বারহাট্টা (নেত্রকোনা) প্রতিনিধি
নেত্রকোনার বারহাট্টা উপজেলায় ১২ জন অসচ্ছল বীর মুক্তিযোদ্ধা পরিবারের জন্য ‘বীর নিবাস’ নির্মাণের শুরু হয়েছে। মুজিববর্ষে প্রধানমন্ত্রীর উপহার হিসাবে ‘অসচ্ছল বীর মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য আবাসন নির্মাণ’ শীর্ষক প্রকল্পের আওতায় ২০২১-২২ অর্থবছরের প্রথম পর্যায়ে ১২টি সরকারি গৃহ নির্মাণ করা হচ্ছে বলে জানিয়েছে উপজেলা প্রশাসন।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ও বীর নিবাস প্রকল্প বাস্তায়ন কমিটির সভাপতি এস. এম. মাজহারুল ইসলাম বলেন, ‘স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী ও মুজিব জন্মশতবার্ষিকী উপলক্ষে গৃহহীনদের বিনা মূল্যে জমিসহ ঘর দেওয়া হয়েছে। এখন অসচ্ছল বীর মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য নতুন করে ঘর নির্মাণ করে দেওয়া হচ্ছে। মূলত অসচ্ছল মুক্তিযোদ্ধা বা তাঁদের স্ত্রী-সন্তানদের আর্থসামাজিক উন্নয়নের জন্য সরকার এই প্রকল্প হাতে নিয়েছে।’
বারহাট্টা উপজেলায় বীর নিবাস নির্মাণের জন্য সরেজমিনে পরিদর্শন ও যাচাই কাজ সম্পন্ন শেষে ১৬ বীর মুক্তিযোদ্ধার নামের তালিকা করা হয়। এর মধ্যে প্রথম পর্যায়ে ১২টি বীর নিবাসের বরাদ্দ পেয়েছে উপজেলা নির্বাহী অফিস।
উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা ও বীর নিবাস প্রকল্প বাস্তবায়ন কমিটির সদস্যসচিব মো. লতিফুর রহমান বলেন, ‘বীর মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য দুটি শয়ন কক্ষ, দুটি শৌচাগার, বৈঠকঘর, খাবার ঘর ও রান্নাঘর থাকবে। এ ছাড়া থাকবে একটি সাব-মার্জিবুল পাম্প। প্রতিটি বীর নিবাসের প্রাক্কলিত ব্যয় ধরা হয়েছে ১৩ লাখ ৪৩ হাজার ৬১৮ টাকা। ঠিকাদারের মাধ্যমে কাজের বাস্তবায়ন হবে।’
এ দিকে ‘বীর নিবাস’ প্রকল্প নিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন বেশ কয়েক’জন বীর মুক্তিযোদ্ধা। নাম প্রকাশ না করার শর্তে তাঁরা বলেন, যাঁরা জীবন বাজি রেখে মুক্তিযুদ্ধ করেছেন, তাঁরা সবাই ‘বীর’। কিন্তু যাঁরা ‘বীর নিবাসে’ বসবাস করবেন, এক সময় সমাজে শুধু তাঁরাই ‘বীর’ বলে পরিচিতি পাবেন। বারহাট্টায় বর্তমানে ১২টি পরিবার ‘বীর নিবাস’ পাচ্ছেন। ভবিষ্যতে হয়তো আরও কিছু পরিবার পাবেন। ‘বীর নিবাস’
হচ্ছে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিশেষ উপহার। এই উপহার পাচ্ছেন কয়েকটি পরিবার। অধিকাংশ বীর মুক্তিযোদ্ধা বা তাঁদের স্ত্রী-সন্তানদের ভাগ্যে এই উপহার জুটবে না।
উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদের সাবেক কমান্ডার বীর মুক্তিযোদ্ধা শাহ মোহাম্মদ আবদুল কাদের বলেন, ‘অসচ্ছল বীর মুক্তিযোদ্ধা, বীরাঙ্গনা, শহীদ বীর মুক্তিযোদ্ধা, প্রয়াত বীর মুক্তিযোদ্ধাদের পরিবারের জন্য ‘বীর নিবাস’ নির্মাণ করা হচ্ছে। কিন্তু বীর মুক্তিযোদ্ধা নামের আগে ‘অসচ্ছল’ শব্দের ব্যবহার সঠিক হয় নাই। এতে মুক্তিযোদ্ধা পরিবারকে অসম্মান করা হচ্ছে। সব বীর মুক্তিযোদ্ধা প্রতি মাসে বিশ হাজার টাকা করে সম্মানী ভাতা পাচ্ছেন। এই টাকায় তাঁরা চলতে পারছেন।’
