বিশেষ প্রতিনিধি, ঢাকা
হাসপাতালে ভর্তি হলে অনেক রোগীকে শুরুতেই মেরোপেনাম নামের অ্যান্টিবায়োটিক ‘উপহার’ দেওয়া হয়। কিছু চিকিৎসক রোগীর ব্যবস্থাপত্রে অ্যান্টিবায়োটিক না লিখে থাকতেই পারেন না। এছাড়া দেশের সব ওষুধের দোকানেই চিকিৎসকের ব্যবস্থাপত্র ছাড়া অ্যান্টিবায়োটিক বিক্রি হয়। ওষুধ কোম্পানির প্রতিনিধিদের আগ্রাসী বিপণন তো আছেই। সব মিলিয়ে অ্যান্টিবায়োটিকের যথেচ্ছ ব্যবহারে গত ছয় বছরে দেশে জীবাণুর ওষুধপ্রতিরোধী হয়ে ওঠার হার বেড়েছে ১১ শতাংশ। ছয় বছর আগে যেখানে ওষুধপ্রতিরোধী জীবাণুর হার ছিল ৭১ শতাংশ, এখন সেটি ৮২ শতাংশ।
জাতীয় ওষুধপ্রতিরোধী গবেষণার ফলাফল প্রকাশ উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে বক্তারা এ তথ্য জানান। রাজধানীর রোগতত্ত্ব, রোগনিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা ইনস্টিটিউট (আইইডিসিআর) মিলনায়তনে গতকাল এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ২০ হাজার ৮৬৮ জন রোগীর ওপর এই গবেষণা পরিচালিত হয়। এসব রোগীর মধ্যে ক্ষতস্থানের সংক্রমণ, মূত্রনালির সংক্রমণ, রক্ত সংবহনতন্ত্রে সংক্রমণ, শ্বাসযন্ত্রের নিম্নাংশে সংক্রমণ এবং ডায়রিয়ায় আক্রান্ত রোগীরা ছিল।
অনুষ্ঠানে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন আইইডিসিআরের প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা অধ্যাপক ডা. জাকির হোসেন হাবিব। ২০১৭ সাল থেকে ২০২৩ সাল পর্যন্ত পরিচালিত গবেষণার ফলাফল উপস্থাপনকালে তিনি বলেন, হাসপাতালের ওয়ার্ডে চিকিৎসাধীন অবস্থায় অ্যান্টিবায়োটিক দেওয়া হয় ৬১ শতাংশ রোগীকে। নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে (আইসিইউ) চিকিৎসা নেওয়া রোগীদের অ্যান্টিবায়োটিক ব্যবহারের হার ২৬ শতাংশ। এ ছাড়া বহির্বিভাগে চিকিৎসা নেওয়া রোগীদের মধ্যে এই হার ১৩ শতাংশ।
গবেষণার ফলাফলে জানানো হয়, সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত অ্যান্টিবায়োটিক সেফট্রিক্সন, ৩১ শতাংশ। এ ছাড়া ফ্লুক্লসাসিলিন ১২ শতাংশ এবং মেরোপেনাম ১১ শতাংশ। হাসপাতালের ওয়ার্ড এবং আইসিইউতে বহুল ব্যবহৃত অ্যান্টিবায়োটিক সেফট্রিক্সন। ওয়ার্ড এবং আইসিইউতে এটি ব্যবহারের হার যথাক্রমে ৩৪ দশমিক ৬ এবং ৩৩ দশমিক ১ শতাংশ। বহির্বিভাগে সবচেয়ে বেশি ব্যবহার হয় সিপ্রোফ্লক্সাসিন, ১৯ দশমিক ১ শতাংশ।
অধ্যাপক ডা. জাকির হোসেন হাবিব বলেন, আইসিইউতে চিকিৎসাধীন রোগীদের ক্ষেত্রে জীবাণুর লিনেজোলিড-জাতীয় অ্যান্টিবায়োটিক-প্রতিরোধী হয়ে ওঠার হার ৭০ শতাংশ। বহির্বিভাগে এই হার ৮২ শতাংশ।
ল্যাব পরীক্ষায় দেখা গেছে, প্রস্রাবে ওষুধপ্রতিরোধী জীবাণু পাওয়া গেছে ৭০ শতাংশ। হাসপাতালের ওয়ার্ড, বহির্বিভাগ ও আইসিইউতে জীবাণুর এমিক্যাসিন, ফসফোমাইসিন এবং কার্বপেনাম-জাতীয় ওষুধপ্রতিরোধী হয়ে ওঠার হার ৯০ শতাংশ। নিউট্রোফুরানশন-প্রতিরোধী হওয়ার হার ৭২ শতাংশ। এমনকি জীবাণুর তৃতীয় প্রজন্মের অ্যান্টিবায়োটিক হিসেবে পরিচিত সিপ্রোফ্লক্সাসিন-প্রতিরোধী হয়ে ওঠার হার ৪৭ শতাংশ।
