চাঁদপুর প্রতিনিধি
মেঘনা নদীতে জেগে ওঠা চর ‘মিনি কক্সবাজার’ কেটে ফেলার উদ্যোগ নিয়েছে পানি উন্নয়ন বোর্ড (পাউবো)। নদীর পানিপ্রবাহ স্বাভাবিক রাখার স্বার্থে এমন উদ্যোগ নিয়েছে পানি উন্নয়ন বোর্ড। এ সংক্রান্ত একটি প্রকল্প সরকারের চূড়ান্ত অনুমোদনের অপেক্ষায় রয়েছে।
এদিকে চরটি কেটে ফেলার পক্ষে মত দিয়েছেন পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রী ড. শামসুল আলম ও জেলা প্রশাসক অঞ্জনা খান মজলিশসহ অনেকে। তাদের মতে, এই চর চাঁদপুর শহরের জন্য হুমকিস্বরূপ। শহর রক্ষায় এই চরটি কেটে ফেলার কোনো বিকল্প নেই।
চাঁদপুর শহরের বড় স্টেশন মোলহেড এলাকায় তিন নদীর মোহনা (পদ্মা-মেঘনা-ডাকাতিয়া) থেকে প্রায় দেড় কিলোমিটার দূরে কয়েক বছর আগে জেগে ওঠা এই চর স্থানীয় বাসিন্দাদের কাছে ‘মিনি কক্সবাজার’ নামে পরিচিত। প্রাকৃতিক সৌন্দর্য উপভোগ করতে শীত মৌসুমে এখানে অসংখ্য পর্যটক আসেন। কিন্তু বর্ষায় চরটি পানিতে নিমজ্জিত থাকে। শীতে জেলার অন্যতম জনপ্রিয় পর্যটন কেন্দ্র এই চরটি।
এমন বাস্তবতায় চরটিকে চাঁদপুর শহর রক্ষা বাঁধের জন্য হুমকি হিসেবে দেখছেন পানি উন্নয়ন বোর্ডের প্রকৌশলীরা। চাঁদপুর পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী এস এম রিফাত জামিল বলেন, মিনি কক্সবাজার হিসেবে পরিচিত স্থানটি চাঁদপুর শহর রক্ষা বাঁধের জন্য হুমকিস্বরূপ। মূলত এ চরের কারণে নদীর পানির স্বাভাবিক চলাচল বাধাগ্রস্ত হচ্ছে।
তিনি আরও বলেন, ২০১৯ সালে চাঁদপুর শহর সংরক্ষণের একটি প্রস্তাবনা মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হয়েছিল। ওই প্রস্তাবনার ওপর ভিত্তি করে ২০২০ সালে বিষয়টি স্টাডি করার জন্য একটি বিশেষজ্ঞ কমিটি গঠন করা হয়। কমিটির বুয়েট এবং আইডব্লিউএম (ইনস্টিটিউট অব ওয়াটার মডেলিং) সদস্যরা পরিদর্শন শেষে একটি প্রতিবেদন তৈরি করেন। ওই প্রতিবেদনে তাঁরা উল্লেখ করেন, শহর রক্ষার জন্য ব্লক ফেলা উচিত এবং বিপরীত দিকে বাধা প্রদানকারী এসব চর কেটে ফেলা প্রয়োজন। তাতে নদীর পানি চলাচল স্বাভাবিক থাকবে এবং শহর রক্ষা বাঁধ নিরাপদ থাকবে। তাদের সুপারিশের পরিপ্রেক্ষিতে পাউবো থেকে একটি উন্নয়ন প্রকল্প প্রস্তাবনা (ডিপিপি) মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হয়েছে। তবে এখনো ওই ডিপিপি পাস হয়ে আসেনি।
এই পানি প্রকৌশলী বলেন, ‘আমাদের প্রস্তাবনা আমরা পাঠিয়েছি। তবে এখনো অনুমতি না পাওয়ায় কাজ শুরু করতে পারিনি। অনুমতি পেলেই আমরা চরটি কেটে ফেলার কাজ শুরু করব। আশা করি তাতে চাঁদপুর শহর রক্ষা বাঁধের ঝুঁকি অনেক কমে আসবে।’
চাঁদপুরের জেলা প্রশাসক অঞ্জনা খান মজলিশ বলেন, যে কোনো সময় মিনি কক্সবাজার স্থানটি কেটে ফেলা হবে। তাই ওখানে কোনো ধরনের স্থাপনা নির্মাণ করা সম্ভব নয়। এটিকে পর্যটন কেন্দ্র হিসেবে রাখারও কোনো চিন্তা-ভাবনা নেই।
মেঘনা নদীতে জেগে ওঠা চর ‘মিনি কক্সবাজার’ কেটে ফেলার উদ্যোগ নিয়েছে পানি উন্নয়ন বোর্ড (পাউবো)। নদীর পানিপ্রবাহ স্বাভাবিক রাখার স্বার্থে এমন উদ্যোগ নিয়েছে পানি উন্নয়ন বোর্ড। এ সংক্রান্ত একটি প্রকল্প সরকারের চূড়ান্ত অনুমোদনের অপেক্ষায় রয়েছে।
