জমির উদ্দিন, চট্টগ্রাম
চট্টগ্রাম নগরীর মাইলের মাথা এলাকার ন্যাশনাল চক্ষু হাসপাতালটি স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তালিকায় অবৈধ। অনিবন্ধিত হওয়ায় অভিযান চালিয়ে এটি বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে বলে মন্ত্রণালয়ে প্রতিবেদন দিয়েছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর, অথচ হাসপাতালটি বন্ধ হয়নি। একইভাবে চন্দনাইশের শেভরন ডায়াগনস্টিক সেন্টার, পটিয়ার ইউনাইটেড ক্লিনিক্যাল ল্যাবরেটরি প্রতিবেদনে বন্ধ দেখানো হলেও দিব্যি কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে প্রতিষ্ঠান দুটি।
এ অবস্থায় প্রশ্ন উঠেছে, অবৈধ স্বাস্থ্যসেবা প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে লোকদেখানো এসব অভিযান নিয়ে। অনিবন্ধিত বা লাইসেন্সবিহীন বেসরকারি হাসপাতাল, ডায়াগনস্টিক সেন্টার, ক্লিনিক ও ব্লাডব্যাংকের কার্যক্রম ১০ কর্মদিবসের মধ্যে বন্ধের নির্দেশ দিয়ে গত ৬ ফেব্রুয়ারি দেশের সব বিভাগীয় স্বাস্থ্য পরিচালককে চিঠি দেয় স্বাস্থ্য অধিদপ্তর।
চট্টগ্রাম বিভাগীয় স্বাস্থ্য পরিচালক মো. মহিউদ্দিন বলেন, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের নির্দেশনা পাওয়ার পর বিষয়টি সব সিভিল সার্জন ও উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তাসহ সংশ্লিষ্টদের অবহিত করা হয়। পরে অভিযান পরিচালনা চালিয়ে এসব ক্লিনিক, হাসপাতাল ও ডায়াগনস্টিক সেন্টার বন্ধ করে দেওয়া হয়।
তবে গত বুধবার সকাল ১০টায় চট্টগ্রাম নগরীর মাইলের মাথা এলাকায় সরেজমিনে বন্ধের তালিকায় থাকা ন্যাশনাল চক্ষু হাসপাতালটি চালু দেখা যায়। এখানকার কর্মকর্তারা জানান, সকাল ৮টা থেকে বেলা ২টা এবং বিকেল ৪টা থেকে রাত ১০টা পর্যন্ত হাসপাতালটি খোলা থাকে।
একইভাবে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর চট্টগ্রামের বন্ধের তালিকায় থাকা অগ্রণী ল্যাব ও ডায়াগনস্টিক সেন্টার, চন্দনাইশের শেভরন ডায়াগনস্টিক সেন্টার, পটিয়ার ইউনাইটেড ক্লিনিক্যাল ল্যাবরেটরিও খোলা রয়েছে। এই তিন প্রতিষ্ঠানের মধ্যে অগ্রণী ল্যাব ও ডায়াগনস্টিক সেন্টার রোগী ভর্তি বন্ধ রাখলেও ইমার্জেন্সি সেবা খোলা রেখেছে—অর্থাৎ পুরোপুরি বন্ধ হয়নি। প্রতিষ্ঠানটির পরিচালনা পর্ষদের সদস্য খোকন নাথ আজকের পত্রিকার কাছে স্বীকার করেন, হাসপাতালে ইমার্জেন্সি সেবা চালু রেখেছেন তাঁরা। এর চেয়ে আর কিছু বলতে রাজি হননি তিনি।
বন্ধের তালিকায় থাকার পরও কীভাবে প্রতিষ্ঠানগুলো চালু রয়েছে? এমন প্রশ্নে চট্টগ্রামের সিভিল সার্জন মো. ইলিয়াস চৌধুরী কোনো মন্তব্য করতে রাজি হননি। সুশাসনের জন্য নাগরিক (সুজন) চট্টগ্রামের সাধারণ সম্পাদক আখতার কবির চৌধুরী আজকের পত্রিকাকে বলেন, বন্ধের তালিকায় থাকার পরও ক্লিনিক-হাসপাতাল দেদার চলছে, মানে চট্টগ্রামের স্বাস্থ্য অধিদপ্তর ম্যানেজ হয়ে গেছে। এ ছাড়া দেখবেন বড় বড় প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে কোনো অভিযান চালাতে তাঁরা সাহস করেন না। তাঁদের উচিত বড় বড় প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধেও অভিযান পরিচালনা করা।
