অনলাইন ডেস্ক
দ্বাদশ থেকে পঞ্চদশ শতক পর্যন্ত সময়কালকে ইংরেজি সাহিত্যের মধ্যযুগ বিবেচনা করা হয়। যদিও এই সময়ের মধ্যে ইংরেজি সাহিত্যের খুব বেশি নিদর্শন পাওয়া যায় না।
এবার পঞ্চদশ শতকের বিরল কতগুলো পাণ্ডুলিপি খুঁজে পেলেন ক্যামব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষাবিদ ড. জেমস ওয়েড। বুধবার বিবিসিতে এ বিষয়ে একটি প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছে।
পাণ্ডুলিপিগুলোর বিষয়বস্তু নিয়ে ড. জেমস ওয়েড জানান, এর মধ্যে থাকা লেখাগুলো মূলত কোনো চারণ কবির। সেই আমলে কোনো স্টেজে দাঁড়িয়ে উপস্থিত দর্শকদের সামনে এ ধরনের পাণ্ডুলিপি পাঠ করা হতো।
সম্প্রতি আবিষ্কৃত ওই পাণ্ডুলিপিগুলো তৎকালীন শাসক, পুরোহিত, এমনকি শ্রমজীবী মানুষদেরও ব্যঙ্গ করে লেখা হয়েছে। শুধু তাই নয়, লেখাগুলোতে দর্শকদের মাতাল হওয়ারও ইন্ধন দেওয়া হয়েছে। এর মাধ্যমে সেই সময়ের একটি ফুর্তিবাজ সমাজেরও চিত্র ফুটে উঠেছে।
যিনি বা যে কবি এ ধরনের পাণ্ডুলিপি দর্শকদের সামনে হাস্য রসাত্মকভাবে পাঠ করতেন, মধ্যযুগে তাদের খুব গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিত্ব হিসেবে বিবেচনা করা হতো।
ড. ওয়েড বলেন, ‘মধ্যযুগের মানুষেরা যে দারুণ আনন্দে বসবাস করত-এই লেখাগুলোতে তার চিত্র দেখা গেছে।’
অজ্ঞাত এক চারণকবির কাছ থেকে পাণ্ডুলিপিগুলো কপি করেছিলেন ডার্বিশায়ারের অভিজাত শ্রেণির অন্তর্ভুক্ত শেরব্রুক পরিবারের শিক্ষক ও ধর্মগুরু রিচার্ড হিজ। অজ্ঞাত ওই কবি ১৪৮০ সালে ডার্বিশায়ার ও নটিংহ্যাম সীমান্ত এলাকায় এগুলো পাঠ করেছিলেন। মধ্যযুগে চারণকবিরা বিভিন্ন মেলায় কিংবা সারাইখানায় ঘুরে ঘুরে তাদের লেখা পাণ্ডুলিপি পাঠ কিংবা গান গেয়ে, গল্প বলে দর্শকদের মনোরঞ্জন করতেন।
মধ্যযুগীয় সাহিত্যে কাল্পনিক বিভিন্ন উপাদানের অস্তিত্ব দেখা গেলেও বাস্তব-জীবন ঘনিষ্ঠ সাহিত্য খুবই বিরল। রিচার্ড হিজের কপি করা পাণ্ডুলিপিগুলো এমন বিরল সাহিত্যের উৎকৃষ্ট উদাহরণ।
ওয়েড বলেন, ‘হিজের পাণ্ডুলিপি এটাই প্রমাণ করেছে যে-মুখে মুখে গল্প বলার মতো মধ্যযুগীয় সাহিত্য একসময় অনেক সমৃদ্ধ ছিল।’
ওয়েড জানান, ওই পাণ্ডুলিপিগুলো যখন পাঠ করা হতো-তখন সিংহাসনের নিয়ন্ত্রণ নিয়ে চারদিকে যুদ্ধ বিগ্রহের মধ্যে ইংল্যান্ডের মানুষের জীবন অনেক কষ্টকর ছিল। তারপরও সাধারণ মানুষেরা হাসি আনন্দে তাদের জীবনকে দারুণভাবে উদ্যাপন করত।
পাণ্ডুলিপিগুলোতে থাকা রসবোধের বর্ণনা দিতে গিয়ে এতে লেখা একটি লাইনের উল্লেখ করেন ওয়েড। লাইনটি হলো এমন-‘হ্যা ভাই, আমিই রিচার্ড হিজ- কারণ খাবার গ্রহণের সময় আমি কোনো মদ্যপান করিনি!’
