ঘাটাইল প্রতিনিধি
টাঙ্গাইলের ঘাটাইলে খেতেই পড়ে থেকে পচে নষ্ট হচ্ছে পেঁপে। বাজারে দাম না থাকায় লোকসান গুনতে হচ্ছে পেঁপে চাষিদের। এক মণ পেঁপে বাগান থেকে ১০০ টাকা আর বাজার ১৫০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। অথচ প্রতি মণে কমপক্ষে ২০০ টাকা খরচ পড়েছে বলে জানা গেছে। যেখানে গত বছর এক মণ পেঁপে বিক্রি হয়েছে ৭০০ থেকে ৯০০ টাকায়।
আষারিয়াচালা গ্রামের পেঁপে চাষি জামাল মিয়ার বাগানে গিয়ে দেখা যায়, তিন শ শতাংশের বাগানে প্রতিটি গাছ ভর্তি পেঁপে। অনেক গাছের পেঁপে পচে যাচ্ছে। তিনি জানান, পেঁপে তুলে বাজারে বিক্রি করে যে টাকা পাওয়া যায় তাতে খরচ ওঠে না। জামালের মতো অনেক চাষির পেঁপে খেতেই নষ্ট হচ্ছে।
খোরশেদ আলম, দেলুটিয়া গ্রামের আলতাব হোসেন ও সত্তরবাড়ি গ্রামের রফিকুল ইসলাম বলেন, গত বছর ভালো দাম পেয়ে এবার বেশি জমিতে পেঁপে লাগিয়েছিলাম। ভেবেছিলাম বেশি লাভ হবে। এখন যে দামে পেঁপে বিক্রি হচ্ছে তাতে পুঁজি হারাতে হবে। বাজারে নিয়ে বিক্রি করতে পরছি না। কেউ খেত থেকে নিলে নিবে না হলে খেতেই নষ্ট হবে।
পেঁপের পাইকারি ক্রেতা ফজর আলী জানান, গত বছরের তুলনায় পেঁপের আবাদ বৃদ্ধি পাওয়ায় বাজার দর কিছুটা পড়ে গেছে। তিনি আরও জানান, চাষি পর্যায়ে দাম কমে গেলেও ঢাকায় ৭০০ থেকে ৮০০ টাকা মণ দামে বিক্রি হচ্ছে।
গারোবাজারের খন্দকার এগ্রোফার্মের মালিক খন্দকার আব্দুল লতিফ বলেন, শ্রমিক ও পরিবহন খরচ, রাস্তাঘাটে চাঁদার কারণে ঘাটাইলে উৎপাদিত প্রতিমণ পেঁপে ঢাকায় নিতে খরচ পড়ে ৫০০ টাকা। ফলে এখানে পেঁপের দাম ১০০ টাকা মণ হলেও তা ঢাকাবাসীকে ৭০০ থেকে ৮০০ টাকা মণ দামে কিনতে হচ্ছে।
উপজেলা উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা আবু সাঈদ জানান, চাহিদার তুলনায় উৎপাদন বেশি হলে অনেক সময় এ ধরনের পরিস্থিতি সৃষ্টি হতে পারে। তবে শিগগিরই পেঁপের এই মন্দা কেটে যাবে। সংরক্ষণ করে রাখতে পারলে পরবর্তীতে ভালো দাম পাওয়া যেতে পারে। কারণ বাজারে সব সময়েই পেঁপের চাহিদা থাকে।
উপজেলা কৃষি কার্যালয় সূত্রে জানা যায়, উপজেলায় ৯০ হেক্টর জমিতে পেঁপের আবাদ হয়েছে যার অধিকাংশই পাহাড়ি এলাকায়। পেঁপে একটি লাভজনক ফসল হওয়ায় ঘাটাইলের পাহাড়ি এলাকার অনেক কৃষক ও বেকার যুবক পেঁপে চাষ করে স্বাবলম্বী হচ্ছেন। পেঁপে বাগানে কাজ করে অনেক শ্রমজীবী মানুষ জীবিকা নির্বাহ করছেন। অন্য ফসলের তুলনায় ফলন ও লাভ বেশি হওয়ায় গত তিন বছরে পাহাড়ি এলাকায় পেঁপের আবাদ বেড়েছে। কিন্তু হঠাৎ করে এবার পেঁপের দাম অস্বাভাবিকভাবে কমে যাওয়ায় এ অঞ্চলের পেঁপে চাষিরা লোকসানে পড়েছেন।
