গঙ্গাচড়া ও তারাগঞ্জ প্রতিনিধি
খরচ ও শ্রম কম লাগার পাশাপাশি রোগবালাই তেমন না হওয়ায় গঙ্গাচড়ায় তিস্তা নদীর চরে বাড়ছে সূর্যমুখী ফুলের চাষ। চলতি মৌসুমে ফুলে ফুলে ভরে উঠেছে চরের খেতগুলো। হলুদ ফুলের সৌন্দর্যের সঙ্গে নিজেদের ক্যামেরাবন্দী করতে মাঠে প্রতিনিয়ত ভিড় করছেন দর্শনার্থীরা।
তিস্তার মহিপুর পূর্ব চরে গিয়ে দেখা গেছে, খেতজুড়ে ফোটা সূর্যমুখী ফুল পুবালি বাতাসে দোল খাচ্ছে। দূর থেকে দেখে মনে হয় হলুদের সমুদ্র। আশপাশের সবুজের মধ্যে সূর্যমুখীর খেত চরের সৌন্দর্য বর্ধন করেছে কয়েক গুণ।
উপজেলা কৃষি বিভাগ সূত্রে জানা গেছে, তিস্তার চরসহ উপজেলার ৯ ইউনিয়নে ৫০ একর জমিতে সূর্যমুখীর চাষ হয়েছে। সবচেয়ে বেশি চাষ হয়েছে চরে। কৃষি বিভাগের পক্ষ থেকে চাষিদের সূর্যমুখীর বীজ, সার দেওয়া হয়েছে। তিন বছর ধরে উপজেলায় এ ফসলের চাষ হচ্ছে।
চরে কথা হয় পূর্ব মহিপুর গ্রামের সুর্যমুখীচাষি শাহিনুর ইসলামের সঙ্গে। তিনি এবার ২০ শতক জমিতে কৃষি বিভাগের পরামর্শে প্রথম সূর্যমুখীর চাষ করেছেন। তিনি জানান, সূর্যমুখী চাষে খরচ ও শ্রম কম। এ ফসল চাষে ঝুঁকি তেমন নেই। খেতে বীজ বপনের ১২০ দিনের মাথায় ফুল থেকে বীজ পাওয়া যায়। এই বীজ থেকে তৈরি তেল খুবই স্বাস্থ্যকর। তাই সূর্যমুখীর চাষ করেছেন।
শাহিনুর বলেন, ‘ফলন ভালো হয়েছে। আশা করছি এবার ভালোই লাভ হবে। কিন্তু দর্শনার্থীরা ফুল ছিঁড়ে নিয়ে যাওয়ায় দিনরাত খেত পাহারা দিচ্ছি।’
আরেক চাষি মালপের বাজার গ্রামের রুবেল চৌধুরী বলেন, সূর্যমুখীর চাষ খুব সহজ। সারি থেকে সারির দূরত্ব ২২ ইঞ্চি এবং ৮ ইঞ্চি পর পর বীজ বপন করতে হয়। লাগানোর এক মাস পর একবার সেচ দিতে হয়। এ খেতে তেমন পোকামাকড়ের আক্রমণ ও রোগবালাই হয় না।
উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান রুহুল আমিন বলেন, সূর্যমুখীর চাষ বৃদ্ধির জন্য প্রদর্শনীর মাধ্যমে কৃষি বিভাগ এলাকায় প্রচার চালাচ্ছে। কৃষকেরাও এ ফুল চাষে সফলতা পাচ্ছেন। পরিশ্রম কম ও অল্প খরচে বেশি লাভ হওয়ায় কৃষকেরা এ চাষে ঝুঁকছেন। দুই বছর আগেও এ ফসলের চাষ এলাকায় তেমন চোখে পড়ত না। এখন কৃষকেরা স্বাচ্ছন্দ্যে সূর্যমুখীর চাষ করছেন।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা শরিফুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘অন্যান্য ফসলের তুলনায় সূর্যমুখী চাষে মূলধন কম লাগে, রোগবালাই নেই বললেই চলে, লাভও দ্বিগুণ। আমরা সূর্যমুখীর চাষ বৃদ্ধির জন্য কৃষকদের সব সময় উৎসাহিত করছি। যাঁরা সূর্যমুখীর চাষ করেছেন, কৃষি বিভাগের পক্ষ থেকে তাঁদের সব ধরনের সহায়তা দেওয়া হচ্ছে।’
