নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দ্বাদশ জাতীয় নির্বাচনের ক্ষণগণনা শুরু হয়েছে ১ নভেম্বর। এরই মধ্যে সরকারের পদত্যাগ ও নির্দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচনের দাবিতে রাজপথে আন্দোলন জোরদার করেছে বিরোধী বিএনপিসহ সমমনারা। এমন পরিস্থিতিতে নির্বাচন এবং তফসিল ঘোষণা-পরবর্তী বিরোধীদের আন্দোলন মোকাবিলার কৌশল নির্ধারণে বৈঠকে বসছে আওয়ামী লীগ। দলের সভাপতি শেখ হাসিনার সরকারি বাসভবন গণভবনে আজ বৃহস্পতিবার দলটির নীতিনির্ধারণী ফোরাম কার্যনির্বাহী সংসদের বৈঠক হবে।
বৈঠকের বিষয়টি আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেছেন আওয়ামী লীগের উপদপ্তর সম্পাদক সায়েম খান। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বিকেল সাড়ে ৫টা থেকে গণভবনে আমাদের কার্যনির্বাহী কমিটির বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে। এতে সভাপতিত্ব করবেন দলীয় সভাপতি শেখ হাসিনা।’
দ্বাদশ জাতীয় নির্বাচনকে সামনে রেখে আগামী কার্যনির্বাহী কমিটির বৈঠকটাকে খুবই গুরুত্বপূর্ণ হিসেবে মনে করছেন আওয়ামী লীগের নেতারা। তাঁরা বলছেন, বৈঠকে নির্বাচনে দলীয় প্রার্থী নির্ধারণের কৌশল, নির্বাচনী ইশতেহার প্রণয়ন, নির্বাচন পরিচালনা কমিটি গঠন এবং সমসাময়িক রাজনৈতিক পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনা হবে।
জানতে চাইলে আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এটা আমাদের অতি গুরুত্বপূর্ণ সভা। এখানে নির্বাচনী পরিচালনা কমিটি করা হবে। সব উপকমিটিগুলোর পূর্ণাঙ্গ রূপ দেওয়া হবে। নির্বাচনী কৌশল চূড়ান্ত করা হবে।’
সরকারের পদত্যাগের দাবিতে গত বছর থেকে আন্দোলন করে আসছে বিএনপি। অন্যদিকে অবাধ, সুষ্ঠু, শান্তিপূর্ণ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রসহ পশ্চিমা দেশগুলোর কূটনীতিকেরা নানাভাবে তৎপর হয়েছেন। আন্দোলন ও কূটনীতিকদের কর্মকাণ্ডে কিছু চাপে পড়েছে আওয়ামী লীগ। এমন পরিস্থিতিতে গত ২৮ অক্টোবর বিএনপির মহাসমাবেশকে কেন্দ্র করে দলটির নেতা-কর্মীদের সঙ্গে পুলিশের হওয়া সংঘর্ষকে অনেকটা শাপেবর বলে দাবি করছেন ক্ষমতাসীন দল। সহিংসতার অভিযোগে এরই মধ্যে দলটির জ্যেষ্ঠ অনেক নেতাকেই গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
বাহাউদ্দিন নাছিম বলেন, ‘নির্বাচনবিরোধী যে শক্তি আছে, তাদের কীভাবে জনগণ থেকে বিচ্ছিন্ন করে ফেলা যায় এবং তাদের প্রতি জনগণের যে ক্ষোভ, ব্যথা, বেদনা সৃষ্টি হয়েছে, তা আমরা আরও বেশি মানুষের মাঝে ছড়িয়ে দেব। এটা নিয়ে আলোচনা হবে।’