রক্তের পৃথক নমুনায় দেখা গেছে, বহির্বিভাগের রোগীদের ক্ষেত্রে কার্বপেনাম জাতীয় ওষুধ ৯৯ শতাংশ কার্যকর। তবে আইসিইউতে এই ওষুধের কার্যকারিতার হার ৮৯ শতাংশ। নির্দিষ্ট রোগের ক্ষেত্রে (নিউমোনিয়া) কার্বপেনাম ২৫ শতাংশ কার্যকারিতা হারিয়েছে। অন্ত্রের রোগের ক্ষেত্রে জীবাণু ৭৩ শতাংশ ও নিউমোনিয়ার ক্ষেত্রে ৭২ শতাংশ সিফ্রোকজনপ্রতিরোধী হয়ে উঠেছে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বিষয়টিকে বিশেষ গুরুত্ব দিয়ে বিবেচনা করছে বলে জানান ডা. জাকির হোসেন হাবিব।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে স্বাস্থ্য সেবা বিভাগের সচিব মো. জাহাঙ্গীর আলম বলেন, ওষুধপ্রতিরোধী জীবাণু সাধারণ জীবনযাত্রার জন্য হুমকিস্বরূপ। তাই এ ক্ষেত্রে গবেষণা বাড়াতে হবে। গবেষণা ছাড়া কিছুই জানা যাবে না, এই হুমকি মোকাবিলায় প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা যাবে না।
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তব্যে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ডা. এ বি এম খুরশীদ আলম বলেন, ‘সার্জারির ক্ষেত্রে আমরা এ ধরনের জটিলতা সবচেয়ে বেশি লক্ষ্য করি। সেফালোস্প্রিনের মতো অ্যান্টিবায়োটিক কাজ করছে না। ফলে শল্যচিকিৎসার রোগীদের জীবন বাঁচানো কঠিন হয়ে পড়ছে। অস্ত্রোপচার করতে গিয়ে আরও দেখা যায়, বেশির ভাগ রোগী যক্ষ্মায় আক্রান্ত। তাদের অধিকাংশ একাধিক ওষুধপ্রতিরোধী যক্ষ্মায় আক্রান্ত। শিগগির নতুন অ্যান্টিবায়োটিক আসার তথ্য আমাদের জানা নেই। তাই এখনই প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা না নিলে মানুষের জীবন বাঁচানো কঠিন হয়ে পড়বে।’
অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য দেন আইইডিসিআরের পরিচালক অধ্যাপক ডা. তাহমিনা শিরীন। এতে আরও বক্তব্য দেন স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. টিটো মিয়া, স্বাস্থ্য সেবা অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. আহমেদুল কবির, নিপসমের পরিচালক অধ্যাপক মীরজাদী সেব্রিনা ফ্লোরা প্রমুখ।
হাসপাতালে ভর্তি হলে অনেক রোগীকে শুরুতেই মেরোপেনাম নামের অ্যান্টিবায়োটিক ‘উপহার’ দেওয়া হয়। কিছু চিকিৎসক রোগীর ব্যবস্থাপত্রে অ্যান্টিবায়োটিক না লিখে থাকতেই পারেন না। এছাড়া দেশের সব ওষুধের দোকানেই চিকিৎসকের ব্যবস্থাপত্র ছাড়া অ্যান্টিবায়োটিক বিক্রি হয়। ওষুধ কোম্পানির প্রতিনিধিদের আগ্রাসী বিপণন তো আছেই। সব মিলিয়ে অ্যান্টিবায়োটিকের যথেচ্ছ ব্যবহারে গত ছয় বছরে দেশে জীবাণুর ওষুধপ্রতিরোধী হয়ে ওঠার হার বেড়েছে ১১ শতাংশ। ছয় বছর আগে যেখানে ওষুধপ্রতিরোধী জীবাণুর হার ছিল ৭১ শতাংশ, এখন সেটি ৮২ শতাংশ।
