মিন্টু মিয়া, নান্দাইল
পঞ্চম ধাপের ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) নির্বাচনে নান্দাইলের ১৩ টির মধ্যে ১১টি ইউপিতে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে আগামী ৫ জানুয়ারি। এসব ইউপিতে আওয়ামী লীগের নৌকা প্রতীকে ১১ জন চেয়ারম্যান প্রার্থী নির্বাচনে অংশ নিচ্ছেন। তবে দলীয় মনোনয়ন না পেয়ে নৌকার বিপক্ষে বিদ্রোহী প্রার্থী হয়েছেন ২৫ জন। এমনকি একটি ইউপিতেই বিদ্রোহী প্রার্থী হয়েছেন ৭ জন।
উপজেলা নির্বাচন কার্যালয় ও দলীয় সূত্রে জানা গেছে, ১১ ইউপির নির্বাচনে আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী ২৫ জন চেয়ারম্যান প্রার্থী নির্বাচনে অংশ নিয়েছেন। প্রায় প্রতিটি ইউপিতেই নৌকার বিপক্ষে শক্তিশালী চেয়ারম্যান প্রার্থী রয়েছে। তাদের মধ্যে মোছা. তাছলিমা আক্তার শিউলির বিপক্ষে বিদ্রোহী প্রার্থী মোয়াজ্জেমপুর ইউনিয়নের আওয়ামী লীগ নেতা খায়রুল ইসলাম।
দলীয় সূত্র আরও জানায়, নান্দাইল ইউপিতে আনোয়ারুল হকের বিপক্ষে বিদ্রোহী ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি হাতেম আলী ও সাবেক চেয়ারম্যান মোশাররফ হোসেন কাজল। চন্ডিপাশা ইউপিতে ইফতেকার হোসেন খুররমের বিপক্ষে রয়েছেন উপজেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি সাবেক চেয়ারম্যান শাহাব উদ্দিন ভূঁইয়া।
গাঙ্গাইল ইউপিতে বিদ্রোহী প্রার্থী উপজেলা আওয়ামী লীগের আইন বিষয়ক সম্পাদক আসাদুজ্জামান নয়ন ও নুরুল ইসলাম। রাজগাতী ইউপিতে আব্দুল রউফ বাবলুর বিপক্ষে বিদ্রোহী আওয়ামী লীগ নেতা ইফতেকার মোমতাজ খোকন ও আবুল হাসেম খান। মুসুল্লি ইউপিতে ইফতেকার হোসেন বিপ্লবের বিপক্ষে বিদ্রোহী ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি আব্দুল লতিফ মাস্টার।
সিংরইল ইউপিতে মো. ছাইদুল ইসলামের বিপক্ষে বিদ্রোহী প্রার্থী মোট ৭ জন। বিদ্রোহীদের মধ্যে রয়েছেন বর্তমান চেয়ারম্যান সাইফুল ইসলাম, শফিকুল ইসলাম ফিরোজ, সাবেক ইউপি সদস্য সুনু মিয়া, আওয়ামী লীগ নেতা সাইদুল ইসলাম, মো. জামাল উদ্দিন, মো. এরশাদ মিয়া ও ওমর ফারুক।
সিংরইল ইউনিয়নের ভোটার মতিউর রহমান মানিক বলেন, ‘এক ইউপিতে এত বেশি প্রতিদ্বন্দ্বি থাকার কারণ হিসেবে আমি দলীয় প্রতীকে নির্বাচন হওয়াকে দায়ী করব। অনেকে রাজনীতিতে আসে স্থানীয় নির্বাচনে অংশ নেওয়ার জন্য। যখন তাঁরা দলীয় মনোনয়ন বঞ্চিত হন, তখন দলের সিদ্ধান্ত অমান্য করে বিদ্রোহী হচ্ছেন।’
আচারগাঁও ইউপিতে এ. কে. এম মোফাজ্জল হোসেনের বিপক্ষে বিদ্রোহী উপজেলা আওয়ামী লীগের জ্যেষ্ঠ সাংগঠনিক সম্পাদক সাবেক চেয়ারম্যান রফিকুল ইসলাম রেনু ও মো. আব্দুল খালেক মিয়া। শেরপুর ইউপিতে মোয়াজ্জেম হোসেন ভূঁইয়া মিল্টনের বিপক্ষে বিদ্রোহী ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি সুরুজ আলী ও কৃষক লীগ নেতা বজলুর রহমান বজলু।
