জাহিদ হাসান, যশোর
যশোরের ছয়টি সংসদীয় আসনেই রয়েছেন আওয়ামী লীগের এমপি। কিন্তু ছয় এমপির সঙ্গেই তৃণমূল নেতা-কর্মীদের বিরোধ রয়েছে। দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে মনোনয়ন পাওয়া না-পাওয়া নিয়ে এ কোন্দল আরও বেড়েছে। দীর্ঘদিন ধরে দলীয় কর্মসূচিও পালন করেন পৃথকভাবে। একে অন্যকে ঘায়েল করে বক্তব্যও দিচ্ছেন। এ বিরোধ নিয়ে সম্প্রতি ঢাকায় অনুষ্ঠিত আওয়ামী লীগের বর্ধিত সভায় দলীয় সভাপতি শেখ হাসিনার সামনে ক্ষোভ প্রকাশ করেন যশোর জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি শহিদুল ইসলাম মিলন।
দলীয় সূত্রে জানা গেছে, আওয়ামী লীগের ঘাঁটি হিসেবে পরিচিত যশোর-১ (শার্শা) আসনে টানা তিনবারের এমপি শেখ আফিল উদ্দিন। নানা কারণে তাঁর সঙ্গেও দলীয় নেতা-কর্মীদের বিরোধ দেখা দিয়েছে। এরই সূত্র ধরে এবার নির্বাচনী মাঠে তাঁর একাধিক প্রতিদ্বন্দ্বী নেমেছেন। আফিলের একসময়ের সহচর ও জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আশরাফুল আলম লিটনও তাঁর বিপক্ষে অবস্থান নিয়েছেন।
এ বিষয়ে এমপি আফিল উদ্দিনের সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করা হলে তিনি ফোন ধরেননি। তবে তাঁর অনুসারী বেনাপোল পৌর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও পৌর মেয়র নাসির উদ্দিন দাবি করেন, এখানে কোনো গ্রুপিং নেই। দল অনেক দিন ক্ষমতায়, সবাই জনপ্রতিনিধি হতে চান।
যশোর-২ (ঝিকরগাছা-চৌগাছা) আসনের বর্তমান সংসদ সদস্য মেজর জেনারেল (অব.) অধ্যাপক ডা. নাসির উদ্দিন। এই আসনের ঝিকরগাছা উপজেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি জাহাঙ্গীর আলম মুকুল ও সাধারণ সম্পাদক মুছা মাহমুদ। আর চৌগাছা উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি এস এম হাবিব ও সাধারণ সম্পাদক মেহেদী মাসুদ চৌধুরীর সঙ্গে বর্তমান এমপির দূরত্ব রয়েছে।
ঝিকরগাছা আওয়ামী লীগের সভাপতি মুকুল বলেন, বর্তমান এমপি জামায়াত-বিএনপিকে মূল্যায়ন করে এসেছেন। বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে সভাপতি পদে তিনি আওয়ামী লীগের বিরোধীদের বসিয়েছেন। ত্যাগীদের মূল্যায়ন না করায় উপজেলার নেতা-কর্মীরা তাঁর সঙ্গে রাজনীতি করেন না।
তবে বর্তমান সংসদ সদস্য ডা. নাসিরের দাবি, পাওয়া না-পাওয়া নিয়ে দলীয় নেতা-কর্মীদের মধ্যে ক্ষোভ থাকতে পারে। তবে নৌকার পক্ষে সবাই এক।
আওয়ামী লীগ সূত্রে জানা গেছে, যশোরে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ আসন যশোর-৩ (সদর)। এখান থেকেই নিয়ন্ত্রিত হয় পুরো জেলার রাজনীতি। অথচ এই আসনেও দলীয় কোন্দল প্রকট। দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন নিয়ে জেলার সাধারণ সম্পাদক শাহীন চাকলাদার ও বর্তমান এমপি কাজী নাবিল আহমেদের মধ্যে শুরু হওয়া কোন্দল আরও প্রকট হয়েছে।
এ ছাড়া এমপি নাবিলের সঙ্গে উপজেলা আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীদের বিভক্তি রয়েছে। এমপির সঙ্গে কোনো সভা-সমাবেশে থাকেন না উপজেলা সভাপতি মোহিত কুমার নাথ ও সাধারণ সম্পাদক শাহারুল ইসলাম। এই দুই নেতার অভিযোগ, জামায়াত-বিএনপির অনুপ্রবেশকারীদের মূল্যায়ন করায় দলীয় নেতা-কর্মীদের থেকে বিচ্ছিন্ন এমপি।
