অনলাইন ডেস্ক
লিবিয়ায় সামরিক ঘাঁটি স্থাপনের পরিকল্পনা করছে রাশিয়া। গত সেপ্টেম্বরে রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন ও লিবিয়ার পূর্বাঞ্চলের কমান্ডার খলিফা হাফতারের এক বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত হয়।
সংবাদমাধ্যম ব্লুমবার্গের প্রতিবেদনে বলা হয়, রাশিয়াকে ভূমধ্যসাগরের উপকূলে অবস্থিত বন্দর শহর তবরুকে যুদ্ধজাহাজ নোঙর করার অনুমতি দিতে পারে লিবিয়া। গ্রিস ও ইতালি থেকে কয়েক শ কিলোমিটার দূরেই এ বন্দরের অবস্থান।
ব্লুমবার্গের প্রতিবেদন অনুসারে, হাফতারের আকাশ প্রতিরক্ষাব্যবস্থার প্রয়োজন, এটি রাশিয়া সরবরাহ করতে পারে। এ ছাড়া রাশিয়া লিবিয়ার বিমানবাহিনীর পাইলটদের ও বিশেষ বাহিনীকে প্রশিক্ষণ দিতে পারে।
এ বিষয়ে লিবিয়ায় নিযুক্ত যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক বিশেষ দূত জোনাথান উইনার ব্লুমবার্গকে বলেন, ‘লিবিয়ায় রাশিয়ার উপস্থিতি সম্প্রসারণের ঝুঁকিকে যুক্তরাষ্ট্র বেশ গুরুত্বের সঙ্গে দেখছে। রাশিয়াকে ভূমধ্যসাগরীয় অঞ্চল থেকে দূরে সরিয়ে রাখা যুক্তরাষ্ট্রের একটি প্রধান কৌশলগত অবস্থান। রাশিয়া যদি এখানে বন্দর তৈরি করে, তবে তারা সমগ্র ইউরোপীয় ইউনিয়নের ওপর গুপ্তচরবৃত্তি করতে পারবে।’
এখন পর্যন্ত ভূমধ্যসাগরীয় অঞ্চলে রাশিয়ার কেবল একটি নৌঘাঁটি রয়েছে, তা হলো সিরিয়ার তারতুস।
সম্ভাব্য সামরিক চুক্তি নিয়ে ক্রেমলিনের মুখপাত্র দিমিত্রি পেসকভের কাছে জানতে চাওয়া হলে তিনি এ বিষয়ে কোনো মন্তব্য করেননি। এ বিষয়ে মুখ খুলতে চায়নি লিবিয়ার ন্যাশনাল আর্মিও।
উল্লেখ্য, বর্তমানে প্রধান দুটি প্রতিদ্বন্দ্বী গ্রুপ লিবিয়া নিয়ন্ত্রণ করছে। একটি ত্রিপোলিভিত্তিক গভর্নমেন্ট অব ন্যাশনাল ইউনিটি এবং অপরটি পূর্ব লিবিয়াভিত্তিক গভর্নমেন্ট অব ন্যাশনাল স্ট্যাবিলিটি (জিএনএস)। জিএনএসকে সমর্থন দেয় হাফতারের ন্যাশনাল আর্মি। এটি মুয়াম্মার গাদ্দাফির সেনাবাহিনীরই একটি বড় অংশ। এই গ্রুপের প্রশ্রয়ে আছে আরও বেশ কয়েকটি সশস্ত্র গ্রুপ। হাফতার বাহিনীকে সমর্থন দেয় রাশিয়া, মিসর, সংযুক্ত আরব আমিরাত ও ফ্রান্স। পশ্চিমা দেশগুলো ত্রিপোলিভিত্তিক গ্রুপটি সমর্থন দেয়।
লিবিয়ায় সামরিক ঘাঁটি স্থাপনের পরিকল্পনা করছে রাশিয়া। গত সেপ্টেম্বরে রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন ও লিবিয়ার পূর্বাঞ্চলের কমান্ডার খলিফা হাফতারের এক বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত হয়।
সংবাদমাধ্যম ব্লুমবার্গের প্রতিবেদনে বলা হয়, রাশিয়াকে ভূমধ্যসাগরের উপকূলে অবস্থিত বন্দর শহর তবরুকে যুদ্ধজাহাজ নোঙর করার অনুমতি দিতে পারে লিবিয়া। গ্রিস ও ইতালি থেকে কয়েক শ কিলোমিটার দূরেই এ বন্দরের অবস্থান।
ব্লুমবার্গের প্রতিবেদন অনুসারে, হাফতারের আকাশ প্রতিরক্ষাব্যবস্থার প্রয়োজন, এটি রাশিয়া সরবরাহ করতে পারে। এ ছাড়া রাশিয়া লিবিয়ার বিমানবাহিনীর পাইলটদের ও বিশেষ বাহিনীকে প্রশিক্ষণ দিতে পারে।
