প্রশ্ন: ‘প্রফেসর’ নামের ইতিহাস কী, কতটা উপভোগ করেন?
মোহাম্মদ হাফিজ: নামটা ধারাভাষ্যকাররাই আমাকে দিয়েছিল। এরপর সবাই এ নামে ডাকতে পছন্দ করে; আমিও খুশি।
প্রশ্ন: প্রথমবার ডিপিএল খেলতে এসে কেমন লাগছে?
হাফিজ: আমি খুবই মুগ্ধ। এখানকার ক্রিকেটের মান খুবই ভালো। খুবই প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ ও পেশাদার। এখন পর্যন্ত আমি অনেক তরুণ প্রতিভাবান দেখেছি। টুর্নামেন্টও বেশ রোমাঞ্চকর। ক্লাবগুলোর মধ্যে ব্যাপক প্রতিদ্বন্দ্বিতা। সময়টা খুব উপভোগ করছি। সবচেয়ে ভালো বিষয় হচ্ছে, ডিপিএলের কারণে বাংলাদেশ সাদা বলের ক্রিকেটে আরও ওপরের দিকে যাচ্ছে।
প্রশ্ন: পাকিস্তান আর বাংলাদেশের ঘরোয়া ক্রিকেটের পার্থক্য কেমন মনে হয়?
হাফিজ: দুই দেশের সংস্কৃতি ভিন্ন এবং ক্রিকেটটাও ভিন্নভাবে হয়। যেটা একটু আগে বললাম, ডিপিএল বাংলাদেশের ক্রিকেটারদের উন্নতির জন্য দারুণ সুযোগ করে দিচ্ছে। এখানে ক্রিকেটাররা ইতিবাচক এবং পেশাদার মানসিকতায় খেলছে। তাদের সব ধরনের সুযোগ-সুবিধা দেওয়া হচ্ছে। আমার বিশ্বাস, ভবিষ্যতে বাংলাদেশের সাদা বলের ক্রিকেটে এটি আরও মান বাড়াবে।
প্রশ্ন: বাংলাদেশ এখন দেশের বাইরেও জিততে শুরু করেছে, বিশেষ করে ওয়ানডেতে। এ ব্যাপারে আপনার বিশ্লেষণ কী?
হাফিজ: আপনি যখন পেশাদার পদ্ধতিতে করবেন, তখন ক্রিকেটাররা উন্নতি করবে। বাংলাদেশ দলে আমি বেশ কয়েকজন পেস বোলার দেখেছি। আমি বিশ্বাস করি, তাদের পেশাদারভাবেই উন্নতির জায়গা করে দেওয়া হয়েছে। সবাই ভালো করতে উন্মুখ থাকে এবং সবাই জানে, এখানে কতটা প্রতিযোগিতা। ঘরোয়া পর্যায়ে যদি কাঠামোগত আরও উন্নতি করা হয়, তাহলে এটি ভবিষ্যতে বাংলাদেশের ক্রিকেটে অনেক সহায়তা করবে।
প্রশ্ন: পেসারদের নিয়ে বলছিলেন, গত কিছুদিনে তাসকিন-শরীফুল-মোস্তাফিজের পারফরম্যান্স কীভাবে মূল্যায়ন করবেন?
হাফিজ: তাসকিন খুব ভালো করছে। শরীফুলকে মাত্রই দেখেছি, সে-ও দক্ষিণ আফ্রিকায় ভালো বোলিং করল। দেখুন, এখানে মোস্তাফিজ, তাসকিন আছে। তরুণেরা নিশ্চয়ই তাদের অনুসরণ করবে। আরও কাঠামোগত উন্নতি, সুযোগ-সুবিধা বৃদ্ধি এবং ক্রিকেটারদের আরও পরিচর্যা
করতে হবে।
প্রশ্ন: লম্বা ক্যারিয়ারে আপনার কোনো অতৃপ্তি আছে?
হাফিজ: না, তেমন কিছু নেই। আমি খুবই তৃপ্ত এবং আমার ক্যারিয়ার নিয়ে গর্বিত। ক্রিকেট খেলাটা আমি উপভোগ করেছি, অনেক সম্মান পেয়েছি। আমি যতটুকু খেলেছি, বিশ্বজুড়ে সমর্থকেরা আমার পারফরম্যান্স বিবেচনা করেছে এবং আমাকে ভালোবেসেছে। আমার পুরো ক্যারিয়ার দারুণ কেটেছে।
প্রশ্ন: পাকিস্তানকে ঘুরে দাঁড়াতে দেখে নিশ্চয়ই অনেক খুশি?
হাফিজ: এটা আসলে পুরো জাতিকে আত্মবিশ্বাসী করবে। স্বাগতিক দল হিসেবে আপনি অবশ্যই জিততে চাইবেন। দুর্ভাগ্য আমরা টেস্ট
সিরিজ হেরেছি।
প্রশ্ন: বাংলাদেশের ক্রিকেটারদের মধ্যে কার সঙ্গে আপনার বন্ধুত্বটা বেশি?
হাফিজ: এখানে সবাই আমার বন্ধু এবং আমিও সবার বন্ধু।
প্রশ্ন: ‘প্রফেসর’ নামের ইতিহাস কী, কতটা উপভোগ করেন?