চট্টগ্রাম নগরীর মাইলের মাথা এলাকার ন্যাশনাল চক্ষু হাসপাতালটি স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তালিকায় অবৈধ। অনিবন্ধিত হওয়ায় অভিযান চালিয়ে এটি বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে বলে মন্ত্রণালয়ে প্রতিবেদন দিয়েছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর, অথচ হাসপাতালটি বন্ধ হয়নি। একইভাবে চন্দনাইশের শেভরন ডায়াগনস্টিক সেন্টার, পটিয়ার ইউনাইটেড ক্লিনিক্যাল ল্যাবরেটরি প্রতিবেদনে বন্ধ দেখানো হলেও দিব্যি কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে প্রতিষ্ঠান দুটি।
এ অবস্থায় প্রশ্ন উঠেছে, অবৈধ স্বাস্থ্যসেবা প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে লোকদেখানো এসব অভিযান নিয়ে। অনিবন্ধিত বা লাইসেন্সবিহীন বেসরকারি হাসপাতাল, ডায়াগনস্টিক সেন্টার, ক্লিনিক ও ব্লাডব্যাংকের কার্যক্রম ১০ কর্মদিবসের মধ্যে বন্ধের নির্দেশ দিয়ে গত ৬ ফেব্রুয়ারি দেশের সব বিভাগীয় স্বাস্থ্য পরিচালককে চিঠি দেয় স্বাস্থ্য অধিদপ্তর।
চট্টগ্রাম বিভাগীয় স্বাস্থ্য পরিচালক মো. মহিউদ্দিন বলেন, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের নির্দেশনা পাওয়ার পর বিষয়টি সব সিভিল সার্জন ও উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তাসহ সংশ্লিষ্টদের অবহিত করা হয়। পরে অভিযান পরিচালনা চালিয়ে এসব ক্লিনিক, হাসপাতাল ও ডায়াগনস্টিক সেন্টার বন্ধ করে দেওয়া হয়।
তবে গত বুধবার সকাল ১০টায় চট্টগ্রাম নগরীর মাইলের মাথা এলাকায় সরেজমিনে বন্ধের তালিকায় থাকা ন্যাশনাল চক্ষু হাসপাতালটি চালু দেখা যায়। এখানকার কর্মকর্তারা জানান, সকাল ৮টা থেকে বেলা ২টা এবং বিকেল ৪টা থেকে রাত ১০টা পর্যন্ত হাসপাতালটি খোলা থাকে।
একইভাবে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর চট্টগ্রামের বন্ধের তালিকায় থাকা অগ্রণী ল্যাব ও ডায়াগনস্টিক সেন্টার, চন্দনাইশের শেভরন ডায়াগনস্টিক সেন্টার, পটিয়ার ইউনাইটেড ক্লিনিক্যাল ল্যাবরেটরিও খোলা রয়েছে। এই তিন প্রতিষ্ঠানের মধ্যে অগ্রণী ল্যাব ও ডায়াগনস্টিক সেন্টার রোগী ভর্তি বন্ধ রাখলেও ইমার্জেন্সি সেবা খোলা রেখেছে—অর্থাৎ পুরোপুরি বন্ধ হয়নি। প্রতিষ্ঠানটির পরিচালনা পর্ষদের সদস্য খোকন নাথ আজকের পত্রিকার কাছে স্বীকার করেন, হাসপাতালে ইমার্জেন্সি সেবা চালু রেখেছেন তাঁরা। এর চেয়ে আর কিছু বলতে রাজি হননি তিনি।
বন্ধের তালিকায় থাকার পরও কীভাবে প্রতিষ্ঠানগুলো চালু রয়েছে? এমন প্রশ্নে চট্টগ্রামের সিভিল সার্জন মো. ইলিয়াস চৌধুরী কোনো মন্তব্য করতে রাজি হননি। সুশাসনের জন্য নাগরিক (সুজন) চট্টগ্রামের সাধারণ সম্পাদক আখতার কবির চৌধুরী আজকের পত্রিকাকে বলেন, বন্ধের তালিকায় থাকার পরও ক্লিনিক-হাসপাতাল দেদার চলছে, মানে চট্টগ্রামের স্বাস্থ্য অধিদপ্তর ম্যানেজ হয়ে গেছে। এ ছাড়া দেখবেন বড় বড় প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে কোনো অভিযান চালাতে তাঁরা সাহস করেন না। তাঁদের উচিত বড় বড় প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধেও অভিযান পরিচালনা করা।
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
১ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৫ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৫ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৮ দিন আগে