অনলাইন ডেস্ক
লিবিয়ার রাজধানী ত্রিপোলিতে বিদ্রোহী দলগুলোর মধ্যে ব্যাপক গোলাগুলিতে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৩তে দাঁড়িয়েছে। নিহতদের মধ্যে এক শিশুও রয়েছে। এই গোলাগুলিতে আহত হয়েছে আরও ২৭ জন। গৃহযুদ্ধে বিধ্বস্ত উত্তর আফ্রিকার দেশটিতে চলমান রাজনৈতিক অচলাবস্থা শিগগিরই থামছে না বলে ধারণা বিশ্লেষকদের।
ত্রিপোলির জরুরি বিভাগের এক মুখপাত্রের বরাত দিয়ে কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল-জাজিরা জানিয়েছে, ত্রিপোলির শহরতলি আসবায় অবস্থিত রেডিসন ব্লু হোটেলের নিকটবর্তী এলাকায় এই গোলাগুলি হয়। ওই এলাকায় বেশ কয়েকটি সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের কার্যালয় রয়েছে। স্থানীয় সময় গতকাল শুক্রবার ভোরে অনেকক্ষণ গোলাগুলি হয়। শহরের জাবিয়াত দাহমানি এলাকায় অনেকগুলো সাঁজোয়া যান টহল দিতে দেখা গেছে।
প্রত্যক্ষদর্শীদের বরাত দিয়ে বার্তা সংস্থা রয়টার্স জানিয়েছে, ত্রিপোলির আসবা ও আইন যারা এলাকায় এই গোলাগুলি হয়। ঘটনাস্থলের নিকটবর্তী অধিবাসীরা জানিয়েছিলেন, এই গোলাগুলিতে এক শিশু ছাড়াও আরও একজন নিহত হয়েছেন। তবে স্থানীয় একটি সংবাদমাধ্যম গতকাল জানিয়েছিল, এ ঘটনায় অন্তত পাঁচজনের মৃত্যু হয়েছে।
তবে ত্রিপোলির অ্যাম্বুলেন্স অ্যান্ড ইমারজেন্সি সার্ভিসের মুখপাত্র ওসামা আলী বলেছেন, ‘অন্তত ১৩ জনের মৃত্যু হয়েছে এবং এ ঘটনায় আহত হয়েছেন আরও ২৭ জন।’ দেশটির পুলিশ মন্ত্রণালয়ের এক মুখপাত্র নিশ্চিত করেছেন, নিহতদের মধ্যে তিনজন বেসামরিক নাগরিক ছিলেন।
লিবিয়ার বিভিন্ন অঞ্চল নিয়ন্ত্রণ করেন বিভিন্ন সমরনেতা। তেলসমৃদ্ধ পূর্বাঞ্চল নিয়ন্ত্রণ করেন খলিফা হাফতার। রাজধানী ত্রিপোলিতে অনেকের প্রভাব থাকলেও ব্যবসায়ী আব্দুল হামিদ আল-দ্বিবাহ সবচেয়ে শক্তিশালী। গত বছর জাতিসংঘের নেতৃত্বে ত্রিপোলিতে একটি জাতীয় সরকার গঠনের উদ্যোগ নেওয়া হয়। এতে আল-দ্বিবাহকে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান করা হয়। কিন্তু হাফতার তা প্রত্যাখ্যান করে ফাথি বাশাঘাকে প্রধানমন্ত্রী নিয়োগ দেন। এরপর থেকে ত্রিপোলিতেই ঢুকতে পারছিলেন না দ্বিবাহ।
সম্প্রতি পক্ষগুলো একটা সমঝোতার চেষ্টা করছিল। এমন সময় হাফতার কয়েকটি খনি থেকে তেল উত্তোলন বন্ধ করে দেন। ফলে দ্বিবাহের নিয়ন্ত্রণাধীন সরকার অর্থসংকটে পড়ে। কিন্তু গত সপ্তাহে দ্বিবাহ নতুন করে হাফতারের ঘনিষ্ঠ এক ব্যক্তিকে দেশটির তেল কোম্পানির প্রধান হিসেবে নিয়োগ দেন। তবে এতেও সংকট কাটেনি। একই সময়ে বাশাঘা পশ্চিমাঞ্চলের গুরুত্বপূর্ণ মিসরাতা শহর সফর করেন। এটি দ্বিবাহের জন্মশহর হলেও সেখানে বাশাঘাই বেশি জনপ্রিয়। ধারণা করা হচ্ছে, দ্বিবাহ ও বাশাঘার সশস্ত্র বাহিনীই সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে।
লিবিয়ার রাজধানী ত্রিপোলিতে বিদ্রোহী দলগুলোর মধ্যে ব্যাপক গোলাগুলিতে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৩তে দাঁড়িয়েছে। নিহতদের মধ্যে এক শিশুও রয়েছে। এই গোলাগুলিতে আহত হয়েছে আরও ২৭ জন। গৃহযুদ্ধে বিধ্বস্ত উত্তর আফ্রিকার দেশটিতে চলমান রাজনৈতিক অচলাবস্থা শিগগিরই থামছে না বলে ধারণা বিশ্লেষকদের।
ত্রিপোলির জরুরি বিভাগের এক মুখপাত্রের বরাত দিয়ে কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল-জাজিরা জানিয়েছে, ত্রিপোলির শহরতলি আসবায় অবস্থিত রেডিসন ব্লু হোটেলের নিকটবর্তী এলাকায় এই গোলাগুলি হয়। ওই এলাকায় বেশ কয়েকটি সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের কার্যালয় রয়েছে। স্থানীয় সময় গতকাল শুক্রবার ভোরে অনেকক্ষণ গোলাগুলি হয়। শহরের জাবিয়াত দাহমানি এলাকায় অনেকগুলো সাঁজোয়া যান টহল দিতে দেখা গেছে।
