সাইফুল আলম তুহিন, ত্রিশাল
অপরূপ সাজে সেজেছে ময়মনসিংহের ত্রিশালে লাল শাপলার বিল। বিলের পানিতে মাথা উঁচু করে সৌন্দর্য ছড়াচ্ছে এই লাল শাপলা। মাঝেমধ্যে দেখা যায় সাদা আর বেগুনি শাপলাও। প্রতিদিন শত শত দর্শনার্থী ভিড় জমাচ্ছেন শাপলার অপরূপ সৌন্দর্য উপভোগ করতে।
জানা গেছে, প্রায় দু শ একর জায়গার বিশাল এই বিলের যে অংশে শাপলা ফুটেছে, সেখানে পর্যটকদের যেতে বিড়ম্বনায় পড়তে হয়। ভালো যাতায়াত ব্যবস্থা না থাকায় অনেক পথ হেঁটে যেতে হয়। উপজেলা সদর থেকে প্রায় চার কিলোমিটার দূরত্বের পথ এই বিল।
এদিকে স্থানীয়ভাবে সৌন্দর্য রক্ষায় বিলে ফুল তোলা নিষিদ্ধ করা হলেও তা মানছেন না কেউ। এতে সৌন্দর্য হারাচ্ছে শাপলার বিলটি। এখানে ঘুরতে আসা মানুষকে সহযোগিতা করছেন স্থানীয়রা। তাদের ধারণা, বিলটিতে দর্শনার্থীদের আগমনে ত্রিশাল উপজেলার নতুন একটি দর্শনীয় স্থানের সূচনা করবে।
জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী কাওসার বিন হামিদ বলেন, ‘চেচুয়া বিলের প্রাকৃতিক সৌন্দর্য মনোমুগ্ধকর। দেখলে মনের ভেতর অন্যরকম প্রশান্তি কাজ করে। আমাদের বিশ্ববিদ্যালয় থেকে শিক্ষার্থী, শিক্ষকেরা আসছেন জায়গাটি দেখতে। তবে এখানে পৌঁছাতে যোগাযোগ ব্যবস্থা খুবই নাজুক।’
বিলের শাপলা ফুল দেখতে আসা নাফিজ মাহমুদ সাদিক বলেন, ‘সত্যি অসাধারণ একটি জায়গা। শাপলা ফুলের সৌন্দর্য আমাকে মুগ্ধ করেছে। যোগাযোগ ব্যবস্থা ভালো হলে এবং পর্যাপ্ত প্রচার পেলে এটি দর্শনীয় স্থান হয়ে উঠবে।’
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. আক্তারুজ্জামান বলেন, ‘যোগদানের পরই শুনেছি চেচুয়া বিলের কথা। তবে এখানে লাল শাপলার সমাহার যেকোনো প্রকৃতিপ্রেমীকে মুগ্ধ করে।’ চেচুয়া বিলের সৌন্দর্য ধরে রাখা ও পর্যটকদের নিরবচ্ছিন্ন প্রকৃতি উপভোগের জন্য সব ধরনের সহযোগিতা ও পদক্ষেপ গ্রহণ করা হবে বলেও জানান তিনি।
অপরূপ সাজে সেজেছে ময়মনসিংহের ত্রিশালে লাল শাপলার বিল। বিলের পানিতে মাথা উঁচু করে সৌন্দর্য ছড়াচ্ছে এই লাল শাপলা। মাঝেমধ্যে দেখা যায় সাদা আর বেগুনি শাপলাও। প্রতিদিন শত শত দর্শনার্থী ভিড় জমাচ্ছেন শাপলার অপরূপ সৌন্দর্য উপভোগ করতে।
জানা গেছে, প্রায় দু শ একর জায়গার বিশাল এই বিলের যে অংশে শাপলা ফুটেছে, সেখানে পর্যটকদের যেতে বিড়ম্বনায় পড়তে হয়। ভালো যাতায়াত ব্যবস্থা না থাকায় অনেক পথ হেঁটে যেতে হয়। উপজেলা সদর থেকে প্রায় চার কিলোমিটার দূরত্বের পথ এই বিল।
এদিকে স্থানীয়ভাবে সৌন্দর্য রক্ষায় বিলে ফুল তোলা নিষিদ্ধ করা হলেও তা মানছেন না কেউ। এতে সৌন্দর্য হারাচ্ছে শাপলার বিলটি। এখানে ঘুরতে আসা মানুষকে সহযোগিতা করছেন স্থানীয়রা। তাদের ধারণা, বিলটিতে দর্শনার্থীদের আগমনে ত্রিশাল উপজেলার নতুন একটি দর্শনীয় স্থানের সূচনা করবে।
জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী কাওসার বিন হামিদ বলেন, ‘চেচুয়া বিলের প্রাকৃতিক সৌন্দর্য মনোমুগ্ধকর। দেখলে মনের ভেতর অন্যরকম প্রশান্তি কাজ করে। আমাদের বিশ্ববিদ্যালয় থেকে শিক্ষার্থী, শিক্ষকেরা আসছেন জায়গাটি দেখতে। তবে এখানে পৌঁছাতে যোগাযোগ ব্যবস্থা খুবই নাজুক।’
বিলের শাপলা ফুল দেখতে আসা নাফিজ মাহমুদ সাদিক বলেন, ‘সত্যি অসাধারণ একটি জায়গা। শাপলা ফুলের সৌন্দর্য আমাকে মুগ্ধ করেছে। যোগাযোগ ব্যবস্থা ভালো হলে এবং পর্যাপ্ত প্রচার পেলে এটি দর্শনীয় স্থান হয়ে উঠবে।’
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. আক্তারুজ্জামান বলেন, ‘যোগদানের পরই শুনেছি চেচুয়া বিলের কথা। তবে এখানে লাল শাপলার সমাহার যেকোনো প্রকৃতিপ্রেমীকে মুগ্ধ করে।’ চেচুয়া বিলের সৌন্দর্য ধরে রাখা ও পর্যটকদের নিরবচ্ছিন্ন প্রকৃতি উপভোগের জন্য সব ধরনের সহযোগিতা ও পদক্ষেপ গ্রহণ করা হবে বলেও জানান তিনি।
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
১ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৫ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৫ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৮ দিন আগে