ক্রীড়া প্রতিবেদক
২০৩০ উইম্বলডনের সেন্টার কোর্টে কি কোনো ঘাস থাকবে? প্রশ্নটা যদি করা হয় নোভাক জোকোভিচের সমর্থকদের, উত্তরটা হবে অবশ্যই ‘না’। গত বছর অল ইংল্যান্ড ক্লাবে সার্বিয়ান তারকার শিরোপা জয়ের পর জোকোভিচের সমর্থকগোষ্ঠীর স্বীকৃত টুইটারে সেন্টার কোর্টের একটি ছবি পোস্ট করা হয়। সেখানে স্টেডিয়াম, গ্যালারি, ভিআইপি বক্স—সবকিছু ঠিকই আছে। নেই শুধু ঘাস। এত ঘাস গেল কোথায়? ছবিটির ক্যাপশনে দেওয়াই ছিল উত্তরটা—নোভাক সব ঘাস খেয়ে ফেলেছেন!
২০১১ সালে প্রথম উইম্বলডন জয়ের উদ্যাপনটা কোর্টের ঘাস চিবিয়েই করেছিলেন জোকোভিচ। তখন সেটা কিম্ভুতকিমাকার হলেও সেন্টার কোর্টে তাঁর ঘাস খেয়ে উদ্যাপনটা এখন দর্শকদের গা সওয়া হয়ে গেছে। তাই বলে পরের সাত বছরে সব ঘাস জোকোভিচ সাবাড় করে ফেলবেন, এমনটা ভাবার কোনো কারণ নেই। আসলে ওই ছবিটি পোস্ট করে জোকোভিচের ভক্তরা এটাই বোঝাতে চেয়েছেন—২০৩০ এর আগেই এখানে অনেকবার শিরোপা জিতবেন জোকো।
আজ থেকে শুরু ঘাসের কোর্টের গ্র্যান্ড স্লাম। তবে ২০৩০ নয়, এবারের উইম্বলডন জিতলেই রেকর্ড বইয়ের পাতায় পাতায় যেসব আঁকিবুঁকি কাটবেন জোকোভিচ—২৩ ছাড়িয়ে নিজের গ্র্যান্ড স্লাম শিরোপার সংখ্যাকে উন্নীত করবেন ২৪-এ। নারী-পুরুষ মিলিয়ে ২৪টি গ্র্যান্ড স্লাম শিরোপা আছে কেবল একজনেরই—অস্ট্রেলিয়ার মার্গারেট কোর্টের।
নিজের উইম্বলডন শিরোপার সংখ্যাকে নিয়ে যাবেন ৮-এ। পুরুষ টেনিসের ইতিহাসে ৮টি উইম্বলডন জিতেছেন শুধু রজার ফেদেরার।
আরও কাছাকাছি হবেন ‘ক্যালেন্ডার গ্র্যান্ড স্লাম’ অর্জনের। গত ৫৪ বছরে যে অর্জন নেই কোনো পুরুষ প্রতিযোগীর।
এত সব অর্জনের হাতছানি যখন, সার্বিয়ান তারকাকে আটকাবে কে? একে তো তাঁর দুর্দান্ত ফর্ম। আর উইম্বলডনে সেটি আরও দুর্দান্ত। সবশেষ চারটি টুর্নামেন্টের প্রতিটিতেই চ্যাম্পিয়ন জোকোভিচ। সেন্টার কোর্টে ২০১৩ সালের ফাইনালের পর হারেননি তিনি। আর ঘাসের কোর্টে খেলতে এলেই যেন তাঁর শিরায় শিরায় রক্ত টগবগিয়ে ওঠে। জোকোর ভাষায়, ‘সেন্টার কোর্টে ঢুকলেই আমার শরীরের ভেতরে যেন কিছু জেগে ওঠে। হঠাৎ করেই খুব ভালো খেলতে থাকি।’
বদলাননি শুধু জোকোভিচ। কোচ গোরান ইভানিসেভিচের ভাষায় তো তিনি অন্যতম শিকারি, ‘কোর্টে তার নড়াচড়াটা ঠিক বিড়ালের মতো। নিনজার মতো সে সবখানেই আছে। ২৪ কিংবা ২৫তম শিরোপা জয়ে সে হয়তো অনুপ্রেরণা খোঁজে, কিন্তু কে জানে তার শেষ কোথায়?’
সুপার সার্ব জোকোভিচকে প্রতিপক্ষরা কীভাবে দেখেন, সে বিষয়েও এখানে একটু আলোচনা করা যেতে পারে। সার্বিয়ান তারকা সম্পর্কে টুর্নামেন্টের তৃতীয় বাছাই দানিল মেদভেদভের মূল্যায়ন, ‘৭০টি গ্র্যান্ড স্লাম খেলেছেন, ৩৫টি ফাইনাল—জানি না এটা কীভাবে সম্ভব। তাঁর ক্যারিয়ারে বাজে দিন বলে কিছু নেই।’ চতুর্থ বাছাই ক্যাসপার রুড বলছেন, ‘কি হার্ড, কি ঘাসের—যেকোনো কোর্টেই, যেকোনো পরিস্থিতিতে সেরা খেলাটা খেলতে পারেন তিনি।’ আর শীর্ষ বাছাই কার্লোস আলকারাস সার্বিয়ান তারকাকে নিয়ে বলেছেন, ‘সেন্টার কোর্টে ২০১৩ সালের পর আমি তাঁকে হারতে দেখিনি।’
২০৩০ উইম্বলডনের সেন্টার কোর্টে কি কোনো ঘাস থাকবে? প্রশ্নটা যদি করা হয় নোভাক জোকোভিচের সমর্থকদের, উত্তরটা হবে অবশ্যই ‘না’। গত বছর অল ইংল্যান্ড ক্লাবে সার্বিয়ান তারকার শিরোপা জয়ের পর জোকোভিচের সমর্থকগোষ্ঠীর স্বীকৃত টুইটারে সেন্টার কোর্টের একটি ছবি পোস্ট করা হয়। সেখানে স্টেডিয়াম, গ্যালারি, ভিআইপি বক্স—সবকিছু ঠিকই আছে। নেই শুধু ঘাস। এত ঘাস গেল কোথায়? ছবিটির ক্যাপশনে দেওয়াই ছিল উত্তরটা—নোভাক সব ঘাস খেয়ে ফেলেছেন!
