অনলাইন ডেস্ক
সাও পাওলোর আলবার্ট আইনস্টাইন হাসপাতালের বাইরে রাস্তা তখন কানায় কানায় ভরে উঠেছে। কারণ, কিংবদন্তি পেলে আর নেই! রাতেই ভক্তরা ছুটে এসেছেন আলবার্ট আইনস্টাইন হাসপাতালের সমানে। তাঁদের চোখে জল, গায়ে ১০ নম্বর জার্সি। হাসপাতালের বাইরে টানানো ব্যানার, তাতে লেখা—‘কিংবদন্তি রাজা পেলে’।
ব্রিটিশ গণমাধ্যম বিবিসি এক প্রতিবেদনে বলেছে, ব্রাজিলে এমন মুহূর্ত আর আসেনি। কখনো আসবেও না। পেলে একজনই, তাঁকে হারানোর শোকও একবারই আসে। তবু ভক্তরা আশায় ছিলেন, হয়তো তিনি অসুস্থতাকে লাথি মেরে উড়িয়ে দিয়ে ফিরে আসবেন জীবনের কল্লোলে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত ভক্তদের আশার গুড়ে বালিই পড়ল। পেলে চোখ মুদলেন চিরতরে।
বেশ কিছুদিন ধরে গুরুতর অসুস্থ অবস্থায় হাসপাতালে ভর্তি ছিলেন পেলে। তাঁর সর্বশেষ খবর জানার জন্য ভক্তরা নিয়মিতই কেলি নাসিমেন্তোর ইনস্টাগ্রামে ঢুঁ মারছিলেন। কারণ, কেলি নাসিমেন্তো হচ্ছেন পেলের মেয়ে, তিনিই নিয়মিত ইনস্টাগ্রামে পোস্ট করে জানাচ্ছিলেন বাবার সর্বশেষ খবর।
তবে পেলের মৃত্যুর খবরটি এল হাসপাতাল থেকে। একটি বিবৃতির মাধ্যমে আলবার্ট আইনস্টাইন হাসপাতাল জানাল সেই দুঃসহ বেদনার খবর—আমাদের সবার প্রিয় রাজা, কিংবদন্তি পেলে কোলন ক্যানসারের সঙ্গে যুদ্ধ করে অবশেষে মৃত্যুবরণ করেছেন। আমরা তাঁর পরিবারের সঙ্গে এই অপূরণীয় দুঃখ ভাগ করে নিতে চাই।
পেলে ছিলেন বিশ্বজুড়েই একজন ফুটবল কিংবদন্তি। তবে ব্রাজিলের জন্য তিনি ছিলেন ফুটবলারের বাইরে আরও বেশি কিছু। শোকে মুহ্যমান ভক্তদের হাসপাতালে সামনে জড়ো হওয়া সেটিই প্রমাণ করে।
আগামী রোববার ব্রাজিলের প্রেসিডেন্ট হিসেবে শপথ নেবেন লুইজ ইনাসিও লুলা দ্য সিলভা। তিনি তাঁর টুইটার অ্যাকাউন্টে বলেছেন, ‘পেলের খেলা দেখার সৌভাগ্য আমার হয়েছিল। সেটি নিছক কোনো খেলা ছিল না, যেন একটি শো। তিনি দেশকে অনন্য উচ্চতায় নিয়ে গিয়েছিলেন। তাঁর মতো ‘‘১০ নম্বর’’ ব্রাজিলে কখনো ছিল না।’
শুধু লুলা দ্য সিলভাই নয়, প্রতিটি ব্রাজিলিয়ানের কাছেই পেলে মানে অন্য কিছু। আগের প্রজন্ম তাঁকে মনে রেখেছে একজন খেলোয়াড় হিসেবে। কিন্তু তরুণদের কাছে তিনি চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবেন তাঁর অসাধারণ গুণাবলির জন্য। তিনিই একমাত্র ফুটবলার, যিনি সমগ্র জাতিকে ঐক্যবদ্ধ করেছিলেন।