খারুয়া ইউপিতে কামরুল হাসনাত ভূঁইয়া মিন্টুর বিপক্ষে বিদ্রোহী আওয়ামী লীগ নেতা সোহরাব উদ্দিন, সাবেক সদস্য আব্দুস সাত্তার ও রাজু আহম্মেদ ওয়াজিদ। জাহাঙ্গীপুর ইউপিতে কামাল উদ্দিন মণ্ডলের বিপক্ষে বিদ্রোহী প্রার্থী হয়েছেন ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি মাহমুদুল হাসান হুমায়ুন মাস্টার।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক উপজেলা আওয়ামী লীগের একাধিক জানান, ১১টি ইউপিতে নৌকার বিপক্ষে শক্তিশালী বিদ্রোহী রয়েছেন। তাঁদের কারণে দলীয় মনোনীত প্রার্থীরা বেকায়দায় পড়েছেন। যারা বিদ্রোহী হয়েছেন, তাঁরা সবাই নৌকার মনোনয়ন প্রত্যাশী ছিলেন। এ ব্যাপারে দলের সিদ্ধান্তের দিকে তাকিয়ে আছেন বলে জানান তিনি।
উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক শরাফ উদ্দিন ভূঁইয়া বলেন, ‘যারা আওয়ামী লীগের প্রার্থীর বিপক্ষে নির্বাচন করছেন, তাঁদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মোহাম্মদ ফখরুজ্জামান বলেন, ‘নির্বাচনের ব্যাপক প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে। আচরণবিধি মেনে চলার ব্যাপারে ১১টি ইউপিতে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করছেন। এ পর্যন্ত আমাদের কাছে কোনো প্রার্থী অভিযোগ করেননি।’
পঞ্চম ধাপের ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) নির্বাচনে নান্দাইলের ১৩ টির মধ্যে ১১টি ইউপিতে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে আগামী ৫ জানুয়ারি। এসব ইউপিতে আওয়ামী লীগের নৌকা প্রতীকে ১১ জন চেয়ারম্যান প্রার্থী নির্বাচনে অংশ নিচ্ছেন। তবে দলীয় মনোনয়ন না পেয়ে নৌকার বিপক্ষে বিদ্রোহী প্রার্থী হয়েছেন ২৫ জন। এমনকি একটি ইউপিতেই বিদ্রোহী প্রার্থী হয়েছেন ৭ জন।
উপজেলা নির্বাচন কার্যালয় ও দলীয় সূত্রে জানা গেছে, ১১ ইউপির নির্বাচনে আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী ২৫ জন চেয়ারম্যান প্রার্থী নির্বাচনে অংশ নিয়েছেন। প্রায় প্রতিটি ইউপিতেই নৌকার বিপক্ষে শক্তিশালী চেয়ারম্যান প্রার্থী রয়েছে। তাদের মধ্যে মোছা. তাছলিমা আক্তার শিউলির বিপক্ষে বিদ্রোহী প্রার্থী মোয়াজ্জেমপুর ইউনিয়নের আওয়ামী লীগ নেতা খায়রুল ইসলাম।
দলীয় সূত্র আরও জানায়, নান্দাইল ইউপিতে আনোয়ারুল হকের বিপক্ষে বিদ্রোহী ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি হাতেম আলী ও সাবেক চেয়ারম্যান মোশাররফ হোসেন কাজল। চন্ডিপাশা ইউপিতে ইফতেকার হোসেন খুররমের বিপক্ষে রয়েছেন উপজেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি সাবেক চেয়ারম্যান শাহাব উদ্দিন ভূঁইয়া।
