হাসান আলী
জাতিসংঘের আহ্বানে পয়লা অক্টোবর সারা পৃথিবীতে আন্তর্জাতিক প্রবীণ দিবস পালিত হয়। এবারের আন্তর্জাতিক প্রবীণ দিবসের প্রতিপাদ্য হলো, ‘মর্যাদাপূর্ণ বার্ধক্য: বিশ্বব্যাপী প্রবীণ পরিচর্যা ও সহায়তাব্যবস্থা শক্তিশালীকরণ’।
মর্যাদা সাধারণত দুই ধরনের—একটি অর্জিত, আরেকটি আরোপিত। অর্জিত মর্যাদা হলো সমাজের কল্যাণে, মানুষের মুক্তির লড়াইয়ে, রোগবালাই, দুঃখ-দুর্দশা থেকে পরিত্রাণ পেতে ব্যক্তির সর্বোচ্চ ত্যাগ স্বীকারের মাধ্যমে প্রাপ্ত। আর আরোপিত মর্যাদা হলো ব্যক্তিকে পরিবার, সমাজ, সম্প্রদায়, রাষ্ট্র, বৃহত্তর জনগোষ্ঠীর কল্যাণে অর্পিত দায়িত্ব প্রদানের মাধ্যমে প্রাপ্ত।
যিনি যৌবনে পরিবারে, সমাজের কল্যাণে যথাযথ ভূমিকা পালন করেননি কিংবা অর্পিত দায়িত্ব পালনে ন্যায়নিষ্ঠ ছিলেন না, বার্ধক্যে এসে তাঁর মর্যাদা পাওয়া কঠিন। অর্থবিত্ত, পদ-পদবি, ক্ষমতা-দাপট, দখল-বাণিজ্য, ভয়ভীতির মাধ্যমে অর্জিত মর্যাদা ক্ষণস্থায়ী।
বাংলাদেশে প্রায় দুই কোটি প্রবীণের বসবাস। দিন দিন বয়স্ক জনসংখ্যা বৃদ্ধি পেতে থাকবে। একটা সময়ে শিশুর চেয়ে প্রবীণের সংখ্যা বেশি হয়ে যাবে। তখন বিপুলসংখ্যক প্রবীণের সেবাযত্ন, চিকিৎসা বড় ধরনের চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হবে। প্রবীণের বয়স বাড়তে থাকলে দীর্ঘস্থায়ী অনিরাময়যোগ্য রোগের সেবা, যত্নের চাহিদা বৃদ্ধি পেতে থাকে। প্রশিক্ষিত নিবেদিত জনবলের ঘাটতি এবং পেশার প্রতি নেতিবাচক মনোভাব প্রবীণ পরিচর্যাকে ঝুঁকির মধ্যে ফেলেছে। প্রবীণের পরিচর্যা ও সহায়তাব্যবস্থা শক্তিশালীকরণে ব্যক্তিগত, পারিবারিক, সামাজিক ও রাষ্ট্রীয় উদ্যোগ গ্রহণ করতে হবে।
প্রবীণ পরিচর্যা ও সহায়তাব্যবস্থা শক্তিশালী করার ক্ষেত্রে ব্যক্তির ভূমিকা প্রধান বলে বিবেচিত হওয়া উচিত, কারণ বার্ধক্যের চ্যালেঞ্জ মূলত ব্যক্তিকে গ্রহণ করতে হয়। একটি সক্রিয় স্বস্তিদায়ক, শান্তিপূর্ণ বার্ধক্য যাপনের জন্য ব্যক্তিকে স্বাস্থ্যবিমা, সর্বজনীন পেনশন, ব্যক্তিগত সঞ্চয়, শৃঙ্খলাপূর্ণ জীবন, পরিমিত সুষম খাদ্যাভ্যাস, বিনোদন, সেবাকর্মীর সেবা গ্রহণের মানসিকতা, সামাজিক যোগাযোগ বজায় রাখা, সামাজিক কর্মকাণ্ডে অংশগ্রহণ করতে হবে।
জীবনের শেষ ধাপে পৌঁছাতে অনেকেই পারেন না। বার্ধক্য হলো ব্যক্তির জীবনে সর্বোচ্চ অর্জন। প্রবীণ ব্যক্তিকে নিজের চিকিৎসা, রোগ নির্ণয়, প্রতিষেধক টিকা, নার্সিং গ্রহণের জন্য মানসিকভাবে প্রস্তুতি নিতে হবে। পরিবারের সদস্যদের সহযোগিতা-সমর্থন পাওয়ার মতো পরিবেশ তৈরি করতে ব্যক্তিকে এগিয়ে আসতে হবে। তাদের সহযোগিতা নিয়ে চিকিৎসাসেবা পেয়ে সুস্থ, স্বাভাবিক, স্বাধীন জীবনযাপনের চেষ্টা করতে হবে।