মোহাম্মদ হাফিজ: নামটা ধারাভাষ্যকাররাই আমাকে দিয়েছিল। এরপর সবাই এ নামে ডাকতে পছন্দ করে; আমিও খুশি।
প্রশ্ন: প্রথমবার ডিপিএল খেলতে এসে কেমন লাগছে?
হাফিজ: আমি খুবই মুগ্ধ। এখানকার ক্রিকেটের মান খুবই ভালো। খুবই প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ ও পেশাদার। এখন পর্যন্ত আমি অনেক তরুণ প্রতিভাবান দেখেছি। টুর্নামেন্টও বেশ রোমাঞ্চকর। ক্লাবগুলোর মধ্যে ব্যাপক প্রতিদ্বন্দ্বিতা। সময়টা খুব উপভোগ করছি। সবচেয়ে ভালো বিষয় হচ্ছে, ডিপিএলের কারণে বাংলাদেশ সাদা বলের ক্রিকেটে আরও ওপরের দিকে যাচ্ছে।
প্রশ্ন: পাকিস্তান আর বাংলাদেশের ঘরোয়া ক্রিকেটের পার্থক্য কেমন মনে হয়?
হাফিজ: দুই দেশের সংস্কৃতি ভিন্ন এবং ক্রিকেটটাও ভিন্নভাবে হয়। যেটা একটু আগে বললাম, ডিপিএল বাংলাদেশের ক্রিকেটারদের উন্নতির জন্য দারুণ সুযোগ করে দিচ্ছে। এখানে ক্রিকেটাররা ইতিবাচক এবং পেশাদার মানসিকতায় খেলছে। তাদের সব ধরনের সুযোগ-সুবিধা দেওয়া হচ্ছে। আমার বিশ্বাস, ভবিষ্যতে বাংলাদেশের সাদা বলের ক্রিকেটে এটি আরও মান বাড়াবে।
প্রশ্ন: বাংলাদেশ এখন দেশের বাইরেও জিততে শুরু করেছে, বিশেষ করে ওয়ানডেতে। এ ব্যাপারে আপনার বিশ্লেষণ কী?
হাফিজ: আপনি যখন পেশাদার পদ্ধতিতে করবেন, তখন ক্রিকেটাররা উন্নতি করবে। বাংলাদেশ দলে আমি বেশ কয়েকজন পেস বোলার দেখেছি। আমি বিশ্বাস করি, তাদের পেশাদারভাবেই উন্নতির জায়গা করে দেওয়া হয়েছে। সবাই ভালো করতে উন্মুখ থাকে এবং সবাই জানে, এখানে কতটা প্রতিযোগিতা। ঘরোয়া পর্যায়ে যদি কাঠামোগত আরও উন্নতি করা হয়, তাহলে এটি ভবিষ্যতে বাংলাদেশের ক্রিকেটে অনেক সহায়তা করবে।
প্রশ্ন: পেসারদের নিয়ে বলছিলেন, গত কিছুদিনে তাসকিন-শরীফুল-মোস্তাফিজের পারফরম্যান্স কীভাবে মূল্যায়ন করবেন?
হাফিজ: তাসকিন খুব ভালো করছে। শরীফুলকে মাত্রই দেখেছি, সে-ও দক্ষিণ আফ্রিকায় ভালো বোলিং করল। দেখুন, এখানে মোস্তাফিজ, তাসকিন আছে। তরুণেরা নিশ্চয়ই তাদের অনুসরণ করবে। আরও কাঠামোগত উন্নতি, সুযোগ-সুবিধা বৃদ্ধি এবং ক্রিকেটারদের আরও পরিচর্যা
করতে হবে।
প্রশ্ন: লম্বা ক্যারিয়ারে আপনার কোনো অতৃপ্তি আছে?
হাফিজ: না, তেমন কিছু নেই। আমি খুবই তৃপ্ত এবং আমার ক্যারিয়ার নিয়ে গর্বিত। ক্রিকেট খেলাটা আমি উপভোগ করেছি, অনেক সম্মান পেয়েছি। আমি যতটুকু খেলেছি, বিশ্বজুড়ে সমর্থকেরা আমার পারফরম্যান্স বিবেচনা করেছে এবং আমাকে ভালোবেসেছে। আমার পুরো ক্যারিয়ার দারুণ কেটেছে।
প্রশ্ন: পাকিস্তানকে ঘুরে দাঁড়াতে দেখে নিশ্চয়ই অনেক খুশি?
হাফিজ: এটা আসলে পুরো জাতিকে আত্মবিশ্বাসী করবে। স্বাগতিক দল হিসেবে আপনি অবশ্যই জিততে চাইবেন। দুর্ভাগ্য আমরা টেস্ট
সিরিজ হেরেছি।
প্রশ্ন: বাংলাদেশের ক্রিকেটারদের মধ্যে কার সঙ্গে আপনার বন্ধুত্বটা বেশি?
হাফিজ: এখানে সবাই আমার বন্ধু এবং আমিও সবার বন্ধু।
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
১ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৫ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৫ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৯ দিন আগে