টাঙ্গাইলের ঘাটাইলে খেতেই পড়ে থেকে পচে নষ্ট হচ্ছে পেঁপে। বাজারে দাম না থাকায় লোকসান গুনতে হচ্ছে পেঁপে চাষিদের। এক মণ পেঁপে বাগান থেকে ১০০ টাকা আর বাজার ১৫০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। অথচ প্রতি মণে কমপক্ষে ২০০ টাকা খরচ পড়েছে বলে জানা গেছে। যেখানে গত বছর এক মণ পেঁপে বিক্রি হয়েছে ৭০০ থেকে ৯০০ টাকায়।
আষারিয়াচালা গ্রামের পেঁপে চাষি জামাল মিয়ার বাগানে গিয়ে দেখা যায়, তিন শ শতাংশের বাগানে প্রতিটি গাছ ভর্তি পেঁপে। অনেক গাছের পেঁপে পচে যাচ্ছে। তিনি জানান, পেঁপে তুলে বাজারে বিক্রি করে যে টাকা পাওয়া যায় তাতে খরচ ওঠে না। জামালের মতো অনেক চাষির পেঁপে খেতেই নষ্ট হচ্ছে।
খোরশেদ আলম, দেলুটিয়া গ্রামের আলতাব হোসেন ও সত্তরবাড়ি গ্রামের রফিকুল ইসলাম বলেন, গত বছর ভালো দাম পেয়ে এবার বেশি জমিতে পেঁপে লাগিয়েছিলাম। ভেবেছিলাম বেশি লাভ হবে। এখন যে দামে পেঁপে বিক্রি হচ্ছে তাতে পুঁজি হারাতে হবে। বাজারে নিয়ে বিক্রি করতে পরছি না। কেউ খেত থেকে নিলে নিবে না হলে খেতেই নষ্ট হবে।
পেঁপের পাইকারি ক্রেতা ফজর আলী জানান, গত বছরের তুলনায় পেঁপের আবাদ বৃদ্ধি পাওয়ায় বাজার দর কিছুটা পড়ে গেছে। তিনি আরও জানান, চাষি পর্যায়ে দাম কমে গেলেও ঢাকায় ৭০০ থেকে ৮০০ টাকা মণ দামে বিক্রি হচ্ছে।
গারোবাজারের খন্দকার এগ্রোফার্মের মালিক খন্দকার আব্দুল লতিফ বলেন, শ্রমিক ও পরিবহন খরচ, রাস্তাঘাটে চাঁদার কারণে ঘাটাইলে উৎপাদিত প্রতিমণ পেঁপে ঢাকায় নিতে খরচ পড়ে ৫০০ টাকা। ফলে এখানে পেঁপের দাম ১০০ টাকা মণ হলেও তা ঢাকাবাসীকে ৭০০ থেকে ৮০০ টাকা মণ দামে কিনতে হচ্ছে।
উপজেলা উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা আবু সাঈদ জানান, চাহিদার তুলনায় উৎপাদন বেশি হলে অনেক সময় এ ধরনের পরিস্থিতি সৃষ্টি হতে পারে। তবে শিগগিরই পেঁপের এই মন্দা কেটে যাবে। সংরক্ষণ করে রাখতে পারলে পরবর্তীতে ভালো দাম পাওয়া যেতে পারে। কারণ বাজারে সব সময়েই পেঁপের চাহিদা থাকে।
উপজেলা কৃষি কার্যালয় সূত্রে জানা যায়, উপজেলায় ৯০ হেক্টর জমিতে পেঁপের আবাদ হয়েছে যার অধিকাংশই পাহাড়ি এলাকায়। পেঁপে একটি লাভজনক ফসল হওয়ায় ঘাটাইলের পাহাড়ি এলাকার অনেক কৃষক ও বেকার যুবক পেঁপে চাষ করে স্বাবলম্বী হচ্ছেন। পেঁপে বাগানে কাজ করে অনেক শ্রমজীবী মানুষ জীবিকা নির্বাহ করছেন। অন্য ফসলের তুলনায় ফলন ও লাভ বেশি হওয়ায় গত তিন বছরে পাহাড়ি এলাকায় পেঁপের আবাদ বেড়েছে। কিন্তু হঠাৎ করে এবার পেঁপের দাম অস্বাভাবিকভাবে কমে যাওয়ায় এ অঞ্চলের পেঁপে চাষিরা লোকসানে পড়েছেন।
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
২ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৫ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৫ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৯ দিন আগে