সোহেল মারমা, চট্টগ্রাম
দফার দফায় আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর অভিযানেও বন্ধ হচ্ছে না নগরীর জুয়ার আসরগুলো। অভিযানের খবর আগেভাগে পেয়ে মূল হোতারা পালিয়ে যাওয়ায় এসব বন্ধ করা যাচ্ছে না বলে সংশ্লিষ্টদের অভিযোগ। ঘুরেফিরে ওই সব ব্যক্তিরাই প্রভাবশালীদের ছত্রচ্ছায়ায় জুয়ার আসর চালিয়ে যাচ্ছেন। এর জন্য জুয়া আইনে মৃদু শাস্তিকেও কারণ হিসেবে মনে করেন আইনজীবীরা।
মানবাধিকারকর্মী ও আইনজীবী এ এম জিয়া হাবীব আহসান বলেন, বাংলাদেশে বিদ্যমান জুয়া আইন খুবই দুর্বল। এতে জুয়া খেলাকে শাস্তিযোগ্য অপরাধ হিসেবে উল্লেখ করলেও শাস্তি খুবই নগণ্য। দোষীরা নামমাত্র জরিমানা ও শাস্তি পেয়ে থাকেন।
হাবীব আহসান আরও বলেন, জুয়া খেলার মাধ্যমে অস্থিতিশীল পরিবেশ, বিশৃঙ্খলা তৈরি, নৈতিক অবক্ষয় ও পরিবারসহ সমাজ যদি ক্ষতির সম্মুখীন হয়ে থাকে তাহলে এই অপরাধের ক্ষেত্রে দোষীদের কঠোর শাস্তিমূলক ব্যবস্থা থাকার প্রয়োজন ছিল। কিন্তু বিদ্যমান আইনে তা নেই।
এই অপরাধ নিয়ন্ত্রণের ক্ষেত্রে পুলিশ দুদিকই ঠিক রাখছে বলে অভিযোগ করেন এই আইনজীবী। তিনি বলেন, অভিযুক্তের বিরুদ্ধে জুয়ার পাশাপাশি যদি আলামত পাওয়ার ভিত্তিতে অন্যান্য অপরাধের ধারাগুলো যুক্ত হতো তাহলে তুলনামূলকভাবে দোষীদের কিছুটা শাস্তি নিশ্চিত হতো। কিন্তু অভিযান চালিয়ে পুলিশ শুধু জুয়া আইনেই মামলা দিচ্ছেন।
অনুসন্ধানে জানা গেছে, নগরীর চকবাজার থানার ডিসি রোডের শরিফ কলোনির পরিত্যক্ত একটি ঘরে দীর্ঘদিন ধরে দিন-রাত জুয়ার আসর চলে আসছিল। বিভিন্ন সময় সেখানে অভিযান চালিয়ে বেশ কয়েকজনকে আটক করা হয়। গত ২৩ নভেম্বর ওই স্থান থেকে দশ জুয়াড়িকে আটক করে চকবাজার থানার একটি দল। আটকেরাসহ পলাতক আরও দুজনকে আসামি করে মামলা হলে তাঁদের পাঠানো হয় কারাগারে। ওই মামলায় আব্দুল খালেক ওরফে কুড়া খালেক ও তাঁর সহযোগী আবদুর রহমান নামে যে দুজনকে পলাতক আসামি করা হয়, তাঁরাই সেই জুয়ার আসর চালাচ্ছেন বলে অভিযোগ।
চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশের (সিএমপি) জনসংযোগ কর্মকর্তা অতিরিক্ত উপকমিশনার মো. আরাফাতুল ইসলাম বলেন, ‘মাদক ও জুয়ার বিরুদ্ধে পুলিশ সব সময়ই জিরো টলারেন্স অবস্থানে থাকে। আমরা যখনই খবর পাচ্ছি আস্তানাগুলোতে অভিযান চালাচ্ছি। জুয়া আইনে আসামিদের গ্রেপ্তার করে জেল-হাজতে পাঠাচ্ছি। পরে আসামি কীভাবে জামিনে মুক্ত হচ্ছেন, তা আদালতের বিষয়।’
জুয়ার আখড়া থেকে পুলিশের সুবিধা নেওয়ার যে অভিযোগ রয়েছে এ বিষয়ে তিনি বলেন, ‘এ ধরনের কোনো অভিযোগ আমরা পাইনি। সুনির্দিষ্ট অভিযোগ পেলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
দফার দফায় আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর অভিযানেও বন্ধ হচ্ছে না নগরীর জুয়ার আসরগুলো। অভিযানের খবর আগেভাগে পেয়ে মূল হোতারা পালিয়ে যাওয়ায় এসব বন্ধ করা যাচ্ছে না বলে সংশ্লিষ্টদের অভিযোগ। ঘুরেফিরে ওই সব ব্যক্তিরাই প্রভাবশালীদের ছত্রচ্ছায়ায় জুয়ার আসর চালিয়ে যাচ্ছেন। এর জন্য জুয়া আইনে মৃদু শাস্তিকেও কারণ হিসেবে মনে করেন আইনজীবীরা।