ব্রাজিল এমন একটি দেশ, যারা নিজেদের পরিচয় দেয় ফুটবলের মাধ্যমে। বিশ্বকাপের সময় ব্রাজিলের খেলা দেখার জন্য দেশের নাগরিকদের ছুটি দেওয়া হয়। পৃথিবীর আর কোনো দেশে এমন নজির আছে কি না, সন্দেহ। সদ্য শেষ হওয়া কাতার বিশ্বকাপে ব্রাজিলের জাতীয় দল যখন খেলতে গেছে, পেলে তখন হাসপাতালের বিছানায় শুয়ে যমের সঙ্গে লড়াই করছিলেন। তবু সেই অবস্থায়ও তিনি ব্রাজিল দলের জন্য শুভকামনা জানিয়েছেন, খেলোয়াড়দের উজ্জীবিত করেছেন। তাই তিন তিনবার ব্রাজিলকে শিরোপা এনে দেওয়া কিংবদন্তির মৃত্যু বড় মর্মান্তিক হয়ে বুকে বিঁধেছে ব্রাজিলবাসীর।
যাঁদের ফুটবলের প্রতি আগ্রহ নেই, তাঁরাও পেলেকে ‘রাজা’ বলে মানেন। তিনি ছিলেন সারা বিশ্বে ফুটবলের রাজা। তবু তিনি ব্রাজিলের বাইরে বিদেশের ক্লাবগুলোতে খুব একটা খেলেননি। সব সময় দেশীয় ফুটবল ক্লাব সান্তোসের হয়েই খেলেছেন। তিনি বুকের মাঝে যে ব্রাজিলকে ধারণ করতেন, সেই ব্রাজিলের প্রতিনিধিত্বই করেছেন সর্বদা। বিদেশের ক্লাবগুলোর বিপুল টাকার হাতছানির কাছে কখনোই পরাজিত হয়নি তাঁর প্রখর জাতীয়তাবোধ।
১৯৬১ সালে ব্রাজিলের তৎকালীন প্রেসিডেন্ট জ্যানিও কোয়াড্রোস পেলেকে ‘জাতীয় সম্পদ’ ঘোষণা করেছিলেন। এর অর্থ হচ্ছে, তিনি আর বিদেশি ক্লাবের হয়ে ‘রপ্তানি’ হতে পারবেন না। কারণ তিনি জাতির গর্ব, জাতির নায়ক। তাঁর গুরুত্ব ও মর্যাদা অপরিসীম।
ব্রাজিল হচ্ছে সেই দেশ, যেখানে বর্ণবৈষম্য ও শ্রেণিবৈষম্য এখনো ভয়ংকরভাবে প্রবল। সেই দেশের একজন কালো ফুটবলার পেলে, দারিদ্র্যের কশাঘাতে জর্জরিত অবস্থা থেকে উঠে এসে অবিশ্বাস্য সাফল্যের ফুল ফুটিয়েছেন। হয়ে উঠেছেন সারা ব্রাজিলের সর্বজনের গর্ব।
পেলে তাঁর জীবদ্দশায় বর্ণবাদ নিয়ে খুব কমই কথা বলেছেন। এ জন্য কখনো কখনো তিনি সমালোচিতও হয়েছেন। তবে তিনি ইতিহাসে অমর অক্ষয় হয়ে থাকবেন ফুটবলের মাধ্যমে জাতিকে ঐক্যবদ্ধ করার জন্য এবং সবচেয়ে দরিদ্র জনগোষ্ঠীর ব্রাজিলিয়ানদের ফুটবলার হওয়ার সুযোগ করে দেওয়ার জন্য।
পেলে যখন রাজনীতির মাঠে নেমেছিলেন, তখনো ছিলেন অসম্ভব বিনয়ী। তাঁর সেই বিনয়কে অবশ্য অনেকেই দেখেছিলেন ‘দুর্বলতা’ হিসেবে। তিনি বেঁচে ছিলেন ব্রাজিলের অশান্ত রাজনীতির মধ্যে। দেখেছেন স্বৈরাচারের শাসনও। স্বচক্ষে অবলোকন করেছেন ক্রমশ বিভক্ত হয়ে ওঠা দেশের রাজনীতি। তবু সব সময়ই তিনি নীরব থেকেছেন। বিশ্লেষকেরা বলেছেন, তাঁর এই নীরবতাই তাঁকে সর্বজনের কাছে সম্মানিত ও জনপ্রিয় করে তুলেছিল।
