আনোয়ার হোসেন, মনিরামপুর
কথা ছিল বোরোর বীজতলা তৈরি, যন্ত্রের সাহায্যে চারা রোপণ এবং ধান কেটে মাড়াই করে কৃষকের ঘরে তুলে দেবে উপজেলা কৃষি দপ্তর। একসঙ্গে অন্তত ৬০ কৃষকের ১৫০ বিঘা জমি নিয়ে একই জাতের ধান রোপণ করা হবে সেখানে। এ জন্য সংশ্লিষ্ট কৃষকদের কাছ থেকে কিছু খরচ নেওয়ার কথা। সরকারের এ প্রকল্পের নাম দেওয়া হয়েছে সমলয় (যান্ত্রিক পদ্ধতিতে ধান চাষ) পদ্ধতি।
এর মাধ্যমে কম খরচে ধান উৎপাদন করতে পারবেন এবং শ্রমিক নিয়ে ঝক্কি পোহাতে হবে না কৃষকদের। কিন্তু এখন সেই সমলয় চাষ পদ্ধতিই সুফলের পরিবর্তে কুফল হয়ে দাঁড়িয়েছে মনিরামপুরের ঘুঘুরাইলে। আর এ জন্য সংশ্লিষ্ট কৃষি কর্মকর্তাদের অবহেলা ও অব্যবস্থাপনাকে দুষছেন কৃষকেরা।
কৃষকেরা বলছেন, কৃষি কর্মকর্তারা সরকারি এ প্রকল্পের টাকা আত্মসাৎ করে খেটে খাওয়া মানুষদের ভুগিয়েছেন। দেরিতে বীজতলা তৈরি, বীজ ভালো না হওয়া, অনেক দেরি করে ধানের চারা রোপণসহ নানা অভিযোগ কৃষি কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে। এমনকি ধানের চারা রোপণ করে দেওয়া পর্যন্ত প্রকল্পের কাজ শেষ বলে জানিয়েছে কর্তৃপক্ষ। ফলে তাঁদের ভাষ্য অনুযায়ী, সমলয় পদ্ধতি চাষ করা জমির ধান পাকলে, কৃষকদের শ্রমিক দিয়ে ধান কেটে ঘরে তুলতে হবে।
জানা গেছে, মনিরামপুরে সমলয় প্রকল্পের বরাদ্দের টাকা নয়ছয় করেছেন কৃষি কর্মকর্তারা। চলতি বোরো মৌসুমে এ প্রকল্পের আওতায় ১৫০ বিঘা জমিতে ধান চাষের জন্য মোটা অঙ্কের টাকা বরাদ্দ এলেও পুরোটা কাজে লাগাননি কৃষি অফিস।
সরেজমিন অনুসন্ধানে গেলে এমনটি অভিযোগ করেছেন চাষিরা। হাতে গোনা কয়েকজন কৃষক এ পদ্ধতিতে ধান চাষ করে লাভের পরিবর্তে ক্ষতির মুখে পড়ছেন বলে অভিযোগ তাঁদের। ফলে খামার যাত্রীকরণে ধান চাষে সরকারের মহৎ উদ্যোগ ভেস্তে গেছে এ অঞ্চলে।
একটি সূত্র বলছে, মনিরামপুরের ঘুঘুরাইল মাঠে ১০ লাখ টাকা ব্যয়ে চলতি বোরো মৌসুমে প্রকল্পটি হাতে নেওয়া হয়েছে। ১৫০ বিঘা জমির লক্ষ্যমাত্রা নিয়ে ৩০ জন কৃষককে প্রশিক্ষণের মাধ্যমে সমলয় প্রকল্পে উদ্বুদ্ধ করা হলেও কার্যত বিঘা চারেক জমিতে ৫-৬ জন কৃষককে দিয়ে ব্রি-৮৮ জাতের বোরো আবাদ করাতে পেরেছে অফিস। এতে করে প্রকল্পের অর্ধেকেরও বেশি টাকা লোপাট হয়েছে বলে অভিযোগ।
কৃষকেরা বলছেন, অপরিচিত জাত হলেও আমরা এ চাষে আগ্রহী ছিলাম। কিন্তু সঠিক সময়ে বীজতলা তৈরি ও ধান লাগানো যন্ত্র আনতে ব্যর্থ হয়েছে অফিস। পরে অপেক্ষা করতে করতে আমরা নিজেরা অন্য জাতের চারা কিনে ধান রোপণ করেছি।
