নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
পোশাক খাতের অস্থিরতা সামাল দিতে মাঠে নেমেছে যৌথ বাহিনী। তাতে গতকাল মঙ্গলবার পরিস্থিতির কিছুটা উন্নতি হয়েছে। বন্ধ অনেক পোশাক কারখানা খুলে দেওয়া হয়েছে। শ্রমিকেরাও কাজে ফিরেছেন। কিন্তু ঢাকার আশুলিয়ায় সকালে কারখানা খুলেও কাজ শেষ না করে বন্ধ করা হয় বিকেলে। শ্রমিকেরা কাজ না করায় প্রথমে কয়েকটি কারখানায় ছুটি ঘোষণা করা হয়। পরে তাদের দেখাদেখি ৫০-৬০টি কারখানায় ছুটি দেওয়া হয়।
জানতে চাইলে তৈরি পোশাকশিল্পের মালিকদের সংগঠন বিজিএমইএর ভারপ্রাপ্ত সভাপতি খন্দকার রফিকুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে জানান, নিরাপত্তা পরিস্থিতি সুন্দর ছিল। কাজ করার উপযোগী পরিবেশ সৃষ্টি হয়েছিল। ফলে সকাল থেকে বিকেল পর্যন্ত সব শিল্পাঞ্চলে কাজ চলছিল। আশুলিয়ার কারখানাগুলো বিকেল ৪টার পর ছুটি দিতে বাধ্য হয়েছে কর্তৃপক্ষ।
বিভিন্ন দাবিতে গত সোমবার ঢাকার সাভার, আশুলিয়া, গাজীপুর সদর, কালিয়াকৈর, টঙ্গীসহ আরও কয়েকটি স্থানে পথে নেমে বিক্ষোভ করেন পোশাকশ্রমিকেরা। সেই পরিস্থিতিতে অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টাদের সঙ্গে বৈঠকে বসেন পোশাক কারখানার মালিকেরা। সেখানে সিদ্ধান্ত হয় পোশাকশিল্প এলাকার নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে রাত থেকেই টহলে নামবে সেনাবাহিনী, পুলিশ, শিল্প পুলিশ, র্যাব ও বিজিবির সমন্বয়ে যৌথ বাহিনী।
সে অনুযায়ী ওই দিন রাত থেকে শিল্প এলাকার টহল জোরদার করা হয়। কড়া নজরদারিতে গতকাল সকাল থেকেই খুলে দেওয়া হয় বন্ধ থাকা বেশির ভাগ কারখানা। দিনভর শ্রমিকেরা মোটামুটি শান্তিপূর্ণভাবে কাজ করলেও বিকেলের দিকে বিপত্তি দেখা যায় আশুলিয়া এলাকায়। খুলে দেওয়া কারখানাগুলো আবার ছুটি ঘোষণা করতে বাধ্য হন মালিকেরা।
স্থানীয় সূত্রের বরাতে জানা যায়, সকালের দিকে কারখানা খুলে দেওয়ার দাবিতে আশুলিয়ার শিমুলতলায় বন্ধ থাকা ‘দ্য ড্রেস অ্যান্ড দি আইডিয়াস’ নামের একটি পোশাক কারখানার শ্রমিকেরা কারখানার মূল ফটকের সামনে অবস্থান নিয়েছিলেন। গত শনিবার ৪ জন মহিলা সুপারভাইজার ও ১ জন লাইনম্যানকে চাকরিচ্যুত করে এই কারখানা কর্তৃপক্ষ। এর পরদিন রোববার থেকে কারখানা বন্ধ ঘোষণা করা হয়। সোমবার দিবাগত রাত দেড়টার দিকে শ্রমিকেরা জানতে পারেন, ট্রাকে করে কারখানা থেকে মালামাল সরিয়ে ফেলছে কর্তৃপক্ষ। এরপরই ভোরের দিকে শ্রমিকেরা কারখানার সামনে অবস্থান নেন। সকাল ৮টার দিকে সড়কে টহলরত সেনাবাহিনীর সদস্যরা শ্রমিকদের সঙ্গে কথা বলেন এবং বিষয়টি নিয়ে কারখানার মালিকপক্ষের সঙ্গে আলোচনা করবেন বলে জানান। এ সময় সেনাবাহিনীর সদস্যরা শ্রমিকদের সড়ক অবরোধসহ আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি হয় এমন কোনো কর্মকাণ্ড থেকে বিরত থাকার অনুরোধ জানান।
