রানা আব্বাস
প্রশ্ন: দৌড় শেষ করার পরই প্রথম মাথায় কী এসেছিল, বিশেষ করে এত বড় একটা অর্জনের পর।
ইমরানুর রহমান: ফিনিশিং পয়েন্ট যখন শেষ করলাম, তখন নিজের কাছেই বিশ্বাস করতে পারছিলাম না! এতটা আশাও করিনি। অনুভূতিটা বলে বোঝানো যাবে না, অসাধারণ। সৃষ্টিকর্তার কাছে কৃতজ্ঞ, তিনিই আমাকে এই উপহার দিয়েছেন।
প্রশ্ন: এশিয়ার মঞ্চে অতীতে যেখানে বাংলাদেশ পদক জয় ছিল দূর স্বপ্ন, সেখানে আপনি জিতেছেন সোনা। দুই বছর আগেও আপনাকে ঠিকঠাক মানুষ চিনত না। ট্র্যাকে নেমেই বাংলাদেশের ইতিহাস হয়ে যাওয়াটা কীভাবে ব্যাখ্যা করবেন?
ইমরানুর: সম্ভবত এটা অ্যাথলেটিকসে বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় অর্জন। এ যেন হঠাৎই হয়ে গেল। গত দুই বছরে অনেক কিছু ঘটেছে, বহু কিছু হয়ে গেছে। মনে হয় ভবিষ্যতে অসাধারণ কিছুর শুরু এই অর্জন দিয়েই হলো।
প্রশ্ন: প্রতিপক্ষ অ্যাথলেটরা কী বললেন দৌড় শেষের পর?
ইমরানুর: ট্র্যাকে যারা আমার প্রতিপক্ষ ছিল, তারা সবাই বেশ বিনয়ী। দৌড় শেষে সবাই এসে আমাকে অভিনন্দন জানিয়ে গেছে।
প্রশ্ন: এশিয়ায় পেরেছেন। বিশ্ব প্রতিযোগিতায় পদক জেতা এখন কতটা সম্ভব?
ইমরানুর: ওয়ার্ল্ড অ্যাথলেটিকসে তো অবশ্যই নিজের সেরাটা দেওয়ার চেষ্টা করব। কিন্তু এটা আসলেই কঠিন। চাকরি করে আবার অনুশীলন করাটা বেশ কঠিন। যদি পুরোটা সময় অনুশীলন আর প্রস্তুতির মধ্যে থাকি, ভালো ফল আনা অবশ্যই সম্ভব।
প্রশ্ন: আপনি প্রতিদিন দুটি চাকরি করে এ পর্যন্ত এসেছেন। এবার কি মনে হয়, চাকরি ছেড়ে পুরোটা সময় দৌড়ের পেছনেই দেওয়া যেতে পারে?
ইমরানুর: এটা আসলে কতটা কঠিন, বলে বোঝানো যাবে না। দুটি চাকরি করে আবার অ্যাথলেটিকসে খেলা, সময় আর টাকা থাকলে বিষয়টা হয়তো সহজ হতো। যতটুকু পারি, নিজের সেরাটা চেষ্টা করে যাব। শুনেছি অ্যাথলেটিকস ফেডারেশন ও বাংলাদেশ অলিম্পিক অ্যাসোসিয়েশন এ বিষয়ে কাজ করছে। তারা আমার জন্য একটি বৃত্তির ব্যবস্থা করার চেষ্টা চালাচ্ছেন। সেটা সম্ভব হলে খুবই ভালো লাগবে।
প্রশ্ন: এই অর্জনের পর সামনে আরও বড় সাফল্য পেতে এখন কোথায় আরও বেশি নজর দেওয়াটা জরুরি বলে মনে হয়?
ইমরানুর: এ নিয়ে এখন আমার কোচের সঙ্গে বসতে হবে। তাঁর সঙ্গে আলোচনা করা জরুরি। কোন কোন জায়গায় কাজ করতে হবে, আসলে সেটা এখনই বলতে পারছি না।
প্রশ্ন: আপনার সাফল্য ঘিরে নতুন করে জেগে ওঠার স্বপ্ন দেখছে অ্যাথলেটিকস ফেডারেশন। যে অভিজ্ঞতা এখন পর্যন্ত হয়েছে, কী মনে হয়, সেটা কতটা সম্ভব? আগে কোন কোন জায়গায় উন্নতি দরকার?
