অনলাইন ডেস্ক
হার্তা মুয়েলার। ২০০৯ সালে সাহিত্যে নোবেল বিজয়ী রোমানিয়ার বংশোদ্ভূত জার্মান লেখিকা। সম্প্রতি কথা বলেছেন হামাস, ইসরায়েল, বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু, বৈশ্বিক গণতন্ত্রসহ বিভিন্ন ইস্যুতে। ইসরায়েলি সংবাদমাধ্যম হারেৎজকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে তিনি বলেছেন, ৭ অক্টোবর হামাস ‘শোয়াহ’ বা বিপর্যয়কেই উসকে দিতে চেয়েছিল। এ সময় তিনি ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী নেতানিয়াহুকে দুর্নীতিবাজ ও ক্ষমতালোভী বলেও আখ্যা দেন।
হার্তা মুয়েলার পরিবার একসময় জার্মান নাৎসি বাহিনীর সঙ্গে যুক্ত ছিল। তবে তিনি কখনোই তাঁর পরিবারের এই বিষয়কে এড়িয়ে যাননি। বরং সব সময়ই বিশ্বের নির্যাতিত মানুষের কণ্ঠস্বর হয়ে ওঠার চেষ্টা করেছেন। রোমানিয়ার শাসক নিকোলাই চচেস্কুর বিরুদ্ধেও কলম ধরেছেন তিনি। সম্প্রতি তিনি ইনস্টিটিউশন অব জিউয়িশ কালচার ইন সুইডেনের একটি আলোচনা সভায় যোগ দেন একমাত্র অ-ইহুদি আলোচক হিসেবে।
সেই আলোচনা সভায় হার্তা মুয়েলার বলেন, ‘আমি ইসরায়েলকে ছাড়া বর্তমান বিশ্ব কল্পনাও করতে পারি না।’ হারেৎজকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে হার্তা মুয়েলার দ্ব্যর্থহীনভাবে নাৎসি ও হামাসের নৃশংসতার মধ্যে তুলনা করেছেন এবং ৭ অক্টোবরের ঘটনা নিয়ে বৈশ্বিক পরিমণ্ডলে বামদের নীরবতাকে তিনি বর্ণনা করেছেন পশ্চিমা গণতান্ত্রিক মূল্যবোধের পশ্চাদপসরণের লক্ষণ হিসেবে।
হার্তা মুয়েলার বলেন, ‘৭ অক্টোবরের হত্যাকাণ্ডকে নাৎসিদের হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে তুলনা করা কি ঠিক হবে? আমি মনে করি, আমাদের এমনটাই করা উচিত। কারণ হামাস নিজেই শোয়াহে (বাইবেলে উল্লিখিত এই শব্দের অর্থ বিপর্যয়) স্মৃতি জাগিয়ে তুলতে চেয়েছিল এবং তাঁরা দেখাতে চেয়েছিল যে ইসরায়েল রাষ্ট্র আর ইহুদিদের বেঁচে থাকার বিষয়ে নিশ্চয়তা দিতে সক্ষম নয় এবং এই রাষ্ট্র একটি ভ্রম।’
ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী প্রসঙ্গে জার্মান এই সাহিত্যিক আরও বলেন, ‘নেতানিয়াহু হয়তো দুর্নীতিগ্রস্ত ও ক্ষমতালোভী, কিন্তু ইসরায়েল এখনো একটি গণতান্ত্রিক দেশ। সেখানে সত্যিকারের নির্বাচন হয়—স্বৈরাচারী দেশের মতো জাল নির্বাচন নয় এবং এর অর্থ হলো, ইসরায়েলের জনগণ ভোট দিতে পারে। তারা সম্ভবত তাকে এখন খুব সামান্যই ভোট দেবে, কারণ তিনি ও তাঁর কলঙ্কিত সরকার গুরুতর ভুল করেছেন, যার জন্য ইসরায়েলকে এখন মূল্য দিতে হচ্ছে।’
