অনলাইন ডেস্ক
ওসামা বিন লাদেন নিহত হওয়ার পর জঙ্গি সংগঠন আল-কায়েদার প্রধান সংগঠক ও কৌশলবিদ হয়েছিলেন আয়মান আল জাওয়াহিরি। তিনি মূলত ওসামা বিন লাদেনেরই স্থলাভিষিক্ত হয়েছিলেন। তবে বিশেষজ্ঞরা মনে করেন, তিনি ওসামার মতো ক্যারিশম্যাটিক নেতা ছিলেন না বলে ইসলামিক স্টেট পশ্চিমে উল্লেখযোগ্য আক্রমণে উৎসাহিত হননি।
মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন স্থানীয় সময় সোমবার টেলিভিশনে বলেছেন, আল-কায়েদার এই শীর্ষ নেতা আফগানিস্তানের কাবুলে মার্কিন গোয়েন্দা সংস্থা সিআইএর ড্রোন হামলায় নিহত হয়েছেন।
২০১১ সালে বিন লাদেনের মৃত্যুর পরের বছরগুলোতে মার্কিন বিমান হামলায় জাওয়াহিরির উত্তরাধিকারীরা নিহত হয়েছেন। ফলে আল-কয়েদার মিশরীয় জঙ্গি তৎপরতা দুর্বল হয়ে পড়েছিল। মূলত আল-কয়েদার বিশ্বব্যাপী কার্যক্রম মিশর থেকে সমন্বয় করা হতো।
একজন অনমনীয় ও লড়াকু ব্যক্তিত্ব হিসেবে খ্যাতি থাকা সত্ত্বেও জাওয়াহিরি বিশ্বজুড়ে আল-কায়েদাকে শক্তভাবে পরিচালনা করতে পারেননি। তবে তিনি হালও ছাড়েননি। ঢিলেঢালা সংগঠনকে লালন-পালন করেছেন। ফলে আরব বসন্ত থেকে এশিয়া, আফ্রিকা ও মধ্যপ্রাচ্যজুড়ে বেশ কয়েকটি দেশে অস্থিতিশীল কিছু কর্মকাণ্ড চালিয়েছে আল-কয়েদা।
জাওয়াহিরির উত্থান
একজন ইসলামি জঙ্গি হিসেবে জাওয়াহিরির উত্থান কয়েক দশক আগে। বিশ্ববাসী প্রথম তাঁর নাম শুনেছিল ১৯৮১ সালে মিশরের প্রেসিডেন্ট আনোয়ার সাদাতকে হত্যার পর, যখন তিনি আদালতের কাঠগড়ায় দাঁড়িয়েছিলেন। সাদা পোশাক পরা জাওয়াহিরি চিৎকার করে বলেছিলেন, ‘আমরা ত্যাগ স্বীকার করছি এবং ইসলামের বিজয় না হওয়া পর্যন্ত আরও ত্যাগ স্বীকার করার জন্য প্রস্তুত আছি।’
পরে আদালত জাওয়াহিরিকে অবৈধ অস্ত্র রাখার দায়ে তিন বছরের কারাদণ্ড দিয়েছিলেন এবং মূল অভিযোগ থেকে মুক্তি দিয়েছিলেন।
জাওয়াহিরি ছিলেন একজন প্রশিক্ষিত সার্জন। তিন বছর কারাভোগের পর মুক্তি পেয়ে তিনি মিশর থেকে পাকিস্তানে চলে যান। সেখানে তিনি সোভিয়েত (তৎকালীন) বাহিনীর সঙ্গে যুদ্ধরত আফগানিস্তানে আহত ইসলামি মুজাহিদিন গেরিলাদের চিকিৎসার জন্য রেড ক্রিসেন্টের সঙ্গে কাজ করতে শুরু করেন।
ওই সময়েই বিন লাদেনের সঙ্গে পরিচয় হয় তাঁর। সৌদি ধনকুবের ও আল-কয়েদার শীর্ষ নেতা ওসামা বিন লাদেন তখন আফগানিস্তানে যুদ্ধ করছিলেন।
এরপর ১৯৯৩ সালে মিশরে ইসলামি জিহাদের নেতৃত্ব নিজ কাঁধে তুলে নেন আয়মান আল জাওয়াহিরি। তিনি মিশরের তৎকালীন সকারকে উৎখাত করে বিশুদ্ধ ইসলামি রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার জন্য নানা তৎপরতা শুরু করেন।
