সবুর শুভ, চট্টগ্রাম
চট্টগ্রামে এক থেকে দুই বছর বয়সী শিশুদের ডায়রিয়ায় আক্রান্তের হার সবচেয়ে বেশি। এ হার সর্বোচ্চ ৫৪ শতাংশ। চট্টগ্রাম ইন্টারন্যাশনাল নার্সিং কলেজের এক গবেষণায় এমন চিত্র উঠে এসেছে। গবেষণায় আরও বলা হয়েছে, চট্টগ্রামে তিন থেকে চার বছর বয়সী শিশুর ডায়রিয়ায় আক্রান্ত হওয়ার হার ৮ শতাংশ এবং চার থেকে পাঁচ বছর বয়সী শিশু আক্রান্ত হচ্ছে ৬ শতাংশ হারে। ছেলেশিশুদের তুলনায় মেয়েশিশুদের আক্রান্তের হার বেশি।
চট্টগ্রাম ইন্টারন্যাশনাল নার্সিং কলেজের (সিআইএনসি) শিক্ষক জাবেদ হোসেনের নেতৃত্বে এ গবেষণা হয়েছে। তাঁর সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, নগরীর বহদ্দারহাটের শমসেরপাড়া চট্টগ্রাম ইন্টারন্যাশনাল মেডিকেল কলেজ ক্যাম্পাসে অনুষ্ঠিত তৃতীয় আন্তর্জাতিক বৈজ্ঞানিক গবেষণা কনফারেন্সে আজ বৃহস্পতিবার গবেষণাটি উপস্থাপন করা হবে। এতে দেশ-বিদেশের ১১০০ জন চিকিৎসা বিজ্ঞানী ও চিকিৎসকের অংশগ্রহণ করার কথা রয়েছে।
‘পাঁচ বছরের কম বয়সী শিশুদের ডায়রিয়া ব্যবস্থাপনা-সংক্রান্ত তাদের মায়ের জ্ঞান ও অনুশীলনের মূল্যায়ন’ শীর্ষক গবেষণা কার্যক্রমের অংশ হিসেবে ২০২০ সালের জুলাই থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত চট্টগ্রাম মা ও শিশু জেনারেল হাসপাতালের শিশুরোগ বিভাগে আসা ৫০ জন মায়ের (যাদের ৫ বছরের কম বয়সী শিশুসন্তানের ডায়রিয়া ছিল) ওপর গবেষণাটি পরিচালনা করা হয়।
গবেষণায় বলা হয়, ডায়রিয়ায় আক্রান্ত শিশুদের মধ্যে ৭৮ শতাংশের মা গৃহিণী। বাকিদের মধ্যে ২ শতাংশ মা সরকারি চাকরিজীবী। ওই মায়েদের ৫৪ শতাংশের বসবাস গ্রামীণ এলাকায়।
গবেষণায় দেখা গেছে, যৌথ পরিবারে ৪২ শতাংশ এবং ছোট পরিবারের ৫২ শতাংশ শিশু ডায়রিয়ায় আক্রান্ত হয়। ফিল্টারের বিশুদ্ধ পানি পান করা শিশুদের তুলনায় সাধারণ নলকূপের পানি পান করা শিশুর ডায়রিয়া বেশি হয়। এতে আরও বলা হয়, গবেষণায় অংশ নেওয়া ৬৮ শতাংশ মায়ের স্যালাইন তৈরির জ্ঞান আছে, বাকিদের নেই। ৪৬ শতাংশ মা হাত পরিষ্কারে শুধু পানি ব্যবহার করেন, ৫০ শতাংশ সাবান ও পানি ব্যবহার করেন।
সিআইএনসির শিক্ষক জাবেদ হোসেন বলেন, শিশুদের ডায়রিয়াকে অবহেলা করার সুযোগ নেই। কীভাবে ডায়রিয়ার সংক্রমণ ছড়ায় সে সম্পর্কে স্বাস্থ্য শিক্ষা গ্রহণ করতে হবে মায়েদের।
চট্টগ্রাম ইন্টারন্যাশনাল মেডিকেল কলেজের উপাধ্যক্ষ চিকিৎসক মুসলিম উদ্দিন সবুজ বলেন, ডায়রিয়া বেশির ভাগ দেশে শিশুর অসুস্থতা ও মৃত্যুর প্রধান কারণ। ডায়রিয়া মোকাবিলায় মায়ের জ্ঞান ও অনুশীলন সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। দেশে ডায়রিয়া এখনো অন্যতম জনস্বাস্থ্য সমস্যা।