নোবেল বিজয়ী এই সাহিত্যিক আরও বলেন, নেতানিয়াহু হামাসকে সম্পূর্ণ ভুলভাবে বিবেচনা করেছেন। তিনি ভেবেছিলেন যে, তিনি এটিকে নিয়ন্ত্রণ করতে পারবেন। সংক্ষেপে বলতে গেলে, তিনি (ফিলিস্তিন কর্তৃপক্ষের প্রেসিডেন্ট মাহমুদ) আব্বাসকে দুর্বল করার জন্য হামাসকে শক্তিশালী করেছিলেন। স্পষ্টতই, নেতানিয়াহু তাঁর ব্যক্তিগত নিরাপত্তার ক্ষেত্রেই কেবল চতুর।
ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রীর ব্যর্থতা প্রসঙ্গে মুয়েলার আরও বলেন, যাই হোক না কেন, নেতানিয়াহু গাজা উপত্যকার ব্যাপারে খুব সামান্যই দৃষ্টিপাত করেছেন এবং কেবল পশ্চিম তীরে বসতি স্থাপনের দিকেই মনোনিবেশ করেছেন। চরমপন্থীদের সঙ্গে তাঁর যোগাযোগের মাধ্যমে তিনি নিজেকে ব্ল্যাকমেইলের শিকার হওয়ার জন্য অরক্ষিত করে তুলেছেন।
পশ্চিম তীরের ইসরায়েলি বসতি স্থাপন প্রসঙ্গে জার্মান এই সাহিত্যিক আরও বলেন, নেতানিয়াহুকে মেনে নিতে হবে যে, পশ্চিম তীরে বসতি স্থাপনকারী ইসরায়েলিরা ফিলিস্তিনিদের প্রতি প্রভুসুলভ জাতির মতো আচরণ করছে। তিনি বলেন, ‘এই আচরণ আমাকে প্রতিদিন ক্ষুব্ধ করে। এটি শুধু ইসরায়েলের সুনামই ক্ষতিগ্রস্ত করছে না, বরং এর গণতন্ত্র, মূল্যবোধ ও মানবতার ভাবমূর্তিকেও ক্ষুণ্ন করছে।’
এক প্রশ্নে হার্তা মুয়েলারের কাছে জানতে চাওয়া হয়, আপনি কি মনে করেন যে পশ্চিম একটি কম গণতান্ত্রিক সমাজে পরিণত হওয়ার দিকে এগিয়ে যাচ্ছে? জবাবে তিনি বলেন, ‘এটি প্রায় সর্বত্রই ঘটছে—ইউরোপে, যুক্তরাষ্ট্রে সর্বত্র। এটা দুঃখজনক যে, পশ্চিম ইউরোপ ও যুক্তরাষ্ট্রের মতো মুক্ত সমাজে লোকজন আর গণতন্ত্র ও অন্যান্য ধরনের সরকারের মধ্যে পার্থক্য করে না। এই সমাজগুলো মানসিকভাবে বিপর্যস্ত হয়ে পতনের দিকে ধাবিত হচ্ছে। যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপের মুক্ত সমাজ নিজেদের ভেঙে ফেলছে, যুক্তি ও যৌক্তিকতা নষ্ট করছে। এ ধরনের গণতন্ত্র আত্মবিধ্বংসী। ঠিক যেমন ট্রাম্প আবার নির্বাচনে জিতে গেলে যুক্তরাষ্ট্র আত্মহননে দিকে এগিয়ে যাবে।’