প্রত্যক্ষদর্শীদের বরাত দিয়ে বার্তা সংস্থা রয়টার্স জানিয়েছে, ত্রিপোলির আসবা ও আইন যারা এলাকায় এই গোলাগুলি হয়। ঘটনাস্থলের নিকটবর্তী অধিবাসীরা জানিয়েছিলেন, এই গোলাগুলিতে এক শিশু ছাড়াও আরও একজন নিহত হয়েছেন। তবে স্থানীয় একটি সংবাদমাধ্যম গতকাল জানিয়েছিল, এ ঘটনায় অন্তত পাঁচজনের মৃত্যু হয়েছে।
তবে ত্রিপোলির অ্যাম্বুলেন্স অ্যান্ড ইমারজেন্সি সার্ভিসের মুখপাত্র ওসামা আলী বলেছেন, ‘অন্তত ১৩ জনের মৃত্যু হয়েছে এবং এ ঘটনায় আহত হয়েছেন আরও ২৭ জন।’ দেশটির পুলিশ মন্ত্রণালয়ের এক মুখপাত্র নিশ্চিত করেছেন, নিহতদের মধ্যে তিনজন বেসামরিক নাগরিক ছিলেন।
লিবিয়ার বিভিন্ন অঞ্চল নিয়ন্ত্রণ করেন বিভিন্ন সমরনেতা। তেলসমৃদ্ধ পূর্বাঞ্চল নিয়ন্ত্রণ করেন খলিফা হাফতার। রাজধানী ত্রিপোলিতে অনেকের প্রভাব থাকলেও ব্যবসায়ী আব্দুল হামিদ আল-দ্বিবাহ সবচেয়ে শক্তিশালী। গত বছর জাতিসংঘের নেতৃত্বে ত্রিপোলিতে একটি জাতীয় সরকার গঠনের উদ্যোগ নেওয়া হয়। এতে আল-দ্বিবাহকে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান করা হয়। কিন্তু হাফতার তা প্রত্যাখ্যান করে ফাথি বাশাঘাকে প্রধানমন্ত্রী নিয়োগ দেন। এরপর থেকে ত্রিপোলিতেই ঢুকতে পারছিলেন না দ্বিবাহ।
সম্প্রতি পক্ষগুলো একটা সমঝোতার চেষ্টা করছিল। এমন সময় হাফতার কয়েকটি খনি থেকে তেল উত্তোলন বন্ধ করে দেন। ফলে দ্বিবাহের নিয়ন্ত্রণাধীন সরকার অর্থসংকটে পড়ে। কিন্তু গত সপ্তাহে দ্বিবাহ নতুন করে হাফতারের ঘনিষ্ঠ এক ব্যক্তিকে দেশটির তেল কোম্পানির প্রধান হিসেবে নিয়োগ দেন। তবে এতেও সংকট কাটেনি। একই সময়ে বাশাঘা পশ্চিমাঞ্চলের গুরুত্বপূর্ণ মিসরাতা শহর সফর করেন। এটি দ্বিবাহের জন্মশহর হলেও সেখানে বাশাঘাই বেশি জনপ্রিয়। ধারণা করা হচ্ছে, দ্বিবাহ ও বাশাঘার সশস্ত্র বাহিনীই সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে।
চিকিৎসার জন্য ২০০৭ সালে ভারতের আসামে গিয়েছিল বাংলাদেশের সিলেটের এক পরিবার। শিলচর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসা চলাকালে পরিবারের এক মেয়ে স্থানীয় এক যুবকের প্রেমে পড়ে। শেষমেশ তাঁকে বিয়ে করে সেখানেই থেকে যান তিনি। তবে তাঁর ভারতীয় নাগরিকত্ব পাওয়ার পথ কখনোই প্রশস্ত ছিল না। ২০১৯ সালে বিজেপি সরকার হিন্দুস
২২ মিনিট আগেউত্তর কোরিয়ার নেতা কিম জং উন আত্মঘাতী ড্রোনের ব্যাপক উৎপাদন শুরু করার নির্দেশ দিয়েছেন। তাঁর মতে, বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে এমন ড্রোনের ব্যবহার বাড়ার প্রেক্ষাপটে সামরিক মতবাদেও দ্রুত পরিবর্তন আনা প্রয়োজন। আজ শুক্রবার উত্তর কোরিয়ার রাষ্ট্র নিয়ন্ত্রিত সংবাদ সংস্থা কেসিএনএ—এর বরাত দিয়ে প্রকাশিত এক প্রতিবেদ
১ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রে কুখ্যাত ৯ / ১১ এর মতো আরেকটি ঘটনা ঘটানোর পরিকল্পনা করছিল এক মার্কিন যুবক। পরে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। মার্কিন বিচার বিভাগ গতকাল বৃহস্পতিবার জানিয়েছে, টেক্সাস অঙ্গরাজ্যের হিউস্টনের বাসিন্দা আনাস সাইদের (২৮) বিরুদ্ধে ইসলামিক স্টেট (আইএসআইএস) সন্ত্রাসীদের
১ ঘণ্টা আগেমার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নবনির্বাচিত প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ঘোষণা করেছেন, তিনি রবার্ট এফ. কেনেডি জুনিয়রকে স্বাস্থ্য ও মানবসেবা মন্ত্রণালয়ের (এইচএইচএস) প্রধান হিসেবে নিয়োগ দেবেন। তিনি বলেছেন, সাবেক এই ডেমোক্র্যাট নেতা (কেনেডি জুনিয়র) এই পদে থেকে ‘ক্ষতিকর রাসায়নিক ও দূষণ থেকে সবার সুরক্ষা নিশ্চিত ক
৩ ঘণ্টা আগে