এ বিষয়ে জানতে এমপি নাবিলকে ফোন করলেও তিনি তা ধরেননি। তবে তাঁর রাজনৈতিক অনুসারী জেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি মেহেদী হাসান মিন্টু বলেন, ‘উপজেলা সভাপতি-সাধারণ সম্পাদক কার পক্ষে আছেন কি না, সেটা বড় বিষয় নয়। নাবিল আহমেদের সঙ্গে তৃণমূলের নেতা-কর্মীদের ভালো সম্পর্ক আছে।’
যশোর-৪ (অভয়নগর-বাঘারপাড়া-সদরের একাংশ) আসনের বর্তমান এমপি রনজিত কুমার রায়। টানা তিনবারের এই এমপির সঙ্গে দুই উপজেলার নেতা-কর্মীদের দূরত্বও চরমে বলে দলীয় সূত্রে জানা গেছে। দীর্ঘদিন ধরে সভাপতি-সাধারণ সম্পাদক দিয়েই চলছে বাঘারপাড়া কমিটি। সভাপতি রনজিত রায়ের সঙ্গে এক মঞ্চে যান না সাধারণ সম্পাদক হাসান আলী। অন্য নেতারাও বিভিন্ন কর্মসূচি পালন করেন পৃথকভাবে।
এ বিষয়ে এমপি রনজিত বলেন, এ বিভাজন শুধু নেতাদের মধ্যে, যাঁরা পদ চান। আওয়ামী লীগের তৃণমূল কর্মীদের মধ্যে কোনো বিভাজন নেই। যশোর-৫ (মনিরামপুর) আসনেও দলীয় কোন্দল মাথাব্যথার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। স্থানীয় সরকার ও সমবায় প্রতিমন্ত্রী স্বপন ভট্টাচার্য্য এই আসনের বর্তমান এমপি। ২০১৪ সালে বিদ্রোহী প্রার্থী হিসেবে এমপি নির্বাচিত হন। ২০১৮ সালে দলের টিকিটে এমপি হয়ে প্রতিমন্ত্রী হন তিনি। এর পর থেকে তাঁর বিপক্ষে আওয়ামী লীগের একটি বলয় সৃষ্টি হয়।
উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি অধ্যক্ষ মাহামুদুল হাসান প্রতিমন্ত্রীর সঙ্গে রাজনীতি করলেও উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান, উপজেলা আওয়ামী লীগের সম্পাদকসহ বড় একটি অংশ প্রতিমন্ত্রীর বিপক্ষে। উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ফারুক হোসেন বলেন, ‘প্রতিমন্ত্রী সব কাজেই স্বজনপ্রীতি করেন। তাই তাঁর কাছে উপজেলার ত্যাগী নেতারা মূল্যায়ন না পাওয়ায় দূরে সরে এসেছেন।’
এমপি স্বপন ভট্টচার্য্য বলেন, ‘তৃণমূলের সঙ্গে আমার নিবিড় সম্পর্ক রয়েছে। আগেও ছিল, ভবিষ্যতেও থাকবে। কারও কারও কাছে ব্যক্তিগত চাওয়া-পাওয়া নিয়ে ক্ষোভ থাকতে পারে।’
কেশবপুর-৬ আসনের বর্তমান এমপি জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক শাহীন চাকলাদার। উপজেলা কমিটির সভাপতি এস এম রুহুল আমিন, কেশবপুর পৌরসভার মেয়র রফিকুল ইসলামসহ দলের বড় একটি অংশ তাঁর সঙ্গে আছে। যদিও উপজেলা কমিটির সহসভাপতি ও উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান কাজী রফিকুল ইসলাম এবং উপজেলা কমিটির সাধারণ সম্পাদক গাজী গোলাম মোস্তফাসহ একটি অংশ তাঁর বিপক্ষে।
উপজেলা সহসভাপতি কাজী রফিকুল ইসলাম বলেন, ‘এমন কোনো অনিয়ম নেই, যা শাহীন চাকলাদার করেন না। এখানকার জনগণের সঙ্গে তাঁর কোনো সম্পর্ক নেই।’
এ বিষয়ে এমপি শাহীন চাকলাদার বলেন, ‘দলে দ্বন্দ্ব নেই। সবাই ঐক্যবদ্ধ। পাওয়া না-পাওয়া নিয়ে ক্ষোভ থাকতে পারে। বড় দল আওয়ামী লীগ, তাই নেতৃত্বের প্রতিযোগিতা আছে।’
