শ্রীপুর (গাজীপুর) প্রতিনিধি
গাজীপুরের শ্রীপুরে শীতলক্ষ্যা নদীর জমি নিজের দাবি করে সাইনবোর্ড টানানোর অভিযোগ পাওয়া গেছে। জমির মালিক হিসেবে বীর মুক্তিযোদ্ধা হাবিবউল্লাহ ফকির নামের একজনের নাম লেখা রয়েছে সাইনবোর্ডে। তবে জমির মালিকানা দাবি করে টানানো সাইনবোর্ডের বিষয়ে তিনি (হাবিবউল্লাহ) কিছুই জানেন না বলে দাবি করেছেন।
এদিকে নদীতীরের এক গণ্ডা জমির মালিকানা দাবি করে টানানো সাইনবোর্ড নিয়ে উপজেলাজুড়ে চলছে আলোচনা-সমালোচনা। স্থানীয়রা বলছেন, সুকৌশলে নদীর জমিতে রাস্তা নির্মাণ করে দখলের পাঁয়তারা করছে একটি চক্র। বিষয়টি সম্পর্কে জানে না নদী রক্ষা কমিশন ও স্থানীয় প্রশাসন।
গত রোববার সরেজমিনে দেখা যায়, শ্রীপুর উপজেলার গোসিঙ্গা ইউনিয়নের শীতলক্ষ্যা নদীর তীরে দুটি বাঁশের মধ্যে টানানো হয়েছে একটি সাইনবোর্ড। কালো সাইনবোর্ডে সাদা রঙে লেখা রয়েছে, ‘এই জমির মালিক বীর মুক্তিযোদ্ধা আলহাজ্ব হাবিবউল্লাহ ফকির। জমির পরিমাণ এক গণ্ডা।’ সাইনবোর্ডে বীর মুক্তিযোদ্ধার ব্যবহৃত মোবাইল নম্বর লেখা আছে।
স্থানীয় বাসিন্দা জসিম উদ্দিন বলেন, ‘নদীতীরের জমি দখল করে নিজের বলে দাবি করা খুবই দুঃখজনক। নদী বেঁচে থাকলে আমাদের পরিবেশ সুরক্ষিত থাকবে। একজন দখলের সুযোগ পেলে অন্যরা দখলের সুযোগ নেবেন। এ বিষয়ে যথাযথ কর্তৃপক্ষের হস্তক্ষেপ কামনা করছি।’
নদীর তীরে সাইনবোর্ড টানিয়ে জমির মালিকানা দাবির বিষয়ে জানতে চাইলে বীর মুক্তিযোদ্ধা হাবিবউল্লাহ ফকির বলেন, ‘সাইনবোর্ড দেওয়ার বিষয়ে আমি বলতে পারব না। আমি গোসিঙ্গা বাজার ও নদীর তীরের এক শতাংশ জমিও কোনোদিন দখল করিনি।’
আপনার নামে কে বা কারা সাইনবোর্ড লাগিয়েছে, এ বিষয়ে খোঁজখবর নিচ্ছেন না কেন? এমন প্রশ্নের জবাবে হাবিবউল্লাহ ফকির বলেন, ‘এটা এমনকি হলো, সাইনবোর্ড না থাকলে তো আর সমস্যা নেই।’
নদী পরিব্রাজক দল, শ্রীপুর শাখার সভাপতি সাঈদ চৌধুরী বলেন, ‘নদীর জায়গা লিজ দেওয়া বা ব্যক্তিগতভাবে ব্যবহার সম্পূর্ণ অবৈধ। অবৈধ দখলদারদের বিরুদ্ধে কর্তৃপক্ষ দ্রুত ব্যবস্থা নেবে, এটাই আমাদের প্রত্যাশা। অবৈধ দখলদারদের বিরুদ্ধে আমাদের প্রতিবাদও অব্যাহত থাকবে।’
শ্রীপুর উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) রেহেনা আক্তার বলেন, ‘বিষয়টি আমার জানা নেই। খোঁজখবর নিয়ে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়া হবে। নদীর তীরের জমি দখলের কোনো সুযোগ নেই।’
নদী রক্ষা কমিশনের চেয়ারম্যান ড. মনজুর আহমেদ চৌধুরী বলেন, ‘নদীদখল-দূষণের বিষয়ে কঠোর অবস্থানে রয়েছি আমরা। নদী, খাল-বিল দখল ও দূষণে জড়িতদের বিরুদ্ধে কঠিন সিদ্ধান্ত নিতেও আমরা পিছপা হব না। বিষয়টি খোঁজখবর নিয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