অনেকে ব্যক্তিগত উদ্যোগে প্রবীণ হাসপাতাল, নার্সিংহোম, ডে কেয়ার সেন্টার, হোম কেয়ার সার্ভিস, প্যালিয়েটিভ কেয়ার, সেবাকর্মী প্রশিক্ষণ কেন্দ্র, প্রবীণ ক্লাব ইত্যাদি গড়ে তুলতে পারেন। ব্যক্তির বিশ্বাস, ইচ্ছা, মর্জি, আকাঙ্ক্ষা থেকে অতীতে বহু প্রতিষ্ঠান গড়ে উঠেছে এবং ভবিষ্যতে গড়ে ওঠার সম্ভাবনা রয়েছে। এসব প্রতিষ্ঠান সাশ্রয়ী মূল্যে কিংবা ন্যায্য মূল্যে সেবা দিয়ে প্রবীণকে ভালো করে তুলতে পারে। এমনকি হাসপাতালের বাইরে রাখতে বিশেষ ভূমিকা পালন করতে পারে। স্বাস্থ্যসেবা এবং সামাজিক যত্ন দুটো আলাদা বিষয়।
স্বাস্থ্যসেবার মধ্যে চিকিৎসা, রোগ নির্ণয়, রোগ নিরাময়, নার্সিং গুরুত্বপূর্ণ। সামাজিক যত্ন স্বাস্থ্যসেবার পরিপূরক না হলেও ব্যক্তির জীবনকে স্বস্তিদায়ক, শান্তিপূর্ণ করতে বড় ধরনের ভূমিকা পালন করে।
পরিবারের সদস্যদের পারস্পরিক যোগাযোগ সম্পর্ক সুসংহত করতে হবে। ব্যক্তিগত স্বার্থ হাসিলের জন্য সম্পর্কের অবনতি ঘটানো যাবে না। পারস্পরিক বন্ধনকে মজবুত করতে পরিবারের সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে। সর্বোচ্চ ছাড় দিয়ে পারিবারিক সম্পর্ক যত্নের সঙ্গে পালন করতে পারলে সৌহার্দ্যপূর্ণ সম্পর্ক বজায় থাকে। পরিবার সুসংহত হলে প্রবীণদের পরিচর্যা পাওয়ার সুযোগ তৈরি হবে।
যাঁদের দৈনন্দিন কাজগুলো করতে অসুবিধা হয় কিংবা স্বাধীনভাবে নিজের প্রয়োজনীয় কাজ করতে পারেন না, তাঁদের জন্য সামাজিক যত্ন জরুরি হয়ে পড়ে। যেসব প্রবীণ নানা কারণে একাকী হয়ে পড়েছেন কিংবা একাকী থাকতে বাধ্য হচ্ছেন, তাঁরা নিজেদের অক্ষমতার দরুন কাঙ্ক্ষিত পরিচর্যা পেতে বিলম্ব হচ্ছে অথবা পাচ্ছেন না, তাঁদের সামাজিক পরিচর্যার আওতায় আনা জরুরি।
সামাজিক প্রতিষ্ঠান গড়ে তুলে কিংবা পেশাদার সেবা প্রতিষ্ঠান থেকে সেবা ক্রয় করে চাহিদা পূরণ করতে হবে। স্থানীয় সরকার, বেসরকারি প্রতিষ্ঠান, বিভিন্ন সেবামূলক প্রতিষ্ঠান প্রবীণ সেবাকে সহজলভ্য এবং সাশ্রয়ী মূল্যে সেবাগ্রহীতার কাছে পৌঁছে দিতে পারে। যাঁরা সেবা মূল্য পরিশোধ করতে পারবেন না, তাঁদের জন্য তহবিল গঠন করতে হবে। স্থানীয় সরকার বিভাগ নির্দিষ্ট একটা এলাকায় কত প্রবীণ রয়েছেন এবং তাঁদের আর্থসামাজিক তথ্য সংরক্ষণ করবে। ঝুঁকিপূর্ণ প্রবীণদের বিশেষ বিবেচনায় নিয়ে সেবা অব্যাহত রাখতে হবে। সর্বোপরি, ন্যায়ভিত্তিক সমাজ নির্মাণ করে প্রবীণ পরিচর্যাব্যবস্থা শক্তিশালী করার দায়িত্ব রাষ্ট্রকেই নিতে হবে।
প্রবীণ বিষয়ে লেখক, গবেষক ও সংগঠক