১৯৯৫ সালের জুনে আদ্দিস আবাবায় তাঁর নেতৃত্বে মিশরের প্রেসিডেন্ট হোসনি মোবারককে হত্যার চেষ্টা করা হয়। শুধু তাই নয়, একই সময়ে তিনি পাকিস্তানের ইসলামাবাদে মিশরীয় দূতাবাসে হামলার নির্দেশ দিয়েছিলেন। সেখানে জঙ্গিদের হামলায় ১৬ জন নিহত হয়েছিল।
১৯৯৯ সালে মিশরের আদালত জাওয়াহিরির অনুপস্থিতিতে তাঁকে মৃত্যুদণ্ড দেন। তত দিনে তিনি অবশ্য আল-কায়েদার গুরুত্বপূর্ণ নেতা হয়ে উঠেছিলেন। তার পর থেকেই জাওয়াহিরিকে খোঁজা হচ্ছিল। ধারণা করা হচ্ছিল, তিনি আফগানিস্তানের দুর্গম পাহাড়ি অঞ্চলে লুকিয়ে আছেন।
চলতি বছরে মার্কিন কর্মকর্তারা নিশ্চিত হয়েছেন, তিনি স্ত্রী ও সন্তানদের নিয়ে কাবুলের একটি বাড়িতে স্থানান্তরিত হয়েছেন। মার্কিন কর্মকর্তারা জানান, স্থানীয় সময় রোববার তিনি তাঁর বাড়ির বারান্দায় বের হলে মার্কিন গোয়েন্দা সংস্থা সিআইএর ছোড়া ড্রোন হামলায় নিহত হন।
জাওয়াহিরি মাঝে মাঝে অনলাইন ভিডিও বক্তৃতার মাধ্যমে জঙ্গিদের উদ্বুদ্ধ করার চেষ্টা করতেন। কিন্তু তাঁর মধ্যে বিন লাদেনের মতো ক্যারিশম্যাটিক গুণ ছিল না। তবে তিনি আল-কায়েদার বেশ কয়েকটি বড় হামলার সঙ্গে জড়িত ছিলেন। ২০০১ সালে টুইন টাওয়ার হামলার পরিকল্পনার সঙ্গেও জড়িত ছিলেন তিনি। সেই হামলায় ৩ হাজার মানুষ নিহত হয়েছিলেন।
কেনিয়া ও তানজানিয়ায় মার্কিন দূতাবাসে ১৯৯৮ সালের বোমা হামলায় তাঁকে অভিযুক্ত করা হয়েছিল। এফবিআইয়ে মোস্ট ওয়ান্টেড তালিকায় ছিল জাওয়াহিরির নাম। তাঁকে ধরিয়ে দেওয়ার জন্য ২৫ মিলিয়ন ডলার পুরস্কার ঘোষণা করা হয়েছিল।
সম্ভ্রান্ত পরিবারের সন্তান
১৯৫১ সালে মিশরের কায়রোর এক সম্ভ্রান্ত পরিবারে জন্মেছিলেন আইমান আল জাওয়াহিরি। তাঁর দাদা ছিলেন ইসলাম ধর্মের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ মসজিদ আল-আজহারের গ্র্যান্ড ইমাম।
জাওয়াহিরি বেড়ে উঠেছিলেন কায়রোর দক্ষিণের জেলা মাদিতে। তাঁর বাবা ছিলেন ফার্মাকোলজির অধ্যাপক। মাত্র ১৫ বছর বয়সেই তিনি ইসলামি জঙ্গিবাদে ঝুঁকে পড়েছিলেন।
জাওয়াহিরি মিশরীয় লেখক সাইয়িদ কুতুবের বিপ্লবী চিন্তাধারা দ্বারা অনুপ্রাণিত হয়েছিলেন। সাইয়িদ কুতুব ছিলেন একজন চরমপন্থী ইসলামি নেতা। ১৯৬৬ সালে রাষ্ট্রদ্রোহিতার অভিযোগে তাঁকে মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয়েছিল।
১৯৭০ সালে কায়রো বিশ্ববিদ্যালয়ে মেডিসিন অনুষদে পড়াশোনা করতেন জাওয়াহিরি। সেই সময়ে তাঁর সঙ্গে পড়ালেখা করেছেন এমন একজন ব্যক্তি বলেছেন, ‘জাওয়াহিরি ছিল প্রাণবন্ত যুবক। সে সিনেমা দেখত, গান শুনত, বন্ধুদের সঙ্গে রসিকতা করত। সে কী করে পরে উগ্রপন্থী জঙ্গি হয়ে গেল, তা সত্যিই এক বিস্ময়!’
