেটের এক পরিবার। শিলচর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসা চলাকালে পরিবারের এক মেয়ে স্থানীয় এক যুবকের প্রেমে পড়ে। শেষমেশ তাঁকে বিয়ে করে সেখানেই থেকে যান তিনি। তবে তাঁর ভারতীয় নাগরিকত্ব পাওয়ার পথ কখনোই প্রশস্ত ছিল না। ২০১৯ সালে বিজেপি সরকার হিন্দুস
২ ঘণ্টা আগেউত্তর কোরিয়ার নেতা কিম জং উন আত্মঘাতী ড্রোনের ব্যাপক উৎপাদন শুরু করার নির্দেশ দিয়েছেন। তাঁর মতে, বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে এমন ড্রোনের ব্যবহার বাড়ার প্রেক্ষাপটে সামরিক মতবাদেও দ্রুত পরিবর্তন আনা প্রয়োজন। আজ শুক্রবার উত্তর কোরিয়ার রাষ্ট্র নিয়ন্ত্রিত সংবাদ সংস্থা কেসিএনএ—এর বরাত দিয়ে প্রকাশিত এক প্রতিবেদ
২ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রে কুখ্যাত ৯ / ১১ এর মতো আরেকটি ঘটনা ঘটানোর পরিকল্পনা করছিল এক মার্কিন যুবক। পরে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। মার্কিন বিচার বিভাগ গতকাল বৃহস্পতিবার জানিয়েছে, টেক্সাস অঙ্গরাজ্যের হিউস্টনের বাসিন্দা আনাস সাইদের (২৮) বিরুদ্ধে ইসলামিক স্টেট (আইএসআইএস) সন্ত্রাসীদের
৩ ঘণ্টা আগে