কাউখালী (পিরোজপুর) প্রতিনিধি
কাউখালীতে প্রাথমিক বিদ্যালয়গুলোতে গভীর নলকূপ না থাকায় সুপেয় পানির তীব্র সংকট দেখা দিয়েছে। ভোগান্তিতে পড়েছে অধিকাংশ স্কুলের ছাত্র–ছাত্রী ও শিক্ষক–কর্মচারীরা।
উপজেলায় ৬৭টি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় রয়েছে। এর মধ্যে অধিকাংশ বিদ্যালয়ে নেই কোনো গভীর নলকূপের ব্যবস্থা। যার ফলে স্কুলে আসা কোমলমতি শিশুরা খাবার পানির অভাবে নানা দুর্ভোগে পড়ে। কেউ কেউ পানির জন্য ছুটে বেড়ায় আশপাশের বাড়িগুলোতে। এসব জায়গায় পানি না পেলে তারা বিশুদ্ধ পানির বদলে অনেক সময় অনিরাপদ উৎস থেকে (খাল, পুকুর) খাবার পানি সংগ্রহ করে। ফলে শিশুরা আক্রান্ত হয় বিভিন্ন পানিবাহিত রোগে।
উপজেলা জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তর সূত্রে জানা গেছে, উপজেলার অধিকাংশ স্কুল পুরোনো। এই সমস্ত স্কুলে অনেক আগে গভীর নলকূপ বসানো হয়েছিল। তবে অনেকগুলো গভীর নলকূপ ব্যবহারের অভাবে বিকল হয়ে গেছে। অনেক জায়গায় নলকূপ স্থায়ীভাবে নষ্ট হয়ে গেছে। যার ফলে স্কুলে সুপেয় পানির সংকট দেখা দিয়েছে। অথচ প্রতি ৫০ জন মানুষের জন্য একটি গভীর নলকূপ ও প্রতিটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে সুপেয় পানি শতভাগ নিশ্চিত করার সরকারি নির্দেশনা রয়েছে।
উপজেলার ২২টি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক উপজেলা জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তরে গভীর নলকূপের জন্য আবেদন জমা দিয়েছেন। তারা তাদের আবেদনে পানির সংকটের বিস্তারিত তুলে ধরে দ্রুত সময়ের মধ্যে গভীর নলকূপ স্থাপন করার দাবি জানিয়েছেন।
গত সোমবার সরেজমিনে দেখা যায়, বিভিন্ন স্কুলে নলকূপের প্ল্যাটফর্ম আছে, নলকূপ নেই। আবার নলকূপ আছে, কিন্তু পানি ওঠে না। অনেকগুলো নলকূপ একেবারে অচল অবস্থায় পড়ে আছে।
উপজেলার সদর ইউনিয়নের কচুয়াকাঠী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে দেখা যায়, ৬ জন শিক্ষক, ১২০ জন ছাত্র–ছাত্রী সবাই সুপেয় পানির কষ্টে আছেন।
স্কুলের সঙ্গেই ইউআরসি ভবন, সেখানেও নেই কোনো সুপেয় পানির ব্যবস্থা। অথচ এই ভবনেই শিক্ষাব্যবস্থার মান উন্নয়নের জন্য শিক্ষকদের নিয়মিত প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়।
কচুয়াকাঠী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক শামসুন্নাহার জানান, ৫ বছর আগে তাদের স্কুলের গভীর নলকূপটি নষ্ট হয়ে গেছে। আশপাশে কোথাও গভীর নলকূপ নেই। পানির জন্য অনেক সময় বিড়ম্বনায় পড়তে হয়।
এ ব্যাপারে উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা মোহাম্মদ আব্দুল হাকিম বলেন, ‘অধিকাংশ স্কুলের গভীর নলকূপ নষ্ট হয়ে পড়ে আছে। অনেক জায়গায় আবার একেবারেই নেই। আমরা এ ব্যাপারে উপজেলা জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তরে যোগাযোগ করেছি। আশা করি দ্রুত সমস্যার সমাধান হবে।’
জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তরের উপসহকারী প্রকৌশলী আব্দুর রহমান বলেন, ‘আমরা অভিযোগ ও আবেদন পেয়েছি। ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সঙ্গে আলোচনা করে এ বিষয়ে যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।’
কাউখালীতে প্রাথমিক বিদ্যালয়গুলোতে গভীর নলকূপ না থাকায় সুপেয় পানির তীব্র সংকট দেখা দিয়েছে। ভোগান্তিতে পড়েছে অধিকাংশ স্কুলের ছাত্র–ছাত্রী ও শিক্ষক–কর্মচারীরা।