তথ্যসূত্র: আল-জাজিরা, বিবিসি ও এফবিআইয়ের ওয়েবসাইট
ওসামা বিন লাদেন নিহত হওয়ার পর জঙ্গি সংগঠন আল-কায়েদার প্রধান সংগঠক ও কৌশলবিদ হয়েছিলেন আয়মান আল জাওয়াহিরি। তিনি মূলত ওসামা বিন লাদেনেরই স্থলাভিষিক্ত হয়েছিলেন। তবে বিশেষজ্ঞরা মনে করেন, তিনি ওসামার মতো ক্যারিশম্যাটিক নেতা ছিলেন না বলে ইসলামিক স্টেট পশ্চিমে উল্লেখযোগ্য আক্রমণে উৎসাহিত হননি।
মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন স্থানীয় সময় সোমবার টেলিভিশনে বলেছেন, আল-কায়েদার এই শীর্ষ নেতা আফগানিস্তানের কাবুলে মার্কিন গোয়েন্দা সংস্থা সিআইএর ড্রোন হামলায় নিহত হয়েছেন।
২০১১ সালে বিন লাদেনের মৃত্যুর পরের বছরগুলোতে মার্কিন বিমান হামলায় জাওয়াহিরির উত্তরাধিকারীরা নিহত হয়েছেন। ফলে আল-কয়েদার মিশরীয় জঙ্গি তৎপরতা দুর্বল হয়ে পড়েছিল। মূলত আল-কয়েদার বিশ্বব্যাপী কার্যক্রম মিশর থেকে সমন্বয় করা হতো।
একজন অনমনীয় ও লড়াকু ব্যক্তিত্ব হিসেবে খ্যাতি থাকা সত্ত্বেও জাওয়াহিরি বিশ্বজুড়ে আল-কায়েদাকে শক্তভাবে পরিচালনা করতে পারেননি। তবে তিনি হালও ছাড়েননি। ঢিলেঢালা সংগঠনকে লালন-পালন করেছেন। ফলে আরব বসন্ত থেকে এশিয়া, আফ্রিকা ও মধ্যপ্রাচ্যজুড়ে বেশ কয়েকটি দেশে অস্থিতিশীল কিছু কর্মকাণ্ড চালিয়েছে আল-কয়েদা।
জাওয়াহিরির উত্থান
একজন ইসলামি জঙ্গি হিসেবে জাওয়াহিরির উত্থান কয়েক দশক আগে। বিশ্ববাসী প্রথম তাঁর নাম শুনেছিল ১৯৮১ সালে মিশরের প্রেসিডেন্ট আনোয়ার সাদাতকে হত্যার পর, যখন তিনি আদালতের কাঠগড়ায় দাঁড়িয়েছিলেন। সাদা পোশাক পরা জাওয়াহিরি চিৎকার করে বলেছিলেন, ‘আমরা ত্যাগ স্বীকার করছি এবং ইসলামের বিজয় না হওয়া পর্যন্ত আরও ত্যাগ স্বীকার করার জন্য প্রস্তুত আছি।’
পরে আদালত জাওয়াহিরিকে অবৈধ অস্ত্র রাখার দায়ে তিন বছরের কারাদণ্ড দিয়েছিলেন এবং মূল অভিযোগ থেকে মুক্তি দিয়েছিলেন।
জাওয়াহিরি ছিলেন একজন প্রশিক্ষিত সার্জন। তিন বছর কারাভোগের পর মুক্তি পেয়ে তিনি মিশর থেকে পাকিস্তানে চলে যান। সেখানে তিনি সোভিয়েত (তৎকালীন) বাহিনীর সঙ্গে যুদ্ধরত আফগানিস্তানে আহত ইসলামি মুজাহিদিন গেরিলাদের চিকিৎসার জন্য রেড ক্রিসেন্টের সঙ্গে কাজ করতে শুরু করেন।
ওই সময়েই বিন লাদেনের সঙ্গে পরিচয় হয় তাঁর। সৌদি ধনকুবের ও আল-কয়েদার শীর্ষ নেতা ওসামা বিন লাদেন তখন আফগানিস্তানে যুদ্ধ করছিলেন।
