বাউফল (পটুয়াখালী) প্রতিনিধি
পটুয়াখালীর বাউফল উপজেলার প্রধান নদীবন্দর কালাইয়া থেকে ঢাকা নৌপথে বেড়েছে অজ্ঞান পার্টির দৌরাত্ম্য। অজ্ঞান পার্টির খপ্পরে পড়ে সর্বস্ব হারিয়েছেন অনেকেই। গত এক মাসে এই যাত্রাপথে কমপক্ষে ৪০ জন যাত্রী অজ্ঞান পার্টির খপ্পরে পড়েছেন। এ নিয়ে স্থানীয় ব্যবসায়ীদের মধ্যে আতঙ্ক বিরাজ করছে। অভিযোগ রয়েছে, অজ্ঞান পার্টি চক্রের সঙ্গে লঞ্চ কর্তৃপক্ষের সখ্যর কারণেই বেড়েছে দৌরাত্ম্য।
সূত্রে জানা গেছে, উপজেলার কালাইয়া লঞ্চঘাট থেকে প্রতিদিন একটি ডাবল ডেকার লঞ্চ ঢাকার উদ্দেশে ছেড়ে যায়। আবার ঢাকার সদরঘাট থেকে কালাইয়া লঞ্চঘাটের উদ্দেশে একটি ডাবল ডেকার লঞ্চ ছেড়ে আসে। এসব লঞ্চে প্রথম শ্রেণির জন্য কেবিন ছাড়াও রয়েছে ডেকে বসে যাওয়ার ব্যবস্থা। উপজেলার ব্যবসায়ীরা সাধারণত নিজের বিছানা নিয়ে ডেকে যাতায়াত করেন। এসব ব্যবসায়ীকেই টার্গেট করে অজ্ঞান পার্টির সদস্যরা। নিত্যনতুন কৌশলে লঞ্চের যাত্রীদের কাছ থেকে সর্বস্ব হাতিয়ে নেওয়া হচ্ছে।
উপজেলার কালাইয়া বন্দরের কাপড় ব্যবসায়ী শ্যামল কর্মকার জানান, গত সপ্তাহে ঢাকাগামী ঈগল-৫ নামের একটি দোতলা লঞ্চে কালাইয়া বন্দর থেকে বিকেলে ওঠেন তিনি। যথারীতি লঞ্চের ডেকে বিছানা পেতে বসেন। রাত ৯টার দিকে নিজের টিফিন ক্যারিয়ার থেকে ভাত খান। এরপর নিজের সঙ্গে থাকা বোতলের পানি খাওয়ার পরপরই অচেতন হয়ে পড়েন। ওই দিন শুধু তিনি একাই আক্রান্ত হননি। স্বপন সাহা নামের আরও একজন ব্যবসায়ী অজ্ঞান পার্টির খপ্পরে পড়েন। এ সময় তাঁদের সঙ্গে থাকা টাকা, মোবাইল ফোন ও ব্যাগ নিয়ে যায় অজ্ঞান পার্টির সদস্যরা।
উপজেলার কনকদিয়া ইউনিয়নের বীরপাশা গ্রামের আব্দুল মতিন নামে এক ব্যবসায়ী বলেন, তিনি এই রুটে দুবার অজ্ঞান পার্টির মাধ্যমে আক্রান্ত হয়েছেন। অজ্ঞান পার্টির সদস্যদের নিত্যনতুন কৌশলের কাছে যাত্রীরা অসহায়। সম্প্রতি তাঁর পরিচিত এক ব্যবসায়ী ঢাকা যাওয়ার পথে অজ্ঞান পার্টির খপ্পরে পড়ে হাসপাতালে ভর্তি হন। তিন দিন হাসপাতালে চিকিৎসা নিয়ে বাড়ি এলেও তাঁর মানসিক সমস্যা থাকে এক মাস ধরে।
উপজেলার কালাইয়া বন্দর বস্ত্র ব্যবসায়ী সমিতির সাধারণ সম্পাদক নাজমুল ইসলাম জাকির বলেন, ‘সম্প্রতি এ রুটে অজ্ঞান পার্টির দৌরাত্ম্য আমাদের ভাবিয়ে তুলছে। এলাকার ব্যবসায়ীরা আতঙ্কে রয়েছেন। এই রুটে যাত্রীদের সার্বিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে।’
কালাইয়া বন্দর নৌ পুলিশ ফাঁড়ির ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা সোহেল রানা বলেন, ‘আমাদের কাজের এলাকা হলো উপজেলার শেষ ঘাট ধুলিয়া পর্যন্ত। এরপর কোনো ঘটনা ঘটলে আমাদের আর দায় থাকে না। তবে আমরা বিষয়টি গুরুত্বসহকারে দেখে লঞ্চ কর্তৃপক্ষের সঙ্গে আলোচনায় বসব।’