জাতিসংঘের আহ্বানে পয়লা অক্টোবর সারা পৃথিবীতে আন্তর্জাতিক প্রবীণ দিবস পালিত হয়। এবারের আন্তর্জাতিক প্রবীণ দিবসের প্রতিপাদ্য হলো, ‘মর্যাদাপূর্ণ বার্ধক্য: বিশ্বব্যাপী প্রবীণ পরিচর্যা ও সহায়তাব্যবস্থা শক্তিশালীকরণ’।
মর্যাদা সাধারণত দুই ধরনের—একটি অর্জিত, আরেকটি আরোপিত। অর্জিত মর্যাদা হলো সমাজের কল্যাণে, মানুষের মুক্তির লড়াইয়ে, রোগবালাই, দুঃখ-দুর্দশা থেকে পরিত্রাণ পেতে ব্যক্তির সর্বোচ্চ ত্যাগ স্বীকারের মাধ্যমে প্রাপ্ত। আর আরোপিত মর্যাদা হলো ব্যক্তিকে পরিবার, সমাজ, সম্প্রদায়, রাষ্ট্র, বৃহত্তর জনগোষ্ঠীর কল্যাণে অর্পিত দায়িত্ব প্রদানের মাধ্যমে প্রাপ্ত।
যিনি যৌবনে পরিবারে, সমাজের কল্যাণে যথাযথ ভূমিকা পালন করেননি কিংবা অর্পিত দায়িত্ব পালনে ন্যায়নিষ্ঠ ছিলেন না, বার্ধক্যে এসে তাঁর মর্যাদা পাওয়া কঠিন। অর্থবিত্ত, পদ-পদবি, ক্ষমতা-দাপট, দখল-বাণিজ্য, ভয়ভীতির মাধ্যমে অর্জিত মর্যাদা ক্ষণস্থায়ী।
বাংলাদেশে প্রায় দুই কোটি প্রবীণের বসবাস। দিন দিন বয়স্ক জনসংখ্যা বৃদ্ধি পেতে থাকবে। একটা সময়ে শিশুর চেয়ে প্রবীণের সংখ্যা বেশি হয়ে যাবে। তখন বিপুলসংখ্যক প্রবীণের সেবাযত্ন, চিকিৎসা বড় ধরনের চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হবে। প্রবীণের বয়স বাড়তে থাকলে দীর্ঘস্থায়ী অনিরাময়যোগ্য রোগের সেবা, যত্নের চাহিদা বৃদ্ধি পেতে থাকে। প্রশিক্ষিত নিবেদিত জনবলের ঘাটতি এবং পেশার প্রতি নেতিবাচক মনোভাব প্রবীণ পরিচর্যাকে ঝুঁকির মধ্যে ফেলেছে। প্রবীণের পরিচর্যা ও সহায়তাব্যবস্থা শক্তিশালীকরণে ব্যক্তিগত, পারিবারিক, সামাজিক ও রাষ্ট্রীয় উদ্যোগ গ্রহণ করতে হবে।
প্রবীণ পরিচর্যা ও সহায়তাব্যবস্থা শক্তিশালী করার ক্ষেত্রে ব্যক্তির ভূমিকা প্রধান বলে বিবেচিত হওয়া উচিত, কারণ বার্ধক্যের চ্যালেঞ্জ মূলত ব্যক্তিকে গ্রহণ করতে হয়। একটি সক্রিয় স্বস্তিদায়ক, শান্তিপূর্ণ বার্ধক্য যাপনের জন্য ব্যক্তিকে স্বাস্থ্যবিমা, সর্বজনীন পেনশন, ব্যক্তিগত সঞ্চয়, শৃঙ্খলাপূর্ণ জীবন, পরিমিত সুষম খাদ্যাভ্যাস, বিনোদন, সেবাকর্মীর সেবা গ্রহণের মানসিকতা, সামাজিক যোগাযোগ বজায় রাখা, সামাজিক কর্মকাণ্ডে অংশগ্রহণ করতে হবে।
জীবনের শেষ ধাপে পৌঁছাতে অনেকেই পারেন না। বার্ধক্য হলো ব্যক্তির জীবনে সর্বোচ্চ অর্জন। প্রবীণ ব্যক্তিকে নিজের চিকিৎসা, রোগ নির্ণয়, প্রতিষেধক টিকা, নার্সিং গ্রহণের জন্য মানসিকভাবে প্রস্তুতি নিতে হবে। পরিবারের সদস্যদের সহযোগিতা-সমর্থন পাওয়ার মতো পরিবেশ তৈরি করতে ব্যক্তিকে এগিয়ে আসতে হবে। তাদের সহযোগিতা নিয়ে চিকিৎসাসেবা পেয়ে সুস্থ, স্বাভাবিক, স্বাধীন জীবনযাপনের চেষ্টা করতে হবে।