এ বিষয়ে দ্য ড্রেস অ্যান্ড দি আইডিয়াস কারখানার মালিক হোসেইন বিন এম এ খালেক বলেন, কারখানাটি আপৎকালীন জানমালের নিরাপত্তার জন্য বন্ধ রয়েছে। তবে একেবারে বন্ধ করে দেওয়ার কোনো সিদ্ধান্ত হয়নি।
আশুলিয়ার শিমুলতলা এলাকার নাবা নিট কম্পোজিট লিমিটেড, পলাশবাড়ী এলাকার জিএবি (গিল্ডান) সকাল থেকেই বন্ধ দেখা যায়। তবে নরসিংহপুর এলাকার নাসা গ্রুপের শ্রমিকেরা সকালে কারখানায় এলেও কারখানা কর্তৃপক্ষ সেখানে ছুটি ঘোষণা করে। এ ছাড়া একই এলাকার অনন্ত গার্মেন্টসের শ্রমিকদের বিকেলেও কারখানার সামনে অবস্থান নিয়ে থাকতে দেখা যায়।
বিকেলে শিল্প পুলিশ-১-এর পুলিশ সুপার (এসপি) মোহাম্মদ সারোয়ার আলম বলেন, সাভার ও আশুলিয়ায় কোথাও কোনো অপ্রীতিকর ঘটনার খবর পাওয়া যায়নি। কোথাও শ্রমিকেরা সড়ক অবরোধ করেননি। চাকরিপ্রত্যাশীদেরও সড়কে দেখা যায়নি। তবে কয়েকটি কারখানায় শ্রমিকেরা কাজ না করায় ছুটি দিয়েছে কারখানা কর্তৃপক্ষ। পরে তাদের দেখাদেখি অনেকে আবারও ছুটি দিয়েছে। ৫০-৬০টি কারখানা ছুটি দিয়েছে।
গাজীপুরে ইন্ধনের অভিযোগ মালিকপক্ষের
শ্রমিক অসন্তোষের পেছনে কারখানার ভেতরের শ্রমিকদের চেয়ে স্বার্থান্বেষী বহিরাগত লোকদের ইন্ধনকে বেশি দায়ী করেছেন মালিক ও কারখানাসংশ্লিষ্টরা।
গাজীপুর থেকে প্রতিনিধি জানান, সাম্প্রতিক শ্রমিক অসন্তোষের পেছনে ঝুট ব্যবসা নিয়ন্ত্রণ, শ্রমিক সংগঠনের সুবিধাপ্রাপ্তি মূল ইস্যু। শ্রমিকদের ন্যায্য দাবি মেনে নিতে মালিকপক্ষ প্রস্তুত, কিন্তু অনেক ক্ষেত্রে শ্রমিকদের দাবি মেনে নিলেও তাঁরা শান্ত হচ্ছেন না। তাঁদের বাইরে থেকে নিয়ন্ত্রণ করা হচ্ছে।
সবশেষ সোমবার গাজীপুর মহানগরীর টঙ্গী, কোনাবাড়ী ও কালিয়াকৈর এলাকায় শিল্পকারখানাগুলোয় বিভিন্ন দাবিতে শ্রমিক বিক্ষোভ ও ভাঙচুরের কারণে অর্ধশত শিল্পকারখানা ছুটি ঘোষণা করতে বাধ্য হয়েছিল কর্তৃপক্ষ।
স্প্যারো অ্যাপারেলস লিমিটেড কারখানার ব্যবস্থাপনা পরিচালক এবং বিজিএমইএ পরিচালক শোভন ইসলাম বলেন, এ ধরনের আন্দোলন পোশাকশিল্পের জন্য খুবই ক্ষতিকর।
গাজীপুরের কালিয়াকৈর দেশের একটি প্রথম সারির ওষুধ উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠানের মালিক পরিচয় প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, দেশের ওষুধশিল্পকে ধ্বংস করার জন্য একটি স্বার্থান্বেষী মহল এ শিল্পে অস্থিরতা সৃষ্টির জন্য ষড়যন্ত্র করছে। শ্রমিকেরা যেসব দাবি করছেন, তার অনেকগুলো আগে থেকেই পূরণ করা হয়েছে। অন্য দাবিগুলো অযৌক্তিক হওয়া সত্ত্বেও মেনে নেওয়ার আশ্বাস দিলেও শ্রমিকেরা শান্ত হচ্ছেন না।
