চারঘাট প্রতিনিধি
চারঘাট উপজেলার নিমপাড়া ইউনিয়নের ওহি জেনারেল হাসপাতাল অ্যান্ড ডায়াগনস্টিক সেন্টার। ডাক্তার নেই, নার্স নেই কিংবা স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের অনুমোদনও নেই। তবুও হাসপাতালের নামে চলছে লিফলেট বিতরণ, মাইকিংসহ নানা রকম প্রচার। রোগীদের সারা বছর চিকিৎসা পরামর্শ দেওয়ার নামে বাড়ি বাড়ি গিয়ে টাকার বিনিময়ে করানো হচ্ছে রেজিস্ট্রেশন। এদিকে, উপজেলা স্বাস্থ্য বিভাগ বলছে, এটি একটি অবৈধ প্রতিষ্ঠান। উপজেলার মাসিক আইনশৃঙ্খলা কমিটির সভাতেও ওই প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নিতে আলোচনা হয়েছে।
জানা গেছে, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের কোনো কাগজপত্র না থাকলেও স্থানীয় প্রভাবশালী ব্যক্তিদের সঙ্গে সমন্বয় করে রোগীদের নানা রকম প্রলোভন দেখিয়ে সেখানে চিকিৎসার নামে চলছে বাণিজ্য। চিকিৎসা পরামর্শ দেওয়ার নামে বাড়ি বাড়ি গিয়ে জনপ্রতি ১০০ থেকে ১৫০ টাকা নিয়ে করানো হচ্ছে রেজিস্ট্রেশন। অথচ ওই হাসপাতালে চিকিৎসকই নেই।
গতকাল শুক্রবার সরেজমিন দেখা যায়, নিমপাড়ার নন্দনগাছী বাজারের পাশের একটি বাড়িতে গড়ে উঠেছে এই অবৈধ হাসপাতাল। বাইরে বড় বড় অক্ষরে ওহী হাসপাতাল অ্যান্ড ডায়াগনস্টিক সেন্টারের সাইনবোর্ড টাঙানো থাকলেও ভেতরে চিকিৎসক, নার্স কিংবা চিকিৎসা যন্ত্রপাতির দেখা পাওয়া যায়নি। তবে মাইকিং ও লিফলেটে হাসপাতালের প্রচার এবং বাড়ি বাড়ি গিয়ে রেজিস্ট্রেশন কার্যক্রম চলছে সমানতালে।
স্থানীয় নন্দনগাছী বাজারের ব্যবসায়ী আকরাম আলী বলেন, ‘ওহী হাসপাতালের মাইকিংয়ে আমরা অতিষ্ঠ। সেখানে নাকি রাজশাহীর নাম করা চিকিৎসকেরা চেম্বার করছেন। অথচ কখনো আমরা চিকিৎসকের দেখা পাইনি। চিকিৎসা পরামর্শ দেওয়ার নামে শত শত মানুষকে রেজিস্ট্রেশন করানো হচ্ছে। কিন্তু চিকিৎসা দেওয়ার কোনো যন্ত্রপাতি দেখা যায় না। সাধারণ মানুষ প্রতিনিয়ত প্রতারণার শিকার হচ্ছেন।’
ওহী হাসপাতালের বিষয়ে জানতে চাইলে উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা আশিকুর রহমান বলেন, ‘ওহী হাসপাতাল নামের প্রতিষ্ঠানটি সম্পূর্ণ অবৈধভাবে চলছে। সেখানে চিকিৎসা সেবা দেওয়ার কোনো রকম অনুমোদন নেই। ওই হাসপাতাল কর্তৃপক্ষকে কাগজপত্রসহ দেখা করতে বারবার তাগিদ দেওয়া হলেও তাঁরা গুরুত্ব দেন না। নানা রকম প্রভাব খাটানোর চেষ্টা করেন। এ বিষয়ে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
তবে অভিযোগ অস্বীকার করে ওহি জেনারেল হাসপাতাল অ্যান্ড ডায়াগনস্টিক সেন্টারের পরিচালক মো. কাজল আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘একটি প্রতিষ্ঠানে একদিনে সবকিছু রেডি করা সম্ভব না। আমরা আস্তে ধীরে সব কাগজপত্র রেডি করছি। চিকিৎসা পরামর্শ দেওয়ার জন্য ১০০ টাকা রেজিস্ট্রেশন ফি নেওয়া হচ্ছে। তবে তাঁর বিনিময়ে প্রয়োজনীয় সেবা দেওয়া হচ্ছে। কারও সঙ্গে প্রতারণা করা হচ্ছে না।’