২০১১ সালে প্রথম উইম্বলডন জয়ের উদ্যাপনটা কোর্টের ঘাস চিবিয়েই করেছিলেন জোকোভিচ। তখন সেটা কিম্ভুতকিমাকার হলেও সেন্টার কোর্টে তাঁর ঘাস খেয়ে উদ্যাপনটা এখন দর্শকদের গা সওয়া হয়ে গেছে। তাই বলে পরের সাত বছরে সব ঘাস জোকোভিচ সাবাড় করে ফেলবেন, এমনটা ভাবার কোনো কারণ নেই। আসলে ওই ছবিটি পোস্ট করে জোকোভিচের ভক্তরা এটাই বোঝাতে চেয়েছেন—২০৩০ এর আগেই এখানে অনেকবার শিরোপা জিতবেন জোকো।
আজ থেকে শুরু ঘাসের কোর্টের গ্র্যান্ড স্লাম। তবে ২০৩০ নয়, এবারের উইম্বলডন জিতলেই রেকর্ড বইয়ের পাতায় পাতায় যেসব আঁকিবুঁকি কাটবেন জোকোভিচ—২৩ ছাড়িয়ে নিজের গ্র্যান্ড স্লাম শিরোপার সংখ্যাকে উন্নীত করবেন ২৪-এ। নারী-পুরুষ মিলিয়ে ২৪টি গ্র্যান্ড স্লাম শিরোপা আছে কেবল একজনেরই—অস্ট্রেলিয়ার মার্গারেট কোর্টের।
নিজের উইম্বলডন শিরোপার সংখ্যাকে নিয়ে যাবেন ৮-এ। পুরুষ টেনিসের ইতিহাসে ৮টি উইম্বলডন জিতেছেন শুধু রজার ফেদেরার।
আরও কাছাকাছি হবেন ‘ক্যালেন্ডার গ্র্যান্ড স্লাম’ অর্জনের। গত ৫৪ বছরে যে অর্জন নেই কোনো পুরুষ প্রতিযোগীর।
এত সব অর্জনের হাতছানি যখন, সার্বিয়ান তারকাকে আটকাবে কে? একে তো তাঁর দুর্দান্ত ফর্ম। আর উইম্বলডনে সেটি আরও দুর্দান্ত। সবশেষ চারটি টুর্নামেন্টের প্রতিটিতেই চ্যাম্পিয়ন জোকোভিচ। সেন্টার কোর্টে ২০১৩ সালের ফাইনালের পর হারেননি তিনি। আর ঘাসের কোর্টে খেলতে এলেই যেন তাঁর শিরায় শিরায় রক্ত টগবগিয়ে ওঠে। জোকোর ভাষায়, ‘সেন্টার কোর্টে ঢুকলেই আমার শরীরের ভেতরে যেন কিছু জেগে ওঠে। হঠাৎ করেই খুব ভালো খেলতে থাকি।’
বদলাননি শুধু জোকোভিচ। কোচ গোরান ইভানিসেভিচের ভাষায় তো তিনি অন্যতম শিকারি, ‘কোর্টে তার নড়াচড়াটা ঠিক বিড়ালের মতো। নিনজার মতো সে সবখানেই আছে। ২৪ কিংবা ২৫তম শিরোপা জয়ে সে হয়তো অনুপ্রেরণা খোঁজে, কিন্তু কে জানে তার শেষ কোথায়?’
সুপার সার্ব জোকোভিচকে প্রতিপক্ষরা কীভাবে দেখেন, সে বিষয়েও এখানে একটু আলোচনা করা যেতে পারে। সার্বিয়ান তারকা সম্পর্কে টুর্নামেন্টের তৃতীয় বাছাই দানিল মেদভেদভের মূল্যায়ন, ‘৭০টি গ্র্যান্ড স্লাম খেলেছেন, ৩৫টি ফাইনাল—জানি না এটা কীভাবে সম্ভব। তাঁর ক্যারিয়ারে বাজে দিন বলে কিছু নেই।’ চতুর্থ বাছাই ক্যাসপার রুড বলছেন, ‘কি হার্ড, কি ঘাসের—যেকোনো কোর্টেই, যেকোনো পরিস্থিতিতে সেরা খেলাটা খেলতে পারেন তিনি।’ আর শীর্ষ বাছাই কার্লোস আলকারাস সার্বিয়ান তারকাকে নিয়ে বলেছেন, ‘সেন্টার কোর্টে ২০১৩ সালের পর আমি তাঁকে হারতে দেখিনি।’
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
১ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৪ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৪ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৮ দিন আগে