পোশাক খাতের অস্থিরতা সামাল দিতে মাঠে নেমেছে যৌথ বাহিনী। তাতে গতকাল মঙ্গলবার পরিস্থিতির কিছুটা উন্নতি হয়েছে। বন্ধ অনেক পোশাক কারখানা খুলে দেওয়া হয়েছে। শ্রমিকেরাও কাজে ফিরেছেন। কিন্তু ঢাকার আশুলিয়ায় সকালে কারখানা খুলেও কাজ শেষ না করে বন্ধ করা হয় বিকেলে। শ্রমিকেরা কাজ না করায় প্রথমে কয়েকটি কারখানায় ছুটি ঘোষণা করা হয়। পরে তাদের দেখাদেখি ৫০-৬০টি কারখানায় ছুটি দেওয়া হয়।
জানতে চাইলে তৈরি পোশাকশিল্পের মালিকদের সংগঠন বিজিএমইএর ভারপ্রাপ্ত সভাপতি খন্দকার রফিকুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে জানান, নিরাপত্তা পরিস্থিতি সুন্দর ছিল। কাজ করার উপযোগী পরিবেশ সৃষ্টি হয়েছিল। ফলে সকাল থেকে বিকেল পর্যন্ত সব শিল্পাঞ্চলে কাজ চলছিল। আশুলিয়ার কারখানাগুলো বিকেল ৪টার পর ছুটি দিতে বাধ্য হয়েছে কর্তৃপক্ষ।
বিভিন্ন দাবিতে গত সোমবার ঢাকার সাভার, আশুলিয়া, গাজীপুর সদর, কালিয়াকৈর, টঙ্গীসহ আরও কয়েকটি স্থানে পথে নেমে বিক্ষোভ করেন পোশাকশ্রমিকেরা। সেই পরিস্থিতিতে অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টাদের সঙ্গে বৈঠকে বসেন পোশাক কারখানার মালিকেরা। সেখানে সিদ্ধান্ত হয় পোশাকশিল্প এলাকার নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে রাত থেকেই টহলে নামবে সেনাবাহিনী, পুলিশ, শিল্প পুলিশ, র্যাব ও বিজিবির সমন্বয়ে যৌথ বাহিনী।
সে অনুযায়ী ওই দিন রাত থেকে শিল্প এলাকার টহল জোরদার করা হয়। কড়া নজরদারিতে গতকাল সকাল থেকেই খুলে দেওয়া হয় বন্ধ থাকা বেশির ভাগ কারখানা। দিনভর শ্রমিকেরা মোটামুটি শান্তিপূর্ণভাবে কাজ করলেও বিকেলের দিকে বিপত্তি দেখা যায় আশুলিয়া এলাকায়। খুলে দেওয়া কারখানাগুলো আবার ছুটি ঘোষণা করতে বাধ্য হন মালিকেরা।
স্থানীয় সূত্রের বরাতে জানা যায়, সকালের দিকে কারখানা খুলে দেওয়ার দাবিতে আশুলিয়ার শিমুলতলায় বন্ধ থাকা ‘দ্য ড্রেস অ্যান্ড দি আইডিয়াস’ নামের একটি পোশাক কারখানার শ্রমিকেরা কারখানার মূল ফটকের সামনে অবস্থান নিয়েছিলেন। গত শনিবার ৪ জন মহিলা সুপারভাইজার ও ১ জন লাইনম্যানকে চাকরিচ্যুত করে এই কারখানা কর্তৃপক্ষ। এর পরদিন রোববার থেকে কারখানা বন্ধ ঘোষণা করা হয়। সোমবার দিবাগত রাত দেড়টার দিকে শ্রমিকেরা জানতে পারেন, ট্রাকে করে কারখানা থেকে মালামাল সরিয়ে ফেলছে কর্তৃপক্ষ। এরপরই ভোরের দিকে শ্রমিকেরা কারখানার সামনে অবস্থান নেন। সকাল ৮টার দিকে সড়কে টহলরত সেনাবাহিনীর সদস্যরা শ্রমিকদের সঙ্গে কথা বলেন এবং বিষয়টি নিয়ে কারখানার মালিকপক্ষের সঙ্গে আলোচনা করবেন বলে জানান। এ সময় সেনাবাহিনীর সদস্যরা শ্রমিকদের সড়ক অবরোধসহ আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি হয় এমন কোনো কর্মকাণ্ড থেকে বিরত থাকার অনুরোধ জানান।
