নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
অধ্যাপক আকতার হোসেন বলেছেন, দক্ষিণ এশিয়া অঞ্চলের মানুষের মধ্যে জাতিগত ও জিনগতভাবে ডায়াবেটিসের প্রবণতা রয়েছে। এর কারণ উন্মোচন করার জন্য চিকিৎসক ও গবেষকদের প্রচেষ্টা প্রয়োজন।
আজ শুক্রবার ‘বাডাস-আইডিএফ সাউথ ইস্ট এশিয়া রিজওনাল সায়েন্টিফিক কনফারেন্স, ২০২৩’-এর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন। বাংলাদেশ ডায়াবেটিক সমিতি (বাডাস) ও ইন্টারন্যাশনাল ডায়াবেটিস ফেডারেশনের (আইডিএফ) যৌথ উদ্যোগে রাজধানীর বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন নেছা মুজিব কনভেনশন হলে এই সম্মেলন শুরু হয় আজ।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বক্তারা বলেন, বিশ্বব্যাপী ডায়াবেটিস রোগের অন্যতম কেন্দ্রস্থল দক্ষিণ এশিয়া। ইন্টারন্যাশনাল ডায়াবেটিস ফেডারেশনের (আইডিএফ) তথ্য অনুযায়ী, এই অঞ্চলে ৯ কোটিরও বেশি প্রাপ্তবয়স্ক মানুষের (২০-৭৯ বছরের) ডায়াবেটিস রয়েছে। ২০৪৫ সালের মধ্যে এই সংখ্যা ৬০ শতাংশ বৃদ্ধি পাবে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
আজ সকালে সম্মেলনের উদ্বোধন করেন ইন্টারন্যাশনাল ডায়াবেটিস ফেডারেশনের (আইডিএফ) প্রেসিডেন্ট অধ্যাপক আকতার হোসেন। এতে সভাপতিত্ব করেন বাংলাদেশ ডায়াবেটিক সমিতির (বাডাস) সভাপতি ও আইডিএফের দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার সভাপতি জাতীয় অধ্যাপক এ কে আজাদ খান।
সম্মেলনে দেশ-বিদেশের পাঁচ শতাধিক বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক-গবেষক অংশ নিচ্ছেন এবং গবেষণাপত্র উপস্থাপন করছেন। তাঁরা জানান, দক্ষিণ এশিয়ায় ডায়াবেটিস আক্রান্ত ৯ কোটি মানুষের মধ্যে প্রায় সাড়ে ৪ কোটি মানুষেরই ডায়াবেটিস নির্ণয় করা হয়নি। ডায়াবেটিস আক্রান্ত ব্যক্তি নিয়মমাফিক জীবন যাপন করলে এই রোগ জয় করা সম্ভব। তাই প্রত্যেকেরই ডায়াবেটিসের প্রবণতা পরীক্ষা করা প্রয়োজন এবং চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী জীবনযাপনে পরিবর্তন আনা দরকার।
সম্মেলনের প্রথম দিনে ১৫ জন গবেষক ও চিকিৎসক তাঁদের গবেষণাপত্র ও ভাবনা তুলে ধরেন। দ্বিতীয় দিনে আরও ১৪ জন বিশেষজ্ঞ গবেষক তাঁদের বক্তব্য উপস্থাপন করবেন। দুই দিনের এই সম্মেলন শেষ হবে কাল শনিবার বিকেলে।
অধ্যাপক আকতার হোসেন বলেছেন, দক্ষিণ এশিয়া অঞ্চলের মানুষের মধ্যে জাতিগত ও জিনগতভাবে ডায়াবেটিসের প্রবণতা রয়েছে। এর কারণ উন্মোচন করার জন্য চিকিৎসক ও গবেষকদের প্রচেষ্টা প্রয়োজন।
আজ শুক্রবার ‘বাডাস-আইডিএফ সাউথ ইস্ট এশিয়া রিজওনাল সায়েন্টিফিক কনফারেন্স, ২০২৩’-এর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন। বাংলাদেশ ডায়াবেটিক সমিতি (বাডাস) ও ইন্টারন্যাশনাল ডায়াবেটিস ফেডারেশনের (আইডিএফ) যৌথ উদ্যোগে রাজধানীর বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন নেছা মুজিব কনভেনশন হলে এই সম্মেলন শুরু হয় আজ।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বক্তারা বলেন, বিশ্বব্যাপী ডায়াবেটিস রোগের অন্যতম কেন্দ্রস্থল দক্ষিণ এশিয়া। ইন্টারন্যাশনাল ডায়াবেটিস ফেডারেশনের (আইডিএফ) তথ্য অনুযায়ী, এই অঞ্চলে ৯ কোটিরও বেশি প্রাপ্তবয়স্ক মানুষের (২০-৭৯ বছরের) ডায়াবেটিস রয়েছে। ২০৪৫ সালের মধ্যে এই সংখ্যা ৬০ শতাংশ বৃদ্ধি পাবে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
