শাহীন রহমান, পাবনা
‘বিশ্ব ট্রমা দিবস’ ছিল গতকাল রোববার। দুর্ঘটনাজনিত কারণে আহতদের চিকিৎসা ও মানুষের মধ্যে সচেতনতা সৃষ্টির লক্ষ্যে এ দিবসটি পালন করা হয়।
সড়ক দুর্ঘটনা, নির্যাতনে শারীরিক ও মানসিক এবং সহিংসতায় আহত মানুষের চিকিৎসার জন্য রাঙামাটি-খাগড়াছড়ি মহাসড়কের সংযোগ সড়ক হাটহাজারী পৌরসভার কাছারি সড়কে নির্মাণ করা হয় হাটহাজারী ট্রমা সেন্টার। চলতি বছরের ৪ এপ্রিল ট্রমা সেন্টারটি উদ্বোধন করা হয়। এরপর ৬ মাস অতিবাহিত হলেও এখানো চালু হয়নি ট্রমা সেন্টারটি।
নিয়োগ দেওয়া হয়নি জনবল। আনা হয়নি প্রয়োজনীয় যন্ত্রপাতি। ভবনে বিদ্যুৎ ও পানির সংযোগ থাকলেও সরবরাহ করা হয়নি আসবাবপত্র। এতে চিকিৎসাসেবা থেকে বঞ্চিত হচ্ছে সাধারণ মানুষ।
হাটহাজারী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স সূত্রে জানা যায়, ট্রমা সেন্টারটি নির্মাণে ব্যয় হয়েছে ১২ কোটি টাকা। স্বাস্থ্য প্রকৌশলী অধিদপ্তর কর্তৃক নির্মিত তিনতলার এই ভবনে রয়েছে ২০টি শয্যা। এর মধ্যে দুটি বিশেষ কেবিন এবং ১৮টি সাধারণ শয্যা।
ট্রমা সেন্টারের জন্য চিকিৎসক, নার্স এবং তৃতীয় ও চতুর্থ শ্রেণির কর্মচারী নিয়োগ প্রক্রিয়াধীন।
উদ্বোধনের ৬ মাস পরও ট্রমা সেন্টারের কার্যক্রম শুরু না হওয়ায় ক্ষোভ প্রকাশ করে হাটহাজারী পৌরসভার আলমপুর গ্রামের বাসিন্দা এহসানুল করিম আয়েস বলেন, ‘৩ মাস আগে সড়ক দুর্ঘটনায় আমার ডান হাত ভেঙে যায়। চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে গিয়ে হাতের অপারেশন করেছি। তারপরও ডান হাত ভালো হয়নি। হাটহাজারী ট্রমা সেন্টার চালু থাকলে ২৫ কিলোমিটার দূরে গিয়ে চিকিৎসা নিতে হতো না।’
হাটহাজারী উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. আবু সৈয়দ মো. ইমতিয়াজ হোসাইন আজকের পত্রিকাকে বলেন, দুই পার্বত্য জেলা রাঙামাটি-খাগড়াছড়ি এবং রাউজান ও ফটিকছড়ি উপজেলার বাসিন্দারা হাটহাজারী দিয়ে যাতায়াত করেন। এ সড়ক দিয়ে চলাচলকারীরা দুর্ঘটনার কবলে পড়লে তাঁদের দ্রুত চিকিৎসা দেওয়ার লক্ষ্যে হাটহাজারী পৌরসভার কাছারি সড়কে ট্রমা সেন্টারটি নির্মাণ করা হয়। তবে জনবল ও যন্ত্রপাতি না থাকায় এর কার্যক্রম শুরু করা যাচ্ছে না।
এ ব্যাপারে জানতে চাইলে চট্টগ্রাম জেলার সিভিল সার্জন ডা. মোহাম্মদ ইলিয়াছ চৌধুরী মোবাইল ফোনে বলেন, ‘আমি এখানে সদ্য সিভিল সার্জন হিসেবে যোগদান করেছি। হাটহাজারী ট্রমা সেন্টারের বিষয়ে হাটহাজারী উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তার কাছ থেকে জেনে দ্রুত সেবা কার্যক্রম চালুর জন্য ব্যবস্থা নেব।’
‘বিশ্ব ট্রমা দিবস’ ছিল গতকাল রোববার। দুর্ঘটনাজনিত কারণে আহতদের চিকিৎসা ও মানুষের মধ্যে সচেতনতা সৃষ্টির লক্ষ্যে এ দিবসটি পালন করা হয়।
