প্রশ্ন: এশিয়ান কাপের বাছাইপর্বে বাংলাদেশের পারফরম্যান্সের কথা না-ই বা বলি। আক্রমণ-রক্ষণের ছন্নছাড়া অবস্থার মধ্যেও আপনার ব্যক্তিগত নৈপুণ্য ছিল চোখে পড়ার মতো। দারুণ এই সময়টা কতটা উপভোগ করছেন?
আনিসুর রহমান জিকো: বাছাইপর্বে আমরা যে তিনটি দলের বিপক্ষে খেলেছি, তারা অনেক শক্তিশালী। মালয়েশিয়া হতে পারে র্যাঙ্কিংয়ে আমাদের কাছাকাছি দল কিন্তু আমার মতে গ্রুপে ওরাই ছিল সবচেয়ে শক্তিশালী দল। ভালো দলের বিপক্ষে আমাকে সেরাটা তো দিতেই হবে। কারণ, এর আগে আমরা যেসব বড় দলের বিপক্ষে খেলেছি, সেখানে অনেক গোল হজম করতে হয়েছে। কোচেরও কৌশল ছিল আমরা কম গোল খাব। সঙ্গে চেষ্টা থাকবে ম্যাচ থেকে পয়েন্ট নেওয়ার। সেখান থেকে আমি আমার নিজের সেরাটা দেওয়ার চেষ্টা করেছি। মালয়েশিয়া ম্যাচে হয়তো একটা ভুল হয়েছে। সেই ম্যাচের দ্বিতীয় গোলটা আমার পক্ষে হয়তো ঠেকানো সম্ভব ছিল। আমিও বুঝিনি সেটা গোল হবে। কিন্তু গোল হয়ে গেছে। সেটা আমার একটা ভুল ছিল। এ ছাড়া সব সময় নিজের সেরাটা দিতে চেয়েছি।
প্রশ্ন: বাংলাদেশের রক্ষণ নিয়ে অনেক কথা আছে। ভীষণ রকম নড়বড়ে। নড়বড়ে রক্ষণে আপনার চ্যালেঞ্জ কতটুকু?
জিকো: শুধু রক্ষণকে দোষ দিলেই হবে না, আক্রমণভাগকেও এর দায় নিতে হবে। ওপরের ভাগে যদি বলটা পায়ে রাখা যায়, পাসিং ফুটবল খেলা যায়, তাহলে আমাদের ওপরেও কিছুটা চাপ কমে আসে। প্রতিপক্ষ যদি আক্রমণ করতেই থাকে, তাহলে সবারই ভুল করার শঙ্কা থেকে যায়। আমরা তো বড় কোনো দল না। কিন্তু এরপরও বড় দলের বিপক্ষে খেলতে হচ্ছে। কীভাবে এসব দলের পাসিং, ক্রসিং ব্লক করব, সেসব নিয়েই বেশি কাজ করতে করতে সময় চলে যায়। অনেক সময় কেউ নিজের শতভাগটা দিতে পারে, অনেক সময় পারে না। ফল যা-ই হোক না কেন, আমাদের দেশের জন্যই তো লড়তে হচ্ছে। সবাই তাই নিজের সেরাটাই দিতে চায়। এককভাবে কাউকেই দোষ দেওয়া যাবে না। ভুল সবাই করে।
প্রশ্ন: একটা খেলা সবচেয়ে বেশি মনোযোগ দিয়ে দেখার সুযোগ পান একজন গোলরক্ষক। দলের গোলরক্ষক হিসেবে বাংলাদেশের সমস্যা, উন্নতির জায়গা তো আপনারই ভালো চোখে পড়ার কথা। আপনার চোখে কোথায় বাংলাদেশের উন্নতি দরকার? বেশি সমস্যা হচ্ছে কোথায়?