ইসরায়েলের ভবিষ্যৎ কী—এমন এক প্রশ্নের জবাবে নোবেল বিজয়ী এই সাহিত্যিক বলেন, ‘আমি আশা করি, বর্তমানে বিশ্বজুড়ে ছড়িয়ে থাকা শয়তানি ইহুদিবিদ্বেষ শেষ পর্যন্ত ঘুরে দাঁড়াবে এবং পরিস্থিতি আবারও যৌক্তিক হয়ে উঠবে। ভয়ংকর একনায়কতন্ত্র আমাদের সামনে রয়েছে, যা ব্যক্তি হিসেবে আমাদের প্রশ্নবিদ্ধ করে। যখন ইরান, চীন, রাশিয়া, পুতিন, খামেনি ও ট্রাম্প গণতান্ত্রিক রাজনীতিতে সিদ্ধান্ত নেন, তখন আমি ভয় পাই যে, তাহলে একনায়কত্ব মানে কী? আমাদের ইসরায়েলকে দরকার।’
হারেৎজ থেকে সংক্ষেপে অনুবাদ করেছেন আব্দুর রহমান
হার্তা মুয়েলার। ২০০৯ সালে সাহিত্যে নোবেল বিজয়ী রোমানিয়ার বংশোদ্ভূত জার্মান লেখিকা। সম্প্রতি কথা বলেছেন হামাস, ইসরায়েল, বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু, বৈশ্বিক গণতন্ত্রসহ বিভিন্ন ইস্যুতে। ইসরায়েলি সংবাদমাধ্যম হারেৎজকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে তিনি বলেছেন, ৭ অক্টোবর হামাস ‘শোয়াহ’ বা বিপর্যয়কেই উসকে দিতে চেয়েছিল। এ সময় তিনি ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী নেতানিয়াহুকে দুর্নীতিবাজ ও ক্ষমতালোভী বলেও আখ্যা দেন।
হার্তা মুয়েলার পরিবার একসময় জার্মান নাৎসি বাহিনীর সঙ্গে যুক্ত ছিল। তবে তিনি কখনোই তাঁর পরিবারের এই বিষয়কে এড়িয়ে যাননি। বরং সব সময়ই বিশ্বের নির্যাতিত মানুষের কণ্ঠস্বর হয়ে ওঠার চেষ্টা করেছেন। রোমানিয়ার শাসক নিকোলাই চচেস্কুর বিরুদ্ধেও কলম ধরেছেন তিনি। সম্প্রতি তিনি ইনস্টিটিউশন অব জিউয়িশ কালচার ইন সুইডেনের একটি আলোচনা সভায় যোগ দেন একমাত্র অ-ইহুদি আলোচক হিসেবে।
সেই আলোচনা সভায় হার্তা মুয়েলার বলেন, ‘আমি ইসরায়েলকে ছাড়া বর্তমান বিশ্ব কল্পনাও করতে পারি না।’ হারেৎজকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে হার্তা মুয়েলার দ্ব্যর্থহীনভাবে নাৎসি ও হামাসের নৃশংসতার মধ্যে তুলনা করেছেন এবং ৭ অক্টোবরের ঘটনা নিয়ে বৈশ্বিক পরিমণ্ডলে বামদের নীরবতাকে তিনি বর্ণনা করেছেন পশ্চিমা গণতান্ত্রিক মূল্যবোধের পশ্চাদপসরণের লক্ষণ হিসেবে।
হার্তা মুয়েলার বলেন, ‘৭ অক্টোবরের হত্যাকাণ্ডকে নাৎসিদের হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে তুলনা করা কি ঠিক হবে? আমি মনে করি, আমাদের এমনটাই করা উচিত। কারণ হামাস নিজেই শোয়াহে (বাইবেলে উল্লিখিত এই শব্দের অর্থ বিপর্যয়) স্মৃতি জাগিয়ে তুলতে চেয়েছিল এবং তাঁরা দেখাতে চেয়েছিল যে ইসরায়েল রাষ্ট্র আর ইহুদিদের বেঁচে থাকার বিষয়ে নিশ্চয়তা দিতে সক্ষম নয় এবং এই রাষ্ট্র একটি ভ্রম।’
ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী প্রসঙ্গে জার্মান এই সাহিত্যিক আরও বলেন, ‘নেতানিয়াহু হয়তো দুর্নীতিগ্রস্ত ও ক্ষমতালোভী, কিন্তু ইসরায়েল এখনো একটি গণতান্ত্রিক দেশ। সেখানে সত্যিকারের নির্বাচন হয়—স্বৈরাচারী দেশের মতো জাল নির্বাচন নয় এবং এর অর্থ হলো, ইসরায়েলের জনগণ ভোট দিতে পারে। তারা সম্ভবত তাকে এখন খুব সামান্যই ভোট দেবে, কারণ তিনি ও তাঁর কলঙ্কিত সরকার গুরুতর ভুল করেছেন, যার জন্য ইসরায়েলকে এখন মূল্য দিতে হচ্ছে।’
নোবেল বিজয়ী এই সাহিত্যিক আরও বলেন, নেতানিয়াহু হামাসকে সম্পূর্ণ ভুলভাবে বিবেচনা করেছেন। তিনি ভেবেছিলেন যে, তিনি এটিকে নিয়ন্ত্রণ করতে পারবেন। সংক্ষেপে বলতে গেলে, তিনি (ফিলিস্তিন কর্তৃপক্ষের প্রেসিডেন্ট মাহমুদ) আব্বাসকে দুর্বল করার জন্য হামাসকে শক্তিশালী করেছিলেন। স্পষ্টতই, নেতানিয়াহু তাঁর ব্যক্তিগত নিরাপত্তার ক্ষেত্রেই কেবল চতুর।
ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রীর ব্যর্থতা প্রসঙ্গে মুয়েলার আরও বলেন, যাই হোক না কেন, নেতানিয়াহু গাজা উপত্যকার ব্যাপারে খুব সামান্যই দৃষ্টিপাত করেছেন এবং কেবল পশ্চিম তীরে বসতি স্থাপনের দিকেই মনোনিবেশ করেছেন। চরমপন্থীদের সঙ্গে তাঁর যোগাযোগের মাধ্যমে তিনি নিজেকে ব্ল্যাকমেইলের শিকার হওয়ার জন্য অরক্ষিত করে তুলেছেন।
পশ্চিম তীরের ইসরায়েলি বসতি স্থাপন প্রসঙ্গে জার্মান এই সাহিত্যিক আরও বলেন, নেতানিয়াহুকে মেনে নিতে হবে যে, পশ্চিম তীরে বসতি স্থাপনকারী ইসরায়েলিরা ফিলিস্তিনিদের প্রতি প্রভুসুলভ জাতির মতো আচরণ করছে। তিনি বলেন, ‘এই আচরণ আমাকে প্রতিদিন ক্ষুব্ধ করে। এটি শুধু ইসরায়েলের সুনামই ক্ষতিগ্রস্ত করছে না, বরং এর গণতন্ত্র, মূল্যবোধ ও মানবতার ভাবমূর্তিকেও ক্ষুণ্ন করছে।’
এক প্রশ্নে হার্তা মুয়েলারের কাছে জানতে চাওয়া হয়, আপনি কি মনে করেন যে পশ্চিম একটি কম গণতান্ত্রিক সমাজে পরিণত হওয়ার দিকে এগিয়ে যাচ্ছে? জবাবে তিনি বলেন, ‘এটি প্রায় সর্বত্রই ঘটছে—ইউরোপে, যুক্তরাষ্ট্রে সর্বত্র। এটা দুঃখজনক যে, পশ্চিম ইউরোপ ও যুক্তরাষ্ট্রের মতো মুক্ত সমাজে লোকজন আর গণতন্ত্র ও অন্যান্য ধরনের সরকারের মধ্যে পার্থক্য করে না। এই সমাজগুলো মানসিকভাবে বিপর্যস্ত হয়ে পতনের দিকে ধাবিত হচ্ছে। যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপের মুক্ত সমাজ নিজেদের ভেঙে ফেলছে, যুক্তি ও যৌক্তিকতা নষ্ট করছে। এ ধরনের গণতন্ত্র আত্মবিধ্বংসী। ঠিক যেমন ট্রাম্প আবার নির্বাচনে জিতে গেলে যুক্তরাষ্ট্র আত্মহননে দিকে এগিয়ে যাবে।’
