ফ্যাক্টচেক ডেস্ক
নারীদের জন্য কড়াকড়ি পোশাকবিধি রয়েছে ইরানে। দেশটিতে নারীদের হিজাব পরা বাধ্যতামূলক। তবে এই বাধ্যবাধকতার বিরুদ্ধে বিভিন্ন সময়েই হয়েছে প্রতিবাদ। এরই ধারাবাহিকতায় সম্প্রতি দেশটিতে অভিনব প্রতিবাদ জানিয়েছেন এক নারী। অনলাইনে ছড়িয়ে পড়া একটি ভিডিওর বরাত দিয়ে গত শনিবার রয়টার্স জানায়, পোশাকবিধির প্রতিবাদ জানিয়ে ইরানের একটি বিশ্ববিদ্যালয়ে শরীরের পোশাক খুলে শুধু অন্তর্বাস পরে হেঁটেছেন এক নারী। এর আগে ২০২২ সালে ঠিকমতো হিজাব না পরায় ইরানের নীতি পুলিশের হাতে ইরানি কুর্দি নারী মাশা আমিনি এক তরুণীর মৃত্যু ঘটে। এ ঘটনায় দেশজুড়ে বিক্ষোভ ছড়িয়ে পড়েছিল। সে সময় দেশটিতে বিপুলসংখ্যক নারী রাস্তায় নেমে পোশাকবিধির প্রতিবাদ জানিয়েছিলেন। সম্প্রতি পোশাকবিধির বিরুদ্ধে শুধু অন্তর্বাস পরে ওই নারীর হাঁটার ঘটনায় ফেসবুকে একটি ভিডিও ভাইরাল হয়েছে।
ভাইরাল ভিডিওটিতে দাবি করা হচ্ছে, ‘ইরানি বিশ্ববিদ্যালয়ে ছেলে-মেয়েদের মধ্যে যে দেয়াল তৈরি করা হয়েছিল তা শিক্ষার্থীরা ভেঙে ফেলেছে।’ ৫৯ সেকেন্ডের ভিডিওটিতে দেখা যাচ্ছে, একদল শিক্ষার্থী লিঙ্গ বিভাজনকারী একটি দেয়াল ভেঙে ফেলছে। গত বুধবার (৬ নভেম্বর) ‘জামান ফিরোজ’ নামের একটি ফেসবুক পেজ থেকে ভিডিওটি পোস্ট করা হয়। ভিডিওটি আজ শনিবার সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত অর্ধলক্ষ বার দেখা হয়েছে, শেয়ার হয়েছে ৩ শতাধিক। পোস্টটি কমেন্টবক্সে অনেকেই ভিডিওটি কখনকার সেটি জানতে চেয়ে মন্তব্য করেছেন।
ভিডিওটি থেকে কিছু কি-ফ্রেম নিয়ে রিভার্স ইমেজ সার্চে ‘ফ্রম ইরান’ নামের একটি ইনস্টাগ্রাম অ্যাকাউন্টে এটি পাওয়া যায়। ইনস্টাগ্রাম অ্যাকাউন্টে ভিডিওটি ২০২২ সালের ৬ নভেম্বর পোস্ট করা হয়। পোস্টটির ক্যাপশন থেকে জানা যায়, ইরানের বন্দর আব্বাস শহরের হরমোজগান বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা ‘আজাদি, আজাদি’ স্লোগান দিয়ে ছেলে-মেয়েদের আলাদা করতে ক্যাফেটেরিয়ায় তৈরি লিঙ্গ বিভাজনকারী দেয়াল ভেঙে ফেলে।
এই সূত্রে পরবর্তী অনুসন্ধানে কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল জাজিরার ভেরিফায়েড এক্স অ্যাকাউন্টে ভিডিওটি পাওয়া যায়। ২০২২ সালের ৩১ অক্টোবর ভিডিওটি অ্যাকাউন্টটিতে টুইট করা হয়। এ থেকে জানা যায়, মাশা আমিনির পুলিশ হেফাজতে মৃত্যুর পর সারা দেশে চলমান প্রতিবাদের মধ্যে ইরানের হরমোজগান বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা সেখানকার ক্যাফেটেরিয়ায় তৈরি লিঙ্গ বিভাজনকারী দেয়াল ভেঙে ফেলে।
