ফ্যাক্টচেক ডেস্ক
মানুষের খাদ্যতালিকার অন্যতম প্রাকৃতিক উপাদান চিনি। শুদ্ধ সাদা রঙের পাশাপাশি কিছুটা লালচে চিনি বাংলাদেশের বাজারে সাদা ও লাল চিনি হিসেবে পরিচিত। এই দুই চিনির মধ্যে কোনটি ভালো? সাদা চিনির তুলনায় লাল চিনি বেশি স্বাস্থ্যসম্মত বলে অনেকে দাবি করেন। এর পেছনে উৎপাদন প্রক্রিয়ার ভিন্নতা, স্বাদ ও রঙের ভিন্নতাকে কারণ হিসেবে দেখানো হয়। আসলেই কী তাই? চলুন জেনে নেওয়া যাক।
যুক্তরাষ্ট্রের সংবাদ মাধ্যম নিউ ইয়র্ক টাইমস সাদা চিনির চেয়ে লাল চিনি বেশি স্বাস্থ্যসম্মত দাবিটির সত্যতা যাচাইয়ে ২০০৭ সালে একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করে। এতে সংবাদ মাধ্যমটি জানায়, সাদা চিনির চেয়ে লাল চিনি বেশি স্বাস্থ্যসম্মত এমন দাবি আসলে বিভ্রম এবং বিপণন প্রতিষ্ঠানগুলোর চতুর বিজ্ঞাপনী কৌশল। বাস্তবে লাল চিনি এবং সাদা চিনির মধ্যে কোনো পার্থক্য নেই, পুষ্টিগুণের দিক থেকে এক। লাল চিনির রং ভিন্ন হয় উৎপাদন প্রক্রিয়ার ভিন্নতার কারণে।
লাল চিনিতে গুড়ের উপাদান থাকায় এটির রং ভিন্ন হয় এবং একই কারণে লাল চিনিতে কিছু নির্দিষ্ট পরিমাণ খনিজ যেমন ক্যালসিয়াম, পটাশিয়াম, আয়রন এবং ম্যাগনেশিয়াম থাকে। এসব উপাদান সাদা চিনিতে থাকে না। কিন্তু যেহেতু এই খনিজগুলো খুবই অল্প পরিমাণে থাকে, তাই লাল চিনি ব্যবহারে কোনো প্রকৃত স্বাস্থ্যগত উপকারিতা নেই। দুটির মধ্যে আসল পার্থক্য হল স্বাদে।
নিউ ইয়র্ক টাইমসে উল্লিখিত এসব তথ্যের সঙ্গে মিল পাওয়া যায় স্বাস্থ্য বিষয়ক ওয়েবসাইট হেলথ লাইনে প্রকাশিত এ সম্পর্কিত প্রতিবেদন থেকে। তাতে দেখা যায়, সাদা চিনি ও লাল চিনি দুটিই একই ধরনের শস্য থেকে উৎপাদিত হয়। হতে পারে সেটা আখ বা বিট থেকে। নামে ভিন্ন হলেও উপাদানে দুটিই প্রায় কাছাকাছি। প্রকৃতপক্ষে অধিকাংশ লাল চিনিই সাদা চিনি এবং গুড়ের মিশ্রণ। গুড়ের কারণেই লাল চিনির রং ভিন্ন হয় এবং এর পুষ্টিগুণে সামান্য পরিমাণে ভিন্নতা আসে। সাদা চিনি তৈরি করা হয় পরিশোধন প্রক্রিয়ায় এর মধ্যে থাকা গুড় সরিয়ে ফেলার মাধ্যমে। অন্যদিকে লাল চিনি গুড়ের উপাদান ধরে রাখতে কম প্রক্রিয়াজাতকরণের মধ্য দিয়ে যায় বা গুড়ের সঙ্গে সাদা চিনি মিশিয়ে উৎপাদিত হয়।
