দৌলতখান (ভোলা) প্রতিনিধি
ভোলার দৌলতখান উপজেলার দুই ইউনিয়ন পরিষদে (ইউপি) চেয়ারম্যান, সাধারণ সদস্য ও সংরক্ষিত আসনের নারী সদস্য প্রার্থীরা প্রচারে ব্যস্ত। হাটবাজার থেকে শুরু করে ভোটারদের বাড়ি বাড়ি ছুটছেন প্রার্থীরা। দিচ্ছেন নানা প্রতিশ্রুতি। তবে দুই ইউপিতে নৌকার প্রার্থীদের জয়ের পথে বড় বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছেন নিজ দলের বিদ্রোহী প্রার্থীরা।
সৈয়দপুর ইউপিতে চেয়ারম্যান প্রার্থী নয়জন। তার মধ্যে আট স্বতন্ত্র প্রার্থী আওয়ামী লীগের রাজনীতির সঙ্গে জড়িত। তাঁরা উপজেলা আওয়ামী লীগ, যুবলীগ, ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের নেতা এবং ছাত্রলীগের সাবেক নেতা।
হাজীপুর ইউপিতেও নৌকার একমাত্র প্রতিদ্বন্দ্বী উপজেলা যুবলীগের সাবেক সভাপতি। এত বিদ্রোহী প্রার্থী থাকলেও নৌকা প্রতীকে চেয়ারম্যান প্রার্থীরা জয়ের ব্যাপারে আশাবাদী।
উপজেলা নির্বাচন অফিস সূত্রে জানা গেছে, সৈয়দপুর ইউপিতে নৌকার চেয়ারম্যান প্রার্থী আব্দুল মালেক মাস্টার। তিনি সৈয়দপুর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি। তাঁর প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীরা হলেন মুন্সী মোহাম্মদ ওবায়েদুল্লাহ রতন (কেন্দ্রীয় শ্রমিক লীগের সহসভাপতি ও জেলা অটোরিকশা শ্রমিক লীগের সভাপতি), ফরহাদ হোসেন লাভু (উপজেলা যুবলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক), আব্দুল মোতালেব সবুজ (সাবেক উপজেলা ছাত্রলীগ সভাপতি), জসিম উদ্দিন (উপজেলা যুবলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক), মো. ফিরোজ আলম তালুকদার (উপজেলা আওয়ামী লীগের ধর্মবিষয়ক সম্পাদক), মো. সিরাজ তালুকদার (সৈয়দপুর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক), মোহাম্মদ রহমত উল্লাহ (হাতপাখা), মুন্সী জাফর উল্লাহ রাবিন (কোনো দলীয় পদ নেই)।
অন্যদিকে হাজীপুর ইউপিতে নৌকা প্রতীকে চেয়ারম্যান প্রার্থী মো. হামিদুর রহমান টিপু। তাঁর প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী মো. আবি আব্দুল্লাহ কিরণ পাটোয়ারী। তিনি উপজেলা যুবলীগের সাবেক সভাপতি।
জানা গেছে, ভোটের মাঠে জয়ী হতে চেয়ারম্যান প্রার্থীরা ভোটারদের বাড়ি বাড়ি যাচ্ছেন। ভোট চাচ্ছেন ভোটারদের কাছে। ভোটারও প্রার্থীদের দিচ্ছেন ভোটের আশ্বাস।
সরেজমিনে দেখা গেছে, চেয়ারম্যান, সাধারণ ও সংরক্ষিত সদস্য পদপ্রার্থীদের পোস্টারে ছেয়ে গেছে পুরো ইউনিয়ন। মোড়ে মোড়ে নির্বাচনী ক্যাম্প রয়েছে প্রার্থীদের। এসব নির্বাচনী ক্যাম্পে কর্মী-সমর্থকেরা আড্ডা দিচ্ছেন। কেউবা মাইকে গান বাজিয়ে নির্বাচনী প্রচার করছেন।
সৈয়দপুর ইউনিয়নের একাধিক ভোটারের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, সকাল থেকে রাত পর্যন্ত নির্বাচনী প্রচার চালাচ্ছেন প্রার্থীরা। তবে চেয়ারম্যান প্রার্থী বেশি হওয়ায় বিপাকে পড়েছেন ভোটাররা।
উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মো. আব্দুস সালাম খান বলেন, ‘সব প্রার্থী নিজেদের মতো প্রচার চালাচ্ছেন। এখন পর্যন্ত কোনো অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটেনি। তা ছাড়া কোনো প্রার্থীর পক্ষ থেকে অভিযোগও পাইনি।’
সৈয়দপুর ইউনিয়নের ভোটার মো. রুহুল আমিন বলেন, ‘প্রতিদিনই প্রার্থীরা জনগণের দ্বারে দ্বারে যাচ্ছেন। ভোট চাচ্ছেন। দিচ্ছেন নানান প্রতিশ্রুতি। প্রার্থীরা ভোটারদের বাড়ি বাড়ি গিয়ে ভোট চাওয়ায় খুবই ভালো লাগছে।’