জাতীয় ওষুধপ্রতিরোধী গবেষণার ফলাফল প্রকাশ উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে বক্তারা এ তথ্য জানান। রাজধানীর রোগতত্ত্ব, রোগনিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা ইনস্টিটিউট (আইইডিসিআর) মিলনায়তনে গতকাল এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ২০ হাজার ৮৬৮ জন রোগীর ওপর এই গবেষণা পরিচালিত হয়। এসব রোগীর মধ্যে ক্ষতস্থানের সংক্রমণ, মূত্রনালির সংক্রমণ, রক্ত সংবহনতন্ত্রে সংক্রমণ, শ্বাসযন্ত্রের নিম্নাংশে সংক্রমণ এবং ডায়রিয়ায় আক্রান্ত রোগীরা ছিল।
অনুষ্ঠানে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন আইইডিসিআরের প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা অধ্যাপক ডা. জাকির হোসেন হাবিব। ২০১৭ সাল থেকে ২০২৩ সাল পর্যন্ত পরিচালিত গবেষণার ফলাফল উপস্থাপনকালে তিনি বলেন, হাসপাতালের ওয়ার্ডে চিকিৎসাধীন অবস্থায় অ্যান্টিবায়োটিক দেওয়া হয় ৬১ শতাংশ রোগীকে। নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে (আইসিইউ) চিকিৎসা নেওয়া রোগীদের অ্যান্টিবায়োটিক ব্যবহারের হার ২৬ শতাংশ। এ ছাড়া বহির্বিভাগে চিকিৎসা নেওয়া রোগীদের মধ্যে এই হার ১৩ শতাংশ।
গবেষণার ফলাফলে জানানো হয়, সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত অ্যান্টিবায়োটিক সেফট্রিক্সন, ৩১ শতাংশ। এ ছাড়া ফ্লুক্লসাসিলিন ১২ শতাংশ এবং মেরোপেনাম ১১ শতাংশ। হাসপাতালের ওয়ার্ড এবং আইসিইউতে বহুল ব্যবহৃত অ্যান্টিবায়োটিক সেফট্রিক্সন। ওয়ার্ড এবং আইসিইউতে এটি ব্যবহারের হার যথাক্রমে ৩৪ দশমিক ৬ এবং ৩৩ দশমিক ১ শতাংশ। বহির্বিভাগে সবচেয়ে বেশি ব্যবহার হয় সিপ্রোফ্লক্সাসিন, ১৯ দশমিক ১ শতাংশ।
অধ্যাপক ডা. জাকির হোসেন হাবিব বলেন, আইসিইউতে চিকিৎসাধীন রোগীদের ক্ষেত্রে জীবাণুর লিনেজোলিড-জাতীয় অ্যান্টিবায়োটিক-প্রতিরোধী হয়ে ওঠার হার ৭০ শতাংশ। বহির্বিভাগে এই হার ৮২ শতাংশ।
ল্যাব পরীক্ষায় দেখা গেছে, প্রস্রাবে ওষুধপ্রতিরোধী জীবাণু পাওয়া গেছে ৭০ শতাংশ। হাসপাতালের ওয়ার্ড, বহির্বিভাগ ও আইসিইউতে জীবাণুর এমিক্যাসিন, ফসফোমাইসিন এবং কার্বপেনাম-জাতীয় ওষুধপ্রতিরোধী হয়ে ওঠার হার ৯০ শতাংশ। নিউট্রোফুরানশন-প্রতিরোধী হওয়ার হার ৭২ শতাংশ। এমনকি জীবাণুর তৃতীয় প্রজন্মের অ্যান্টিবায়োটিক হিসেবে পরিচিত সিপ্রোফ্লক্সাসিন-প্রতিরোধী হয়ে ওঠার হার ৪৭ শতাংশ।
রক্তের পৃথক নমুনায় দেখা গেছে, বহির্বিভাগের রোগীদের ক্ষেত্রে কার্বপেনাম জাতীয় ওষুধ ৯৯ শতাংশ কার্যকর। তবে আইসিইউতে এই ওষুধের কার্যকারিতার হার ৮৯ শতাংশ। নির্দিষ্ট রোগের ক্ষেত্রে (নিউমোনিয়া) কার্বপেনাম ২৫ শতাংশ কার্যকারিতা হারিয়েছে। অন্ত্রের রোগের ক্ষেত্রে জীবাণু ৭৩ শতাংশ ও নিউমোনিয়ার ক্ষেত্রে ৭২ শতাংশ সিফ্রোকজনপ্রতিরোধী হয়ে উঠেছে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বিষয়টিকে বিশেষ গুরুত্ব দিয়ে বিবেচনা করছে বলে জানান ডা. জাকির হোসেন হাবিব।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে স্বাস্থ্য সেবা বিভাগের সচিব মো. জাহাঙ্গীর আলম বলেন, ওষুধপ্রতিরোধী জীবাণু সাধারণ জীবনযাত্রার জন্য হুমকিস্বরূপ। তাই এ ক্ষেত্রে গবেষণা বাড়াতে হবে। গবেষণা ছাড়া কিছুই জানা যাবে না, এই হুমকি মোকাবিলায় প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা যাবে না।