আজ সকালে সম্মেলনের উদ্বোধন করেন ইন্টারন্যাশনাল ডায়াবেটিস ফেডারেশনের (আইডিএফ) প্রেসিডেন্ট অধ্যাপক আকতার হোসেন। এতে সভাপতিত্ব করেন বাংলাদেশ ডায়াবেটিক সমিতির (বাডাস) সভাপতি ও আইডিএফের দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার সভাপতি জাতীয় অধ্যাপক এ কে আজাদ খান।
সম্মেলনে দেশ-বিদেশের পাঁচ শতাধিক বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক-গবেষক অংশ নিচ্ছেন এবং গবেষণাপত্র উপস্থাপন করছেন। তাঁরা জানান, দক্ষিণ এশিয়ায় ডায়াবেটিস আক্রান্ত ৯ কোটি মানুষের মধ্যে প্রায় সাড়ে ৪ কোটি মানুষেরই ডায়াবেটিস নির্ণয় করা হয়নি। ডায়াবেটিস আক্রান্ত ব্যক্তি নিয়মমাফিক জীবন যাপন করলে এই রোগ জয় করা সম্ভব। তাই প্রত্যেকেরই ডায়াবেটিসের প্রবণতা পরীক্ষা করা প্রয়োজন এবং চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী জীবনযাপনে পরিবর্তন আনা দরকার।
সম্মেলনের প্রথম দিনে ১৫ জন গবেষক ও চিকিৎসক তাঁদের গবেষণাপত্র ও ভাবনা তুলে ধরেন। দ্বিতীয় দিনে আরও ১৪ জন বিশেষজ্ঞ গবেষক তাঁদের বক্তব্য উপস্থাপন করবেন। দুই দিনের এই সম্মেলন শেষ হবে কাল শনিবার বিকেলে।
বিশ্বজুড়ে কোটি কোটি মানুষকে প্রভাবিত করে উচ্চ রক্তচাপ বা হাইপারটেনশন। হৃদরোগ, স্ট্রোক, কিডনির ক্ষতি এবং দৃষ্টি শক্তিসহ বেশ কিছু গুরুতর স্বাস্থ্য সমস্যার প্রধান ঝুঁকির কারণ এটি। এই ধরনের ঝুঁকি কমানোর জন্য স্বাস্থ্যকর জীবনযাত্রা ও বিভিন্ন ধরনের ওষুধ সেবনের পরামর্শ দেন চিকিৎসকেরা। তবে সম্প্রতি যুক্তরাষ
১৬ ঘণ্টা আগেডেঙ্গু ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে আরও ১ হাজার ৩৮৯ জন রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে। এ নিয়ে চলতি বছরে আজ রোববার পর্যন্ত এ রোগে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হলো ৭৯ হাজার ৯৮৪ জন। মারা গেছে আরও আটজন।
১ দিন আগেএমন সময়ে এই গবেষণা প্রতিবেদন প্রকাশিত হলো, যখন ইংল্যান্ডে একটি লক্ষ্যভিত্তিক ফুসফুস স্বাস্থ্য পরীক্ষা কর্মসূচি চালু করা হয়েছে। এই কর্মসূচির লক্ষ্য ২০২৫ সালের মার্চের মধ্যে সম্ভাব্য ৪০ শতাংশ ব্যক্তিকে স্ক্রিনিং করা এবং ২০৩০ সালের মধ্যে সবাইকে এর আওতায় আনা।
৩ দিন আগেসারা বিশ্বে হাম ভাইরাসে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা বাড়ছে। গত বছর বিশ্বে ১০ লাখের বেশি মানুষ হামে আক্রান্ত হয়েছে। এই সংখ্যাটি ২০২২ সালের চেয়ে ২০ শতাংশ বেশি। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংখ্যা (ডব্লিউএইচও) এবং ইউএস সেন্টারস ফর ডিজিজ কন্ট্রোল অ্যান্ড প্রিভেনশন (সিডিসি) এর যৌথ গবেষণায় এই তথ্য জানা গেছে। হামের টিকা প্রদা
৩ দিন আগে