অনেকে ব্যক্তিগত উদ্যোগে প্রবীণ হাসপাতাল, নার্সিংহোম, ডে কেয়ার সেন্টার, হোম কেয়ার সার্ভিস, প্যালিয়েটিভ কেয়ার, সেবাকর্মী প্রশিক্ষণ কেন্দ্র, প্রবীণ ক্লাব ইত্যাদি গড়ে তুলতে পারেন। ব্যক্তির বিশ্বাস, ইচ্ছা, মর্জি, আকাঙ্ক্ষা থেকে অতীতে বহু প্রতিষ্ঠান গড়ে উঠেছে এবং ভবিষ্যতে গড়ে ওঠার সম্ভাবনা রয়েছে। এসব প্রতিষ্ঠান সাশ্রয়ী মূল্যে কিংবা ন্যায্য মূল্যে সেবা দিয়ে প্রবীণকে ভালো করে তুলতে পারে। এমনকি হাসপাতালের বাইরে রাখতে বিশেষ ভূমিকা পালন করতে পারে। স্বাস্থ্যসেবা এবং সামাজিক যত্ন দুটো আলাদা বিষয়।
স্বাস্থ্যসেবার মধ্যে চিকিৎসা, রোগ নির্ণয়, রোগ নিরাময়, নার্সিং গুরুত্বপূর্ণ। সামাজিক যত্ন স্বাস্থ্যসেবার পরিপূরক না হলেও ব্যক্তির জীবনকে স্বস্তিদায়ক, শান্তিপূর্ণ করতে বড় ধরনের ভূমিকা পালন করে।
পরিবারের সদস্যদের পারস্পরিক যোগাযোগ সম্পর্ক সুসংহত করতে হবে। ব্যক্তিগত স্বার্থ হাসিলের জন্য সম্পর্কের অবনতি ঘটানো যাবে না। পারস্পরিক বন্ধনকে মজবুত করতে পরিবারের সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে। সর্বোচ্চ ছাড় দিয়ে পারিবারিক সম্পর্ক যত্নের সঙ্গে পালন করতে পারলে সৌহার্দ্যপূর্ণ সম্পর্ক বজায় থাকে। পরিবার সুসংহত হলে প্রবীণদের পরিচর্যা পাওয়ার সুযোগ তৈরি হবে।
যাঁদের দৈনন্দিন কাজগুলো করতে অসুবিধা হয় কিংবা স্বাধীনভাবে নিজের প্রয়োজনীয় কাজ করতে পারেন না, তাঁদের জন্য সামাজিক যত্ন জরুরি হয়ে পড়ে। যেসব প্রবীণ নানা কারণে একাকী হয়ে পড়েছেন কিংবা একাকী থাকতে বাধ্য হচ্ছেন, তাঁরা নিজেদের অক্ষমতার দরুন কাঙ্ক্ষিত পরিচর্যা পেতে বিলম্ব হচ্ছে অথবা পাচ্ছেন না, তাঁদের সামাজিক পরিচর্যার আওতায় আনা জরুরি।
সামাজিক প্রতিষ্ঠান গড়ে তুলে কিংবা পেশাদার সেবা প্রতিষ্ঠান থেকে সেবা ক্রয় করে চাহিদা পূরণ করতে হবে। স্থানীয় সরকার, বেসরকারি প্রতিষ্ঠান, বিভিন্ন সেবামূলক প্রতিষ্ঠান প্রবীণ সেবাকে সহজলভ্য এবং সাশ্রয়ী মূল্যে সেবাগ্রহীতার কাছে পৌঁছে দিতে পারে। যাঁরা সেবা মূল্য পরিশোধ করতে পারবেন না, তাঁদের জন্য তহবিল গঠন করতে হবে। স্থানীয় সরকার বিভাগ নির্দিষ্ট একটা এলাকায় কত প্রবীণ রয়েছেন এবং তাঁদের আর্থসামাজিক তথ্য সংরক্ষণ করবে। ঝুঁকিপূর্ণ প্রবীণদের বিশেষ বিবেচনায় নিয়ে সেবা অব্যাহত রাখতে হবে। সর্বোপরি, ন্যায়ভিত্তিক সমাজ নির্মাণ করে প্রবীণ পরিচর্যাব্যবস্থা শক্তিশালী করার দায়িত্ব রাষ্ট্রকেই নিতে হবে।
প্রবীণ বিষয়ে লেখক, গবেষক ও সংগঠক
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
১ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৫ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৫ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৯ দিন আগে