এরপর ১৯৯৩ সালে মিশরে ইসলামি জিহাদের নেতৃত্ব নিজ কাঁধে তুলে নেন আয়মান আল জাওয়াহিরি। তিনি মিশরের তৎকালীন সকারকে উৎখাত করে বিশুদ্ধ ইসলামি রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার জন্য নানা তৎপরতা শুরু করেন।
১৯৯৫ সালের জুনে আদ্দিস আবাবায় তাঁর নেতৃত্বে মিশরের প্রেসিডেন্ট হোসনি মোবারককে হত্যার চেষ্টা করা হয়। শুধু তাই নয়, একই সময়ে তিনি পাকিস্তানের ইসলামাবাদে মিশরীয় দূতাবাসে হামলার নির্দেশ দিয়েছিলেন। সেখানে জঙ্গিদের হামলায় ১৬ জন নিহত হয়েছিল।
১৯৯৯ সালে মিশরের আদালত জাওয়াহিরির অনুপস্থিতিতে তাঁকে মৃত্যুদণ্ড দেন। তত দিনে তিনি অবশ্য আল-কায়েদার গুরুত্বপূর্ণ নেতা হয়ে উঠেছিলেন। তার পর থেকেই জাওয়াহিরিকে খোঁজা হচ্ছিল। ধারণা করা হচ্ছিল, তিনি আফগানিস্তানের দুর্গম পাহাড়ি অঞ্চলে লুকিয়ে আছেন।
চলতি বছরে মার্কিন কর্মকর্তারা নিশ্চিত হয়েছেন, তিনি স্ত্রী ও সন্তানদের নিয়ে কাবুলের একটি বাড়িতে স্থানান্তরিত হয়েছেন। মার্কিন কর্মকর্তারা জানান, স্থানীয় সময় রোববার তিনি তাঁর বাড়ির বারান্দায় বের হলে মার্কিন গোয়েন্দা সংস্থা সিআইএর ছোড়া ড্রোন হামলায় নিহত হন।
জাওয়াহিরি মাঝে মাঝে অনলাইন ভিডিও বক্তৃতার মাধ্যমে জঙ্গিদের উদ্বুদ্ধ করার চেষ্টা করতেন। কিন্তু তাঁর মধ্যে বিন লাদেনের মতো ক্যারিশম্যাটিক গুণ ছিল না। তবে তিনি আল-কায়েদার বেশ কয়েকটি বড় হামলার সঙ্গে জড়িত ছিলেন। ২০০১ সালে টুইন টাওয়ার হামলার পরিকল্পনার সঙ্গেও জড়িত ছিলেন তিনি। সেই হামলায় ৩ হাজার মানুষ নিহত হয়েছিলেন।
কেনিয়া ও তানজানিয়ায় মার্কিন দূতাবাসে ১৯৯৮ সালের বোমা হামলায় তাঁকে অভিযুক্ত করা হয়েছিল। এফবিআইয়ে মোস্ট ওয়ান্টেড তালিকায় ছিল জাওয়াহিরির নাম। তাঁকে ধরিয়ে দেওয়ার জন্য ২৫ মিলিয়ন ডলার পুরস্কার ঘোষণা করা হয়েছিল।
সম্ভ্রান্ত পরিবারের সন্তান
১৯৫১ সালে মিশরের কায়রোর এক সম্ভ্রান্ত পরিবারে জন্মেছিলেন আইমান আল জাওয়াহিরি। তাঁর দাদা ছিলেন ইসলাম ধর্মের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ মসজিদ আল-আজহারের গ্র্যান্ড ইমাম।
জাওয়াহিরি বেড়ে উঠেছিলেন কায়রোর দক্ষিণের জেলা মাদিতে। তাঁর বাবা ছিলেন ফার্মাকোলজির অধ্যাপক। মাত্র ১৫ বছর বয়সেই তিনি ইসলামি জঙ্গিবাদে ঝুঁকে পড়েছিলেন।