চট্টগ্রামে এক থেকে দুই বছর বয়সী শিশুদের ডায়রিয়ায় আক্রান্তের হার সবচেয়ে বেশি। এ হার সর্বোচ্চ ৫৪ শতাংশ। চট্টগ্রাম ইন্টারন্যাশনাল নার্সিং কলেজের এক গবেষণায় এমন চিত্র উঠে এসেছে। গবেষণায় আরও বলা হয়েছে, চট্টগ্রামে তিন থেকে চার বছর বয়সী শিশুর ডায়রিয়ায় আক্রান্ত হওয়ার হার ৮ শতাংশ এবং চার থেকে পাঁচ বছর বয়সী শিশু আক্রান্ত হচ্ছে ৬ শতাংশ হারে। ছেলেশিশুদের তুলনায় মেয়েশিশুদের আক্রান্তের হার বেশি।
চট্টগ্রাম ইন্টারন্যাশনাল নার্সিং কলেজের (সিআইএনসি) শিক্ষক জাবেদ হোসেনের নেতৃত্বে এ গবেষণা হয়েছে। তাঁর সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, নগরীর বহদ্দারহাটের শমসেরপাড়া চট্টগ্রাম ইন্টারন্যাশনাল মেডিকেল কলেজ ক্যাম্পাসে অনুষ্ঠিত তৃতীয় আন্তর্জাতিক বৈজ্ঞানিক গবেষণা কনফারেন্সে আজ বৃহস্পতিবার গবেষণাটি উপস্থাপন করা হবে। এতে দেশ-বিদেশের ১১০০ জন চিকিৎসা বিজ্ঞানী ও চিকিৎসকের অংশগ্রহণ করার কথা রয়েছে।
‘পাঁচ বছরের কম বয়সী শিশুদের ডায়রিয়া ব্যবস্থাপনা-সংক্রান্ত তাদের মায়ের জ্ঞান ও অনুশীলনের মূল্যায়ন’ শীর্ষক গবেষণা কার্যক্রমের অংশ হিসেবে ২০২০ সালের জুলাই থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত চট্টগ্রাম মা ও শিশু জেনারেল হাসপাতালের শিশুরোগ বিভাগে আসা ৫০ জন মায়ের (যাদের ৫ বছরের কম বয়সী শিশুসন্তানের ডায়রিয়া ছিল) ওপর গবেষণাটি পরিচালনা করা হয়।
গবেষণায় বলা হয়, ডায়রিয়ায় আক্রান্ত শিশুদের মধ্যে ৭৮ শতাংশের মা গৃহিণী। বাকিদের মধ্যে ২ শতাংশ মা সরকারি চাকরিজীবী। ওই মায়েদের ৫৪ শতাংশের বসবাস গ্রামীণ এলাকায়।
গবেষণায় দেখা গেছে, যৌথ পরিবারে ৪২ শতাংশ এবং ছোট পরিবারের ৫২ শতাংশ শিশু ডায়রিয়ায় আক্রান্ত হয়। ফিল্টারের বিশুদ্ধ পানি পান করা শিশুদের তুলনায় সাধারণ নলকূপের পানি পান করা শিশুর ডায়রিয়া বেশি হয়। এতে আরও বলা হয়, গবেষণায় অংশ নেওয়া ৬৮ শতাংশ মায়ের স্যালাইন তৈরির জ্ঞান আছে, বাকিদের নেই। ৪৬ শতাংশ মা হাত পরিষ্কারে শুধু পানি ব্যবহার করেন, ৫০ শতাংশ সাবান ও পানি ব্যবহার করেন।
সিআইএনসির শিক্ষক জাবেদ হোসেন বলেন, শিশুদের ডায়রিয়াকে অবহেলা করার সুযোগ নেই। কীভাবে ডায়রিয়ার সংক্রমণ ছড়ায় সে সম্পর্কে স্বাস্থ্য শিক্ষা গ্রহণ করতে হবে মায়েদের।
চট্টগ্রাম ইন্টারন্যাশনাল মেডিকেল কলেজের উপাধ্যক্ষ চিকিৎসক মুসলিম উদ্দিন সবুজ বলেন, ডায়রিয়া বেশির ভাগ দেশে শিশুর অসুস্থতা ও মৃত্যুর প্রধান কারণ। ডায়রিয়া মোকাবিলায় মায়ের জ্ঞান ও অনুশীলন সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। দেশে ডায়রিয়া এখনো অন্যতম জনস্বাস্থ্য সমস্যা।
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
১ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৪ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৪ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৮ দিন আগে