উপজেলায় ৬৭টি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় রয়েছে। এর মধ্যে অধিকাংশ বিদ্যালয়ে নেই কোনো গভীর নলকূপের ব্যবস্থা। যার ফলে স্কুলে আসা কোমলমতি শিশুরা খাবার পানির অভাবে নানা দুর্ভোগে পড়ে। কেউ কেউ পানির জন্য ছুটে বেড়ায় আশপাশের বাড়িগুলোতে। এসব জায়গায় পানি না পেলে তারা বিশুদ্ধ পানির বদলে অনেক সময় অনিরাপদ উৎস থেকে (খাল, পুকুর) খাবার পানি সংগ্রহ করে। ফলে শিশুরা আক্রান্ত হয় বিভিন্ন পানিবাহিত রোগে।
উপজেলা জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তর সূত্রে জানা গেছে, উপজেলার অধিকাংশ স্কুল পুরোনো। এই সমস্ত স্কুলে অনেক আগে গভীর নলকূপ বসানো হয়েছিল। তবে অনেকগুলো গভীর নলকূপ ব্যবহারের অভাবে বিকল হয়ে গেছে। অনেক জায়গায় নলকূপ স্থায়ীভাবে নষ্ট হয়ে গেছে। যার ফলে স্কুলে সুপেয় পানির সংকট দেখা দিয়েছে। অথচ প্রতি ৫০ জন মানুষের জন্য একটি গভীর নলকূপ ও প্রতিটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে সুপেয় পানি শতভাগ নিশ্চিত করার সরকারি নির্দেশনা রয়েছে।
উপজেলার ২২টি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক উপজেলা জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তরে গভীর নলকূপের জন্য আবেদন জমা দিয়েছেন। তারা তাদের আবেদনে পানির সংকটের বিস্তারিত তুলে ধরে দ্রুত সময়ের মধ্যে গভীর নলকূপ স্থাপন করার দাবি জানিয়েছেন।
গত সোমবার সরেজমিনে দেখা যায়, বিভিন্ন স্কুলে নলকূপের প্ল্যাটফর্ম আছে, নলকূপ নেই। আবার নলকূপ আছে, কিন্তু পানি ওঠে না। অনেকগুলো নলকূপ একেবারে অচল অবস্থায় পড়ে আছে।
উপজেলার সদর ইউনিয়নের কচুয়াকাঠী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে দেখা যায়, ৬ জন শিক্ষক, ১২০ জন ছাত্র–ছাত্রী সবাই সুপেয় পানির কষ্টে আছেন।
স্কুলের সঙ্গেই ইউআরসি ভবন, সেখানেও নেই কোনো সুপেয় পানির ব্যবস্থা। অথচ এই ভবনেই শিক্ষাব্যবস্থার মান উন্নয়নের জন্য শিক্ষকদের নিয়মিত প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়।
কচুয়াকাঠী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক শামসুন্নাহার জানান, ৫ বছর আগে তাদের স্কুলের গভীর নলকূপটি নষ্ট হয়ে গেছে। আশপাশে কোথাও গভীর নলকূপ নেই। পানির জন্য অনেক সময় বিড়ম্বনায় পড়তে হয়।
এ ব্যাপারে উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা মোহাম্মদ আব্দুল হাকিম বলেন, ‘অধিকাংশ স্কুলের গভীর নলকূপ নষ্ট হয়ে পড়ে আছে। অনেক জায়গায় আবার একেবারেই নেই। আমরা এ ব্যাপারে উপজেলা জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তরে যোগাযোগ করেছি। আশা করি দ্রুত সমস্যার সমাধান হবে।’
জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তরের উপসহকারী প্রকৌশলী আব্দুর রহমান বলেন, ‘আমরা অভিযোগ ও আবেদন পেয়েছি। ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সঙ্গে আলোচনা করে এ বিষয়ে যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।’
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
২ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৫ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৫ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৯ দিন আগে