ভোলার দৌলতখান উপজেলার দুই ইউনিয়ন পরিষদে (ইউপি) চেয়ারম্যান, সাধারণ সদস্য ও সংরক্ষিত আসনের নারী সদস্য প্রার্থীরা প্রচারে ব্যস্ত। হাটবাজার থেকে শুরু করে ভোটারদের বাড়ি বাড়ি ছুটছেন প্রার্থীরা। দিচ্ছেন নানা প্রতিশ্রুতি। তবে দুই ইউপিতে নৌকার প্রার্থীদের জয়ের পথে বড় বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছেন নিজ দলের বিদ্রোহী প্রার্থীরা।
সৈয়দপুর ইউপিতে চেয়ারম্যান প্রার্থী নয়জন। তার মধ্যে আট স্বতন্ত্র প্রার্থী আওয়ামী লীগের রাজনীতির সঙ্গে জড়িত। তাঁরা উপজেলা আওয়ামী লীগ, যুবলীগ, ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের নেতা এবং ছাত্রলীগের সাবেক নেতা।
হাজীপুর ইউপিতেও নৌকার একমাত্র প্রতিদ্বন্দ্বী উপজেলা যুবলীগের সাবেক সভাপতি। এত বিদ্রোহী প্রার্থী থাকলেও নৌকা প্রতীকে চেয়ারম্যান প্রার্থীরা জয়ের ব্যাপারে আশাবাদী।
উপজেলা নির্বাচন অফিস সূত্রে জানা গেছে, সৈয়দপুর ইউপিতে নৌকার চেয়ারম্যান প্রার্থী আব্দুল মালেক মাস্টার। তিনি সৈয়দপুর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি। তাঁর প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীরা হলেন মুন্সী মোহাম্মদ ওবায়েদুল্লাহ রতন (কেন্দ্রীয় শ্রমিক লীগের সহসভাপতি ও জেলা অটোরিকশা শ্রমিক লীগের সভাপতি), ফরহাদ হোসেন লাভু (উপজেলা যুবলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক), আব্দুল মোতালেব সবুজ (সাবেক উপজেলা ছাত্রলীগ সভাপতি), জসিম উদ্দিন (উপজেলা যুবলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক), মো. ফিরোজ আলম তালুকদার (উপজেলা আওয়ামী লীগের ধর্মবিষয়ক সম্পাদক), মো. সিরাজ তালুকদার (সৈয়দপুর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক), মোহাম্মদ রহমত উল্লাহ (হাতপাখা), মুন্সী জাফর উল্লাহ রাবিন (কোনো দলীয় পদ নেই)।
অন্যদিকে হাজীপুর ইউপিতে নৌকা প্রতীকে চেয়ারম্যান প্রার্থী মো. হামিদুর রহমান টিপু। তাঁর প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী মো. আবি আব্দুল্লাহ কিরণ পাটোয়ারী। তিনি উপজেলা যুবলীগের সাবেক সভাপতি।
জানা গেছে, ভোটের মাঠে জয়ী হতে চেয়ারম্যান প্রার্থীরা ভোটারদের বাড়ি বাড়ি যাচ্ছেন। ভোট চাচ্ছেন ভোটারদের কাছে। ভোটারও প্রার্থীদের দিচ্ছেন ভোটের আশ্বাস।
সরেজমিনে দেখা গেছে, চেয়ারম্যান, সাধারণ ও সংরক্ষিত সদস্য পদপ্রার্থীদের পোস্টারে ছেয়ে গেছে পুরো ইউনিয়ন। মোড়ে মোড়ে নির্বাচনী ক্যাম্প রয়েছে প্রার্থীদের। এসব নির্বাচনী ক্যাম্পে কর্মী-সমর্থকেরা আড্ডা দিচ্ছেন। কেউবা মাইকে গান বাজিয়ে নির্বাচনী প্রচার করছেন।
সৈয়দপুর ইউনিয়নের একাধিক ভোটারের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, সকাল থেকে রাত পর্যন্ত নির্বাচনী প্রচার চালাচ্ছেন প্রার্থীরা। তবে চেয়ারম্যান প্রার্থী বেশি হওয়ায় বিপাকে পড়েছেন ভোটাররা।
উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মো. আব্দুস সালাম খান বলেন, ‘সব প্রার্থী নিজেদের মতো প্রচার চালাচ্ছেন। এখন পর্যন্ত কোনো অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটেনি। তা ছাড়া কোনো প্রার্থীর পক্ষ থেকে অভিযোগও পাইনি।’
সৈয়দপুর ইউনিয়নের ভোটার মো. রুহুল আমিন বলেন, ‘প্রতিদিনই প্রার্থীরা জনগণের দ্বারে দ্বারে যাচ্ছেন। ভোট চাচ্ছেন। দিচ্ছেন নানান প্রতিশ্রুতি। প্রার্থীরা ভোটারদের বাড়ি বাড়ি গিয়ে ভোট চাওয়ায় খুবই ভালো লাগছে।’
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
১ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৫ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৫ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৯ দিন আগে