এই দুই চিনির মধ্যে সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য পুষ্টিগত পার্থক্য হলো- লাল চিনিতে সামান্য পরিমাণে ক্যালসিয়াম, আয়রন ও পটাশিয়াম থাকে। তবে এই পরিমাণ এতই কম যে লাল চিনিকে ভিটামিন বা খনিজের সুষম উৎস ভাবার সুযোগ কম। সাদা চিনি ও লাল চিনির মধ্যে ক্যালরির পার্থক্যও খুব বেশি না। এক টেবিল চামচ বা ৪ গ্রাম লাল চিনি থেকে ১৫ ক্যালরি পাওয়া যায়। বিপরীতে সমপরিমাণ সাদা চিনি থেকে পাওয়া যায় ১৬ দশমিক ৩ ক্যালরি। ছোট ছোট এই পার্থক্যগুলো ছাড়া দুই প্রকার চিনিই পুষ্টিগতভাবে এক।
দুটির মধ্যে কোনটিকে স্বাস্থ্যগত দিক বিবেচনায় কোনটি গ্রহণ করা উচিত? এমন প্রশ্নের উত্তরে হেলথ লাইন জানায়, এটি মূলত ব্যক্তিগত পছন্দ। দুই প্রকার চিনিই পুষ্টিগতভাবে এক এবং স্বাস্থ্যের ওপর সমান প্রভাব রাখে। তবে যেকোনো ধরনের চিনি খাওয়া সীমার মধ্যে রাখা বাঞ্ছনীয়।
পুষ্টিগতভাবে লাল চিনি এবং সাদা চিনির মধ্যে কোনো পার্থক্য নেই উল্লেখ করে স্বাস্থ্য বিষয়ক ম্যাগাজিন মেডিকেল নিউজ টুডে জানায়, এই দুই প্রকার চিনির মধ্যে স্বাদের ভিন্নতা বিদ্যমান। তবে দুই চিনিতেই প্রায় একই পরিমাণ ক্যালরি থাকে। যেমন, প্রতি ১০০ গ্রাম লাল চিনিতে ক্যালরি থাকে ৩৮০ এবং একই পরিমাণ সাদা চিনিতে ক্যালরি থাকে ৩৮৫। লাল চিনিতে সাদা চিনির তুলনায় ক্যালসিয়ামও থাকে বেশি। একইভাবে আয়রন, খনিজের উপস্থিতিও লাল চিনিতে সামান্য বেশি। তবে এসব সামান্য পার্থক্যকে স্বাস্থ্যগতভাবে বিবেচনায় নেওয়ার খুব সুযোগ নেই। কারণ, কোনো চিনিই পুষ্টিসমৃদ্ধ খাবার নয়।
লাল চিনি সাদা চিনির তুলনায় স্বাস্থ্যসম্মত- এমন দাবিকে প্রচলিত ধারণা উল্লেখ করেছে সিঙ্গাপুরের হেলথ প্রমোশন বোর্ড। প্রতিষ্ঠানটি জানায়, লাল চিনিকে সাদা চিনির তুলনায় বেশি স্বাস্থ্যসম্মত মনে করা হয়। কারণ, এতে ম্যাগনেশিয়াম, পটাশিয়াম, ক্যালসিয়াম এবং আয়রনের মতো কিছু খনিজ পাওয়া যায়। কিন্তু এই খনিজের পরিমাণ খুবই অল্প এবং লাল চিনিতে প্রকৃতপক্ষে পরিশোধিত সাদা চিনির মতোই একই পরিমাণ ক্যালরি থাকে। অর্থাৎ দুইয়ের মধ্যে কোনো পার্থক্য নেই।
লাল চিনি ও সাদা চিনির স্বাস্থ্যগত প্রভাব ও পুষ্টিমান নিয়ে ফিলিপাইনের ন্যাশনাল নিউট্রিশন কাউন্সিলের ওয়েবসাইটে আলোচনা পাওয়া যায়। ন্যাশনাল নিউট্রিশন কাউন্সিল জানায়, এই দুই প্রকার চিনিই পুষ্টিগত, ক্যালরির হিসেবে একই। সাদা চিনি বিশুদ্ধ কার্বোহাইড্রেট, যা শরীরে চর্বি যোগ করে এবং অন্যান্য সমস্যার সৃষ্টি করে।
