চন্দনাইশ (চট্টগ্রাম) প্রতিনিধি
ভূমি জটিলতার কারণে চট্টগ্রামের চন্দনাইশের বরকল, জোয়ারা ও কাঞ্চনাবাদ ইউনিয়ন পরিষদ কমপ্লেক্স ভবন নির্মাণ হয়নি। বর্তমানে বরকল ও জোয়ারা ইউপি ভবন ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থায় রয়েছে। যেকোনো সময় ভেঙে পড়তে পারে।
এতে সেবা নিতে এসে ঝুঁকিতে থাকতে হয় জনগণকে।
সরেজমিন দেখা গেছে, জোয়ারা ইউনিয়ন পরিষদ ভবনের ছাদের আস্তরণ ভেঙে পড়ছে। দেয়াল ফেটে পরগাছা হয়েছে।
জোয়ারা ইউনিয়নের আবদুল মোমিন বলেন, দীর্ঘদিন ইউনিয়ন পরিষদের নিজস্ব ভূমি ও কমপ্লেক্সে ভবন না থাকায় জনসাধারণকে অনেক ভোগান্তির শিকার হতে হচ্ছে। জরাজীর্ণ ইউপি থেকে অনেক দূরে বাদামতলস্থ অস্থায়ী কার্যালয়ে গিয়ে সাধারণ মানুষকে সেবা নিতে হচ্ছে। খুব দ্রুত ইউনিয়ন পরিষদ কমপ্লেক্স ভবন করে পরিষদের কার্যক্রম পরিচালনা করা দরকার। এতে সাধারণ মানুষ উপকৃত হবে।
ইউপি চেয়ারম্যান আমিন আহমদ চৌধুরী রোকন বলেন, পরিষদের নিজস্ব কোনো জমি নেই। বর্তমান ভবনটি মালিকানাধীন জমিতে রয়েছে। ইউনিয়ন পরিষদ কমপ্লেক্স ভবন নির্মাণের জন্য ২৫ শতক জমির প্রয়োজন। পর্যাপ্ত জমি না থাকায় ইউনিয়ন পরিষদ কমপ্লেক্স ভবন নির্মাণ করা সম্ভব হচ্ছে না।
ভবনটি ঝুঁকিপূর্ণ হওয়ায় ২০১৬ সালের ২১ আগস্ট প্রথম সভায় সব সদস্যের উপস্থিতিতে অস্থায়ী ভবনে পরিষদের কাজ পরিচালনা করার জন্য সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়। তা ছাড়া প্রতি শনিবার ওই কার্যালয়ে পরিষদের কাজ করার কথা থাকলেও ভবনটি দিন দিন আরও ঝুঁকিপূর্ণ হওয়ায় যথারীতি অস্থায়ী কার্যক্রম পরিচালিত হচ্ছে। রেজুলেশনের কপি তৎকালীন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাকে দেওয়া হয়েছে।
বরকল ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান হাবিবুর রহমান বলেন, কমপ্লেক্স ভবন নির্মাণের জন্য ২৫ শতক জমি প্রয়োজন। জমি না থাকায় জরাজীর্ণ ভবনে ঝুঁকি নিয়ে পরিষদের কার্যক্রম পরিচালনা করা হচ্ছে। তিনি এ ব্যাপারে একাধিকবার পদক্ষেপ নিয়েছেন। তবে জমি স্বল্পতার কারণে কমপ্লেক্স ভবন নির্মাণ করা সম্ভব হয়নি।
কাঞ্চনাবাদ ইউনিয়ন পরিষদের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান নুর হোসেন জাহাঙ্গীর বলেন, ২০১৫ সালে বর্তমান ইউনিয়ন পরিষদ ভবনটি নির্মাণ করা হয়। পর্যাপ্ত পরিমাণ জমি না থাকার কারণে ইউনিয়ন পরিষদ কমপ্লেক্স ভবন নির্মাণ করা সম্ভব হচ্ছে না। ফলে বিশাল কর্মযজ্ঞ ইউনিয়ন পরিষদের অধিবাসীরা সেবা নিতে এসে যথাযথ সেবা থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন।
এ ব্যাপারে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সাদিয়া ইসলাম বলেন, ‘পর্যাপ্ত পরিমাণে জমি না থাকায় জোয়ারা, বরকল ও কাঞ্চনাবাদ ইউনিয়ন পরিষদ কমপ্লেক্স ভবন নির্মাণ করা হয়নি। জমির ব্যবস্থা না হওয়া পর্যন্ত আমাদের কিছু করার নেই।’