মানবাধিকারকর্মী ও আইনজীবী এ এম জিয়া হাবীব আহসান বলেন, বাংলাদেশে বিদ্যমান জুয়া আইন খুবই দুর্বল। এতে জুয়া খেলাকে শাস্তিযোগ্য অপরাধ হিসেবে উল্লেখ করলেও শাস্তি খুবই নগণ্য। দোষীরা নামমাত্র জরিমানা ও শাস্তি পেয়ে থাকেন।
হাবীব আহসান আরও বলেন, জুয়া খেলার মাধ্যমে অস্থিতিশীল পরিবেশ, বিশৃঙ্খলা তৈরি, নৈতিক অবক্ষয় ও পরিবারসহ সমাজ যদি ক্ষতির সম্মুখীন হয়ে থাকে তাহলে এই অপরাধের ক্ষেত্রে দোষীদের কঠোর শাস্তিমূলক ব্যবস্থা থাকার প্রয়োজন ছিল। কিন্তু বিদ্যমান আইনে তা নেই।
এই অপরাধ নিয়ন্ত্রণের ক্ষেত্রে পুলিশ দুদিকই ঠিক রাখছে বলে অভিযোগ করেন এই আইনজীবী। তিনি বলেন, অভিযুক্তের বিরুদ্ধে জুয়ার পাশাপাশি যদি আলামত পাওয়ার ভিত্তিতে অন্যান্য অপরাধের ধারাগুলো যুক্ত হতো তাহলে তুলনামূলকভাবে দোষীদের কিছুটা শাস্তি নিশ্চিত হতো। কিন্তু অভিযান চালিয়ে পুলিশ শুধু জুয়া আইনেই মামলা দিচ্ছেন।
অনুসন্ধানে জানা গেছে, নগরীর চকবাজার থানার ডিসি রোডের শরিফ কলোনির পরিত্যক্ত একটি ঘরে দীর্ঘদিন ধরে দিন-রাত জুয়ার আসর চলে আসছিল। বিভিন্ন সময় সেখানে অভিযান চালিয়ে বেশ কয়েকজনকে আটক করা হয়। গত ২৩ নভেম্বর ওই স্থান থেকে দশ জুয়াড়িকে আটক করে চকবাজার থানার একটি দল। আটকেরাসহ পলাতক আরও দুজনকে আসামি করে মামলা হলে তাঁদের পাঠানো হয় কারাগারে। ওই মামলায় আব্দুল খালেক ওরফে কুড়া খালেক ও তাঁর সহযোগী আবদুর রহমান নামে যে দুজনকে পলাতক আসামি করা হয়, তাঁরাই সেই জুয়ার আসর চালাচ্ছেন বলে অভিযোগ।
চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশের (সিএমপি) জনসংযোগ কর্মকর্তা অতিরিক্ত উপকমিশনার মো. আরাফাতুল ইসলাম বলেন, ‘মাদক ও জুয়ার বিরুদ্ধে পুলিশ সব সময়ই জিরো টলারেন্স অবস্থানে থাকে। আমরা যখনই খবর পাচ্ছি আস্তানাগুলোতে অভিযান চালাচ্ছি। জুয়া আইনে আসামিদের গ্রেপ্তার করে জেল-হাজতে পাঠাচ্ছি। পরে আসামি কীভাবে জামিনে মুক্ত হচ্ছেন, তা আদালতের বিষয়।’
জুয়ার আখড়া থেকে পুলিশের সুবিধা নেওয়ার যে অভিযোগ রয়েছে এ বিষয়ে তিনি বলেন, ‘এ ধরনের কোনো অভিযোগ আমরা পাইনি। সুনির্দিষ্ট অভিযোগ পেলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৫ ঘণ্টা আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৫ ঘণ্টা আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৬ ঘণ্টা আগেসপ্তাহখানেক আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে অনেকের ওয়াল বিষাদময় হয়ে উঠেছিল ফুলের মতো ছোট্ট শিশু মুনতাহাকে হত্যার ঘটনায়। ৫ বছর বয়সী সিলেটের এই শিশুকে অপহরণের পর হত্যা করে লাশ গুম করতে ডোবায় ফেলে রাখা হয়েছিল। প্রতিবেশী গৃহশিক্ষকের পরিকল্পনায় অপহরণের পর তাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়...
৬ ঘণ্টা আগে