অবশেষে সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ এই ফুটবলার, ব্রাজিলের কালো মানিক, সবার প্রিয় রাজা পৃথিবী থেকে বিদায় নিলেন। গতকাল বৃহস্পতিবার ব্রাজিলের সাও পাওলোয় আলবার্ট আইনস্টাইন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেছেন তিনি। পেলে এখন চলে গেলেও ব্রাজিল চিরকাল তাঁর স্মৃতি স্মরণ করবে, সন্দেহ নেই।
আরও পড়ুন:
সাও পাওলোর আলবার্ট আইনস্টাইন হাসপাতালের বাইরে রাস্তা তখন কানায় কানায় ভরে উঠেছে। কারণ, কিংবদন্তি পেলে আর নেই! রাতেই ভক্তরা ছুটে এসেছেন আলবার্ট আইনস্টাইন হাসপাতালের সমানে। তাঁদের চোখে জল, গায়ে ১০ নম্বর জার্সি। হাসপাতালের বাইরে টানানো ব্যানার, তাতে লেখা—‘কিংবদন্তি রাজা পেলে’।
ব্রিটিশ গণমাধ্যম বিবিসি এক প্রতিবেদনে বলেছে, ব্রাজিলে এমন মুহূর্ত আর আসেনি। কখনো আসবেও না। পেলে একজনই, তাঁকে হারানোর শোকও একবারই আসে। তবু ভক্তরা আশায় ছিলেন, হয়তো তিনি অসুস্থতাকে লাথি মেরে উড়িয়ে দিয়ে ফিরে আসবেন জীবনের কল্লোলে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত ভক্তদের আশার গুড়ে বালিই পড়ল। পেলে চোখ মুদলেন চিরতরে।
বেশ কিছুদিন ধরে গুরুতর অসুস্থ অবস্থায় হাসপাতালে ভর্তি ছিলেন পেলে। তাঁর সর্বশেষ খবর জানার জন্য ভক্তরা নিয়মিতই কেলি নাসিমেন্তোর ইনস্টাগ্রামে ঢুঁ মারছিলেন। কারণ, কেলি নাসিমেন্তো হচ্ছেন পেলের মেয়ে, তিনিই নিয়মিত ইনস্টাগ্রামে পোস্ট করে জানাচ্ছিলেন বাবার সর্বশেষ খবর।
তবে পেলের মৃত্যুর খবরটি এল হাসপাতাল থেকে। একটি বিবৃতির মাধ্যমে আলবার্ট আইনস্টাইন হাসপাতাল জানাল সেই দুঃসহ বেদনার খবর—আমাদের সবার প্রিয় রাজা, কিংবদন্তি পেলে কোলন ক্যানসারের সঙ্গে যুদ্ধ করে অবশেষে মৃত্যুবরণ করেছেন। আমরা তাঁর পরিবারের সঙ্গে এই অপূরণীয় দুঃখ ভাগ করে নিতে চাই।
পেলে ছিলেন বিশ্বজুড়েই একজন ফুটবল কিংবদন্তি। তবে ব্রাজিলের জন্য তিনি ছিলেন ফুটবলারের বাইরে আরও বেশি কিছু। শোকে মুহ্যমান ভক্তদের হাসপাতালে সামনে জড়ো হওয়া সেটিই প্রমাণ করে।
আগামী রোববার ব্রাজিলের প্রেসিডেন্ট হিসেবে শপথ নেবেন লুইজ ইনাসিও লুলা দ্য সিলভা। তিনি তাঁর টুইটার অ্যাকাউন্টে বলেছেন, ‘পেলের খেলা দেখার সৌভাগ্য আমার হয়েছিল। সেটি নিছক কোনো খেলা ছিল না, যেন একটি শো। তিনি দেশকে অনন্য উচ্চতায় নিয়ে গিয়েছিলেন। তাঁর মতো ‘‘১০ নম্বর’’ ব্রাজিলে কখনো ছিল না।’