দ্বাদশ থেকে পঞ্চদশ শতক পর্যন্ত সময়কালকে ইংরেজি সাহিত্যের মধ্যযুগ বিবেচনা করা হয়। যদিও এই সময়ের মধ্যে ইংরেজি সাহিত্যের খুব বেশি নিদর্শন পাওয়া যায় না।
এবার পঞ্চদশ শতকের বিরল কতগুলো পাণ্ডুলিপি খুঁজে পেলেন ক্যামব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষাবিদ ড. জেমস ওয়েড। বুধবার বিবিসিতে এ বিষয়ে একটি প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছে।
পাণ্ডুলিপিগুলোর বিষয়বস্তু নিয়ে ড. জেমস ওয়েড জানান, এর মধ্যে থাকা লেখাগুলো মূলত কোনো চারণ কবির। সেই আমলে কোনো স্টেজে দাঁড়িয়ে উপস্থিত দর্শকদের সামনে এ ধরনের পাণ্ডুলিপি পাঠ করা হতো।
সম্প্রতি আবিষ্কৃত ওই পাণ্ডুলিপিগুলো তৎকালীন শাসক, পুরোহিত, এমনকি শ্রমজীবী মানুষদেরও ব্যঙ্গ করে লেখা হয়েছে। শুধু তাই নয়, লেখাগুলোতে দর্শকদের মাতাল হওয়ারও ইন্ধন দেওয়া হয়েছে। এর মাধ্যমে সেই সময়ের একটি ফুর্তিবাজ সমাজেরও চিত্র ফুটে উঠেছে।
যিনি বা যে কবি এ ধরনের পাণ্ডুলিপি দর্শকদের সামনে হাস্য রসাত্মকভাবে পাঠ করতেন, মধ্যযুগে তাদের খুব গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিত্ব হিসেবে বিবেচনা করা হতো।
ড. ওয়েড বলেন, ‘মধ্যযুগের মানুষেরা যে দারুণ আনন্দে বসবাস করত-এই লেখাগুলোতে তার চিত্র দেখা গেছে।’
অজ্ঞাত এক চারণকবির কাছ থেকে পাণ্ডুলিপিগুলো কপি করেছিলেন ডার্বিশায়ারের অভিজাত শ্রেণির অন্তর্ভুক্ত শেরব্রুক পরিবারের শিক্ষক ও ধর্মগুরু রিচার্ড হিজ। অজ্ঞাত ওই কবি ১৪৮০ সালে ডার্বিশায়ার ও নটিংহ্যাম সীমান্ত এলাকায় এগুলো পাঠ করেছিলেন। মধ্যযুগে চারণকবিরা বিভিন্ন মেলায় কিংবা সারাইখানায় ঘুরে ঘুরে তাদের লেখা পাণ্ডুলিপি পাঠ কিংবা গান গেয়ে, গল্প বলে দর্শকদের মনোরঞ্জন করতেন।
মধ্যযুগীয় সাহিত্যে কাল্পনিক বিভিন্ন উপাদানের অস্তিত্ব দেখা গেলেও বাস্তব-জীবন ঘনিষ্ঠ সাহিত্য খুবই বিরল। রিচার্ড হিজের কপি করা পাণ্ডুলিপিগুলো এমন বিরল সাহিত্যের উৎকৃষ্ট উদাহরণ।
ওয়েড বলেন, ‘হিজের পাণ্ডুলিপি এটাই প্রমাণ করেছে যে-মুখে মুখে গল্প বলার মতো মধ্যযুগীয় সাহিত্য একসময় অনেক সমৃদ্ধ ছিল।’
ওয়েড জানান, ওই পাণ্ডুলিপিগুলো যখন পাঠ করা হতো-তখন সিংহাসনের নিয়ন্ত্রণ নিয়ে চারদিকে যুদ্ধ বিগ্রহের মধ্যে ইংল্যান্ডের মানুষের জীবন অনেক কষ্টকর ছিল। তারপরও সাধারণ মানুষেরা হাসি আনন্দে তাদের জীবনকে দারুণভাবে উদ্যাপন করত।
পাণ্ডুলিপিগুলোতে থাকা রসবোধের বর্ণনা দিতে গিয়ে এতে লেখা একটি লাইনের উল্লেখ করেন ওয়েড। লাইনটি হলো এমন-‘হ্যা ভাই, আমিই রিচার্ড হিজ- কারণ খাবার গ্রহণের সময় আমি কোনো মদ্যপান করিনি!’
চিকিৎসার জন্য ২০০৭ সালে ভারতের আসামে গিয়েছিল বাংলাদেশের সিলেটের এক পরিবার। শিলচর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসা চলাকালে পরিবারের এক মেয়ে স্থানীয় এক যুবকের প্রেমে পড়ে। শেষমেশ তাঁকে বিয়ে করে সেখানেই থেকে যান তিনি। তবে তাঁর ভারতীয় নাগরিকত্ব পাওয়ার পথ কখনোই প্রশস্ত ছিল না। ২০১৯ সালে বিজেপি সরকার হিন্দুস
৩৬ মিনিট আগেউত্তর কোরিয়ার নেতা কিম জং উন আত্মঘাতী ড্রোনের ব্যাপক উৎপাদন শুরু করার নির্দেশ দিয়েছেন। তাঁর মতে, বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে এমন ড্রোনের ব্যবহার বাড়ার প্রেক্ষাপটে সামরিক মতবাদেও দ্রুত পরিবর্তন আনা প্রয়োজন। আজ শুক্রবার উত্তর কোরিয়ার রাষ্ট্র নিয়ন্ত্রিত সংবাদ সংস্থা কেসিএনএ—এর বরাত দিয়ে প্রকাশিত এক প্রতিবেদ
১ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রে কুখ্যাত ৯ / ১১ এর মতো আরেকটি ঘটনা ঘটানোর পরিকল্পনা করছিল এক মার্কিন যুবক। পরে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। মার্কিন বিচার বিভাগ গতকাল বৃহস্পতিবার জানিয়েছে, টেক্সাস অঙ্গরাজ্যের হিউস্টনের বাসিন্দা আনাস সাইদের (২৮) বিরুদ্ধে ইসলামিক স্টেট (আইএসআইএস) সন্ত্রাসীদের
২ ঘণ্টা আগেমার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নবনির্বাচিত প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ঘোষণা করেছেন, তিনি রবার্ট এফ. কেনেডি জুনিয়রকে স্বাস্থ্য ও মানবসেবা মন্ত্রণালয়ের (এইচএইচএস) প্রধান হিসেবে নিয়োগ দেবেন। তিনি বলেছেন, সাবেক এই ডেমোক্র্যাট নেতা (কেনেডি জুনিয়র) এই পদে থেকে ‘ক্ষতিকর রাসায়নিক ও দূষণ থেকে সবার সুরক্ষা নিশ্চিত ক
৩ ঘণ্টা আগে