সড়ক দুর্ঘটনা, নির্যাতনে শারীরিক ও মানসিক এবং সহিংসতায় আহত মানুষের চিকিৎসার জন্য রাঙামাটি-খাগড়াছড়ি মহাসড়কের সংযোগ সড়ক হাটহাজারী পৌরসভার কাছারি সড়কে নির্মাণ করা হয় হাটহাজারী ট্রমা সেন্টার। চলতি বছরের ৪ এপ্রিল ট্রমা সেন্টারটি উদ্বোধন করা হয়। এরপর ৬ মাস অতিবাহিত হলেও এখানো চালু হয়নি ট্রমা সেন্টারটি।
নিয়োগ দেওয়া হয়নি জনবল। আনা হয়নি প্রয়োজনীয় যন্ত্রপাতি। ভবনে বিদ্যুৎ ও পানির সংযোগ থাকলেও সরবরাহ করা হয়নি আসবাবপত্র। এতে চিকিৎসাসেবা থেকে বঞ্চিত হচ্ছে সাধারণ মানুষ।
হাটহাজারী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স সূত্রে জানা যায়, ট্রমা সেন্টারটি নির্মাণে ব্যয় হয়েছে ১২ কোটি টাকা। স্বাস্থ্য প্রকৌশলী অধিদপ্তর কর্তৃক নির্মিত তিনতলার এই ভবনে রয়েছে ২০টি শয্যা। এর মধ্যে দুটি বিশেষ কেবিন এবং ১৮টি সাধারণ শয্যা।
ট্রমা সেন্টারের জন্য চিকিৎসক, নার্স এবং তৃতীয় ও চতুর্থ শ্রেণির কর্মচারী নিয়োগ প্রক্রিয়াধীন।
উদ্বোধনের ৬ মাস পরও ট্রমা সেন্টারের কার্যক্রম শুরু না হওয়ায় ক্ষোভ প্রকাশ করে হাটহাজারী পৌরসভার আলমপুর গ্রামের বাসিন্দা এহসানুল করিম আয়েস বলেন, ‘৩ মাস আগে সড়ক দুর্ঘটনায় আমার ডান হাত ভেঙে যায়। চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে গিয়ে হাতের অপারেশন করেছি। তারপরও ডান হাত ভালো হয়নি। হাটহাজারী ট্রমা সেন্টার চালু থাকলে ২৫ কিলোমিটার দূরে গিয়ে চিকিৎসা নিতে হতো না।’
হাটহাজারী উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. আবু সৈয়দ মো. ইমতিয়াজ হোসাইন আজকের পত্রিকাকে বলেন, দুই পার্বত্য জেলা রাঙামাটি-খাগড়াছড়ি এবং রাউজান ও ফটিকছড়ি উপজেলার বাসিন্দারা হাটহাজারী দিয়ে যাতায়াত করেন। এ সড়ক দিয়ে চলাচলকারীরা দুর্ঘটনার কবলে পড়লে তাঁদের দ্রুত চিকিৎসা দেওয়ার লক্ষ্যে হাটহাজারী পৌরসভার কাছারি সড়কে ট্রমা সেন্টারটি নির্মাণ করা হয়। তবে জনবল ও যন্ত্রপাতি না থাকায় এর কার্যক্রম শুরু করা যাচ্ছে না।
এ ব্যাপারে জানতে চাইলে চট্টগ্রাম জেলার সিভিল সার্জন ডা. মোহাম্মদ ইলিয়াছ চৌধুরী মোবাইল ফোনে বলেন, ‘আমি এখানে সদ্য সিভিল সার্জন হিসেবে যোগদান করেছি। হাটহাজারী ট্রমা সেন্টারের বিষয়ে হাটহাজারী উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তার কাছ থেকে জেনে দ্রুত সেবা কার্যক্রম চালুর জন্য ব্যবস্থা নেব।’
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
২ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৫ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৫ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৯ দিন আগে