জিকো: উন্নতির কথা যদি বলেন তাহলে বলব আমাদের এখন কাছাকাছি মানের দলগুলোর সঙ্গে বেশি ম্যাচ খেলতে হবে। খেলতে থাকলে অভ্যস্ত হওয়ার সুযোগ থাকে। পাশের দেশ ভারতও কিন্তু এভাবে উন্নতি করেছে। সমস্যা হচ্ছে আমরা খারাপ খেলি না কিন্তু গোলের সুযোগ নষ্ট হওয়ার কারণেই আমরা পিছিয়ে পড়ছি। ভারতের সুনীল ছেত্রী একাই দলকে অনেক ম্যাচ জিতিয়েছেন। আমাদের যদি একজন সুনীল ছেত্রী থাকত, তাহলে দল হিসেবে আমরা অনেক ভালো করতে পারতাম। আমাদের শুধু ফিনিশারের অভাব। আমাদের গোলের অভাব। অনেক ম্যাচ আমরা গোলশূন্য ড্র করেছি, ১-০ গোলে হেরেছি। আমাদের সুযোগকে কাজে লাগানো জানতে হবে। যখন আমরা এই সমস্যা কাটিয়ে উঠতে পারব, তখন ম্যাচ জেতা শুরু করব, র্যাঙ্কিংয়ে ভালো করব।
প্রশ্ন: বাছাইপর্বে তৃপ্তি-অতৃপ্তির কথা যদি বলেন...
জিকো: তুর্কমেনিস্তান ম্যাচে আমাদের ৩-৪ গোলে জেতার সুযোগ ছিল। জিতলে অবাক হওয়ার কিছু থাকত না। ম্যাচটা জিততে না পারার কষ্ট আছে। আমরা সেই ম্যাচে যেভাবে খেলেছি, সবার আশার বাইরে ছিল সেটা। অনেক আত্মবিশ্বাস নিয়ে সবাই সেদিন খেলেছে। ম্যাচটা জেতার দরকার ছিল আমাদের। সেই ম্যাচে পয়েন্ট পেলে ভালো হতো। দলগতভাবে তৃপ্তির জায়গা হচ্ছে আমরা অনেক লো-ব্লক করে খেলেছি। বিশ্বনাথ যেমন প্রথাগত সেন্টারব্যাক না। এই পজিশনে সে অনেক ভালো খেলেছে। রিমন হোসেন একেক সময় লেফট ব্যাক-রাইট ব্যাকে খেলেছে। ও কিন্তু গোল করতে পারার মতো ফুটবলার। আমাদের দলে জামাল ভূঁইয়া ছাড়া ওই রকম কোনো সিনিয়র ফুটবলার ছিল না। আমার নিজের ওপরও অনেক চাপ ছিল। সেই চাপ সামলেই খেলেছি। ভবিষ্যতে বড় দলগুলোর বিপক্ষে খেলার অভিজ্ঞতা, ভুল থেকে শিক্ষা নিয়ে আমরা খেলার চেষ্টা করব।
প্রশ্ন: আমিনুল হকের পর আবার একজন গোলরক্ষককে নিয়ে খুব হইচই দেখা গেল বাংলাদেশে। একজন গোলরক্ষক এখন দেশের ফুটবলে রীতিমতো তারকা। জিকো কি পারবেন আমিনুলকে ছাড়িয়ে যেতে?
জিকো: আমার ইচ্ছা দেশকে একটা শিরোপা উপহার দেওয়া; আমিনুল ভাই সেটা করে দেখিয়েছেন। বাংলাদেশের ফুটবলে তিনি ইতিহাস। উনি যা করেছেন, বাংলাদেশের কোনো গোলরক্ষকই সেটা করতে পারেননি। আমিনুল ভাইকে ছাপিয়ে যেতে হলে অবশ্যই একটা শিরোপা জিততে হবে। শিরোপা জিততে না পারলে দিন শেষে আমি কিছুই না। আমার মূল লক্ষ্য একটা ট্রফি দিতেই হবে দেশকে।
প্রশ্ন: ধারাভাষ্যকারেরা বলেন, জিকো যেন বাংলাদেশের বাজপাখি। সেই বাজপাখি হয়ে আর কত দিন উড়তে চান?
জিকো: যত দিন পারব দেশকে সেবা দিয়ে যাব। আমার অনেক দায়িত্ব এখন। আগে কিন্তু আমাকে কেউ বেশি জানত না। কাতার ম্যাচের পর জানতে শুরু করেছে। এরপর এএফসি কাপে বসুন্ধরা কিংসের হয়ে তিনটি পেনাল্টি সেভের পর মানুষ আমার সম্পর্কে জানে। আমার সম্পর্কে অনেকে এখন ইতিবাচকও বলেন, নেতিবাচকও বলেন। আমার যে ভুলগুলো হচ্ছে, সেগুলো শুধরে সামনে আরও খেলতে হবে।
প্রশ্ন: এশিয়ান কাপের বাছাইপর্বে বাংলাদেশের পারফরম্যান্সের কথা না-ই বা বলি। আক্রমণ-রক্ষণের ছন্নছাড়া অবস্থার মধ্যেও আপনার ব্যক্তিগত নৈপুণ্য ছিল চোখে পড়ার মতো। দারুণ এই সময়টা কতটা উপভোগ করছেন?