এ পদ্ধতিতে চাষের জন্য একটি মাঠে ৩০-৩৫ জন কৃষকের সমন্বয়ে ১৫০ বিঘা জমির প্রয়োজন। পদ্ধতিটি অপরিচিত হওয়ায় সরকার প্রশিক্ষণ ও বীজ দিয়ে কৃষকদের এ প্রকল্পে উদ্বুদ্ধ করার চেষ্টা করছে। তারই ধারাবাহিকতায় চলতি মৌসুমে মনিরামপুরের ঘুঘুরাইল মাঠে একটি প্রকল্প হাতে নেওয়া হয়েছে। কিন্তু কৃষি অফিসের অব্যবস্থাপনায় শুরুতে প্রকল্পটি মুখ থুবড়ে পড়েছে।
সরেজমিন কৃষকদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, ঘুঘুরাইল মাঠের মনিরুজ্জামানের গভীর সেচপাম্পের আওতায় ৬০ বিঘা জমিতে সমলয় পদ্ধতিতে বোরো চাষের জন্য ৩০ জন কৃষকের তালিকা করা হয়। তালিকা ধরে কৃষকদের দপ্তরে ডেকে ৭০০ টাকা সম্মানীতে এক দিন প্রশিক্ষণ দিয়েছে কৃষি অফিস। এরপর অফিসের লোকজনের দায়িত্বে ট্রেতে বীজতলা তৈরি করা হয়।
তবে কৃষি অফিসের দাবি, তাঁরা ১৫০ বিঘা জমির বিপরীতে ৬০ জন কৃষককে প্রশিক্ষণ দিয়েছে।
কৃষকেরা বলছেন, গভীর সেচকল মালিক কামরুজ্জামান নিজে উদ্যোগ নিয়ে আমাদের কাগজপত্র অফিসে জমা দিয়েছেন। কিন্তু তিনি নিজে এ পদ্ধতিতে চাষ করেননি। ৩০ জনের মধ্যে মাত্র ৫-৬ জন সমলয় পদ্ধতিতে ধান চাষ করেছেন। বাকিরা অন্য বারের মতো সাধারণ পদ্ধতিতে চাষ করেছেন।
হাফিজুর রহমান নামে এক কৃষক বলেন, ‘আমি ওই প্রকল্পে ছিলাম। ট্রেনিং নিছি। কিন্তু যন্ত্রের মাধ্যমে ধান লাগাতে পারিনি। মাঠের অন্য কৃষকদের ধান লাগানো শেষ হওয়ার পর কৃষি অফিস যন্ত্র এনেছে। তা ছাড়া ট্রেতে চারা ভালো হয়নি। এ জন্য আমি অন্য জাতের ধান লাগিয়েছি।’
উদ্যোক্তা কামরুজ্জামান বলেন, ‘আমার জমিতে বীজতলা করা হয়েছিল। বীজতলা সরানোর পর এ ধান লাগানোর সময় ছিল না। পরে অন্য জাতের ধান চাষ করেছি।’
ঘুঘুরাইলে সমলয় পদ্ধতির বোরো চাষ দেখভালের দায়িত্বে থাকা উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা হাফিজুর রহমান বলেন, ‘১৫০ বিঘা জমিতে যান্ত্রিক উপায়ে বোরো চাষ করার কথা ছিল। আমরা ৬০ জন কৃষককে প্রশিক্ষণ দিয়েছি। নিজেরা বীজতলা তৈরি করে দিয়েছি। ৭-৮ জন কৃষক ব্রি-৮৮ জাতের ধান চাষ করেছেন।’
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা আবুল হাসান বলেন, ‘সমলয় পদ্ধতিটি লাভজনক। আমরা চেষ্টা করেছি। মনিরামপুরে প্রথম হওয়ায় কৃষক এ পদ্ধতিতে ধান চাষ করতে চাননি। ১০-১৫ বিঘা জমিতে চাষ করা গেছে।’
আবুল হাসান বলেন, ‘চারা রোপণ বা ধান কেটে দেওয়ার কথা ছিল না। তারপরও কৃষকদের দেখানোর জন্য আমরা যন্ত্রের মাধ্যমে কয়েকজনকে রোপণ করে দিয়েছি। এখন কৃষকদের নিজ খরচে ধান কেটে নিতে হবে।’
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা বলেন, ‘সরকারিভাবে শুধু বীজ কেনার টাকা পেয়েছি। প্রকল্পটি ১০ লাখ টাকার না।’
তবে কত টাকার প্রকল্প, তা জানাতে রাজি হননি এ কর্মকর্তা।
