নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
লাফিয়ে বেড়ে চলা পেঁয়াজের দামে লাগাম টানতে আমদানির সুযোগ করে দিয়েছে সরকার। এতে গত ১৫ দিনে বিপুল পরিমাণ ভারতীয় পেঁয়াজ আমদানিও হয়েছে। তারপরও কমছে না দাম।
ভালো মানের এক কেজি দেশি পেঁয়াজ কিনতে এখনো ৭০-৮০ টাকা ব্যয় করতে হচ্ছে ভোক্তাকে। যদিও এর প্রায় অর্ধেক দামে মিলছে বিদেশি পেঁয়াজ। গতকাল সোমবার রাজধানীর রামপুরা বাজার থেকে ৩৫০ টাকায় পাঁচ কেজি দেশি পেঁয়াজ কেনেন হাজিপাড়ার বাসিন্দা মোমিন হোসেন। তিনি বলেন, পাঁচ কেজি কিনেছি, তাই একটু কম দামে পেলাম। এক কেজি কিনলে ৭৫ টাকার কমে পাওয়া যায় না।
বিদেশ থেকে বিপুল পরিমাণে আমদানির পরও বাজারে দাম কমছে না কেন—জানতে চাইলে ব্যবসায়ীরা বলেন, দাম বেশি মূলত দেশি পেঁয়াজের। যাঁরা দেশি পেঁয়াজ খেয়ে অভ্যস্ত, তাঁরা ভারতীয় পেঁয়াজ নিতে চান না। এ জন্য বাজারে দেশি পেঁয়াজের চাহিদা একটুও কমেনি, আর চাহিদা বেশি থাকায় দামও বেশি।
রাজধানীর বনশ্রী এলাকার মুদিদোকানি রহমত উল্লাহ প্রতি কেজি দেশি পেঁয়াজ ৭৫ টাকায় বিক্রি করছেন। দেশি পেঁয়াজের ঝাঁজ কমছে না কেন, জানতে চাইলে এই দোকানি বলেন, ‘ভারতীয় পেঁয়াজ আকারে অনেক বড়। মানও তেমন ভালো নয়। কয়েক দিন ঘরে রেখে খাওয়া যায় না। এ কারণে ক্রেতারা বিদেশি পেঁয়াজ কিনছেন না। সপ্তাহখানেক আগে এক বস্তা বিদেশি পেঁয়াজ দোকানে তুলেছিলাম; কিন্তু ক্রেতারা সেটি পছন্দ না করায় অনেকটাই পচে গেছে। এ কারণে ভারতীয় পেঁয়াজ বিক্রি বন্ধ করে দিয়েছি।’
বাজারে দেশি পেঁয়াজের দাম না কমার বিষয়ে কনজুমারস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (ক্যাব) সভাপতি গোলাম রহমান বলেন, ক্রেতারা যদি বেশি দামে দেশি পেঁয়াজ কেনেন তা হলে কারও কিছু করার নেই। বাজারে কম দামের পেঁয়াজ সরবরাহ রয়েছে। দেশি পেঁয়াজ কেনার সামর্থ্য থাকায় তাঁরা সেটি কিনছেন।দেশি পেঁয়াজের দাম চড়া হলেও রাজধানীর বিভিন্ন বাজারে প্রতি কেজি বিদেশি পেঁয়াজ মানভেদে ৪০-৫০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। রাষ্ট্রায়ত্ত বিপণন সংস্থা ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) বাজার তদারকির প্রতিবেদন অনুযায়ী, গতকাল রাজধানীর বিভিন্ন বাজারে খুচরা পর্যায়ে প্রতি কেজি দেশি পেঁয়াজ ৭০-৭৫ টাকায়, আর বিদেশি ৪০-৪৫ টাকায় বিক্রি হয়েছে।
পুরান ঢাকার শ্যামবাজারের পাইকারি বিক্রিতেরা জানান, তাঁদের বাজারে গতকাল প্রতি কেজি দেশি পেঁয়াজ ৫৮-৬০ টাকায়, আর বিদেশি পেঁয়াজ ২৫-৩০ টাকায় বিক্রি হয়েছে।
বাজারে বিদেশি পেঁয়াজের সরবরাহ বাড়লেও দেশি পেঁয়াজের দাম কেন বেশি? জানতে চাইলে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব তপন কান্তি ঘোষ আজকের পত্রিকাকে বলেন, দেশি পেঁয়াজের চাহিদা সারা বছরই থাকে। কোরবানিকে সামনে রেখে এ পেঁয়াজের চাহিদা আরও বেড়েছে। বাজারে কেউ যাতে অতিরিক্ত মুনাফা করতে না পারে সেজন্য মন্ত্রণালয়ের চারটি তদারকি টিম কাজ করছে। এ ছাড়া ভোক্তা অধিদপ্তরও নিয়মিত অভিযান চালাচ্ছে।
লাফিয়ে বেড়ে চলা পেঁয়াজের দামে লাগাম টানতে আমদানির সুযোগ করে দিয়েছে সরকার। এতে গত ১৫ দিনে বিপুল পরিমাণ ভারতীয় পেঁয়াজ আমদানিও হয়েছে। তারপরও কমছে না দাম।