ইসরায়েলের ভবিষ্যৎ কী—এমন এক প্রশ্নের জবাবে নোবেল বিজয়ী এই সাহিত্যিক বলেন, ‘আমি আশা করি, বর্তমানে বিশ্বজুড়ে ছড়িয়ে থাকা শয়তানি ইহুদিবিদ্বেষ শেষ পর্যন্ত ঘুরে দাঁড়াবে এবং পরিস্থিতি আবারও যৌক্তিক হয়ে উঠবে। ভয়ংকর একনায়কতন্ত্র আমাদের সামনে রয়েছে, যা ব্যক্তি হিসেবে আমাদের প্রশ্নবিদ্ধ করে। যখন ইরান, চীন, রাশিয়া, পুতিন, খামেনি ও ট্রাম্প গণতান্ত্রিক রাজনীতিতে সিদ্ধান্ত নেন, তখন আমি ভয় পাই যে, তাহলে একনায়কত্ব মানে কী? আমাদের ইসরায়েলকে দরকার।’
হারেৎজ থেকে সংক্ষেপে অনুবাদ করেছেন আব্দুর রহমান
ইসরায়েল অধিকৃত ফিলিস্তিনি অঞ্চলে যেসব প্রাকৃতিক সম্পদ আছে সেগুলোর সার্বভৌম মালিকানা ফিলিস্তিনি জনগণের। এই বিষয়টির স্বীকৃতি দিয়ে জাতিসংঘে একটি প্রস্তাব পাস হয়েছে। প্রস্তাবটিতে পশ্চিমা বিশ্বের অনেকগুলো দেশ সমর্থন দিয়েছে। গত বৃহস্পতিবার জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের বৈঠকে এই প্রস্তাব পাস হয়
২১ মিনিট আগেচিকিৎসার জন্য ২০০৭ সালে ভারতের আসামে গিয়েছিল বাংলাদেশের সিলেটের এক পরিবার। শিলচর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসা চলাকালে পরিবারের এক মেয়ে স্থানীয় এক যুবকের প্রেমে পড়ে। শেষমেশ তাঁকে বিয়ে করে সেখানেই থেকে যান তিনি। তবে তাঁর ভারতীয় নাগরিকত্ব পাওয়ার পথ কখনোই প্রশস্ত ছিল না। ২০১৯ সালে বিজেপি সরকার হিন্দুস
১ ঘণ্টা আগেউত্তর কোরিয়ার নেতা কিম জং উন আত্মঘাতী ড্রোনের ব্যাপক উৎপাদন শুরু করার নির্দেশ দিয়েছেন। তাঁর মতে, বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে এমন ড্রোনের ব্যবহার বাড়ার প্রেক্ষাপটে সামরিক মতবাদেও দ্রুত পরিবর্তন আনা প্রয়োজন। আজ শুক্রবার উত্তর কোরিয়ার রাষ্ট্র নিয়ন্ত্রিত সংবাদ সংস্থা কেসিএনএ—এর বরাত দিয়ে প্রকাশিত এক প্রতিবেদ
২ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রে কুখ্যাত ৯ / ১১ এর মতো আরেকটি ঘটনা ঘটানোর পরিকল্পনা করছিল এক মার্কিন যুবক। পরে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। মার্কিন বিচার বিভাগ গতকাল বৃহস্পতিবার জানিয়েছে, টেক্সাস অঙ্গরাজ্যের হিউস্টনের বাসিন্দা আনাস সাইদের (২৮) বিরুদ্ধে ইসলামিক স্টেট (আইএসআইএস) সন্ত্রাসীদের
২ ঘণ্টা আগে