আনিসুর রহমান জিকো: বাছাইপর্বে আমরা যে তিনটি দলের বিপক্ষে খেলেছি, তারা অনেক শক্তিশালী। মালয়েশিয়া হতে পারে র্যাঙ্কিংয়ে আমাদের কাছাকাছি দল কিন্তু আমার মতে গ্রুপে ওরাই ছিল সবচেয়ে শক্তিশালী দল। ভালো দলের বিপক্ষে আমাকে সেরাটা তো দিতেই হবে। কারণ, এর আগে আমরা যেসব বড় দলের বিপক্ষে খেলেছি, সেখানে অনেক গোল হজম করতে হয়েছে। কোচেরও কৌশল ছিল আমরা কম গোল খাব। সঙ্গে চেষ্টা থাকবে ম্যাচ থেকে পয়েন্ট নেওয়ার। সেখান থেকে আমি আমার নিজের সেরাটা দেওয়ার চেষ্টা করেছি। মালয়েশিয়া ম্যাচে হয়তো একটা ভুল হয়েছে। সেই ম্যাচের দ্বিতীয় গোলটা আমার পক্ষে হয়তো ঠেকানো সম্ভব ছিল। আমিও বুঝিনি সেটা গোল হবে। কিন্তু গোল হয়ে গেছে। সেটা আমার একটা ভুল ছিল। এ ছাড়া সব সময় নিজের সেরাটা দিতে চেয়েছি।
প্রশ্ন: বাংলাদেশের রক্ষণ নিয়ে অনেক কথা আছে। ভীষণ রকম নড়বড়ে। নড়বড়ে রক্ষণে আপনার চ্যালেঞ্জ কতটুকু?
জিকো: শুধু রক্ষণকে দোষ দিলেই হবে না, আক্রমণভাগকেও এর দায় নিতে হবে। ওপরের ভাগে যদি বলটা পায়ে রাখা যায়, পাসিং ফুটবল খেলা যায়, তাহলে আমাদের ওপরেও কিছুটা চাপ কমে আসে। প্রতিপক্ষ যদি আক্রমণ করতেই থাকে, তাহলে সবারই ভুল করার শঙ্কা থেকে যায়। আমরা তো বড় কোনো দল না। কিন্তু এরপরও বড় দলের বিপক্ষে খেলতে হচ্ছে। কীভাবে এসব দলের পাসিং, ক্রসিং ব্লক করব, সেসব নিয়েই বেশি কাজ করতে করতে সময় চলে যায়। অনেক সময় কেউ নিজের শতভাগটা দিতে পারে, অনেক সময় পারে না। ফল যা-ই হোক না কেন, আমাদের দেশের জন্যই তো লড়তে হচ্ছে। সবাই তাই নিজের সেরাটাই দিতে চায়। এককভাবে কাউকেই দোষ দেওয়া যাবে না। ভুল সবাই করে।
প্রশ্ন: একটা খেলা সবচেয়ে বেশি মনোযোগ দিয়ে দেখার সুযোগ পান একজন গোলরক্ষক। দলের গোলরক্ষক হিসেবে বাংলাদেশের সমস্যা, উন্নতির জায়গা তো আপনারই ভালো চোখে পড়ার কথা। আপনার চোখে কোথায় বাংলাদেশের উন্নতি দরকার? বেশি সমস্যা হচ্ছে কোথায়?