বিপরীতে লাল চিনিতে তরলের পরিমাণ তুলনামূলক বেশি থাকে এবং প্রতি গ্রাম সাদা চিনির তুলনায় প্রায় শূন্য দশমিক ২৫ ক্যালরি কম থাকে। অর্থাৎ লাল চিনিতে সাদা চিনির চেয়ে কিছুটা বেশি খনিজ রয়েছে, যা এটিকে সাদা চিনির তুলনায় স্বাস্থ্যগত দিক থেকে বেশি গ্রহণযোগ্য করেছে। তবে সাধারণ বিশ্বাসের বিপরীতে সাদা ও লাল চিনি পুষ্টির দিক থেকে সমান। তাই যে ধরনের চিনিই হোক সর্বোত্তম স্বাস্থ্যের জন্য তা সীমিত খাওয়া উচিত।
মানুষের খাদ্যতালিকার অন্যতম প্রাকৃতিক উপাদান চিনি। শুদ্ধ সাদা রঙের পাশাপাশি কিছুটা লালচে চিনি বাংলাদেশের বাজারে সাদা ও লাল চিনি হিসেবে পরিচিত। এই দুই চিনির মধ্যে কোনটি ভালো? সাদা চিনির তুলনায় লাল চিনি বেশি স্বাস্থ্যসম্মত বলে অনেকে দাবি করেন। এর পেছনে উৎপাদন প্রক্রিয়ার ভিন্নতা, স্বাদ ও রঙের ভিন্নতাকে কারণ হিসেবে দেখানো হয়। আসলেই কী তাই? চলুন জেনে নেওয়া যাক।
যুক্তরাষ্ট্রের সংবাদ মাধ্যম নিউ ইয়র্ক টাইমস সাদা চিনির চেয়ে লাল চিনি বেশি স্বাস্থ্যসম্মত দাবিটির সত্যতা যাচাইয়ে ২০০৭ সালে একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করে। এতে সংবাদ মাধ্যমটি জানায়, সাদা চিনির চেয়ে লাল চিনি বেশি স্বাস্থ্যসম্মত এমন দাবি আসলে বিভ্রম এবং বিপণন প্রতিষ্ঠানগুলোর চতুর বিজ্ঞাপনী কৌশল। বাস্তবে লাল চিনি এবং সাদা চিনির মধ্যে কোনো পার্থক্য নেই, পুষ্টিগুণের দিক থেকে এক। লাল চিনির রং ভিন্ন হয় উৎপাদন প্রক্রিয়ার ভিন্নতার কারণে।
লাল চিনিতে গুড়ের উপাদান থাকায় এটির রং ভিন্ন হয় এবং একই কারণে লাল চিনিতে কিছু নির্দিষ্ট পরিমাণ খনিজ যেমন ক্যালসিয়াম, পটাশিয়াম, আয়রন এবং ম্যাগনেশিয়াম থাকে। এসব উপাদান সাদা চিনিতে থাকে না। কিন্তু যেহেতু এই খনিজগুলো খুবই অল্প পরিমাণে থাকে, তাই লাল চিনি ব্যবহারে কোনো প্রকৃত স্বাস্থ্যগত উপকারিতা নেই। দুটির মধ্যে আসল পার্থক্য হল স্বাদে।