এ বিষয়ে লিবিয়ায় নিযুক্ত যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক বিশেষ দূত জোনাথান উইনার ব্লুমবার্গকে বলেন, ‘লিবিয়ায় রাশিয়ার উপস্থিতি সম্প্রসারণের ঝুঁকিকে যুক্তরাষ্ট্র বেশ গুরুত্বের সঙ্গে দেখছে। রাশিয়াকে ভূমধ্যসাগরীয় অঞ্চল থেকে দূরে সরিয়ে রাখা যুক্তরাষ্ট্রের একটি প্রধান কৌশলগত অবস্থান। রাশিয়া যদি এখানে বন্দর তৈরি করে, তবে তারা সমগ্র ইউরোপীয় ইউনিয়নের ওপর গুপ্তচরবৃত্তি করতে পারবে।’
এখন পর্যন্ত ভূমধ্যসাগরীয় অঞ্চলে রাশিয়ার কেবল একটি নৌঘাঁটি রয়েছে, তা হলো সিরিয়ার তারতুস।
সম্ভাব্য সামরিক চুক্তি নিয়ে ক্রেমলিনের মুখপাত্র দিমিত্রি পেসকভের কাছে জানতে চাওয়া হলে তিনি এ বিষয়ে কোনো মন্তব্য করেননি। এ বিষয়ে মুখ খুলতে চায়নি লিবিয়ার ন্যাশনাল আর্মিও।
উল্লেখ্য, বর্তমানে প্রধান দুটি প্রতিদ্বন্দ্বী গ্রুপ লিবিয়া নিয়ন্ত্রণ করছে। একটি ত্রিপোলিভিত্তিক গভর্নমেন্ট অব ন্যাশনাল ইউনিটি এবং অপরটি পূর্ব লিবিয়াভিত্তিক গভর্নমেন্ট অব ন্যাশনাল স্ট্যাবিলিটি (জিএনএস)। জিএনএসকে সমর্থন দেয় হাফতারের ন্যাশনাল আর্মি। এটি মুয়াম্মার গাদ্দাফির সেনাবাহিনীরই একটি বড় অংশ। এই গ্রুপের প্রশ্রয়ে আছে আরও বেশ কয়েকটি সশস্ত্র গ্রুপ। হাফতার বাহিনীকে সমর্থন দেয় রাশিয়া, মিসর, সংযুক্ত আরব আমিরাত ও ফ্রান্স। পশ্চিমা দেশগুলো ত্রিপোলিভিত্তিক গ্রুপটি সমর্থন দেয়।
যুক্তরাষ্ট্রের নবনির্বাচিত প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের ঘনিষ্ঠ মিত্র ও বিশ্বের শীর্ষ ধনকুবের ইলন মাস্ক জাতিসংঘে নিযুক্ত ইরানি রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে গোপনে সাক্ষাৎ করেছেন। চলতি সপ্তাহের শুরুর দিকে তাঁরা সাক্ষাৎ করেন। মার্কিন সংবাদমাধ্যম নিউইয়র্ক টাইমস ইরানের দুটি সূত্রের বরাত দিয়ে
১ মিনিট আগেইসরায়েল অধিকৃত ফিলিস্তিনি অঞ্চলে যেসব প্রাকৃতিক সম্পদ আছে সেগুলোর সার্বভৌম মালিকানা ফিলিস্তিনি জনগণের। এই বিষয়টির স্বীকৃতি দিয়ে জাতিসংঘে একটি প্রস্তাব পাস হয়েছে। প্রস্তাবটিতে পশ্চিমা বিশ্বের অনেকগুলো দেশ সমর্থন দিয়েছে। গত বৃহস্পতিবার জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের বৈঠকে এই প্রস্তাব পাস হয়
১ ঘণ্টা আগেচিকিৎসার জন্য ২০০৭ সালে ভারতের আসামে গিয়েছিল বাংলাদেশের সিলেটের এক পরিবার। শিলচর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসা চলাকালে পরিবারের এক মেয়ে স্থানীয় এক যুবকের প্রেমে পড়ে। শেষমেশ তাঁকে বিয়ে করে সেখানেই থেকে যান তিনি। তবে তাঁর ভারতীয় নাগরিকত্ব পাওয়ার পথ কখনোই প্রশস্ত ছিল না। ২০১৯ সালে বিজেপি সরকার হিন্দুস
২ ঘণ্টা আগেউত্তর কোরিয়ার নেতা কিম জং উন আত্মঘাতী ড্রোনের ব্যাপক উৎপাদন শুরু করার নির্দেশ দিয়েছেন। তাঁর মতে, বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে এমন ড্রোনের ব্যবহার বাড়ার প্রেক্ষাপটে সামরিক মতবাদেও দ্রুত পরিবর্তন আনা প্রয়োজন। আজ শুক্রবার উত্তর কোরিয়ার রাষ্ট্র নিয়ন্ত্রিত সংবাদ সংস্থা কেসিএনএ—এর বরাত দিয়ে প্রকাশিত এক প্রতিবেদ
২ ঘণ্টা আগে