কথা ছিল বোরোর বীজতলা তৈরি, যন্ত্রের সাহায্যে চারা রোপণ এবং ধান কেটে মাড়াই করে কৃষকের ঘরে তুলে দেবে উপজেলা কৃষি দপ্তর। একসঙ্গে অন্তত ৬০ কৃষকের ১৫০ বিঘা জমি নিয়ে একই জাতের ধান রোপণ করা হবে সেখানে। এ জন্য সংশ্লিষ্ট কৃষকদের কাছ থেকে কিছু খরচ নেওয়ার কথা। সরকারের এ প্রকল্পের নাম দেওয়া হয়েছে সমলয় (যান্ত্রিক পদ্ধতিতে ধান চাষ) পদ্ধতি।
এর মাধ্যমে কম খরচে ধান উৎপাদন করতে পারবেন এবং শ্রমিক নিয়ে ঝক্কি পোহাতে হবে না কৃষকদের। কিন্তু এখন সেই সমলয় চাষ পদ্ধতিই সুফলের পরিবর্তে কুফল হয়ে দাঁড়িয়েছে মনিরামপুরের ঘুঘুরাইলে। আর এ জন্য সংশ্লিষ্ট কৃষি কর্মকর্তাদের অবহেলা ও অব্যবস্থাপনাকে দুষছেন কৃষকেরা।
কৃষকেরা বলছেন, কৃষি কর্মকর্তারা সরকারি এ প্রকল্পের টাকা আত্মসাৎ করে খেটে খাওয়া মানুষদের ভুগিয়েছেন। দেরিতে বীজতলা তৈরি, বীজ ভালো না হওয়া, অনেক দেরি করে ধানের চারা রোপণসহ নানা অভিযোগ কৃষি কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে। এমনকি ধানের চারা রোপণ করে দেওয়া পর্যন্ত প্রকল্পের কাজ শেষ বলে জানিয়েছে কর্তৃপক্ষ। ফলে তাঁদের ভাষ্য অনুযায়ী, সমলয় পদ্ধতি চাষ করা জমির ধান পাকলে, কৃষকদের শ্রমিক দিয়ে ধান কেটে ঘরে তুলতে হবে।
জানা গেছে, মনিরামপুরে সমলয় প্রকল্পের বরাদ্দের টাকা নয়ছয় করেছেন কৃষি কর্মকর্তারা। চলতি বোরো মৌসুমে এ প্রকল্পের আওতায় ১৫০ বিঘা জমিতে ধান চাষের জন্য মোটা অঙ্কের টাকা বরাদ্দ এলেও পুরোটা কাজে লাগাননি কৃষি অফিস।
সরেজমিন অনুসন্ধানে গেলে এমনটি অভিযোগ করেছেন চাষিরা। হাতে গোনা কয়েকজন কৃষক এ পদ্ধতিতে ধান চাষ করে লাভের পরিবর্তে ক্ষতির মুখে পড়ছেন বলে অভিযোগ তাঁদের। ফলে খামার যাত্রীকরণে ধান চাষে সরকারের মহৎ উদ্যোগ ভেস্তে গেছে এ অঞ্চলে।
একটি সূত্র বলছে, মনিরামপুরের ঘুঘুরাইল মাঠে ১০ লাখ টাকা ব্যয়ে চলতি বোরো মৌসুমে প্রকল্পটি হাতে নেওয়া হয়েছে। ১৫০ বিঘা জমির লক্ষ্যমাত্রা নিয়ে ৩০ জন কৃষককে প্রশিক্ষণের মাধ্যমে সমলয় প্রকল্পে উদ্বুদ্ধ করা হলেও কার্যত বিঘা চারেক জমিতে ৫-৬ জন কৃষককে দিয়ে ব্রি-৮৮ জাতের বোরো আবাদ করাতে পেরেছে অফিস। এতে করে প্রকল্পের অর্ধেকেরও বেশি টাকা লোপাট হয়েছে বলে অভিযোগ।
কৃষকেরা বলছেন, অপরিচিত জাত হলেও আমরা এ চাষে আগ্রহী ছিলাম। কিন্তু সঠিক সময়ে বীজতলা তৈরি ও ধান লাগানো যন্ত্র আনতে ব্যর্থ হয়েছে অফিস। পরে অপেক্ষা করতে করতে আমরা নিজেরা অন্য জাতের চারা কিনে ধান রোপণ করেছি।
এ পদ্ধতিতে চাষের জন্য একটি মাঠে ৩০-৩৫ জন কৃষকের সমন্বয়ে ১৫০ বিঘা জমির প্রয়োজন। পদ্ধতিটি অপরিচিত হওয়ায় সরকার প্রশিক্ষণ ও বীজ দিয়ে কৃষকদের এ প্রকল্পে উদ্বুদ্ধ করার চেষ্টা করছে। তারই ধারাবাহিকতায় চলতি মৌসুমে মনিরামপুরের ঘুঘুরাইল মাঠে একটি প্রকল্প হাতে নেওয়া হয়েছে। কিন্তু কৃষি অফিসের অব্যবস্থাপনায় শুরুতে প্রকল্পটি মুখ থুবড়ে পড়েছে।