গাঙ্গাইল ইউপিতে বিদ্রোহী প্রার্থী উপজেলা আওয়ামী লীগের আইন বিষয়ক সম্পাদক আসাদুজ্জামান নয়ন ও নুরুল ইসলাম। রাজগাতী ইউপিতে আব্দুল রউফ বাবলুর বিপক্ষে বিদ্রোহী আওয়ামী লীগ নেতা ইফতেকার মোমতাজ খোকন ও আবুল হাসেম খান। মুসুল্লি ইউপিতে ইফতেকার হোসেন বিপ্লবের বিপক্ষে বিদ্রোহী ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি আব্দুল লতিফ মাস্টার।
সিংরইল ইউপিতে মো. ছাইদুল ইসলামের বিপক্ষে বিদ্রোহী প্রার্থী মোট ৭ জন। বিদ্রোহীদের মধ্যে রয়েছেন বর্তমান চেয়ারম্যান সাইফুল ইসলাম, শফিকুল ইসলাম ফিরোজ, সাবেক ইউপি সদস্য সুনু মিয়া, আওয়ামী লীগ নেতা সাইদুল ইসলাম, মো. জামাল উদ্দিন, মো. এরশাদ মিয়া ও ওমর ফারুক।
সিংরইল ইউনিয়নের ভোটার মতিউর রহমান মানিক বলেন, ‘এক ইউপিতে এত বেশি প্রতিদ্বন্দ্বি থাকার কারণ হিসেবে আমি দলীয় প্রতীকে নির্বাচন হওয়াকে দায়ী করব। অনেকে রাজনীতিতে আসে স্থানীয় নির্বাচনে অংশ নেওয়ার জন্য। যখন তাঁরা দলীয় মনোনয়ন বঞ্চিত হন, তখন দলের সিদ্ধান্ত অমান্য করে বিদ্রোহী হচ্ছেন।’
আচারগাঁও ইউপিতে এ. কে. এম মোফাজ্জল হোসেনের বিপক্ষে বিদ্রোহী উপজেলা আওয়ামী লীগের জ্যেষ্ঠ সাংগঠনিক সম্পাদক সাবেক চেয়ারম্যান রফিকুল ইসলাম রেনু ও মো. আব্দুল খালেক মিয়া। শেরপুর ইউপিতে মোয়াজ্জেম হোসেন ভূঁইয়া মিল্টনের বিপক্ষে বিদ্রোহী ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি সুরুজ আলী ও কৃষক লীগ নেতা বজলুর রহমান বজলু।
খারুয়া ইউপিতে কামরুল হাসনাত ভূঁইয়া মিন্টুর বিপক্ষে বিদ্রোহী আওয়ামী লীগ নেতা সোহরাব উদ্দিন, সাবেক সদস্য আব্দুস সাত্তার ও রাজু আহম্মেদ ওয়াজিদ। জাহাঙ্গীপুর ইউপিতে কামাল উদ্দিন মণ্ডলের বিপক্ষে বিদ্রোহী প্রার্থী হয়েছেন ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি মাহমুদুল হাসান হুমায়ুন মাস্টার।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক উপজেলা আওয়ামী লীগের একাধিক জানান, ১১টি ইউপিতে নৌকার বিপক্ষে শক্তিশালী বিদ্রোহী রয়েছেন। তাঁদের কারণে দলীয় মনোনীত প্রার্থীরা বেকায়দায় পড়েছেন। যারা বিদ্রোহী হয়েছেন, তাঁরা সবাই নৌকার মনোনয়ন প্রত্যাশী ছিলেন। এ ব্যাপারে দলের সিদ্ধান্তের দিকে তাকিয়ে আছেন বলে জানান তিনি।
উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক শরাফ উদ্দিন ভূঁইয়া বলেন, ‘যারা আওয়ামী লীগের প্রার্থীর বিপক্ষে নির্বাচন করছেন, তাঁদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মোহাম্মদ ফখরুজ্জামান বলেন, ‘নির্বাচনের ব্যাপক প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে। আচরণবিধি মেনে চলার ব্যাপারে ১১টি ইউপিতে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করছেন। এ পর্যন্ত আমাদের কাছে কোনো প্রার্থী অভিযোগ করেননি।’
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
২ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৫ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৫ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৯ দিন আগে