সাঘাটা (গাইবান্ধা) প্রতিনিধি
গাইবান্ধার সাঘাটা স্বাস্থ্যকেন্দ্রে রোগীর চিকিৎসাসেবা নিশ্চিতে অস্ত্রোপচারের নেই কোনো ব্যবস্থা। এতে বিপাকে পড়তে হয় প্রসূতিসহ অন্য রোগীদের। বাধ্য হয়ে তাঁদের অতিরিক্ত অর্থ খরচ করে গাইবান্ধা, রংপুর ও বগুড়া সরকারি হাসপাতাল বা বেসরকারি কোনো ক্লিনিকে যেতে হয়।
জানা যায়, সাঘাটা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স প্রায় ৪ লাখ মানুষের সরকারি চিকিৎসাসেবার একমাত্র ভরসাস্থল। এখানকার মানুষেরা অনেক আশা নিয়ে হাসপাতালে রোগী নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাঁদের গাইবান্ধা, বগুড়া বা রংপুরের সরকারি কোনো হাসপাতালে পাঠিয়ে দেন।
তখন রোগীকে শহরের কোনো হাসপাতাল অথবা ক্লিনিকে নিয়ে ভর্তি করতে হয়। এতে দালালের খপ্পরে পড়ে বাধ্য হয়ে বেসরকারি ক্লিনিকে ভর্তি করতে হয় রোগীকে। আর এই সুযোগে ক্লিনিকের মালিকেরা রোগীদের নানা ধরনের পরীক্ষা-নিরীক্ষার নামে অতিরিক্ত অর্থ হাতিয়ে নেন।
সাঘাটা উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা আরিফুজ্জামান জানান, এই স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ৫০ শয্যার অবকাঠামো নির্মাণ হলেও ৩১ শয্যার জনবল দিয়ে স্বাস্থ্যসেবা কার্যক্রম চলছে।
প্রয়োজনীয় জনবল, বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক, যন্ত্রাংশ ও উপযুক্ত অপারেশন থিয়েটার না থাকায় এই স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে গর্ভবতীদের অস্ত্রোপচারসহ ছোটখাটো অপারেশন করা সম্ভব হচ্ছে না। তবে সন্তান প্রসবের আগে এবং পরে মা ও শিশু স্বাস্থ্যসেবার ব্যবস্থা আছে।
গাইবান্ধার সাঘাটা স্বাস্থ্যকেন্দ্রে রোগীর চিকিৎসাসেবা নিশ্চিতে অস্ত্রোপচারের নেই কোনো ব্যবস্থা। এতে বিপাকে পড়তে হয় প্রসূতিসহ অন্য রোগীদের। বাধ্য হয়ে তাঁদের অতিরিক্ত অর্থ খরচ করে গাইবান্ধা, রংপুর ও বগুড়া সরকারি হাসপাতাল বা বেসরকারি কোনো ক্লিনিকে যেতে হয়।
জানা যায়, সাঘাটা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স প্রায় ৪ লাখ মানুষের সরকারি চিকিৎসাসেবার একমাত্র ভরসাস্থল। এখানকার মানুষেরা অনেক আশা নিয়ে হাসপাতালে রোগী নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাঁদের গাইবান্ধা, বগুড়া বা রংপুরের সরকারি কোনো হাসপাতালে পাঠিয়ে দেন।
তখন রোগীকে শহরের কোনো হাসপাতাল অথবা ক্লিনিকে নিয়ে ভর্তি করতে হয়। এতে দালালের খপ্পরে পড়ে বাধ্য হয়ে বেসরকারি ক্লিনিকে ভর্তি করতে হয় রোগীকে। আর এই সুযোগে ক্লিনিকের মালিকেরা রোগীদের নানা ধরনের পরীক্ষা-নিরীক্ষার নামে অতিরিক্ত অর্থ হাতিয়ে নেন।
সাঘাটা উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা আরিফুজ্জামান জানান, এই স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ৫০ শয্যার অবকাঠামো নির্মাণ হলেও ৩১ শয্যার জনবল দিয়ে স্বাস্থ্যসেবা কার্যক্রম চলছে।
প্রয়োজনীয় জনবল, বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক, যন্ত্রাংশ ও উপযুক্ত অপারেশন থিয়েটার না থাকায় এই স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে গর্ভবতীদের অস্ত্রোপচারসহ ছোটখাটো অপারেশন করা সম্ভব হচ্ছে না। তবে সন্তান প্রসবের আগে এবং পরে মা ও শিশু স্বাস্থ্যসেবার ব্যবস্থা আছে।
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
১ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৫ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৫ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৯ দিন আগে