আওয়ামী লীগের সূত্রে জানা গেছে, কার্যনির্বাহী কমিটির বৈঠকে সাবেক আমলা, পুলিশ কর্মকর্তা ও রাষ্ট্রদূতদের নিয়ে নির্বাচন পরিচালনা কমিটি করা হবে। এ কমিটির চেয়ারম্যান থাকবেন দলীয় সভাপতি শেখ হাসিনা। এ ছাড়া সদস্য হিসেবে থাকতে পারেন পিএসসির সাবেক চেয়ারম্যান ড. মোহাম্মদ সাদিক, প্রধানমন্ত্রীর সাবেক মুখ্য সচিব আবুল কালাম আজাদ ও কামাল আবদুল নাসের চৌধুরী, সাবেক রাষ্ট্রদূত সোহরাব হোসেন, পুলিশের সাবেক মহাপরিদর্শক (আইজিপি) হাসান মাহমুদ খন্দকার ও ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) সাবেক কমিশনার আছাদুজ্জামান মিয়া। এ ছাড়া শিক্ষাবিদ ও সাবেক কয়েকজন আমলা থাকতে পারেন।
গত তিন নির্বাচনে আওয়ামী লীগের নির্বাচনী পরিচালনা কমিটির কো-চেয়ারম্যান ছিলেন এইচ টি ইমাম। তিনি ২০২১ সালের ৪ মার্চ মারা যান। এরপর পদটিতে কাউকে দায়িত্ব দেওয়া হয়নি। তবে অবসরের পরে চলতি বছরের শুরুর দিকে সর্বশেষ বিদায়ী মন্ত্রিপরিষদ সচিব কবির বিন আনোয়ার দায়িত্ব পাচ্ছেন বলে গুঞ্জন শোনা যায়। কিন্তু অবসরোত্তর ছুটিতে (পিআরএল) থাকায় আইনি ঝামেলা ও বিতর্ক এড়াতে তাঁকে ওই দায়িত্ব দেওয়া হচ্ছে না। তবে কবির বিন আনোয়ার নেতৃত্বে আওয়ামী লীগের নির্বাচনী কার্যক্রমকে ডিজিটালি পরিচালনার জন্য কর্মীদের প্রশিক্ষণ দিচ্ছেন। অন্যদিকে মোহাম্মদ সাদিক, আবুল কালাম আজাদ ও কামাল আবদুল নাসের চৌধুরী একই ব্যাচের কর্মকর্তা হওয়ায় এবার নির্বাচনী কো-চেয়ারম্যানের দায়িত্ব কাউকে দেওয়া না হতে পারে বলে জানা গেছে।
আওয়ামী লীগের নির্বাচনী পরিচালনা কমিটির সঙ্গে কাজ করেন এমন এক কর্মকর্তা আজকের পত্রিকাকে বলেন, বর্তমানে যে তিনজন সাবেক আমলা কাজ করছেন, তাঁদের সবাই একই ব্যাচের। তিনজনের একজনকে কো-চেয়ারম্যানের দায়িত্ব দেওয়া হলে তাঁদের মধ্যে মনোমালিন্য হতে পারে। তাই কাউকে দায়িত্ব না দিয়ে নির্বাচনী পরিচালনা টিম করা হবে; যাতে প্রধানমন্ত্রী চেয়ারম্যান এবং বাকিরা সদস্য হিসেবে থাকবেন।
এদিকে রাজধানীর তেজগাঁওয়ের ঢাকা জেলা আওয়ামী লীগের কার্যালয়ে দলটির নির্বাচনী পরিচালনা কমিটির কার্যালয় করা হয়েছে। দায়িত্বপ্রাপ্ত সদস্যরা এরই মধ্যে একাধিক বৈঠক করেছেন। ১৪-১৫ নভেম্বরের মধ্যে দ্বাদশ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার পরে আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা সেখানে বসবেন বলে একাধিক সূত্র আজকের পত্রিকাকে জানিয়েছেন।
দ্বাদশ জাতীয় নির্বাচনের ক্ষণগণনা শুরু হয়েছে ১ নভেম্বর। এরই মধ্যে সরকারের পদত্যাগ ও নির্দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচনের দাবিতে রাজপথে আন্দোলন জোরদার করেছে বিরোধী বিএনপিসহ সমমনারা। এমন পরিস্থিতিতে নির্বাচন এবং তফসিল ঘোষণা-পরবর্তী বিরোধীদের আন্দোলন মোকাবিলার কৌশল নির্ধারণে বৈঠকে বসছে আওয়ামী লীগ। দলের সভাপতি শেখ হাসিনার সরকারি বাসভবন গণভবনে আজ বৃহস্পতিবার দলটির নীতিনির্ধারণী ফোরাম কার্যনির্বাহী সংসদের বৈঠক হবে।
