মানিকছড়ি (খাগড়াছড়ি) প্রতিনিধি
খাগড়াছড়ির মানিকছড়িতে কোরবানির পশুর হাটে দামে স্বস্তিবোধ করেছেন পাহাড়ের খামারিরা। করোনা প্রভাবের পর গোখাদ্যের দাম বাড়ায় গরু মোটাতাজাকরণে বিনিয়োগ করা টাকা উদ্ধার নিয়ে উপজেলার অন্তত ৩০টি খামারের মালিকসহ কৃষকেরা সংশয়ে ছিলেন। তবে গত সপ্তাহের শনিবার এবং গত বুধবারের হাটে আশানুরূপ দামে ছোট ও মাঝারি আকারের গরু বিক্রি হয়েছে। বড় গরুতে লাভ কম হলেও বিক্রি হয়েছে।
এদিকে গত বুধবারের হাটের পর কোরবানির পশু কেনার জন্য পাহাড়ি খামার ও পাড়ায় ঘুরতে দেখা গেছে স্থানীয় ব্যাপারীদের। তবে কৃষক ও খামারে তেমন গরু পাননি তাঁরা। উপজেলায় কোরবানির জন্য মোটাতাজা করা প্রায় সব গরুই বিক্রি হয়ে গেছে বলে মনে করছেন তাঁরা। এসব গরু সমতলের পশুর হাটে বিক্রির জন্য ব্যাপারীরা নিয়ে গেছেন বলে জানা গেছে।
উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা সুচয়ন চৌধুরী বলেন, করোনার আগে উপজেলায় বড় ও মাঝারি গোখামার ছিল প্রায় অর্ধশত। কিন্তু করোনার প্রভাবে অনেকে পুঁজি হারিয়েছেন। এতে খামারির সংখ্যা নেমে এসেছে ৩০-৩২টিতে। এরই মধ্যে বাজারে গোখাদ্যের দাম বেড়ে যাওয়ায় কোরবানির গরু মোটাতাজাকরণে বাড়তি টাকা ব্যয় করতে হয়েছে। এতে পুঁজি ফিরে পাওয়া নিয়ে সংশয় ও হতাশায় পড়েছিলেন খামারিরা।
আরবি জিলহজ মাসের চাঁদ ওঠার পর উপজেলার মানিকছড়ি ও তিনটহরী এলাকায় কোরবানির পশুর চারটি বড় হাট বসে। এতে শুরুতে সমতলের পাইকারেরা আশানুরূপভাবে গরুর দাম দিতে না চাওয়ায় শঙ্কিত হয়ে পড়েন পাহাড়ের খামারিরা। তবে গত সপ্তাহের শনিবার মানিকছড়ি ও গত বুধবার তিনটহরী বাজারে অনেক গরু ওঠে। এতে ছোট ও মাঝারি আকারে গরু ভালো দামেই বিক্রি করতে পেরেছেন ক্ষুদ্র ও মাঝারি খামারিরা। তবে বড় গরুর আশানুরূপ দাম পাননি ব্যাপারীরা। এতে অনেকে কম লাভেই বড় গরু বিক্রি করেছেন।
উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান ও তুলাবিল এগ্রো ফার্মের স্বত্বাধিকারী মো. আবদুল কাদের বলেন, ‘সব সংশয় ও হতাশা কাটিয়ে আমি ৩০টি গরুর মধ্যে ২৭টি ভালো দামেই বিক্রি করতে পেরেছি। যে ৩টি রয়েছে, সেগুলো নেওয়ার জন্য ব্যাপারীরা যোগাযোগ করছেন। বিক্রি করতে না পারলেও আগামী বছরের জন্য প্রস্তুত করব।’
তিনটহরী গুচ্ছগ্রামের মাঝারি আকারের খামারের মালিক মো. জুয়েল জানান, ‘আমার খামারে মাঝারি আকারের ২৩টি ষাঁড় ও আবাল নির্ভেজাল খাবারে মোটাতাজা করেছি। শেষ সময়ে এসে মোটামুটি কম লাভে হলেও গরু বাজারজাত সম্ভব হয়েছে।’
উপজেলার বড় খামার এ কে এগ্রো ফার্মের ম্যানেজার মো. ইমরান হোসেন বলেন, ‘আমাদের ফার্মে কোরবানি উপলক্ষে গরু প্রাকৃতিক খাবারে মোটাতাজা করা হয়। এসব গরুর মাংস সুস্বাদু হয়। এতে চট্টগ্রাম শহরের গ্রাহকেরা অনলাইনে গরু কিনে নেন। এবারও তাই হয়েছে। ৪৮০ কেজি ওজনের গরু এখন পর্যন্ত ৯৫ শতাংশ বিক্রি হয়ে গেছে। শুক্র ও শনিবারের মধ্যে আশা করি বেচা শেষ হবে।’
উপজেলার কোরবানির পশুর সবচেয়ে বড় হাট তিনটহরী বাজারের ইজারাদার মো. আবুল কালাম আজাদ বলেন, ‘গত বুধবার হাটের দিনে আমরা শতকরা আড়াই শতাংশ হারে সাড়ে ৬ লাখ টাকার হাসিল আদায় হয়েছে।’