গাজীপুরের শ্রীপুরে শীতলক্ষ্যা নদীর জমি নিজের দাবি করে সাইনবোর্ড টানানোর অভিযোগ পাওয়া গেছে। জমির মালিক হিসেবে বীর মুক্তিযোদ্ধা হাবিবউল্লাহ ফকির নামের একজনের নাম লেখা রয়েছে সাইনবোর্ডে। তবে জমির মালিকানা দাবি করে টানানো সাইনবোর্ডের বিষয়ে তিনি (হাবিবউল্লাহ) কিছুই জানেন না বলে দাবি করেছেন।
এদিকে নদীতীরের এক গণ্ডা জমির মালিকানা দাবি করে টানানো সাইনবোর্ড নিয়ে উপজেলাজুড়ে চলছে আলোচনা-সমালোচনা। স্থানীয়রা বলছেন, সুকৌশলে নদীর জমিতে রাস্তা নির্মাণ করে দখলের পাঁয়তারা করছে একটি চক্র। বিষয়টি সম্পর্কে জানে না নদী রক্ষা কমিশন ও স্থানীয় প্রশাসন।
গত রোববার সরেজমিনে দেখা যায়, শ্রীপুর উপজেলার গোসিঙ্গা ইউনিয়নের শীতলক্ষ্যা নদীর তীরে দুটি বাঁশের মধ্যে টানানো হয়েছে একটি সাইনবোর্ড। কালো সাইনবোর্ডে সাদা রঙে লেখা রয়েছে, ‘এই জমির মালিক বীর মুক্তিযোদ্ধা আলহাজ্ব হাবিবউল্লাহ ফকির। জমির পরিমাণ এক গণ্ডা।’ সাইনবোর্ডে বীর মুক্তিযোদ্ধার ব্যবহৃত মোবাইল নম্বর লেখা আছে।
স্থানীয় বাসিন্দা জসিম উদ্দিন বলেন, ‘নদীতীরের জমি দখল করে নিজের বলে দাবি করা খুবই দুঃখজনক। নদী বেঁচে থাকলে আমাদের পরিবেশ সুরক্ষিত থাকবে। একজন দখলের সুযোগ পেলে অন্যরা দখলের সুযোগ নেবেন। এ বিষয়ে যথাযথ কর্তৃপক্ষের হস্তক্ষেপ কামনা করছি।’
নদীর তীরে সাইনবোর্ড টানিয়ে জমির মালিকানা দাবির বিষয়ে জানতে চাইলে বীর মুক্তিযোদ্ধা হাবিবউল্লাহ ফকির বলেন, ‘সাইনবোর্ড দেওয়ার বিষয়ে আমি বলতে পারব না। আমি গোসিঙ্গা বাজার ও নদীর তীরের এক শতাংশ জমিও কোনোদিন দখল করিনি।’
আপনার নামে কে বা কারা সাইনবোর্ড লাগিয়েছে, এ বিষয়ে খোঁজখবর নিচ্ছেন না কেন? এমন প্রশ্নের জবাবে হাবিবউল্লাহ ফকির বলেন, ‘এটা এমনকি হলো, সাইনবোর্ড না থাকলে তো আর সমস্যা নেই।’
নদী পরিব্রাজক দল, শ্রীপুর শাখার সভাপতি সাঈদ চৌধুরী বলেন, ‘নদীর জায়গা লিজ দেওয়া বা ব্যক্তিগতভাবে ব্যবহার সম্পূর্ণ অবৈধ। অবৈধ দখলদারদের বিরুদ্ধে কর্তৃপক্ষ দ্রুত ব্যবস্থা নেবে, এটাই আমাদের প্রত্যাশা। অবৈধ দখলদারদের বিরুদ্ধে আমাদের প্রতিবাদও অব্যাহত থাকবে।’
শ্রীপুর উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) রেহেনা আক্তার বলেন, ‘বিষয়টি আমার জানা নেই। খোঁজখবর নিয়ে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়া হবে। নদীর তীরের জমি দখলের কোনো সুযোগ নেই।’
নদী রক্ষা কমিশনের চেয়ারম্যান ড. মনজুর আহমেদ চৌধুরী বলেন, ‘নদীদখল-দূষণের বিষয়ে কঠোর অবস্থানে রয়েছি আমরা। নদী, খাল-বিল দখল ও দূষণে জড়িতদের বিরুদ্ধে কঠিন সিদ্ধান্ত নিতেও আমরা পিছপা হব না। বিষয়টি খোঁজখবর নিয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
৪ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৮ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৮ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
১১ দিন আগে