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তব্যে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ডা. এ বি এম খুরশীদ আলম বলেন, ‘সার্জারির ক্ষেত্রে আমরা এ ধরনের জটিলতা সবচেয়ে বেশি লক্ষ্য করি। সেফালোস্প্রিনের মতো অ্যান্টিবায়োটিক কাজ করছে না। ফলে শল্যচিকিৎসার রোগীদের জীবন বাঁচানো কঠিন হয়ে পড়ছে। অস্ত্রোপচার করতে গিয়ে আরও দেখা যায়, বেশির ভাগ রোগী যক্ষ্মায় আক্রান্ত। তাদের অধিকাংশ একাধিক ওষুধপ্রতিরোধী যক্ষ্মায় আক্রান্ত। শিগগির নতুন অ্যান্টিবায়োটিক আসার তথ্য আমাদের জানা নেই। তাই এখনই প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা না নিলে মানুষের জীবন বাঁচানো কঠিন হয়ে পড়বে।’
অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য দেন আইইডিসিআরের পরিচালক অধ্যাপক ডা. তাহমিনা শিরীন। এতে আরও বক্তব্য দেন স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. টিটো মিয়া, স্বাস্থ্য সেবা অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. আহমেদুল কবির, নিপসমের পরিচালক অধ্যাপক মীরজাদী সেব্রিনা ফ্লোরা প্রমুখ।
এমন সময়ে এই গবেষণা প্রতিবেদন প্রকাশিত হলো, যখন ইংল্যান্ডে একটি লক্ষ্যভিত্তিক ফুসফুস স্বাস্থ্য পরীক্ষা কর্মসূচি চালু করা হয়েছে। এই কর্মসূচির লক্ষ্য ২০২৫ সালের মার্চের মধ্যে সম্ভাব্য ৪০ শতাংশ ব্যক্তিকে স্ক্রিনিং করা এবং ২০৩০ সালের মধ্যে সবাইকে এর আওতায় আনা।
১৪ ঘণ্টা আগেসারা বিশ্বে হাম ভাইরাসে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা বাড়ছে। গত বছর বিশ্বে ১০ লাখের বেশি মানুষ হামে আক্রান্ত হয়েছে। এই সংখ্যাটি ২০২২ সালের চেয়ে ২০ শতাংশ বেশি। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংখ্যা (ডব্লিউএইচও) এবং ইউএস সেন্টারস ফর ডিজিজ কন্ট্রোল অ্যান্ড প্রিভেনশন (সিডিসি) এর যৌথ গবেষণায় এই তথ্য জানা গেছে। হামের টিকা প্রদা
১৬ ঘণ্টা আগেশীত এসে গেছে। এ ঋতুতে আবহাওয়া দীর্ঘ সময়ের জন্য বদলে যায়। ফলে এর প্রভাব পড়ে শরীরের ওপর। শীতের নেতিবাচক প্রভাব কমাতে শক্তিশালী করে তুলতে হবে রোগ প্রতিরোধক্ষমতা।
১ দিন আগে‘যব কই বাত বিগার যায়ে...’ বরেণ্য ভারতীয় সংগীতশিল্পী কুমার শানুর এই গান ক্যানসার রোগ উপশমের জন্য বিভিন্ন হাসপাতালে বাজানো হয়। মূলত রোগ উপশমের জন্য মিউজিক থেরাপি এখন পৃথিবীতে স্বীকৃত একটি পদ্ধতি। সংগীতের মতো শিল্পকর্মও মানুষের মস্তিষ্কে বিভিন্ন ধরনের অনুভূতির সৃষ্টি করে। অনেক গবেষণায় উঠে এসেছে, এমন অভ
১ দিন আগে