ইমরানুর: আশা করি, ভবিষ্যতে বড় মানের অ্যাথলেট পাবে বাংলাদেশ। নতুনেরা উৎসাহ পাবে। তৃণমূলে প্রতিভা খুঁজে বের করতেই হবে, বিকল্প নেই। শেখ কামাল আন্তস্কুল ও মাদ্রাসা অ্যাথলেটিকস প্রতিযোগিতা শুরু করেছে ফেডারেশন। হয়তো সেখান থেকে কিছু প্রতিভা বের হয়ে আসবে। তাদের নিজেদের যত্ন নেওয়া, ভালো টুর্নামেন্টে খেলার ব্যবস্থা করে দিলে আন্তর্জাতিক পর্যায়ে একদিন সাফল্য আসবেই।
প্রশ্ন: দৌড় শেষ করার পরই প্রথম মাথায় কী এসেছিল, বিশেষ করে এত বড় একটা অর্জনের পর।
ইমরানুর রহমান: ফিনিশিং পয়েন্ট যখন শেষ করলাম, তখন নিজের কাছেই বিশ্বাস করতে পারছিলাম না! এতটা আশাও করিনি। অনুভূতিটা বলে বোঝানো যাবে না, অসাধারণ। সৃষ্টিকর্তার কাছে কৃতজ্ঞ, তিনিই আমাকে এই উপহার দিয়েছেন।
প্রশ্ন: এশিয়ার মঞ্চে অতীতে যেখানে বাংলাদেশ পদক জয় ছিল দূর স্বপ্ন, সেখানে আপনি জিতেছেন সোনা। দুই বছর আগেও আপনাকে ঠিকঠাক মানুষ চিনত না। ট্র্যাকে নেমেই বাংলাদেশের ইতিহাস হয়ে যাওয়াটা কীভাবে ব্যাখ্যা করবেন?
ইমরানুর: সম্ভবত এটা অ্যাথলেটিকসে বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় অর্জন। এ যেন হঠাৎই হয়ে গেল। গত দুই বছরে অনেক কিছু ঘটেছে, বহু কিছু হয়ে গেছে। মনে হয় ভবিষ্যতে অসাধারণ কিছুর শুরু এই অর্জন দিয়েই হলো।
প্রশ্ন: প্রতিপক্ষ অ্যাথলেটরা কী বললেন দৌড় শেষের পর?
ইমরানুর: ট্র্যাকে যারা আমার প্রতিপক্ষ ছিল, তারা সবাই বেশ বিনয়ী। দৌড় শেষে সবাই এসে আমাকে অভিনন্দন জানিয়ে গেছে।
প্রশ্ন: এশিয়ায় পেরেছেন। বিশ্ব প্রতিযোগিতায় পদক জেতা এখন কতটা সম্ভব?
ইমরানুর: ওয়ার্ল্ড অ্যাথলেটিকসে তো অবশ্যই নিজের সেরাটা দেওয়ার চেষ্টা করব। কিন্তু এটা আসলেই কঠিন। চাকরি করে আবার অনুশীলন করাটা বেশ কঠিন। যদি পুরোটা সময় অনুশীলন আর প্রস্তুতির মধ্যে থাকি, ভালো ফল আনা অবশ্যই সম্ভব।
প্রশ্ন: আপনি প্রতিদিন দুটি চাকরি করে এ পর্যন্ত এসেছেন। এবার কি মনে হয়, চাকরি ছেড়ে পুরোটা সময় দৌড়ের পেছনেই দেওয়া যেতে পারে?
ইমরানুর: এটা আসলে কতটা কঠিন, বলে বোঝানো যাবে না। দুটি চাকরি করে আবার অ্যাথলেটিকসে খেলা, সময় আর টাকা থাকলে বিষয়টা হয়তো সহজ হতো। যতটুকু পারি, নিজের সেরাটা চেষ্টা করে যাব। শুনেছি অ্যাথলেটিকস ফেডারেশন ও বাংলাদেশ অলিম্পিক অ্যাসোসিয়েশন এ বিষয়ে কাজ করছে। তারা আমার জন্য একটি বৃত্তির ব্যবস্থা করার চেষ্টা চালাচ্ছেন। সেটা সম্ভব হলে খুবই ভালো লাগবে।
প্রশ্ন: এই অর্জনের পর সামনে আরও বড় সাফল্য পেতে এখন কোথায় আরও বেশি নজর দেওয়াটা জরুরি বলে মনে হয়?
ইমরানুর: এ নিয়ে এখন আমার কোচের সঙ্গে বসতে হবে। তাঁর সঙ্গে আলোচনা করা জরুরি। কোন কোন জায়গায় কাজ করতে হবে, আসলে সেটা এখনই বলতে পারছি না।
প্রশ্ন: আপনার সাফল্য ঘিরে নতুন করে জেগে ওঠার স্বপ্ন দেখছে অ্যাথলেটিকস ফেডারেশন। যে অভিজ্ঞতা এখন পর্যন্ত হয়েছে, কী মনে হয়, সেটা কতটা সম্ভব? আগে কোন কোন জায়গায় উন্নতি দরকার?
ইমরানুর: আশা করি, ভবিষ্যতে বড় মানের অ্যাথলেট পাবে বাংলাদেশ। নতুনেরা উৎসাহ পাবে। তৃণমূলে প্রতিভা খুঁজে বের করতেই হবে, বিকল্প নেই। শেখ কামাল আন্তস্কুল ও মাদ্রাসা অ্যাথলেটিকস প্রতিযোগিতা শুরু করেছে ফেডারেশন। হয়তো সেখান থেকে কিছু প্রতিভা বের হয়ে আসবে। তাদের নিজেদের যত্ন নেওয়া, ভালো টুর্নামেন্টে খেলার ব্যবস্থা করে দিলে আন্তর্জাতিক পর্যায়ে একদিন সাফল্য আসবেই।
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
১ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৪ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৪ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৮ দিন আগে