চাটখিল (নোয়াখালী) প্রতিনিধি
নোয়াখালীর চাটখিলে ৯ ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে বিদ্রোহীদের ঠেকাতে হিমশিম খাচ্ছে আওয়ামী লীগ। কঠোর হুঁশিয়ারি, এমনকি দল থেকে বহিষ্কৃত হলেও ভোটের মাঠ না ছাড়ার ঘোষণা দিয়েছেন বিদ্রোহী প্রার্থীরা। কেউ কেউ আবার নৌকার প্রার্থীকে হারাতে চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দিয়েছেন। এ জন্য তাঁরা ভোটের মাঠে রাতদিন গণসংযোগও করে যাচ্ছেন।
চাটখিল উপজেলার ৯ ইউপিতে পঞ্চম ধাপে আগামী ৫ জানুয়ারি এ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। এতে আওয়ামী লীগের সিদ্ধান্ত অমান্য করে স্বতন্ত্র হিসেবে নির্বাচনে আছেন বেশ কয়েকজন বিদ্রোহী প্রার্থী। এতে দল মনোনীত প্রার্থীরা অস্বস্তিতে আছেন বলে জানা গেছে। এই ধাপে চেয়ারম্যান প্রার্থী হিসেবে শাহাপুর ইউপিতে মো. গোলাম হায়দার কাজল, রামনারায়ণপুরে শাহ আলম চৌধুরী, পরকোটে বাহার আলম, বদলকোটে পান্না আক্তার, মোহাম্মদপুরে মো. শহিদ উল্যাহ, পাঁচগাঁওয়ে সৈয়দ মাহমুদ হোসেন, হাটপুকুরীয়া ঘাটলাবাগে এস এম বাকী বিল্লাহ, নোয়াখোলায় মো. মানিক ও খিলপাড়া ইউপিতে মো. আলমগীর হোসেনকে মনোনয়ন দিয়েছে আওয়ামী লীগ।
এই সিদ্ধান্ত মেনে শুধু হাটপুকুরিয়া ও খিলপাড়া ইউপির বিদ্রোহীরা মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার করেছেন। অন্য কোনো ইউপিতে বিদ্রোহীরা মনোনয়ন প্রত্যাহার করেননি। এদিকে উচ্চ আদালতের নির্দেশে ইতিমধ্যে নোয়াখোলা ইউপির নির্বাচন স্থগিত ঘোষণা করা হয়েছে।
বিদ্রোহী প্রার্থী হিসেবে শাহাপুর ইউপিতে শাহাজাদা ইকবাল, রামনারায়ণপুরে মো. নজরুল ইসলাম, নাজমা বেগম ও হারুন অর রশিদ, পরকোটে মো. শাহাজান, শাহ নেওয়াজ বকসী, মানিক হোসেন ও শাহিন, বদলকোটে মো. জাহাঙ্গীর আলম, মো. মাইন উদ্দিন অশ্রু, সালাউদ্দিন কাদের, মো. সোলাইমান ও মো. আনোয়ার হোসেন, মোহাম্মদপুরে মাসুদ রানা, মো. বোরহান উদ্দিন রাব্বানী ও মো. মেহেদী হাসান, পাঁচগাঁওতে সৈয়দ আসরাফুর রহমান, ফিরোজ আলম, আবুল আনসার, মো. হারুন অর রশিদ ও ইসমাইল করিম, নোয়াখোলায় সিরাজুল ইসলাম, খিলপাড়ায় মো. সালাহ উদ্দিন ও সালমা ইয়াছমিন সাথী নির্বাচন করছেন।
এদিকে দলের মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে কাজ করার জন্য বিদ্রোহীদের অনুরোধ করা হলেও তেমন কোনো সাড়া মিলছে না বলে একাধিক সূত্রে জানা গেছে। মোহাম্মদপুর ইউপির বিদ্রোহী প্রার্থী মোহাম্মদ মেহেদী হাসান বলেন, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক থাকলে ও জনগণ ভোট দিতে পারলে জয়ের ব্যাপারে তিনি শতভাগ আশাবাদী।
উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক জাকির হোসেন জাহাঙ্গীর বলেন, সম্প্রতি জেলা থেকে বিদ্রোহী প্রার্থীদের চিঠি দেওয়া হয়েছে। এর পরও কোনো বিদ্রোহী প্রার্থী যদি নির্বাচন করেন, দল তাঁর কাছে কারণ দর্শানোর নোটিশ দেবে। প্রয়োজনে দল থেকে বহিষ্কারও করা হবে।