বৈঠকের বিষয়টি আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেছেন আওয়ামী লীগের উপদপ্তর সম্পাদক সায়েম খান। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বিকেল সাড়ে ৫টা থেকে গণভবনে আমাদের কার্যনির্বাহী কমিটির বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে। এতে সভাপতিত্ব করবেন দলীয় সভাপতি শেখ হাসিনা।’
দ্বাদশ জাতীয় নির্বাচনকে সামনে রেখে আগামী কার্যনির্বাহী কমিটির বৈঠকটাকে খুবই গুরুত্বপূর্ণ হিসেবে মনে করছেন আওয়ামী লীগের নেতারা। তাঁরা বলছেন, বৈঠকে নির্বাচনে দলীয় প্রার্থী নির্ধারণের কৌশল, নির্বাচনী ইশতেহার প্রণয়ন, নির্বাচন পরিচালনা কমিটি গঠন এবং সমসাময়িক রাজনৈতিক পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনা হবে।
জানতে চাইলে আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এটা আমাদের অতি গুরুত্বপূর্ণ সভা। এখানে নির্বাচনী পরিচালনা কমিটি করা হবে। সব উপকমিটিগুলোর পূর্ণাঙ্গ রূপ দেওয়া হবে। নির্বাচনী কৌশল চূড়ান্ত করা হবে।’
সরকারের পদত্যাগের দাবিতে গত বছর থেকে আন্দোলন করে আসছে বিএনপি। অন্যদিকে অবাধ, সুষ্ঠু, শান্তিপূর্ণ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রসহ পশ্চিমা দেশগুলোর কূটনীতিকেরা নানাভাবে তৎপর হয়েছেন। আন্দোলন ও কূটনীতিকদের কর্মকাণ্ডে কিছু চাপে পড়েছে আওয়ামী লীগ। এমন পরিস্থিতিতে গত ২৮ অক্টোবর বিএনপির মহাসমাবেশকে কেন্দ্র করে দলটির নেতা-কর্মীদের সঙ্গে পুলিশের হওয়া সংঘর্ষকে অনেকটা শাপেবর বলে দাবি করছেন ক্ষমতাসীন দল। সহিংসতার অভিযোগে এরই মধ্যে দলটির জ্যেষ্ঠ অনেক নেতাকেই গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
বাহাউদ্দিন নাছিম বলেন, ‘নির্বাচনবিরোধী যে শক্তি আছে, তাদের কীভাবে জনগণ থেকে বিচ্ছিন্ন করে ফেলা যায় এবং তাদের প্রতি জনগণের যে ক্ষোভ, ব্যথা, বেদনা সৃষ্টি হয়েছে, তা আমরা আরও বেশি মানুষের মাঝে ছড়িয়ে দেব। এটা নিয়ে আলোচনা হবে।’
আওয়ামী লীগের সূত্রে জানা গেছে, কার্যনির্বাহী কমিটির বৈঠকে সাবেক আমলা, পুলিশ কর্মকর্তা ও রাষ্ট্রদূতদের নিয়ে নির্বাচন পরিচালনা কমিটি করা হবে। এ কমিটির চেয়ারম্যান থাকবেন দলীয় সভাপতি শেখ হাসিনা। এ ছাড়া সদস্য হিসেবে থাকতে পারেন পিএসসির সাবেক চেয়ারম্যান ড. মোহাম্মদ সাদিক, প্রধানমন্ত্রীর সাবেক মুখ্য সচিব আবুল কালাম আজাদ ও কামাল আবদুল নাসের চৌধুরী, সাবেক রাষ্ট্রদূত সোহরাব হোসেন, পুলিশের সাবেক মহাপরিদর্শক (আইজিপি) হাসান মাহমুদ খন্দকার ও ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) সাবেক কমিশনার আছাদুজ্জামান মিয়া। এ ছাড়া শিক্ষাবিদ ও সাবেক কয়েকজন আমলা থাকতে পারেন।
