মতলব উত্তর (চাঁদপুর) প্রতিনিধি
কালবৈশাখী ঝড়ে চাঁদপুরের মতলব উত্তরের মেঘনা ধনাগোদা সেচ প্রকল্পের আওতায় বোরো ধানের ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। বৃষ্টি আর ঝোড়ো বাতাসে ধানগাছ নুইয়ে পড়ে মাটির সঙ্গে এক হয়ে গেছে। এতে ফলন বিপর্যয়ের আশঙ্কায় হতাশ কৃষকেরা। এ ছাড়া ভুট্টা, তরকারি, শাকসবজি, কাঁচা মরিচ, ঘর বাড়ি সহ ফসলের ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে।
সরেজমিন মেঘনা ধনাগোদা সেচ প্রকল্পের কৃষকের স্বপ্ন যেন গুড়েবালি হয়েছে কালবৈশাখীর তাণ্ডবে। ধান পরিপুষ্ট হয়ে পাকার আগেই মাটিতে পড়ে যাওয়ায় ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। ফলে বাধ্য হয়েই ধান কাটতে হচ্ছে কৃষকদের। সময়ের আগে ধান কাটার ফলে ফলন বিপর্যয়ের আশঙ্কা করছেন তারা। আবহাওয়ার এ অবস্থায় একই সঙ্গে মাঠে ফসল কাটা শ্রমিকেরও সংকট দেখা দিয়েছে। ফলে বাধ্য হয়ে বেশি দামে শ্রমিক দিয়ে ধান কাটতে হচ্ছে কৃষকদের। আধা পাকা ধান মাটিতে নুয়ে পড়ে যাওয়া ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। ফলে এ অবস্থায় ফসলহানির ভয়ে আধা পাকা ধান কাটতে হচ্ছে কৃষকদের।
মেঘনা ধনাগোদা সেচ প্রকল্পের আওতার খাগুরিয়া গ্রামের কৃষক রুহুল আমিন মোল্লা, মহিউদ্দিন, রবিউল জানান, ধানের যে অবস্থা তাতে কেটে কোন লাভ নেই। এক কানি ধান কাটতে খরচ ৭ থেকে ৮ হাজার টাকা। ফলন হবে ১৮ থেকে ২৫ মণ। আর ধানের ৯০০ থেকে ১০০০ টাকা মণ। কিন্তু সব মিলিয়ে ধানের উৎপাদন খরচ প্রতি মন ১৪০০ থেকে ১৫০০ টাকা। আবার এমন দুর্যোগে ক্ষতির সম্মুখীন হলে কৃষকেরা নিরুপায় হয়ে যায়। মূলত গরুর খড়ের জন্য এখন খেতে যাওয়া লাগে। নাইলে গেলাম না অনে। এভাবেই জানালেন তারা কষ্টের কথা।
ওটারচর গ্রামের কৃষক আতাউর রহমান সরকার বলেন, তিনি ৪ বিঘা জমিতে ব্রি-৯২, হাইব্রিড ও ব্রি-১০০ ধানের আবাদ করেছে। সবেমাত্র ধান কাটার প্রস্তুতি নিয়েছে তিনি। কিন্তু বুধবার সকালে বাতাসের কারণে ১ বিঘা জমির ধানগাছ মাটিতে শুয়ে পড়েছে। ধান ঝরে পড়ে গেছে। এ অবস্থায় ফলনের বিপর্যয়সহ লোকসানের আশঙ্কা করছেন কৃষক আতাউর রহমান সরকার। তিনি প্রতি বিঘায় প্রায় ৪ থেকে ৫ মণ ধান কম হবে বলে জানান।
সাদুল্যাপুর গ্রামের শরীফ জানান, আমি ৪ বিঘায় ব্রি ধান-২৮, ব্রি ধান-২৯ আবাদ করি কিন্তু ব্রি ২৮ মাটিতে লুটিয়ে পড়েছে।
সুলতানাবাদ ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আবুবকর সিদ্দিক খোকন জানান, বুধবার সকালে বড় আকারের কালবৈশাখীর ঝড় হওয়ার কারণে ঘরবাড়ি সহ ফসলের অনেক ক্ষতি হয়েছে।
মতলব উত্তর উপজেলার কৃষি কর্মকর্তা মো. সালাউদ্দিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, কালবৈশাখীর ঝড়ে ঘরবাড়িসহ ফসলের ক্ষতি হয়েছে। তবে কৃষক ফসল ঠিকঠাক মত ঘরে তুলতে পারলে ক্ষতির পরিমাণটা হয়তো এত ব্যাপক হবে না।