নোয়াখালীর চাটখিলে ৯ ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে বিদ্রোহীদের ঠেকাতে হিমশিম খাচ্ছে আওয়ামী লীগ। কঠোর হুঁশিয়ারি, এমনকি দল থেকে বহিষ্কৃত হলেও ভোটের মাঠ না ছাড়ার ঘোষণা দিয়েছেন বিদ্রোহী প্রার্থীরা। কেউ কেউ আবার নৌকার প্রার্থীকে হারাতে চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দিয়েছেন। এ জন্য তাঁরা ভোটের মাঠে রাতদিন গণসংযোগও করে যাচ্ছেন।
চাটখিল উপজেলার ৯ ইউপিতে পঞ্চম ধাপে আগামী ৫ জানুয়ারি এ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। এতে আওয়ামী লীগের সিদ্ধান্ত অমান্য করে স্বতন্ত্র হিসেবে নির্বাচনে আছেন বেশ কয়েকজন বিদ্রোহী প্রার্থী। এতে দল মনোনীত প্রার্থীরা অস্বস্তিতে আছেন বলে জানা গেছে। এই ধাপে চেয়ারম্যান প্রার্থী হিসেবে শাহাপুর ইউপিতে মো. গোলাম হায়দার কাজল, রামনারায়ণপুরে শাহ আলম চৌধুরী, পরকোটে বাহার আলম, বদলকোটে পান্না আক্তার, মোহাম্মদপুরে মো. শহিদ উল্যাহ, পাঁচগাঁওয়ে সৈয়দ মাহমুদ হোসেন, হাটপুকুরীয়া ঘাটলাবাগে এস এম বাকী বিল্লাহ, নোয়াখোলায় মো. মানিক ও খিলপাড়া ইউপিতে মো. আলমগীর হোসেনকে মনোনয়ন দিয়েছে আওয়ামী লীগ।
এই সিদ্ধান্ত মেনে শুধু হাটপুকুরিয়া ও খিলপাড়া ইউপির বিদ্রোহীরা মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার করেছেন। অন্য কোনো ইউপিতে বিদ্রোহীরা মনোনয়ন প্রত্যাহার করেননি। এদিকে উচ্চ আদালতের নির্দেশে ইতিমধ্যে নোয়াখোলা ইউপির নির্বাচন স্থগিত ঘোষণা করা হয়েছে।
বিদ্রোহী প্রার্থী হিসেবে শাহাপুর ইউপিতে শাহাজাদা ইকবাল, রামনারায়ণপুরে মো. নজরুল ইসলাম, নাজমা বেগম ও হারুন অর রশিদ, পরকোটে মো. শাহাজান, শাহ নেওয়াজ বকসী, মানিক হোসেন ও শাহিন, বদলকোটে মো. জাহাঙ্গীর আলম, মো. মাইন উদ্দিন অশ্রু, সালাউদ্দিন কাদের, মো. সোলাইমান ও মো. আনোয়ার হোসেন, মোহাম্মদপুরে মাসুদ রানা, মো. বোরহান উদ্দিন রাব্বানী ও মো. মেহেদী হাসান, পাঁচগাঁওতে সৈয়দ আসরাফুর রহমান, ফিরোজ আলম, আবুল আনসার, মো. হারুন অর রশিদ ও ইসমাইল করিম, নোয়াখোলায় সিরাজুল ইসলাম, খিলপাড়ায় মো. সালাহ উদ্দিন ও সালমা ইয়াছমিন সাথী নির্বাচন করছেন।
এদিকে দলের মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে কাজ করার জন্য বিদ্রোহীদের অনুরোধ করা হলেও তেমন কোনো সাড়া মিলছে না বলে একাধিক সূত্রে জানা গেছে। মোহাম্মদপুর ইউপির বিদ্রোহী প্রার্থী মোহাম্মদ মেহেদী হাসান বলেন, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক থাকলে ও জনগণ ভোট দিতে পারলে জয়ের ব্যাপারে তিনি শতভাগ আশাবাদী।
উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক জাকির হোসেন জাহাঙ্গীর বলেন, সম্প্রতি জেলা থেকে বিদ্রোহী প্রার্থীদের চিঠি দেওয়া হয়েছে। এর পরও কোনো বিদ্রোহী প্রার্থী যদি নির্বাচন করেন, দল তাঁর কাছে কারণ দর্শানোর নোটিশ দেবে। প্রয়োজনে দল থেকে বহিষ্কারও করা হবে।
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
২ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৫ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৫ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৯ দিন আগে