যশোরের ছয়টি সংসদীয় আসনেই রয়েছেন আওয়ামী লীগের এমপি। কিন্তু ছয় এমপির সঙ্গেই তৃণমূল নেতা-কর্মীদের বিরোধ রয়েছে। দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে মনোনয়ন পাওয়া না-পাওয়া নিয়ে এ কোন্দল আরও বেড়েছে। দীর্ঘদিন ধরে দলীয় কর্মসূচিও পালন করেন পৃথকভাবে। একে অন্যকে ঘায়েল করে বক্তব্যও দিচ্ছেন। এ বিরোধ নিয়ে সম্প্রতি ঢাকায় অনুষ্ঠিত আওয়ামী লীগের বর্ধিত সভায় দলীয় সভাপতি শেখ হাসিনার সামনে ক্ষোভ প্রকাশ করেন যশোর জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি শহিদুল ইসলাম মিলন।
দলীয় সূত্রে জানা গেছে, আওয়ামী লীগের ঘাঁটি হিসেবে পরিচিত যশোর-১ (শার্শা) আসনে টানা তিনবারের এমপি শেখ আফিল উদ্দিন। নানা কারণে তাঁর সঙ্গেও দলীয় নেতা-কর্মীদের বিরোধ দেখা দিয়েছে। এরই সূত্র ধরে এবার নির্বাচনী মাঠে তাঁর একাধিক প্রতিদ্বন্দ্বী নেমেছেন। আফিলের একসময়ের সহচর ও জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আশরাফুল আলম লিটনও তাঁর বিপক্ষে অবস্থান নিয়েছেন।
এ বিষয়ে এমপি আফিল উদ্দিনের সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করা হলে তিনি ফোন ধরেননি। তবে তাঁর অনুসারী বেনাপোল পৌর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও পৌর মেয়র নাসির উদ্দিন দাবি করেন, এখানে কোনো গ্রুপিং নেই। দল অনেক দিন ক্ষমতায়, সবাই জনপ্রতিনিধি হতে চান।
যশোর-২ (ঝিকরগাছা-চৌগাছা) আসনের বর্তমান সংসদ সদস্য মেজর জেনারেল (অব.) অধ্যাপক ডা. নাসির উদ্দিন। এই আসনের ঝিকরগাছা উপজেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি জাহাঙ্গীর আলম মুকুল ও সাধারণ সম্পাদক মুছা মাহমুদ। আর চৌগাছা উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি এস এম হাবিব ও সাধারণ সম্পাদক মেহেদী মাসুদ চৌধুরীর সঙ্গে বর্তমান এমপির দূরত্ব রয়েছে।
ঝিকরগাছা আওয়ামী লীগের সভাপতি মুকুল বলেন, বর্তমান এমপি জামায়াত-বিএনপিকে মূল্যায়ন করে এসেছেন। বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে সভাপতি পদে তিনি আওয়ামী লীগের বিরোধীদের বসিয়েছেন। ত্যাগীদের মূল্যায়ন না করায় উপজেলার নেতা-কর্মীরা তাঁর সঙ্গে রাজনীতি করেন না।
তবে বর্তমান সংসদ সদস্য ডা. নাসিরের দাবি, পাওয়া না-পাওয়া নিয়ে দলীয় নেতা-কর্মীদের মধ্যে ক্ষোভ থাকতে পারে। তবে নৌকার পক্ষে সবাই এক।
আওয়ামী লীগ সূত্রে জানা গেছে, যশোরে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ আসন যশোর-৩ (সদর)। এখান থেকেই নিয়ন্ত্রিত হয় পুরো জেলার রাজনীতি। অথচ এই আসনেও দলীয় কোন্দল প্রকট। দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন নিয়ে জেলার সাধারণ সম্পাদক শাহীন চাকলাদার ও বর্তমান এমপি কাজী নাবিল আহমেদের মধ্যে শুরু হওয়া কোন্দল আরও প্রকট হয়েছে।
এ ছাড়া এমপি নাবিলের সঙ্গে উপজেলা আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীদের বিভক্তি রয়েছে। এমপির সঙ্গে কোনো সভা-সমাবেশে থাকেন না উপজেলা সভাপতি মোহিত কুমার নাথ ও সাধারণ সম্পাদক শাহারুল ইসলাম। এই দুই নেতার অভিযোগ, জামায়াত-বিএনপির অনুপ্রবেশকারীদের মূল্যায়ন করায় দলীয় নেতা-কর্মীদের থেকে বিচ্ছিন্ন এমপি।