শুধু লুলা দ্য সিলভাই নয়, প্রতিটি ব্রাজিলিয়ানের কাছেই পেলে মানে অন্য কিছু। আগের প্রজন্ম তাঁকে মনে রেখেছে একজন খেলোয়াড় হিসেবে। কিন্তু তরুণদের কাছে তিনি চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবেন তাঁর অসাধারণ গুণাবলির জন্য। তিনিই একমাত্র ফুটবলার, যিনি সমগ্র জাতিকে ঐক্যবদ্ধ করেছিলেন।
ব্রাজিল এমন একটি দেশ, যারা নিজেদের পরিচয় দেয় ফুটবলের মাধ্যমে। বিশ্বকাপের সময় ব্রাজিলের খেলা দেখার জন্য দেশের নাগরিকদের ছুটি দেওয়া হয়। পৃথিবীর আর কোনো দেশে এমন নজির আছে কি না, সন্দেহ। সদ্য শেষ হওয়া কাতার বিশ্বকাপে ব্রাজিলের জাতীয় দল যখন খেলতে গেছে, পেলে তখন হাসপাতালের বিছানায় শুয়ে যমের সঙ্গে লড়াই করছিলেন। তবু সেই অবস্থায়ও তিনি ব্রাজিল দলের জন্য শুভকামনা জানিয়েছেন, খেলোয়াড়দের উজ্জীবিত করেছেন। তাই তিন তিনবার ব্রাজিলকে শিরোপা এনে দেওয়া কিংবদন্তির মৃত্যু বড় মর্মান্তিক হয়ে বুকে বিঁধেছে ব্রাজিলবাসীর।
যাঁদের ফুটবলের প্রতি আগ্রহ নেই, তাঁরাও পেলেকে ‘রাজা’ বলে মানেন। তিনি ছিলেন সারা বিশ্বে ফুটবলের রাজা। তবু তিনি ব্রাজিলের বাইরে বিদেশের ক্লাবগুলোতে খুব একটা খেলেননি। সব সময় দেশীয় ফুটবল ক্লাব সান্তোসের হয়েই খেলেছেন। তিনি বুকের মাঝে যে ব্রাজিলকে ধারণ করতেন, সেই ব্রাজিলের প্রতিনিধিত্বই করেছেন সর্বদা। বিদেশের ক্লাবগুলোর বিপুল টাকার হাতছানির কাছে কখনোই পরাজিত হয়নি তাঁর প্রখর জাতীয়তাবোধ।
১৯৬১ সালে ব্রাজিলের তৎকালীন প্রেসিডেন্ট জ্যানিও কোয়াড্রোস পেলেকে ‘জাতীয় সম্পদ’ ঘোষণা করেছিলেন। এর অর্থ হচ্ছে, তিনি আর বিদেশি ক্লাবের হয়ে ‘রপ্তানি’ হতে পারবেন না। কারণ তিনি জাতির গর্ব, জাতির নায়ক। তাঁর গুরুত্ব ও মর্যাদা অপরিসীম।
ব্রাজিল হচ্ছে সেই দেশ, যেখানে বর্ণবৈষম্য ও শ্রেণিবৈষম্য এখনো ভয়ংকরভাবে প্রবল। সেই দেশের একজন কালো ফুটবলার পেলে, দারিদ্র্যের কশাঘাতে জর্জরিত অবস্থা থেকে উঠে এসে অবিশ্বাস্য সাফল্যের ফুল ফুটিয়েছেন। হয়ে উঠেছেন সারা ব্রাজিলের সর্বজনের গর্ব।
পেলে তাঁর জীবদ্দশায় বর্ণবাদ নিয়ে খুব কমই কথা বলেছেন। এ জন্য কখনো কখনো তিনি সমালোচিতও হয়েছেন। তবে তিনি ইতিহাসে অমর অক্ষয় হয়ে থাকবেন ফুটবলের মাধ্যমে জাতিকে ঐক্যবদ্ধ করার জন্য এবং সবচেয়ে দরিদ্র জনগোষ্ঠীর ব্রাজিলিয়ানদের ফুটবলার হওয়ার সুযোগ করে দেওয়ার জন্য।