জাওয়াহিরি মিশরীয় লেখক সাইয়িদ কুতুবের বিপ্লবী চিন্তাধারা দ্বারা অনুপ্রাণিত হয়েছিলেন। সাইয়িদ কুতুব ছিলেন একজন চরমপন্থী ইসলামি নেতা। ১৯৬৬ সালে রাষ্ট্রদ্রোহিতার অভিযোগে তাঁকে মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয়েছিল।
১৯৭০ সালে কায়রো বিশ্ববিদ্যালয়ে মেডিসিন অনুষদে পড়াশোনা করতেন জাওয়াহিরি। সেই সময়ে তাঁর সঙ্গে পড়ালেখা করেছেন এমন একজন ব্যক্তি বলেছেন, ‘জাওয়াহিরি ছিল প্রাণবন্ত যুবক। সে সিনেমা দেখত, গান শুনত, বন্ধুদের সঙ্গে রসিকতা করত। সে কী করে পরে উগ্রপন্থী জঙ্গি হয়ে গেল, তা সত্যিই এক বিস্ময়!’
তথ্যসূত্র: আল-জাজিরা, বিবিসি ও এফবিআইয়ের ওয়েবসাইট
উত্তর কোরিয়ার নেতা কিম জং উন আত্মঘাতী ড্রোনের ব্যাপক উৎপাদন শুরু করার নির্দেশ দিয়েছেন। তাঁর মতে, বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে এমন ড্রোনের ব্যবহার বাড়ার প্রেক্ষাপটে সামরিক মতবাদেও দ্রুত পরিবর্তন আনা প্রয়োজন। আজ শুক্রবার উত্তর কোরিয়ার রাষ্ট্র নিয়ন্ত্রিত সংবাদ সংস্থা কেসিএনএ—এর বরাত দিয়ে প্রকাশিত এক প্রতিবেদ
৫ মিনিট আগেযুক্তরাষ্ট্রে কুখ্যাত ৯ / ১১ এর মতো আরেকটি ঘটনা ঘটানোর পরিকল্পনা করছিল এক মার্কিন যুবক। পরে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। মার্কিন বিচার বিভাগ গতকাল বৃহস্পতিবার জানিয়েছে, টেক্সাস অঙ্গরাজ্যের হিউস্টনের বাসিন্দা আনাস সাইদের (২৮) বিরুদ্ধে ইসলামিক স্টেট (আইএসআইএস) সন্ত্রাসীদের
১ ঘণ্টা আগেমার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নবনির্বাচিত প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ঘোষণা করেছেন, তিনি রবার্ট এফ. কেনেডি জুনিয়রকে স্বাস্থ্য ও মানবসেবা মন্ত্রণালয়ের (এইচএইচএস) প্রধান হিসেবে নিয়োগ দেবেন। তিনি বলেছেন, সাবেক এই ডেমোক্র্যাট নেতা (কেনেডি জুনিয়র) এই পদে থেকে ‘ক্ষতিকর রাসায়নিক ও দূষণ থেকে সবার সুরক্ষা নিশ্চিত ক
২ ঘণ্টা আগেস্বাধীনতা যুদ্ধের পর এই প্রথম কোনো পাকিস্তানি মালবাহী জাহাজ বাংলাদেশের বন্দরে ভিড়েছে। গতকাল বুধবার পাকিস্তানের করাচি থেকে ছেড়ে আসা জাহাজটি বাংলাদেশের চট্টগ্রাম বন্দরে ভেড়ে। নানা কারণেই পাকিস্তানি মালবাহী জাহাজটির বাংলাদেশের বন্দরে ভেড়ার বিষয়টিকে ঐতিহাসিক বলা হচ্ছে। আর এই ঐতিহাসিক বিষয়টি নিয়ে উদ্বিগ্
৩ ঘণ্টা আগে