আলমডাঙ্গা (চুয়াডাঙ্গা) প্রতিনিধি
তৃতীয় ধাপে চুয়াডাঙ্গার আলমডাঙ্গা উপজেলার ১৩ ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) নির্বাচনের ভোটগ্রহণ কাল। এই নির্বাচনকে সামনে রেখে ইতিমধ্যে সতর্ক অবস্থানে নির্বাচন সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনী। উপজেলা মোট ভোটকেন্দ্র ১২৭টি। এসব কেন্দ্রের সবগুলোই ঝুঁকিপূর্ণ। তবে অতি ঝুঁকিপূর্ণ চারটি ইউনিয়ন। তবে দিন শেষে শ্বাসরুদ্ধকর ভোটযুদ্ধ শুরু হচ্ছে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা।
উপজেলা নির্বাচন কার্যালয় সূত্রে জানা যায়, আলমডাঙ্গার ১৩ ইউনিয়নে মোট ভোটার ২ লাখ ২৫ হাজার ৪১৯ জন। এর মধ্যে পুরুষ ১ লাখ ১৩ হাজার ২৪৩ জন ও নারী ১ লাখ ১২ হাজার ১৭৬ জন।
উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়নের ভোটারদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, এত টান টান উত্তেজনা ও উৎকণ্ঠার কোনো নির্বাচন নিকট অতীতে আর দেখা যায়নি। এর ঢেউ ইউনিয়ন ছাড়িয়ে উপজেলা-জেলায় ও আছড়ে পড়েছে। পরিণত হয়েছে স্মরণকালের সেরা শ্বাসরুদ্ধকর ভোটযুদ্ধে। প্রচুর শঙ্কায় রয়েছেন এখানকার সাধারণ ভোটাররা। ভোট ‘কেটে নেওয়ার’ (ভোট দিতে না পারা) মতো ঘটনা ঘটে কিনা এই নিয়ে আশঙ্কা করছেন ভোটারেরা। ভোটার ও স্থানীয় সচেতন নাগরিকেরা জানান, দলীয় কিংবা বিদ্রোহী প্রার্থী-সব পক্ষই শক্তিশালী। ভোটের মাঠ কিংবা পেশিশক্তি প্রদর্শন, যেকোনো ক্ষেত্রেই কেউ কাউকে ছাড় দিতে চাচ্ছে না। এ কারণে নির্বাচনের মাঠে ঘটতে পারে সহিংসতাসহ যেকোনো ধরনের দুর্ঘটনা। এ জন্য আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে কার্যকর ভূমিকা পালন করার দাবি জানিয়েছেন তাঁরা।
নির্বাচন ঘিরে থাকা শঙ্কা নিয়ে বেলগাছি গ্রামের ভোটার মুক্তিযোদ্ধা শওকত আলী শাহ বলেন, বিদ্রোহীরা প্রায় সবাই প্রচণ্ড প্রভাবশালী। কেউ কাউকে ছাড় দিতে নারাজ। ফলে বাড়ছে ক্ষমতার লড়াই, বাড়ছে নির্বাচনী উত্তেজনা।
উপজেলার প্রবীণ রাজনীতিবিদ কাজি রবিউল হক বলেন, আগের নির্বাচনে এক ধরনের প্রাণচাঞ্চল্য লক্ষ করা যেত। তবে যতই দিন যাচ্ছে পরিস্থিতি ততই খারাপের দিকে যাচ্ছে। নির্বাচন এখন ছন্দ হারিয়ে দ্বন্দ্বে রূপ নিয়েছে। যেকোনো কেন্দ্র যেকোনো মুহূর্তে রণক্ষেত্রে রূপান্তরিত হতে পারে। তিনি জানান, উপজেলার প্রায় সব কেন্দ্রই কমবেশি ঝুঁকি রয়েছে। তবে বিশেষ করে বেলগাছি, কুমারী, কালিদাসপুর ও হারদী কেন্দ্রগুলো খুবই ঝুঁকিপূর্ণ।
আইনশৃঙ্খলার বিষয়ে চুয়াডাঙ্গা জেলার পুলিশ সুপার মো. জাহিদুল ইসলাম বলেন, ব্যাপক প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে। কেউ সহিংসতা সৃষ্টি করলে তার দাঁতভাঙা জবাব দেওয়া হবে।
প্রস্তুতির বিষয়ে উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা এমএজি মুস্তফা ফেরদৌস বলেন, আমাদের প্রস্তুতি শেষ। আশা করি সকলের সহযোগিতায় অবাধ ও শান্তিপূর্ণ পরিবেশে একটি স্বচ্ছ, সুষ্ঠু ভোট অনুষ্ঠিত হবে ইনশা আল্লাহ।