পেলে যখন রাজনীতির মাঠে নেমেছিলেন, তখনো ছিলেন অসম্ভব বিনয়ী। তাঁর সেই বিনয়কে অবশ্য অনেকেই দেখেছিলেন ‘দুর্বলতা’ হিসেবে। তিনি বেঁচে ছিলেন ব্রাজিলের অশান্ত রাজনীতির মধ্যে। দেখেছেন স্বৈরাচারের শাসনও। স্বচক্ষে অবলোকন করেছেন ক্রমশ বিভক্ত হয়ে ওঠা দেশের রাজনীতি। তবু সব সময়ই তিনি নীরব থেকেছেন। বিশ্লেষকেরা বলেছেন, তাঁর এই নীরবতাই তাঁকে সর্বজনের কাছে সম্মানিত ও জনপ্রিয় করে তুলেছিল।
অবশেষে সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ এই ফুটবলার, ব্রাজিলের কালো মানিক, সবার প্রিয় রাজা পৃথিবী থেকে বিদায় নিলেন। গতকাল বৃহস্পতিবার ব্রাজিলের সাও পাওলোয় আলবার্ট আইনস্টাইন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেছেন তিনি। পেলে এখন চলে গেলেও ব্রাজিল চিরকাল তাঁর স্মৃতি স্মরণ করবে, সন্দেহ নেই।
আরও পড়ুন:
স্পেনের একটি বৃদ্ধাশ্রমে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় অন্তত ১০ নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় আহত হয়েছেন আরও অনেকে। এদের মধ্যে দুজনের অবস্থা সংকটাপন্ন বলে জানিয়েছে স্থানীয় কর্তপক্ষ। আজ শুক্রবার স্পেনের স্থানীয় সংবাদমাধ্যম এল পেইসের বরাত দিয়ে এ খবর জানিয়েছে আল-জাজিরা।
২৩ মিনিট আগেঅপ্রাপ্তবয়স্ক নারী হলেও সম্মতির ভিত্তিতে তাঁর সঙ্গে যৌনসঙ্গম ধর্ষণ হিসেবে গণ্য হবে বলে রায় দিয়েছে মুম্বাই হাইকোর্ট। আইন অনুযায়ী এ ক্ষেত্রে সম্মতিকে বৈধতার জন্য যুক্তি হিসেবে প্রদর্শন গ্রহণযোগ্য হবে না।
৪ ঘণ্টা আগেএখন থেকে মহানবী মুহাম্মদ (সা.)-এর রওজা শরিফ জিয়ারতের জন্য আগাম অনুমতি নিতে হবে। অতিরিক্ত ভিড় থেকে মসজিদের কার্যক্রম বিঘ্ন হওয়া ঠেকাতে এবং ঐতিহাসিক স্থাপত্য সংরক্ষণের এই উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।
৫ ঘণ্টা আগেকোভিড-১৯ মহামারির প্রভাব এবং সামাজিক সুরক্ষা ব্যবস্থার সীমাবদ্ধতা এই পতনের প্রধান কারণ। জাতীয় দারিদ্র্য হ্রাস ত্বরান্বিতকরণ টিমের নীতি বিশেষজ্ঞ এগা কুরনিয়া ইয়াজিদ বলেন, ‘বিভিন্ন আন্তঃসংযুক্ত কারণ মধ্যবিত্ত শ্রেণির সংকোচনের জন্য দায়ী। মধ্যবিত্তরা মূলত কর রাজস্বে বড় অবদান রাখে। কিন্তু তারা খুবই সীমিত
৬ ঘণ্টা আগে