নিউ ইয়র্ক টাইমসে উল্লিখিত এসব তথ্যের সঙ্গে মিল পাওয়া যায় স্বাস্থ্য বিষয়ক ওয়েবসাইট হেলথ লাইনে প্রকাশিত এ সম্পর্কিত প্রতিবেদন থেকে। তাতে দেখা যায়, সাদা চিনি ও লাল চিনি দুটিই একই ধরনের শস্য থেকে উৎপাদিত হয়। হতে পারে সেটা আখ বা বিট থেকে। নামে ভিন্ন হলেও উপাদানে দুটিই প্রায় কাছাকাছি। প্রকৃতপক্ষে অধিকাংশ লাল চিনিই সাদা চিনি এবং গুড়ের মিশ্রণ। গুড়ের কারণেই লাল চিনির রং ভিন্ন হয় এবং এর পুষ্টিগুণে সামান্য পরিমাণে ভিন্নতা আসে। সাদা চিনি তৈরি করা হয় পরিশোধন প্রক্রিয়ায় এর মধ্যে থাকা গুড় সরিয়ে ফেলার মাধ্যমে। অন্যদিকে লাল চিনি গুড়ের উপাদান ধরে রাখতে কম প্রক্রিয়াজাতকরণের মধ্য দিয়ে যায় বা গুড়ের সঙ্গে সাদা চিনি মিশিয়ে উৎপাদিত হয়।
এই দুই চিনির মধ্যে সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য পুষ্টিগত পার্থক্য হলো- লাল চিনিতে সামান্য পরিমাণে ক্যালসিয়াম, আয়রন ও পটাশিয়াম থাকে। তবে এই পরিমাণ এতই কম যে লাল চিনিকে ভিটামিন বা খনিজের সুষম উৎস ভাবার সুযোগ কম। সাদা চিনি ও লাল চিনির মধ্যে ক্যালরির পার্থক্যও খুব বেশি না। এক টেবিল চামচ বা ৪ গ্রাম লাল চিনি থেকে ১৫ ক্যালরি পাওয়া যায়। বিপরীতে সমপরিমাণ সাদা চিনি থেকে পাওয়া যায় ১৬ দশমিক ৩ ক্যালরি। ছোট ছোট এই পার্থক্যগুলো ছাড়া দুই প্রকার চিনিই পুষ্টিগতভাবে এক।
দুটির মধ্যে কোনটিকে স্বাস্থ্যগত দিক বিবেচনায় কোনটি গ্রহণ করা উচিত? এমন প্রশ্নের উত্তরে হেলথ লাইন জানায়, এটি মূলত ব্যক্তিগত পছন্দ। দুই প্রকার চিনিই পুষ্টিগতভাবে এক এবং স্বাস্থ্যের ওপর সমান প্রভাব রাখে। তবে যেকোনো ধরনের চিনি খাওয়া সীমার মধ্যে রাখা বাঞ্ছনীয়।
পুষ্টিগতভাবে লাল চিনি এবং সাদা চিনির মধ্যে কোনো পার্থক্য নেই উল্লেখ করে স্বাস্থ্য বিষয়ক ম্যাগাজিন মেডিকেল নিউজ টুডে জানায়, এই দুই প্রকার চিনির মধ্যে স্বাদের ভিন্নতা বিদ্যমান। তবে দুই চিনিতেই প্রায় একই পরিমাণ ক্যালরি থাকে। যেমন, প্রতি ১০০ গ্রাম লাল চিনিতে ক্যালরি থাকে ৩৮০ এবং একই পরিমাণ সাদা চিনিতে ক্যালরি থাকে ৩৮৫। লাল চিনিতে সাদা চিনির তুলনায় ক্যালসিয়ামও থাকে বেশি। একইভাবে আয়রন, খনিজের উপস্থিতিও লাল চিনিতে সামান্য বেশি। তবে এসব সামান্য পার্থক্যকে স্বাস্থ্যগতভাবে বিবেচনায় নেওয়ার খুব সুযোগ নেই। কারণ, কোনো চিনিই পুষ্টিসমৃদ্ধ খাবার নয়।