চারঘাট উপজেলার নিমপাড়া ইউনিয়নের ওহি জেনারেল হাসপাতাল অ্যান্ড ডায়াগনস্টিক সেন্টার। ডাক্তার নেই, নার্স নেই কিংবা স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের অনুমোদনও নেই। তবুও হাসপাতালের নামে চলছে লিফলেট বিতরণ, মাইকিংসহ নানা রকম প্রচার। রোগীদের সারা বছর চিকিৎসা পরামর্শ দেওয়ার নামে বাড়ি বাড়ি গিয়ে টাকার বিনিময়ে করানো হচ্ছে রেজিস্ট্রেশন। এদিকে, উপজেলা স্বাস্থ্য বিভাগ বলছে, এটি একটি অবৈধ প্রতিষ্ঠান। উপজেলার মাসিক আইনশৃঙ্খলা কমিটির সভাতেও ওই প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নিতে আলোচনা হয়েছে।
জানা গেছে, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের কোনো কাগজপত্র না থাকলেও স্থানীয় প্রভাবশালী ব্যক্তিদের সঙ্গে সমন্বয় করে রোগীদের নানা রকম প্রলোভন দেখিয়ে সেখানে চিকিৎসার নামে চলছে বাণিজ্য। চিকিৎসা পরামর্শ দেওয়ার নামে বাড়ি বাড়ি গিয়ে জনপ্রতি ১০০ থেকে ১৫০ টাকা নিয়ে করানো হচ্ছে রেজিস্ট্রেশন। অথচ ওই হাসপাতালে চিকিৎসকই নেই।
গতকাল শুক্রবার সরেজমিন দেখা যায়, নিমপাড়ার নন্দনগাছী বাজারের পাশের একটি বাড়িতে গড়ে উঠেছে এই অবৈধ হাসপাতাল। বাইরে বড় বড় অক্ষরে ওহী হাসপাতাল অ্যান্ড ডায়াগনস্টিক সেন্টারের সাইনবোর্ড টাঙানো থাকলেও ভেতরে চিকিৎসক, নার্স কিংবা চিকিৎসা যন্ত্রপাতির দেখা পাওয়া যায়নি। তবে মাইকিং ও লিফলেটে হাসপাতালের প্রচার এবং বাড়ি বাড়ি গিয়ে রেজিস্ট্রেশন কার্যক্রম চলছে সমানতালে।
স্থানীয় নন্দনগাছী বাজারের ব্যবসায়ী আকরাম আলী বলেন, ‘ওহী হাসপাতালের মাইকিংয়ে আমরা অতিষ্ঠ। সেখানে নাকি রাজশাহীর নাম করা চিকিৎসকেরা চেম্বার করছেন। অথচ কখনো আমরা চিকিৎসকের দেখা পাইনি। চিকিৎসা পরামর্শ দেওয়ার নামে শত শত মানুষকে রেজিস্ট্রেশন করানো হচ্ছে। কিন্তু চিকিৎসা দেওয়ার কোনো যন্ত্রপাতি দেখা যায় না। সাধারণ মানুষ প্রতিনিয়ত প্রতারণার শিকার হচ্ছেন।’
ওহী হাসপাতালের বিষয়ে জানতে চাইলে উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা আশিকুর রহমান বলেন, ‘ওহী হাসপাতাল নামের প্রতিষ্ঠানটি সম্পূর্ণ অবৈধভাবে চলছে। সেখানে চিকিৎসা সেবা দেওয়ার কোনো রকম অনুমোদন নেই। ওই হাসপাতাল কর্তৃপক্ষকে কাগজপত্রসহ দেখা করতে বারবার তাগিদ দেওয়া হলেও তাঁরা গুরুত্ব দেন না। নানা রকম প্রভাব খাটানোর চেষ্টা করেন। এ বিষয়ে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
তবে অভিযোগ অস্বীকার করে ওহি জেনারেল হাসপাতাল অ্যান্ড ডায়াগনস্টিক সেন্টারের পরিচালক মো. কাজল আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘একটি প্রতিষ্ঠানে একদিনে সবকিছু রেডি করা সম্ভব না। আমরা আস্তে ধীরে সব কাগজপত্র রেডি করছি। চিকিৎসা পরামর্শ দেওয়ার জন্য ১০০ টাকা রেজিস্ট্রেশন ফি নেওয়া হচ্ছে। তবে তাঁর বিনিময়ে প্রয়োজনীয় সেবা দেওয়া হচ্ছে। কারও সঙ্গে প্রতারণা করা হচ্ছে না।’
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
২ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৫ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৫ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৯ দিন আগে