জিকো: উন্নতির কথা যদি বলেন তাহলে বলব আমাদের এখন কাছাকাছি মানের দলগুলোর সঙ্গে বেশি ম্যাচ খেলতে হবে। খেলতে থাকলে অভ্যস্ত হওয়ার সুযোগ থাকে। পাশের দেশ ভারতও কিন্তু এভাবে উন্নতি করেছে। সমস্যা হচ্ছে আমরা খারাপ খেলি না কিন্তু গোলের সুযোগ নষ্ট হওয়ার কারণেই আমরা পিছিয়ে পড়ছি। ভারতের সুনীল ছেত্রী একাই দলকে অনেক ম্যাচ জিতিয়েছেন। আমাদের যদি একজন সুনীল ছেত্রী থাকত, তাহলে দল হিসেবে আমরা অনেক ভালো করতে পারতাম। আমাদের শুধু ফিনিশারের অভাব। আমাদের গোলের অভাব। অনেক ম্যাচ আমরা গোলশূন্য ড্র করেছি, ১-০ গোলে হেরেছি। আমাদের সুযোগকে কাজে লাগানো জানতে হবে। যখন আমরা এই সমস্যা কাটিয়ে উঠতে পারব, তখন ম্যাচ জেতা শুরু করব, র্যাঙ্কিংয়ে ভালো করব।
প্রশ্ন: বাছাইপর্বে তৃপ্তি-অতৃপ্তির কথা যদি বলেন...
জিকো: তুর্কমেনিস্তান ম্যাচে আমাদের ৩-৪ গোলে জেতার সুযোগ ছিল। জিতলে অবাক হওয়ার কিছু থাকত না। ম্যাচটা জিততে না পারার কষ্ট আছে। আমরা সেই ম্যাচে যেভাবে খেলেছি, সবার আশার বাইরে ছিল সেটা। অনেক আত্মবিশ্বাস নিয়ে সবাই সেদিন খেলেছে। ম্যাচটা জেতার দরকার ছিল আমাদের। সেই ম্যাচে পয়েন্ট পেলে ভালো হতো। দলগতভাবে তৃপ্তির জায়গা হচ্ছে আমরা অনেক লো-ব্লক করে খেলেছি। বিশ্বনাথ যেমন প্রথাগত সেন্টারব্যাক না। এই পজিশনে সে অনেক ভালো খেলেছে। রিমন হোসেন একেক সময় লেফট ব্যাক-রাইট ব্যাকে খেলেছে। ও কিন্তু গোল করতে পারার মতো ফুটবলার। আমাদের দলে জামাল ভূঁইয়া ছাড়া ওই রকম কোনো সিনিয়র ফুটবলার ছিল না। আমার নিজের ওপরও অনেক চাপ ছিল। সেই চাপ সামলেই খেলেছি। ভবিষ্যতে বড় দলগুলোর বিপক্ষে খেলার অভিজ্ঞতা, ভুল থেকে শিক্ষা নিয়ে আমরা খেলার চেষ্টা করব।
প্রশ্ন: আমিনুল হকের পর আবার একজন গোলরক্ষককে নিয়ে খুব হইচই দেখা গেল বাংলাদেশে। একজন গোলরক্ষক এখন দেশের ফুটবলে রীতিমতো তারকা। জিকো কি পারবেন আমিনুলকে ছাড়িয়ে যেতে?
জিকো: আমার ইচ্ছা দেশকে একটা শিরোপা উপহার দেওয়া; আমিনুল ভাই সেটা করে দেখিয়েছেন। বাংলাদেশের ফুটবলে তিনি ইতিহাস। উনি যা করেছেন, বাংলাদেশের কোনো গোলরক্ষকই সেটা করতে পারেননি। আমিনুল ভাইকে ছাপিয়ে যেতে হলে অবশ্যই একটা শিরোপা জিততে হবে। শিরোপা জিততে না পারলে দিন শেষে আমি কিছুই না। আমার মূল লক্ষ্য একটা ট্রফি দিতেই হবে দেশকে।
প্রশ্ন: ধারাভাষ্যকারেরা বলেন, জিকো যেন বাংলাদেশের বাজপাখি। সেই বাজপাখি হয়ে আর কত দিন উড়তে চান?
জিকো: যত দিন পারব দেশকে সেবা দিয়ে যাব। আমার অনেক দায়িত্ব এখন। আগে কিন্তু আমাকে কেউ বেশি জানত না। কাতার ম্যাচের পর জানতে শুরু করেছে। এরপর এএফসি কাপে বসুন্ধরা কিংসের হয়ে তিনটি পেনাল্টি সেভের পর মানুষ আমার সম্পর্কে জানে। আমার সম্পর্কে অনেকে এখন ইতিবাচকও বলেন, নেতিবাচকও বলেন। আমার যে ভুলগুলো হচ্ছে, সেগুলো শুধরে সামনে আরও খেলতে হবে।
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
১ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৫ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৫ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৮ দিন আগে