লাল চিনি সাদা চিনির তুলনায় স্বাস্থ্যসম্মত- এমন দাবিকে প্রচলিত ধারণা উল্লেখ করেছে সিঙ্গাপুরের হেলথ প্রমোশন বোর্ড। প্রতিষ্ঠানটি জানায়, লাল চিনিকে সাদা চিনির তুলনায় বেশি স্বাস্থ্যসম্মত মনে করা হয়। কারণ, এতে ম্যাগনেশিয়াম, পটাশিয়াম, ক্যালসিয়াম এবং আয়রনের মতো কিছু খনিজ পাওয়া যায়। কিন্তু এই খনিজের পরিমাণ খুবই অল্প এবং লাল চিনিতে প্রকৃতপক্ষে পরিশোধিত সাদা চিনির মতোই একই পরিমাণ ক্যালরি থাকে। অর্থাৎ দুইয়ের মধ্যে কোনো পার্থক্য নেই।
লাল চিনি ও সাদা চিনির স্বাস্থ্যগত প্রভাব ও পুষ্টিমান নিয়ে ফিলিপাইনের ন্যাশনাল নিউট্রিশন কাউন্সিলের ওয়েবসাইটে আলোচনা পাওয়া যায়। ন্যাশনাল নিউট্রিশন কাউন্সিল জানায়, এই দুই প্রকার চিনিই পুষ্টিগত, ক্যালরির হিসেবে একই। সাদা চিনি বিশুদ্ধ কার্বোহাইড্রেট, যা শরীরে চর্বি যোগ করে এবং অন্যান্য সমস্যার সৃষ্টি করে।
বিপরীতে লাল চিনিতে তরলের পরিমাণ তুলনামূলক বেশি থাকে এবং প্রতি গ্রাম সাদা চিনির তুলনায় প্রায় শূন্য দশমিক ২৫ ক্যালরি কম থাকে। অর্থাৎ লাল চিনিতে সাদা চিনির চেয়ে কিছুটা বেশি খনিজ রয়েছে, যা এটিকে সাদা চিনির তুলনায় স্বাস্থ্যগত দিক থেকে বেশি গ্রহণযোগ্য করেছে। তবে সাধারণ বিশ্বাসের বিপরীতে সাদা ও লাল চিনি পুষ্টির দিক থেকে সমান। তাই যে ধরনের চিনিই হোক সর্বোত্তম স্বাস্থ্যের জন্য তা সীমিত খাওয়া উচিত।
ফ্যাক্টচেক, সোশ্যাল মিডিয়া, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম, ভাইরাল, ভুয়া পোস্ট, সংঘর্ষ, রাজধানী, সেনাবাহিনী, বিক্ষোভ, রিকশা
১০ ঘণ্টা আগেদীপ্তির বক্তব্য দাবিতে ইংরেজি দৈনিক ডেইলি স্টারের নাম ও লোগোযুক্ত একটি ফটোকার্ড ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে। দীপ্তি চৌধুরীর ছবিযুক্ত ফটোকার্ডটিতে লেখা, ‘আমার নানীর ফুফাতো বোনের স্বামী মুক্তিযোদ্ধা ছিলেন।’
১৪ ঘণ্টা আগেআজ শনিবার সন্ধ্যায় আওয়ামী লীগের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার একটি অডিও রেকর্ড প্রচার করা হয়েছে। তাতে হাসিনাকে কথা বলতে শোনা যায়, গুলি খাওয়ার পর আবু সাঈদকে চার–পাঁচ ঘণ্টা পরে হাসপাতালে নেওয়া হয়েছিল।
১ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক সারজিস আলম। তিনি জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সাধারণ সম্পাদকও। সম্প্রতি সারজিস শিশু মডেল অভিনেত্রী সিমরিন লুবাবাকে ফেসবুকে বিয়ের প্রস্তাব দিয়েছেন দাবিতে একটি ফটোকার্ড সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়েছে।
২ দিন আগে