অর্থাৎ, ইরানে বিশ্ববিদ্যালয়ে ছেলে-মেয়েদের আলাদা করতে ক্যাফেটেরিয়ায় তৈরি লিঙ্গ বিভাজনকারী দেয়াল ভাঙার ভিডিওটি ২০২২ সালের। সম্প্রতি পোশাকবিধির বিরুদ্ধে শুধু অন্তর্বাস পরে এক নারীর হাঁটার ঘটনায় পুরোনো ভিডিওটি সময় উল্লেখ ছাড়াই সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে।
নারীদের জন্য কড়াকড়ি পোশাকবিধি রয়েছে ইরানে। দেশটিতে নারীদের হিজাব পরা বাধ্যতামূলক। তবে এই বাধ্যবাধকতার বিরুদ্ধে বিভিন্ন সময়েই হয়েছে প্রতিবাদ। এরই ধারাবাহিকতায় সম্প্রতি দেশটিতে অভিনব প্রতিবাদ জানিয়েছেন এক নারী। অনলাইনে ছড়িয়ে পড়া একটি ভিডিওর বরাত দিয়ে গত শনিবার রয়টার্স জানায়, পোশাকবিধির প্রতিবাদ জানিয়ে ইরানের একটি বিশ্ববিদ্যালয়ে শরীরের পোশাক খুলে শুধু অন্তর্বাস পরে হেঁটেছেন এক নারী। এর আগে ২০২২ সালে ঠিকমতো হিজাব না পরায় ইরানের নীতি পুলিশের হাতে ইরানি কুর্দি নারী মাশা আমিনি এক তরুণীর মৃত্যু ঘটে। এ ঘটনায় দেশজুড়ে বিক্ষোভ ছড়িয়ে পড়েছিল। সে সময় দেশটিতে বিপুলসংখ্যক নারী রাস্তায় নেমে পোশাকবিধির প্রতিবাদ জানিয়েছিলেন। সম্প্রতি পোশাকবিধির বিরুদ্ধে শুধু অন্তর্বাস পরে ওই নারীর হাঁটার ঘটনায় ফেসবুকে একটি ভিডিও ভাইরাল হয়েছে।
ভাইরাল ভিডিওটিতে দাবি করা হচ্ছে, ‘ইরানি বিশ্ববিদ্যালয়ে ছেলে-মেয়েদের মধ্যে যে দেয়াল তৈরি করা হয়েছিল তা শিক্ষার্থীরা ভেঙে ফেলেছে।’ ৫৯ সেকেন্ডের ভিডিওটিতে দেখা যাচ্ছে, একদল শিক্ষার্থী লিঙ্গ বিভাজনকারী একটি দেয়াল ভেঙে ফেলছে। গত বুধবার (৬ নভেম্বর) ‘জামান ফিরোজ’ নামের একটি ফেসবুক পেজ থেকে ভিডিওটি পোস্ট করা হয়। ভিডিওটি আজ শনিবার সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত অর্ধলক্ষ বার দেখা হয়েছে, শেয়ার হয়েছে ৩ শতাধিক। পোস্টটি কমেন্টবক্সে অনেকেই ভিডিওটি কখনকার সেটি জানতে চেয়ে মন্তব্য করেছেন।
ভিডিওটি থেকে কিছু কি-ফ্রেম নিয়ে রিভার্স ইমেজ সার্চে ‘ফ্রম ইরান’ নামের একটি ইনস্টাগ্রাম অ্যাকাউন্টে এটি পাওয়া যায়। ইনস্টাগ্রাম অ্যাকাউন্টে ভিডিওটি ২০২২ সালের ৬ নভেম্বর পোস্ট করা হয়। পোস্টটির ক্যাপশন থেকে জানা যায়, ইরানের বন্দর আব্বাস শহরের হরমোজগান বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা ‘আজাদি, আজাদি’ স্লোগান দিয়ে ছেলে-মেয়েদের আলাদা করতে ক্যাফেটেরিয়ায় তৈরি লিঙ্গ বিভাজনকারী দেয়াল ভেঙে ফেলে।