কালবৈশাখী ঝড়ে চাঁদপুরের মতলব উত্তরের মেঘনা ধনাগোদা সেচ প্রকল্পের আওতায় বোরো ধানের ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। বৃষ্টি আর ঝোড়ো বাতাসে ধানগাছ নুইয়ে পড়ে মাটির সঙ্গে এক হয়ে গেছে। এতে ফলন বিপর্যয়ের আশঙ্কায় হতাশ কৃষকেরা। এ ছাড়া ভুট্টা, তরকারি, শাকসবজি, কাঁচা মরিচ, ঘর বাড়ি সহ ফসলের ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে।
সরেজমিন মেঘনা ধনাগোদা সেচ প্রকল্পের কৃষকের স্বপ্ন যেন গুড়েবালি হয়েছে কালবৈশাখীর তাণ্ডবে। ধান পরিপুষ্ট হয়ে পাকার আগেই মাটিতে পড়ে যাওয়ায় ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। ফলে বাধ্য হয়েই ধান কাটতে হচ্ছে কৃষকদের। সময়ের আগে ধান কাটার ফলে ফলন বিপর্যয়ের আশঙ্কা করছেন তারা। আবহাওয়ার এ অবস্থায় একই সঙ্গে মাঠে ফসল কাটা শ্রমিকেরও সংকট দেখা দিয়েছে। ফলে বাধ্য হয়ে বেশি দামে শ্রমিক দিয়ে ধান কাটতে হচ্ছে কৃষকদের। আধা পাকা ধান মাটিতে নুয়ে পড়ে যাওয়া ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। ফলে এ অবস্থায় ফসলহানির ভয়ে আধা পাকা ধান কাটতে হচ্ছে কৃষকদের।
মেঘনা ধনাগোদা সেচ প্রকল্পের আওতার খাগুরিয়া গ্রামের কৃষক রুহুল আমিন মোল্লা, মহিউদ্দিন, রবিউল জানান, ধানের যে অবস্থা তাতে কেটে কোন লাভ নেই। এক কানি ধান কাটতে খরচ ৭ থেকে ৮ হাজার টাকা। ফলন হবে ১৮ থেকে ২৫ মণ। আর ধানের ৯০০ থেকে ১০০০ টাকা মণ। কিন্তু সব মিলিয়ে ধানের উৎপাদন খরচ প্রতি মন ১৪০০ থেকে ১৫০০ টাকা। আবার এমন দুর্যোগে ক্ষতির সম্মুখীন হলে কৃষকেরা নিরুপায় হয়ে যায়। মূলত গরুর খড়ের জন্য এখন খেতে যাওয়া লাগে। নাইলে গেলাম না অনে। এভাবেই জানালেন তারা কষ্টের কথা।
ওটারচর গ্রামের কৃষক আতাউর রহমান সরকার বলেন, তিনি ৪ বিঘা জমিতে ব্রি-৯২, হাইব্রিড ও ব্রি-১০০ ধানের আবাদ করেছে। সবেমাত্র ধান কাটার প্রস্তুতি নিয়েছে তিনি। কিন্তু বুধবার সকালে বাতাসের কারণে ১ বিঘা জমির ধানগাছ মাটিতে শুয়ে পড়েছে। ধান ঝরে পড়ে গেছে। এ অবস্থায় ফলনের বিপর্যয়সহ লোকসানের আশঙ্কা করছেন কৃষক আতাউর রহমান সরকার। তিনি প্রতি বিঘায় প্রায় ৪ থেকে ৫ মণ ধান কম হবে বলে জানান।
সাদুল্যাপুর গ্রামের শরীফ জানান, আমি ৪ বিঘায় ব্রি ধান-২৮, ব্রি ধান-২৯ আবাদ করি কিন্তু ব্রি ২৮ মাটিতে লুটিয়ে পড়েছে।
সুলতানাবাদ ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আবুবকর সিদ্দিক খোকন জানান, বুধবার সকালে বড় আকারের কালবৈশাখীর ঝড় হওয়ার কারণে ঘরবাড়ি সহ ফসলের অনেক ক্ষতি হয়েছে।
মতলব উত্তর উপজেলার কৃষি কর্মকর্তা মো. সালাউদ্দিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, কালবৈশাখীর ঝড়ে ঘরবাড়িসহ ফসলের ক্ষতি হয়েছে। তবে কৃষক ফসল ঠিকঠাক মত ঘরে তুলতে পারলে ক্ষতির পরিমাণটা হয়তো এত ব্যাপক হবে না।
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
২ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৫ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৫ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৯ দিন আগে