খাগড়াছড়ির মানিকছড়িতে কোরবানির পশুর হাটে দামে স্বস্তিবোধ করেছেন পাহাড়ের খামারিরা। করোনা প্রভাবের পর গোখাদ্যের দাম বাড়ায় গরু মোটাতাজাকরণে বিনিয়োগ করা টাকা উদ্ধার নিয়ে উপজেলার অন্তত ৩০টি খামারের মালিকসহ কৃষকেরা সংশয়ে ছিলেন। তবে গত সপ্তাহের শনিবার এবং গত বুধবারের হাটে আশানুরূপ দামে ছোট ও মাঝারি আকারের গরু বিক্রি হয়েছে। বড় গরুতে লাভ কম হলেও বিক্রি হয়েছে।
এদিকে গত বুধবারের হাটের পর কোরবানির পশু কেনার জন্য পাহাড়ি খামার ও পাড়ায় ঘুরতে দেখা গেছে স্থানীয় ব্যাপারীদের। তবে কৃষক ও খামারে তেমন গরু পাননি তাঁরা। উপজেলায় কোরবানির জন্য মোটাতাজা করা প্রায় সব গরুই বিক্রি হয়ে গেছে বলে মনে করছেন তাঁরা। এসব গরু সমতলের পশুর হাটে বিক্রির জন্য ব্যাপারীরা নিয়ে গেছেন বলে জানা গেছে।
উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা সুচয়ন চৌধুরী বলেন, করোনার আগে উপজেলায় বড় ও মাঝারি গোখামার ছিল প্রায় অর্ধশত। কিন্তু করোনার প্রভাবে অনেকে পুঁজি হারিয়েছেন। এতে খামারির সংখ্যা নেমে এসেছে ৩০-৩২টিতে। এরই মধ্যে বাজারে গোখাদ্যের দাম বেড়ে যাওয়ায় কোরবানির গরু মোটাতাজাকরণে বাড়তি টাকা ব্যয় করতে হয়েছে। এতে পুঁজি ফিরে পাওয়া নিয়ে সংশয় ও হতাশায় পড়েছিলেন খামারিরা।
আরবি জিলহজ মাসের চাঁদ ওঠার পর উপজেলার মানিকছড়ি ও তিনটহরী এলাকায় কোরবানির পশুর চারটি বড় হাট বসে। এতে শুরুতে সমতলের পাইকারেরা আশানুরূপভাবে গরুর দাম দিতে না চাওয়ায় শঙ্কিত হয়ে পড়েন পাহাড়ের খামারিরা। তবে গত সপ্তাহের শনিবার মানিকছড়ি ও গত বুধবার তিনটহরী বাজারে অনেক গরু ওঠে। এতে ছোট ও মাঝারি আকারে গরু ভালো দামেই বিক্রি করতে পেরেছেন ক্ষুদ্র ও মাঝারি খামারিরা। তবে বড় গরুর আশানুরূপ দাম পাননি ব্যাপারীরা। এতে অনেকে কম লাভেই বড় গরু বিক্রি করেছেন।
উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান ও তুলাবিল এগ্রো ফার্মের স্বত্বাধিকারী মো. আবদুল কাদের বলেন, ‘সব সংশয় ও হতাশা কাটিয়ে আমি ৩০টি গরুর মধ্যে ২৭টি ভালো দামেই বিক্রি করতে পেরেছি। যে ৩টি রয়েছে, সেগুলো নেওয়ার জন্য ব্যাপারীরা যোগাযোগ করছেন। বিক্রি করতে না পারলেও আগামী বছরের জন্য প্রস্তুত করব।’
তিনটহরী গুচ্ছগ্রামের মাঝারি আকারের খামারের মালিক মো. জুয়েল জানান, ‘আমার খামারে মাঝারি আকারের ২৩টি ষাঁড় ও আবাল নির্ভেজাল খাবারে মোটাতাজা করেছি। শেষ সময়ে এসে মোটামুটি কম লাভে হলেও গরু বাজারজাত সম্ভব হয়েছে।’
উপজেলার বড় খামার এ কে এগ্রো ফার্মের ম্যানেজার মো. ইমরান হোসেন বলেন, ‘আমাদের ফার্মে কোরবানি উপলক্ষে গরু প্রাকৃতিক খাবারে মোটাতাজা করা হয়। এসব গরুর মাংস সুস্বাদু হয়। এতে চট্টগ্রাম শহরের গ্রাহকেরা অনলাইনে গরু কিনে নেন। এবারও তাই হয়েছে। ৪৮০ কেজি ওজনের গরু এখন পর্যন্ত ৯৫ শতাংশ বিক্রি হয়ে গেছে। শুক্র ও শনিবারের মধ্যে আশা করি বেচা শেষ হবে।’
উপজেলার কোরবানির পশুর সবচেয়ে বড় হাট তিনটহরী বাজারের ইজারাদার মো. আবুল কালাম আজাদ বলেন, ‘গত বুধবার হাটের দিনে আমরা শতকরা আড়াই শতাংশ হারে সাড়ে ৬ লাখ টাকার হাসিল আদায় হয়েছে।’
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
১ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৫ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৫ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৯ দিন আগে