খরচ ও শ্রম কম লাগার পাশাপাশি রোগবালাই তেমন না হওয়ায় গঙ্গাচড়ায় তিস্তা নদীর চরে বাড়ছে সূর্যমুখী ফুলের চাষ। চলতি মৌসুমে ফুলে ফুলে ভরে উঠেছে চরের খেতগুলো। হলুদ ফুলের সৌন্দর্যের সঙ্গে নিজেদের ক্যামেরাবন্দী করতে মাঠে প্রতিনিয়ত ভিড় করছেন দর্শনার্থীরা।
তিস্তার মহিপুর পূর্ব চরে গিয়ে দেখা গেছে, খেতজুড়ে ফোটা সূর্যমুখী ফুল পুবালি বাতাসে দোল খাচ্ছে। দূর থেকে দেখে মনে হয় হলুদের সমুদ্র। আশপাশের সবুজের মধ্যে সূর্যমুখীর খেত চরের সৌন্দর্য বর্ধন করেছে কয়েক গুণ।
উপজেলা কৃষি বিভাগ সূত্রে জানা গেছে, তিস্তার চরসহ উপজেলার ৯ ইউনিয়নে ৫০ একর জমিতে সূর্যমুখীর চাষ হয়েছে। সবচেয়ে বেশি চাষ হয়েছে চরে। কৃষি বিভাগের পক্ষ থেকে চাষিদের সূর্যমুখীর বীজ, সার দেওয়া হয়েছে। তিন বছর ধরে উপজেলায় এ ফসলের চাষ হচ্ছে।
চরে কথা হয় পূর্ব মহিপুর গ্রামের সুর্যমুখীচাষি শাহিনুর ইসলামের সঙ্গে। তিনি এবার ২০ শতক জমিতে কৃষি বিভাগের পরামর্শে প্রথম সূর্যমুখীর চাষ করেছেন। তিনি জানান, সূর্যমুখী চাষে খরচ ও শ্রম কম। এ ফসল চাষে ঝুঁকি তেমন নেই। খেতে বীজ বপনের ১২০ দিনের মাথায় ফুল থেকে বীজ পাওয়া যায়। এই বীজ থেকে তৈরি তেল খুবই স্বাস্থ্যকর। তাই সূর্যমুখীর চাষ করেছেন।
শাহিনুর বলেন, ‘ফলন ভালো হয়েছে। আশা করছি এবার ভালোই লাভ হবে। কিন্তু দর্শনার্থীরা ফুল ছিঁড়ে নিয়ে যাওয়ায় দিনরাত খেত পাহারা দিচ্ছি।’
আরেক চাষি মালপের বাজার গ্রামের রুবেল চৌধুরী বলেন, সূর্যমুখীর চাষ খুব সহজ। সারি থেকে সারির দূরত্ব ২২ ইঞ্চি এবং ৮ ইঞ্চি পর পর বীজ বপন করতে হয়। লাগানোর এক মাস পর একবার সেচ দিতে হয়। এ খেতে তেমন পোকামাকড়ের আক্রমণ ও রোগবালাই হয় না।
উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান রুহুল আমিন বলেন, সূর্যমুখীর চাষ বৃদ্ধির জন্য প্রদর্শনীর মাধ্যমে কৃষি বিভাগ এলাকায় প্রচার চালাচ্ছে। কৃষকেরাও এ ফুল চাষে সফলতা পাচ্ছেন। পরিশ্রম কম ও অল্প খরচে বেশি লাভ হওয়ায় কৃষকেরা এ চাষে ঝুঁকছেন। দুই বছর আগেও এ ফসলের চাষ এলাকায় তেমন চোখে পড়ত না। এখন কৃষকেরা স্বাচ্ছন্দ্যে সূর্যমুখীর চাষ করছেন।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা শরিফুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘অন্যান্য ফসলের তুলনায় সূর্যমুখী চাষে মূলধন কম লাগে, রোগবালাই নেই বললেই চলে, লাভও দ্বিগুণ। আমরা সূর্যমুখীর চাষ বৃদ্ধির জন্য কৃষকদের সব সময় উৎসাহিত করছি। যাঁরা সূর্যমুখীর চাষ করেছেন, কৃষি বিভাগের পক্ষ থেকে তাঁদের সব ধরনের সহায়তা দেওয়া হচ্ছে।’
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
২ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৫ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৫ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৯ দিন আগে