পটুয়াখালীর বাউফল উপজেলার প্রধান নদীবন্দর কালাইয়া থেকে ঢাকা নৌপথে বেড়েছে অজ্ঞান পার্টির দৌরাত্ম্য। অজ্ঞান পার্টির খপ্পরে পড়ে সর্বস্ব হারিয়েছেন অনেকেই। গত এক মাসে এই যাত্রাপথে কমপক্ষে ৪০ জন যাত্রী অজ্ঞান পার্টির খপ্পরে পড়েছেন। এ নিয়ে স্থানীয় ব্যবসায়ীদের মধ্যে আতঙ্ক বিরাজ করছে। অভিযোগ রয়েছে, অজ্ঞান পার্টি চক্রের সঙ্গে লঞ্চ কর্তৃপক্ষের সখ্যর কারণেই বেড়েছে দৌরাত্ম্য।
সূত্রে জানা গেছে, উপজেলার কালাইয়া লঞ্চঘাট থেকে প্রতিদিন একটি ডাবল ডেকার লঞ্চ ঢাকার উদ্দেশে ছেড়ে যায়। আবার ঢাকার সদরঘাট থেকে কালাইয়া লঞ্চঘাটের উদ্দেশে একটি ডাবল ডেকার লঞ্চ ছেড়ে আসে। এসব লঞ্চে প্রথম শ্রেণির জন্য কেবিন ছাড়াও রয়েছে ডেকে বসে যাওয়ার ব্যবস্থা। উপজেলার ব্যবসায়ীরা সাধারণত নিজের বিছানা নিয়ে ডেকে যাতায়াত করেন। এসব ব্যবসায়ীকেই টার্গেট করে অজ্ঞান পার্টির সদস্যরা। নিত্যনতুন কৌশলে লঞ্চের যাত্রীদের কাছ থেকে সর্বস্ব হাতিয়ে নেওয়া হচ্ছে।
উপজেলার কালাইয়া বন্দরের কাপড় ব্যবসায়ী শ্যামল কর্মকার জানান, গত সপ্তাহে ঢাকাগামী ঈগল-৫ নামের একটি দোতলা লঞ্চে কালাইয়া বন্দর থেকে বিকেলে ওঠেন তিনি। যথারীতি লঞ্চের ডেকে বিছানা পেতে বসেন। রাত ৯টার দিকে নিজের টিফিন ক্যারিয়ার থেকে ভাত খান। এরপর নিজের সঙ্গে থাকা বোতলের পানি খাওয়ার পরপরই অচেতন হয়ে পড়েন। ওই দিন শুধু তিনি একাই আক্রান্ত হননি। স্বপন সাহা নামের আরও একজন ব্যবসায়ী অজ্ঞান পার্টির খপ্পরে পড়েন। এ সময় তাঁদের সঙ্গে থাকা টাকা, মোবাইল ফোন ও ব্যাগ নিয়ে যায় অজ্ঞান পার্টির সদস্যরা।
উপজেলার কনকদিয়া ইউনিয়নের বীরপাশা গ্রামের আব্দুল মতিন নামে এক ব্যবসায়ী বলেন, তিনি এই রুটে দুবার অজ্ঞান পার্টির মাধ্যমে আক্রান্ত হয়েছেন। অজ্ঞান পার্টির সদস্যদের নিত্যনতুন কৌশলের কাছে যাত্রীরা অসহায়। সম্প্রতি তাঁর পরিচিত এক ব্যবসায়ী ঢাকা যাওয়ার পথে অজ্ঞান পার্টির খপ্পরে পড়ে হাসপাতালে ভর্তি হন। তিন দিন হাসপাতালে চিকিৎসা নিয়ে বাড়ি এলেও তাঁর মানসিক সমস্যা থাকে এক মাস ধরে।
উপজেলার কালাইয়া বন্দর বস্ত্র ব্যবসায়ী সমিতির সাধারণ সম্পাদক নাজমুল ইসলাম জাকির বলেন, ‘সম্প্রতি এ রুটে অজ্ঞান পার্টির দৌরাত্ম্য আমাদের ভাবিয়ে তুলছে। এলাকার ব্যবসায়ীরা আতঙ্কে রয়েছেন। এই রুটে যাত্রীদের সার্বিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে।’
কালাইয়া বন্দর নৌ পুলিশ ফাঁড়ির ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা সোহেল রানা বলেন, ‘আমাদের কাজের এলাকা হলো উপজেলার শেষ ঘাট ধুলিয়া পর্যন্ত। এরপর কোনো ঘটনা ঘটলে আমাদের আর দায় থাকে না। তবে আমরা বিষয়টি গুরুত্বসহকারে দেখে লঞ্চ কর্তৃপক্ষের সঙ্গে আলোচনায় বসব।’
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
১ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৫ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৫ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৯ দিন আগে