সরেজমিন কৃষকদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, ঘুঘুরাইল মাঠের মনিরুজ্জামানের গভীর সেচপাম্পের আওতায় ৬০ বিঘা জমিতে সমলয় পদ্ধতিতে বোরো চাষের জন্য ৩০ জন কৃষকের তালিকা করা হয়। তালিকা ধরে কৃষকদের দপ্তরে ডেকে ৭০০ টাকা সম্মানীতে এক দিন প্রশিক্ষণ দিয়েছে কৃষি অফিস। এরপর অফিসের লোকজনের দায়িত্বে ট্রেতে বীজতলা তৈরি করা হয়।
তবে কৃষি অফিসের দাবি, তাঁরা ১৫০ বিঘা জমির বিপরীতে ৬০ জন কৃষককে প্রশিক্ষণ দিয়েছে।
কৃষকেরা বলছেন, গভীর সেচকল মালিক কামরুজ্জামান নিজে উদ্যোগ নিয়ে আমাদের কাগজপত্র অফিসে জমা দিয়েছেন। কিন্তু তিনি নিজে এ পদ্ধতিতে চাষ করেননি। ৩০ জনের মধ্যে মাত্র ৫-৬ জন সমলয় পদ্ধতিতে ধান চাষ করেছেন। বাকিরা অন্য বারের মতো সাধারণ পদ্ধতিতে চাষ করেছেন।
হাফিজুর রহমান নামে এক কৃষক বলেন, ‘আমি ওই প্রকল্পে ছিলাম। ট্রেনিং নিছি। কিন্তু যন্ত্রের মাধ্যমে ধান লাগাতে পারিনি। মাঠের অন্য কৃষকদের ধান লাগানো শেষ হওয়ার পর কৃষি অফিস যন্ত্র এনেছে। তা ছাড়া ট্রেতে চারা ভালো হয়নি। এ জন্য আমি অন্য জাতের ধান লাগিয়েছি।’
উদ্যোক্তা কামরুজ্জামান বলেন, ‘আমার জমিতে বীজতলা করা হয়েছিল। বীজতলা সরানোর পর এ ধান লাগানোর সময় ছিল না। পরে অন্য জাতের ধান চাষ করেছি।’
ঘুঘুরাইলে সমলয় পদ্ধতির বোরো চাষ দেখভালের দায়িত্বে থাকা উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা হাফিজুর রহমান বলেন, ‘১৫০ বিঘা জমিতে যান্ত্রিক উপায়ে বোরো চাষ করার কথা ছিল। আমরা ৬০ জন কৃষককে প্রশিক্ষণ দিয়েছি। নিজেরা বীজতলা তৈরি করে দিয়েছি। ৭-৮ জন কৃষক ব্রি-৮৮ জাতের ধান চাষ করেছেন।’
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা আবুল হাসান বলেন, ‘সমলয় পদ্ধতিটি লাভজনক। আমরা চেষ্টা করেছি। মনিরামপুরে প্রথম হওয়ায় কৃষক এ পদ্ধতিতে ধান চাষ করতে চাননি। ১০-১৫ বিঘা জমিতে চাষ করা গেছে।’
আবুল হাসান বলেন, ‘চারা রোপণ বা ধান কেটে দেওয়ার কথা ছিল না। তারপরও কৃষকদের দেখানোর জন্য আমরা যন্ত্রের মাধ্যমে কয়েকজনকে রোপণ করে দিয়েছি। এখন কৃষকদের নিজ খরচে ধান কেটে নিতে হবে।’
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা বলেন, ‘সরকারিভাবে শুধু বীজ কেনার টাকা পেয়েছি। প্রকল্পটি ১০ লাখ টাকার না।’
তবে কত টাকার প্রকল্প, তা জানাতে রাজি হননি এ কর্মকর্তা।
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
২ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৫ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৫ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৯ দিন আগে