এই সূত্রে পরবর্তী অনুসন্ধানে কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল জাজিরার ভেরিফায়েড এক্স অ্যাকাউন্টে ভিডিওটি পাওয়া যায়। ২০২২ সালের ৩১ অক্টোবর ভিডিওটি অ্যাকাউন্টটিতে টুইট করা হয়। এ থেকে জানা যায়, মাশা আমিনির পুলিশ হেফাজতে মৃত্যুর পর সারা দেশে চলমান প্রতিবাদের মধ্যে ইরানের হরমোজগান বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা সেখানকার ক্যাফেটেরিয়ায় তৈরি লিঙ্গ বিভাজনকারী দেয়াল ভেঙে ফেলে।
অর্থাৎ, ইরানে বিশ্ববিদ্যালয়ে ছেলে-মেয়েদের আলাদা করতে ক্যাফেটেরিয়ায় তৈরি লিঙ্গ বিভাজনকারী দেয়াল ভাঙার ভিডিওটি ২০২২ সালের। সম্প্রতি পোশাকবিধির বিরুদ্ধে শুধু অন্তর্বাস পরে এক নারীর হাঁটার ঘটনায় পুরোনো ভিডিওটি সময় উল্লেখ ছাড়াই সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে।
বাংলাদেশে এক হিন্দু নারীকে গণধর্ষণ করা হয়েছে দাবিতে মাইক্রোব্লগিং সাইট এক্সে ১৮ সেকেন্ডের ভিডিও ঘুরে বেড়াচ্ছে। এতে দেখা যাচ্ছে, রক্তাক্ত এক নারীকে বেশ কয়েকজন পুলিশ সদস্য কোথাও নিয়ে যাচ্ছেন। মঙ্গলবার (১২ নভেম্বর) দীপক শর্মা নামের একটি ভারতীয় এক্স হ্যান্ডল থেকে ভিডিওটি টুইট করে দাবি করা হয়, ‘ভিড
১৬ ঘণ্টা আগেআওয়ামী লীগের বন ও পরিবেশ বিষয়ক উপকমিটির সদস্য সাবরিনা চৌধুরী নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজ থেকে গতকাল মঙ্গলবার দিবাগত রাত সাড়ে ১২টায় এমন দাবিতে স্ক্রিনশটটি পোস্ট করে লেখেন, ‘Sabnam Faria কিছুক্ষণ আগে একটা পোস্ট করলেন ৫ মিনিট পর ডিলিট করে দিলেন।’
১ দিন আগেএলিস থমাস নামের এক ওপেন সোর্স ইন্টেলিজেন্স গবেষকের বরাত দিয়ে জার্মান সংবাদমাধ্যম ডয়েচে ভেলে জানিয়েছে, ট্রাম্পকে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট হতে সাহায্য করেছে এআই পরিচালিত বট নেটওয়ার্ক।
২ দিন আগেগত বৃহস্পতিবার (৭ নভেম্বর) ‘প্রবাসী জীবন’ নামের একটি ফেসবুক পেজ থেকে ভিডিওটি পোস্ট করা হয়। পোস্টটি আজ মঙ্গলবার বিকেল সাড়ে ৩টা পর্যন্ত পাঁচ শতাধিক শেয়ার হয়েছে। রিয়েকশন পড়েছে ৪ হাজারের বেশি। ভিডিওটি দেখা হয়েছে ৪২ হাজার বার।
২ দিন আগে