নেত্রকোনার বারহাট্টা উপজেলায় ১২ জন অসচ্ছল বীর মুক্তিযোদ্ধা পরিবারের জন্য ‘বীর নিবাস’ নির্মাণের শুরু হয়েছে। মুজিববর্ষে প্রধানমন্ত্রীর উপহার হিসাবে ‘অসচ্ছল বীর মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য আবাসন নির্মাণ’ শীর্ষক প্রকল্পের আওতায় ২০২১-২২ অর্থবছরের প্রথম পর্যায়ে ১২টি সরকারি গৃহ নির্মাণ করা হচ্ছে বলে জানিয়েছে উপজেলা প্রশাসন।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ও বীর নিবাস প্রকল্প বাস্তায়ন কমিটির সভাপতি এস. এম. মাজহারুল ইসলাম বলেন, ‘স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী ও মুজিব জন্মশতবার্ষিকী উপলক্ষে গৃহহীনদের বিনা মূল্যে জমিসহ ঘর দেওয়া হয়েছে। এখন অসচ্ছল বীর মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য নতুন করে ঘর নির্মাণ করে দেওয়া হচ্ছে। মূলত অসচ্ছল মুক্তিযোদ্ধা বা তাঁদের স্ত্রী-সন্তানদের আর্থসামাজিক উন্নয়নের জন্য সরকার এই প্রকল্প হাতে নিয়েছে।’
বারহাট্টা উপজেলায় বীর নিবাস নির্মাণের জন্য সরেজমিনে পরিদর্শন ও যাচাই কাজ সম্পন্ন শেষে ১৬ বীর মুক্তিযোদ্ধার নামের তালিকা করা হয়। এর মধ্যে প্রথম পর্যায়ে ১২টি বীর নিবাসের বরাদ্দ পেয়েছে উপজেলা নির্বাহী অফিস।
উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা ও বীর নিবাস প্রকল্প বাস্তবায়ন কমিটির সদস্যসচিব মো. লতিফুর রহমান বলেন, ‘বীর মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য দুটি শয়ন কক্ষ, দুটি শৌচাগার, বৈঠকঘর, খাবার ঘর ও রান্নাঘর থাকবে। এ ছাড়া থাকবে একটি সাব-মার্জিবুল পাম্প। প্রতিটি বীর নিবাসের প্রাক্কলিত ব্যয় ধরা হয়েছে ১৩ লাখ ৪৩ হাজার ৬১৮ টাকা। ঠিকাদারের মাধ্যমে কাজের বাস্তবায়ন হবে।’
এ দিকে ‘বীর নিবাস’ প্রকল্প নিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন বেশ কয়েক’জন বীর মুক্তিযোদ্ধা। নাম প্রকাশ না করার শর্তে তাঁরা বলেন, যাঁরা জীবন বাজি রেখে মুক্তিযুদ্ধ করেছেন, তাঁরা সবাই ‘বীর’। কিন্তু যাঁরা ‘বীর নিবাসে’ বসবাস করবেন, এক সময় সমাজে শুধু তাঁরাই ‘বীর’ বলে পরিচিতি পাবেন। বারহাট্টায় বর্তমানে ১২টি পরিবার ‘বীর নিবাস’ পাচ্ছেন। ভবিষ্যতে হয়তো আরও কিছু পরিবার পাবেন। ‘বীর নিবাস’
হচ্ছে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিশেষ উপহার। এই উপহার পাচ্ছেন কয়েকটি পরিবার। অধিকাংশ বীর মুক্তিযোদ্ধা বা তাঁদের স্ত্রী-সন্তানদের ভাগ্যে এই উপহার জুটবে না।
উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদের সাবেক কমান্ডার বীর মুক্তিযোদ্ধা শাহ মোহাম্মদ আবদুল কাদের বলেন, ‘অসচ্ছল বীর মুক্তিযোদ্ধা, বীরাঙ্গনা, শহীদ বীর মুক্তিযোদ্ধা, প্রয়াত বীর মুক্তিযোদ্ধাদের পরিবারের জন্য ‘বীর নিবাস’ নির্মাণ করা হচ্ছে। কিন্তু বীর মুক্তিযোদ্ধা নামের আগে ‘অসচ্ছল’ শব্দের ব্যবহার সঠিক হয় নাই। এতে মুক্তিযোদ্ধা পরিবারকে অসম্মান করা হচ্ছে। সব বীর মুক্তিযোদ্ধা প্রতি মাসে বিশ হাজার টাকা করে সম্মানী ভাতা পাচ্ছেন। এই টাকায় তাঁরা চলতে পারছেন।’
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
২ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৫ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৫ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৯ দিন আগে