ভূমি জটিলতার কারণে চট্টগ্রামের চন্দনাইশের বরকল, জোয়ারা ও কাঞ্চনাবাদ ইউনিয়ন পরিষদ কমপ্লেক্স ভবন নির্মাণ হয়নি। বর্তমানে বরকল ও জোয়ারা ইউপি ভবন ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থায় রয়েছে। যেকোনো সময় ভেঙে পড়তে পারে।
এতে সেবা নিতে এসে ঝুঁকিতে থাকতে হয় জনগণকে।
সরেজমিন দেখা গেছে, জোয়ারা ইউনিয়ন পরিষদ ভবনের ছাদের আস্তরণ ভেঙে পড়ছে। দেয়াল ফেটে পরগাছা হয়েছে।
জোয়ারা ইউনিয়নের আবদুল মোমিন বলেন, দীর্ঘদিন ইউনিয়ন পরিষদের নিজস্ব ভূমি ও কমপ্লেক্সে ভবন না থাকায় জনসাধারণকে অনেক ভোগান্তির শিকার হতে হচ্ছে। জরাজীর্ণ ইউপি থেকে অনেক দূরে বাদামতলস্থ অস্থায়ী কার্যালয়ে গিয়ে সাধারণ মানুষকে সেবা নিতে হচ্ছে। খুব দ্রুত ইউনিয়ন পরিষদ কমপ্লেক্স ভবন করে পরিষদের কার্যক্রম পরিচালনা করা দরকার। এতে সাধারণ মানুষ উপকৃত হবে।
ইউপি চেয়ারম্যান আমিন আহমদ চৌধুরী রোকন বলেন, পরিষদের নিজস্ব কোনো জমি নেই। বর্তমান ভবনটি মালিকানাধীন জমিতে রয়েছে। ইউনিয়ন পরিষদ কমপ্লেক্স ভবন নির্মাণের জন্য ২৫ শতক জমির প্রয়োজন। পর্যাপ্ত জমি না থাকায় ইউনিয়ন পরিষদ কমপ্লেক্স ভবন নির্মাণ করা সম্ভব হচ্ছে না।
ভবনটি ঝুঁকিপূর্ণ হওয়ায় ২০১৬ সালের ২১ আগস্ট প্রথম সভায় সব সদস্যের উপস্থিতিতে অস্থায়ী ভবনে পরিষদের কাজ পরিচালনা করার জন্য সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়। তা ছাড়া প্রতি শনিবার ওই কার্যালয়ে পরিষদের কাজ করার কথা থাকলেও ভবনটি দিন দিন আরও ঝুঁকিপূর্ণ হওয়ায় যথারীতি অস্থায়ী কার্যক্রম পরিচালিত হচ্ছে। রেজুলেশনের কপি তৎকালীন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাকে দেওয়া হয়েছে।
বরকল ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান হাবিবুর রহমান বলেন, কমপ্লেক্স ভবন নির্মাণের জন্য ২৫ শতক জমি প্রয়োজন। জমি না থাকায় জরাজীর্ণ ভবনে ঝুঁকি নিয়ে পরিষদের কার্যক্রম পরিচালনা করা হচ্ছে। তিনি এ ব্যাপারে একাধিকবার পদক্ষেপ নিয়েছেন। তবে জমি স্বল্পতার কারণে কমপ্লেক্স ভবন নির্মাণ করা সম্ভব হয়নি।
কাঞ্চনাবাদ ইউনিয়ন পরিষদের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান নুর হোসেন জাহাঙ্গীর বলেন, ২০১৫ সালে বর্তমান ইউনিয়ন পরিষদ ভবনটি নির্মাণ করা হয়। পর্যাপ্ত পরিমাণ জমি না থাকার কারণে ইউনিয়ন পরিষদ কমপ্লেক্স ভবন নির্মাণ করা সম্ভব হচ্ছে না। ফলে বিশাল কর্মযজ্ঞ ইউনিয়ন পরিষদের অধিবাসীরা সেবা নিতে এসে যথাযথ সেবা থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন।
এ ব্যাপারে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সাদিয়া ইসলাম বলেন, ‘পর্যাপ্ত পরিমাণে জমি না থাকায় জোয়ারা, বরকল ও কাঞ্চনাবাদ ইউনিয়ন পরিষদ কমপ্লেক্স ভবন নির্মাণ করা হয়নি। জমির ব্যবস্থা না হওয়া পর্যন্ত আমাদের কিছু করার নেই।’
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
২ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৫ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৫ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৯ দিন আগে