গত তিন নির্বাচনে আওয়ামী লীগের নির্বাচনী পরিচালনা কমিটির কো-চেয়ারম্যান ছিলেন এইচ টি ইমাম। তিনি ২০২১ সালের ৪ মার্চ মারা যান। এরপর পদটিতে কাউকে দায়িত্ব দেওয়া হয়নি। তবে অবসরের পরে চলতি বছরের শুরুর দিকে সর্বশেষ বিদায়ী মন্ত্রিপরিষদ সচিব কবির বিন আনোয়ার দায়িত্ব পাচ্ছেন বলে গুঞ্জন শোনা যায়। কিন্তু অবসরোত্তর ছুটিতে (পিআরএল) থাকায় আইনি ঝামেলা ও বিতর্ক এড়াতে তাঁকে ওই দায়িত্ব দেওয়া হচ্ছে না। তবে কবির বিন আনোয়ার নেতৃত্বে আওয়ামী লীগের নির্বাচনী কার্যক্রমকে ডিজিটালি পরিচালনার জন্য কর্মীদের প্রশিক্ষণ দিচ্ছেন। অন্যদিকে মোহাম্মদ সাদিক, আবুল কালাম আজাদ ও কামাল আবদুল নাসের চৌধুরী একই ব্যাচের কর্মকর্তা হওয়ায় এবার নির্বাচনী কো-চেয়ারম্যানের দায়িত্ব কাউকে দেওয়া না হতে পারে বলে জানা গেছে।
আওয়ামী লীগের নির্বাচনী পরিচালনা কমিটির সঙ্গে কাজ করেন এমন এক কর্মকর্তা আজকের পত্রিকাকে বলেন, বর্তমানে যে তিনজন সাবেক আমলা কাজ করছেন, তাঁদের সবাই একই ব্যাচের। তিনজনের একজনকে কো-চেয়ারম্যানের দায়িত্ব দেওয়া হলে তাঁদের মধ্যে মনোমালিন্য হতে পারে। তাই কাউকে দায়িত্ব না দিয়ে নির্বাচনী পরিচালনা টিম করা হবে; যাতে প্রধানমন্ত্রী চেয়ারম্যান এবং বাকিরা সদস্য হিসেবে থাকবেন।
এদিকে রাজধানীর তেজগাঁওয়ের ঢাকা জেলা আওয়ামী লীগের কার্যালয়ে দলটির নির্বাচনী পরিচালনা কমিটির কার্যালয় করা হয়েছে। দায়িত্বপ্রাপ্ত সদস্যরা এরই মধ্যে একাধিক বৈঠক করেছেন। ১৪-১৫ নভেম্বরের মধ্যে দ্বাদশ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার পরে আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা সেখানে বসবেন বলে একাধিক সূত্র আজকের পত্রিকাকে জানিয়েছেন।
ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
১১ ঘণ্টা আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
১২ ঘণ্টা আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
১২ ঘণ্টা আগেসপ্তাহখানেক আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে অনেকের ওয়াল বিষাদময় হয়ে উঠেছিল ফুলের মতো ছোট্ট শিশু মুনতাহাকে হত্যার ঘটনায়। ৫ বছর বয়সী সিলেটের এই শিশুকে অপহরণের পর হত্যা করে লাশ গুম করতে ডোবায় ফেলে রাখা হয়েছিল। প্রতিবেশী গৃহশিক্ষকের পরিকল্পনায় অপহরণের পর তাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়...
১৩ ঘণ্টা আগে