ভালো মানের এক কেজি দেশি পেঁয়াজ কিনতে এখনো ৭০-৮০ টাকা ব্যয় করতে হচ্ছে ভোক্তাকে। যদিও এর প্রায় অর্ধেক দামে মিলছে বিদেশি পেঁয়াজ। গতকাল সোমবার রাজধানীর রামপুরা বাজার থেকে ৩৫০ টাকায় পাঁচ কেজি দেশি পেঁয়াজ কেনেন হাজিপাড়ার বাসিন্দা মোমিন হোসেন। তিনি বলেন, পাঁচ কেজি কিনেছি, তাই একটু কম দামে পেলাম। এক কেজি কিনলে ৭৫ টাকার কমে পাওয়া যায় না।
বিদেশ থেকে বিপুল পরিমাণে আমদানির পরও বাজারে দাম কমছে না কেন—জানতে চাইলে ব্যবসায়ীরা বলেন, দাম বেশি মূলত দেশি পেঁয়াজের। যাঁরা দেশি পেঁয়াজ খেয়ে অভ্যস্ত, তাঁরা ভারতীয় পেঁয়াজ নিতে চান না। এ জন্য বাজারে দেশি পেঁয়াজের চাহিদা একটুও কমেনি, আর চাহিদা বেশি থাকায় দামও বেশি।
রাজধানীর বনশ্রী এলাকার মুদিদোকানি রহমত উল্লাহ প্রতি কেজি দেশি পেঁয়াজ ৭৫ টাকায় বিক্রি করছেন। দেশি পেঁয়াজের ঝাঁজ কমছে না কেন, জানতে চাইলে এই দোকানি বলেন, ‘ভারতীয় পেঁয়াজ আকারে অনেক বড়। মানও তেমন ভালো নয়। কয়েক দিন ঘরে রেখে খাওয়া যায় না। এ কারণে ক্রেতারা বিদেশি পেঁয়াজ কিনছেন না। সপ্তাহখানেক আগে এক বস্তা বিদেশি পেঁয়াজ দোকানে তুলেছিলাম; কিন্তু ক্রেতারা সেটি পছন্দ না করায় অনেকটাই পচে গেছে। এ কারণে ভারতীয় পেঁয়াজ বিক্রি বন্ধ করে দিয়েছি।’
বাজারে দেশি পেঁয়াজের দাম না কমার বিষয়ে কনজুমারস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (ক্যাব) সভাপতি গোলাম রহমান বলেন, ক্রেতারা যদি বেশি দামে দেশি পেঁয়াজ কেনেন তা হলে কারও কিছু করার নেই। বাজারে কম দামের পেঁয়াজ সরবরাহ রয়েছে। দেশি পেঁয়াজ কেনার সামর্থ্য থাকায় তাঁরা সেটি কিনছেন।দেশি পেঁয়াজের দাম চড়া হলেও রাজধানীর বিভিন্ন বাজারে প্রতি কেজি বিদেশি পেঁয়াজ মানভেদে ৪০-৫০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। রাষ্ট্রায়ত্ত বিপণন সংস্থা ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) বাজার তদারকির প্রতিবেদন অনুযায়ী, গতকাল রাজধানীর বিভিন্ন বাজারে খুচরা পর্যায়ে প্রতি কেজি দেশি পেঁয়াজ ৭০-৭৫ টাকায়, আর বিদেশি ৪০-৪৫ টাকায় বিক্রি হয়েছে।
পুরান ঢাকার শ্যামবাজারের পাইকারি বিক্রিতেরা জানান, তাঁদের বাজারে গতকাল প্রতি কেজি দেশি পেঁয়াজ ৫৮-৬০ টাকায়, আর বিদেশি পেঁয়াজ ২৫-৩০ টাকায় বিক্রি হয়েছে।
বাজারে বিদেশি পেঁয়াজের সরবরাহ বাড়লেও দেশি পেঁয়াজের দাম কেন বেশি? জানতে চাইলে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব তপন কান্তি ঘোষ আজকের পত্রিকাকে বলেন, দেশি পেঁয়াজের চাহিদা সারা বছরই থাকে। কোরবানিকে সামনে রেখে এ পেঁয়াজের চাহিদা আরও বেড়েছে। বাজারে কেউ যাতে অতিরিক্ত মুনাফা করতে না পারে সেজন্য মন্ত্রণালয়ের চারটি তদারকি টিম কাজ করছে। এ ছাড়া ভোক্তা অধিদপ্তরও নিয়মিত অভিযান চালাচ্ছে।
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
১ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৫ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৫ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৮ দিন আগে