এ বিষয়ে দ্য ড্রেস অ্যান্ড দি আইডিয়াস কারখানার মালিক হোসেইন বিন এম এ খালেক বলেন, কারখানাটি আপৎকালীন জানমালের নিরাপত্তার জন্য বন্ধ রয়েছে। তবে একেবারে বন্ধ করে দেওয়ার কোনো সিদ্ধান্ত হয়নি।
আশুলিয়ার শিমুলতলা এলাকার নাবা নিট কম্পোজিট লিমিটেড, পলাশবাড়ী এলাকার জিএবি (গিল্ডান) সকাল থেকেই বন্ধ দেখা যায়। তবে নরসিংহপুর এলাকার নাসা গ্রুপের শ্রমিকেরা সকালে কারখানায় এলেও কারখানা কর্তৃপক্ষ সেখানে ছুটি ঘোষণা করে। এ ছাড়া একই এলাকার অনন্ত গার্মেন্টসের শ্রমিকদের বিকেলেও কারখানার সামনে অবস্থান নিয়ে থাকতে দেখা যায়।
বিকেলে শিল্প পুলিশ-১-এর পুলিশ সুপার (এসপি) মোহাম্মদ সারোয়ার আলম বলেন, সাভার ও আশুলিয়ায় কোথাও কোনো অপ্রীতিকর ঘটনার খবর পাওয়া যায়নি। কোথাও শ্রমিকেরা সড়ক অবরোধ করেননি। চাকরিপ্রত্যাশীদেরও সড়কে দেখা যায়নি। তবে কয়েকটি কারখানায় শ্রমিকেরা কাজ না করায় ছুটি দিয়েছে কারখানা কর্তৃপক্ষ। পরে তাদের দেখাদেখি অনেকে আবারও ছুটি দিয়েছে। ৫০-৬০টি কারখানা ছুটি দিয়েছে।
গাজীপুরে ইন্ধনের অভিযোগ মালিকপক্ষের
শ্রমিক অসন্তোষের পেছনে কারখানার ভেতরের শ্রমিকদের চেয়ে স্বার্থান্বেষী বহিরাগত লোকদের ইন্ধনকে বেশি দায়ী করেছেন মালিক ও কারখানাসংশ্লিষ্টরা।
গাজীপুর থেকে প্রতিনিধি জানান, সাম্প্রতিক শ্রমিক অসন্তোষের পেছনে ঝুট ব্যবসা নিয়ন্ত্রণ, শ্রমিক সংগঠনের সুবিধাপ্রাপ্তি মূল ইস্যু। শ্রমিকদের ন্যায্য দাবি মেনে নিতে মালিকপক্ষ প্রস্তুত, কিন্তু অনেক ক্ষেত্রে শ্রমিকদের দাবি মেনে নিলেও তাঁরা শান্ত হচ্ছেন না। তাঁদের বাইরে থেকে নিয়ন্ত্রণ করা হচ্ছে।
সবশেষ সোমবার গাজীপুর মহানগরীর টঙ্গী, কোনাবাড়ী ও কালিয়াকৈর এলাকায় শিল্পকারখানাগুলোয় বিভিন্ন দাবিতে শ্রমিক বিক্ষোভ ও ভাঙচুরের কারণে অর্ধশত শিল্পকারখানা ছুটি ঘোষণা করতে বাধ্য হয়েছিল কর্তৃপক্ষ।
স্প্যারো অ্যাপারেলস লিমিটেড কারখানার ব্যবস্থাপনা পরিচালক এবং বিজিএমইএ পরিচালক শোভন ইসলাম বলেন, এ ধরনের আন্দোলন পোশাকশিল্পের জন্য খুবই ক্ষতিকর।
গাজীপুরের কালিয়াকৈর দেশের একটি প্রথম সারির ওষুধ উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠানের মালিক পরিচয় প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, দেশের ওষুধশিল্পকে ধ্বংস করার জন্য একটি স্বার্থান্বেষী মহল এ শিল্পে অস্থিরতা সৃষ্টির জন্য ষড়যন্ত্র করছে। শ্রমিকেরা যেসব দাবি করছেন, তার অনেকগুলো আগে থেকেই পূরণ করা হয়েছে। অন্য দাবিগুলো অযৌক্তিক হওয়া সত্ত্বেও মেনে নেওয়ার আশ্বাস দিলেও শ্রমিকেরা শান্ত হচ্ছেন না।
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
১ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৪ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৪ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৮ দিন আগে