এ বিষয়ে জানতে এমপি নাবিলকে ফোন করলেও তিনি তা ধরেননি। তবে তাঁর রাজনৈতিক অনুসারী জেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি মেহেদী হাসান মিন্টু বলেন, ‘উপজেলা সভাপতি-সাধারণ সম্পাদক কার পক্ষে আছেন কি না, সেটা বড় বিষয় নয়। নাবিল আহমেদের সঙ্গে তৃণমূলের নেতা-কর্মীদের ভালো সম্পর্ক আছে।’
যশোর-৪ (অভয়নগর-বাঘারপাড়া-সদরের একাংশ) আসনের বর্তমান এমপি রনজিত কুমার রায়। টানা তিনবারের এই এমপির সঙ্গে দুই উপজেলার নেতা-কর্মীদের দূরত্বও চরমে বলে দলীয় সূত্রে জানা গেছে। দীর্ঘদিন ধরে সভাপতি-সাধারণ সম্পাদক দিয়েই চলছে বাঘারপাড়া কমিটি। সভাপতি রনজিত রায়ের সঙ্গে এক মঞ্চে যান না সাধারণ সম্পাদক হাসান আলী। অন্য নেতারাও বিভিন্ন কর্মসূচি পালন করেন পৃথকভাবে।
এ বিষয়ে এমপি রনজিত বলেন, এ বিভাজন শুধু নেতাদের মধ্যে, যাঁরা পদ চান। আওয়ামী লীগের তৃণমূল কর্মীদের মধ্যে কোনো বিভাজন নেই। যশোর-৫ (মনিরামপুর) আসনেও দলীয় কোন্দল মাথাব্যথার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। স্থানীয় সরকার ও সমবায় প্রতিমন্ত্রী স্বপন ভট্টাচার্য্য এই আসনের বর্তমান এমপি। ২০১৪ সালে বিদ্রোহী প্রার্থী হিসেবে এমপি নির্বাচিত হন। ২০১৮ সালে দলের টিকিটে এমপি হয়ে প্রতিমন্ত্রী হন তিনি। এর পর থেকে তাঁর বিপক্ষে আওয়ামী লীগের একটি বলয় সৃষ্টি হয়।
উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি অধ্যক্ষ মাহামুদুল হাসান প্রতিমন্ত্রীর সঙ্গে রাজনীতি করলেও উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান, উপজেলা আওয়ামী লীগের সম্পাদকসহ বড় একটি অংশ প্রতিমন্ত্রীর বিপক্ষে। উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ফারুক হোসেন বলেন, ‘প্রতিমন্ত্রী সব কাজেই স্বজনপ্রীতি করেন। তাই তাঁর কাছে উপজেলার ত্যাগী নেতারা মূল্যায়ন না পাওয়ায় দূরে সরে এসেছেন।’
এমপি স্বপন ভট্টচার্য্য বলেন, ‘তৃণমূলের সঙ্গে আমার নিবিড় সম্পর্ক রয়েছে। আগেও ছিল, ভবিষ্যতেও থাকবে। কারও কারও কাছে ব্যক্তিগত চাওয়া-পাওয়া নিয়ে ক্ষোভ থাকতে পারে।’
কেশবপুর-৬ আসনের বর্তমান এমপি জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক শাহীন চাকলাদার। উপজেলা কমিটির সভাপতি এস এম রুহুল আমিন, কেশবপুর পৌরসভার মেয়র রফিকুল ইসলামসহ দলের বড় একটি অংশ তাঁর সঙ্গে আছে। যদিও উপজেলা কমিটির সহসভাপতি ও উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান কাজী রফিকুল ইসলাম এবং উপজেলা কমিটির সাধারণ সম্পাদক গাজী গোলাম মোস্তফাসহ একটি অংশ তাঁর বিপক্ষে।
উপজেলা সহসভাপতি কাজী রফিকুল ইসলাম বলেন, ‘এমন কোনো অনিয়ম নেই, যা শাহীন চাকলাদার করেন না। এখানকার জনগণের সঙ্গে তাঁর কোনো সম্পর্ক নেই।’
এ বিষয়ে এমপি শাহীন চাকলাদার বলেন, ‘দলে দ্বন্দ্ব নেই। সবাই ঐক্যবদ্ধ। পাওয়া না-পাওয়া নিয়ে ক্ষোভ থাকতে পারে। বড় দল আওয়ামী লীগ, তাই নেতৃত্বের প্রতিযোগিতা আছে।’
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
১ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৫ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৫ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৯ দিন আগে