তৃতীয় ধাপে চুয়াডাঙ্গার আলমডাঙ্গা উপজেলার ১৩ ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) নির্বাচনের ভোটগ্রহণ কাল। এই নির্বাচনকে সামনে রেখে ইতিমধ্যে সতর্ক অবস্থানে নির্বাচন সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনী। উপজেলা মোট ভোটকেন্দ্র ১২৭টি। এসব কেন্দ্রের সবগুলোই ঝুঁকিপূর্ণ। তবে অতি ঝুঁকিপূর্ণ চারটি ইউনিয়ন। তবে দিন শেষে শ্বাসরুদ্ধকর ভোটযুদ্ধ শুরু হচ্ছে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা।
উপজেলা নির্বাচন কার্যালয় সূত্রে জানা যায়, আলমডাঙ্গার ১৩ ইউনিয়নে মোট ভোটার ২ লাখ ২৫ হাজার ৪১৯ জন। এর মধ্যে পুরুষ ১ লাখ ১৩ হাজার ২৪৩ জন ও নারী ১ লাখ ১২ হাজার ১৭৬ জন।
উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়নের ভোটারদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, এত টান টান উত্তেজনা ও উৎকণ্ঠার কোনো নির্বাচন নিকট অতীতে আর দেখা যায়নি। এর ঢেউ ইউনিয়ন ছাড়িয়ে উপজেলা-জেলায় ও আছড়ে পড়েছে। পরিণত হয়েছে স্মরণকালের সেরা শ্বাসরুদ্ধকর ভোটযুদ্ধে। প্রচুর শঙ্কায় রয়েছেন এখানকার সাধারণ ভোটাররা। ভোট ‘কেটে নেওয়ার’ (ভোট দিতে না পারা) মতো ঘটনা ঘটে কিনা এই নিয়ে আশঙ্কা করছেন ভোটারেরা। ভোটার ও স্থানীয় সচেতন নাগরিকেরা জানান, দলীয় কিংবা বিদ্রোহী প্রার্থী-সব পক্ষই শক্তিশালী। ভোটের মাঠ কিংবা পেশিশক্তি প্রদর্শন, যেকোনো ক্ষেত্রেই কেউ কাউকে ছাড় দিতে চাচ্ছে না। এ কারণে নির্বাচনের মাঠে ঘটতে পারে সহিংসতাসহ যেকোনো ধরনের দুর্ঘটনা। এ জন্য আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে কার্যকর ভূমিকা পালন করার দাবি জানিয়েছেন তাঁরা।
নির্বাচন ঘিরে থাকা শঙ্কা নিয়ে বেলগাছি গ্রামের ভোটার মুক্তিযোদ্ধা শওকত আলী শাহ বলেন, বিদ্রোহীরা প্রায় সবাই প্রচণ্ড প্রভাবশালী। কেউ কাউকে ছাড় দিতে নারাজ। ফলে বাড়ছে ক্ষমতার লড়াই, বাড়ছে নির্বাচনী উত্তেজনা।
উপজেলার প্রবীণ রাজনীতিবিদ কাজি রবিউল হক বলেন, আগের নির্বাচনে এক ধরনের প্রাণচাঞ্চল্য লক্ষ করা যেত। তবে যতই দিন যাচ্ছে পরিস্থিতি ততই খারাপের দিকে যাচ্ছে। নির্বাচন এখন ছন্দ হারিয়ে দ্বন্দ্বে রূপ নিয়েছে। যেকোনো কেন্দ্র যেকোনো মুহূর্তে রণক্ষেত্রে রূপান্তরিত হতে পারে। তিনি জানান, উপজেলার প্রায় সব কেন্দ্রই কমবেশি ঝুঁকি রয়েছে। তবে বিশেষ করে বেলগাছি, কুমারী, কালিদাসপুর ও হারদী কেন্দ্রগুলো খুবই ঝুঁকিপূর্ণ।
আইনশৃঙ্খলার বিষয়ে চুয়াডাঙ্গা জেলার পুলিশ সুপার মো. জাহিদুল ইসলাম বলেন, ব্যাপক প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে। কেউ সহিংসতা সৃষ্টি করলে তার দাঁতভাঙা জবাব দেওয়া হবে।
প্রস্তুতির বিষয়ে উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা এমএজি মুস্তফা ফেরদৌস বলেন, আমাদের প্রস্তুতি শেষ। আশা করি সকলের সহযোগিতায় অবাধ ও শান্তিপূর্ণ পরিবেশে একটি স্বচ্ছ, সুষ্ঠু ভোট অনুষ্ঠিত হবে ইনশা আল্লাহ।
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
১ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৫ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৫ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৮ দিন আগে