এদিকে চরটি কেটে ফেলার পক্ষে মত দিয়েছেন পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রী ড. শামসুল আলম ও জেলা প্রশাসক অঞ্জনা খান মজলিশসহ অনেকে। তাদের মতে, এই চর চাঁদপুর শহরের জন্য হুমকিস্বরূপ। শহর রক্ষায় এই চরটি কেটে ফেলার কোনো বিকল্প নেই।
চাঁদপুর শহরের বড় স্টেশন মোলহেড এলাকায় তিন নদীর মোহনা (পদ্মা-মেঘনা-ডাকাতিয়া) থেকে প্রায় দেড় কিলোমিটার দূরে কয়েক বছর আগে জেগে ওঠা এই চর স্থানীয় বাসিন্দাদের কাছে ‘মিনি কক্সবাজার’ নামে পরিচিত। প্রাকৃতিক সৌন্দর্য উপভোগ করতে শীত মৌসুমে এখানে অসংখ্য পর্যটক আসেন। কিন্তু বর্ষায় চরটি পানিতে নিমজ্জিত থাকে। শীতে জেলার অন্যতম জনপ্রিয় পর্যটন কেন্দ্র এই চরটি।
এমন বাস্তবতায় চরটিকে চাঁদপুর শহর রক্ষা বাঁধের জন্য হুমকি হিসেবে দেখছেন পানি উন্নয়ন বোর্ডের প্রকৌশলীরা। চাঁদপুর পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী এস এম রিফাত জামিল বলেন, মিনি কক্সবাজার হিসেবে পরিচিত স্থানটি চাঁদপুর শহর রক্ষা বাঁধের জন্য হুমকিস্বরূপ। মূলত এ চরের কারণে নদীর পানির স্বাভাবিক চলাচল বাধাগ্রস্ত হচ্ছে।
তিনি আরও বলেন, ২০১৯ সালে চাঁদপুর শহর সংরক্ষণের একটি প্রস্তাবনা মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হয়েছিল। ওই প্রস্তাবনার ওপর ভিত্তি করে ২০২০ সালে বিষয়টি স্টাডি করার জন্য একটি বিশেষজ্ঞ কমিটি গঠন করা হয়। কমিটির বুয়েট এবং আইডব্লিউএম (ইনস্টিটিউট অব ওয়াটার মডেলিং) সদস্যরা পরিদর্শন শেষে একটি প্রতিবেদন তৈরি করেন। ওই প্রতিবেদনে তাঁরা উল্লেখ করেন, শহর রক্ষার জন্য ব্লক ফেলা উচিত এবং বিপরীত দিকে বাধা প্রদানকারী এসব চর কেটে ফেলা প্রয়োজন। তাতে নদীর পানি চলাচল স্বাভাবিক থাকবে এবং শহর রক্ষা বাঁধ নিরাপদ থাকবে। তাদের সুপারিশের পরিপ্রেক্ষিতে পাউবো থেকে একটি উন্নয়ন প্রকল্প প্রস্তাবনা (ডিপিপি) মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হয়েছে। তবে এখনো ওই ডিপিপি পাস হয়ে আসেনি।
এই পানি প্রকৌশলী বলেন, ‘আমাদের প্রস্তাবনা আমরা পাঠিয়েছি। তবে এখনো অনুমতি না পাওয়ায় কাজ শুরু করতে পারিনি। অনুমতি পেলেই আমরা চরটি কেটে ফেলার কাজ শুরু করব। আশা করি তাতে চাঁদপুর শহর রক্ষা বাঁধের ঝুঁকি অনেক কমে আসবে।’
চাঁদপুরের জেলা প্রশাসক অঞ্জনা খান মজলিশ বলেন, যে কোনো সময় মিনি কক্সবাজার স্থানটি কেটে ফেলা হবে। তাই ওখানে কোনো ধরনের স্থাপনা নির্মাণ করা সম্ভব নয়। এটিকে পর্যটন কেন্দ্র হিসেবে রাখারও কোনো চিন্তা-ভাবনা নেই।
ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২ ঘণ্টা আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২ ঘণ্টা আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
২ ঘণ্টা আগেসপ্তাহখানেক আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে অনেকের ওয়াল বিষাদময় হয়ে উঠেছিল ফুলের মতো ছোট্ট শিশু মুনতাহাকে হত্যার ঘটনায়। ৫ বছর বয়সী সিলেটের এই শিশুকে অপহরণের পর হত্যা করে লাশ গুম করতে ডোবায় ফেলে রাখা হয়েছিল। প্রতিবেশী গৃহশিক্ষকের পরিকল্পনায় অপহরণের পর তাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়...
৩ ঘণ্টা আগে