মাসুদুর রহমান মাসুদ, ঝিকরগাছা
অনুকূল আবহাওয়া, রোগবালাই ও পোকামাকড়ের খুব বেশি আক্রমণ না থাকায় চলতি বছর ঝিকরগাছায় বোরো-ইরি ধানের ভালো ফলনের আশা করছেন কৃষকেরা।
এ বছর আবহাওয়া অনুকূলে থাকায় বোরো ধান চাষে কৃষকের বেগ পেতে হয়নি। বিশেষ করে রোগবালাই ও পোকার আক্রমণ একেবারে কম ছিল। তাই ফলন অন্যান্য বছরের চেয়ে অনেক বেশি হবে বলে আশা করছেন কৃষকেরা।
সব ঠিকঠাক থাকলে সপ্তাহ দুয়েক পরে কৃষক বোরো-ইরি ধানখেতে কাঁচি দেবেন।
উপজেলার মাঠজুড়ে শুধুই ধান খেত। দক্ষিণা বাতাসে ধানের সবুজ শিষ শণ শণ শব্দে যেন কৃষকের হাতছানি দিয়ে ডাকছে। এ অবস্থায় বোরো ইরি ধানের সবুজ শিষে যেন দুলছে কৃষকের সোনালি স্বপ্ন।
উপজেলা কৃষি অধিদপ্তরের হিসাব মতে, উপজেলায় এ বছর বোরো-ইরি ধান চাষের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছিল ১৮ হাজার ২০০ হেক্টর জমি। চাষ হয়েছে ১৮ হাজার ৮৫০ হেক্টর জমিতে। গত বছরের চেয়ে চলতি মৌসুমে ৯০০ হেক্টর জমিতে বেশি চাষ হয়েছে। এর মধ্যে ১৭ হাজার ১৭৫ হেক্টর জমিতে উচ্চফলনশীল (উফশী), যার মধ্যে ব্রি ধান-৪৯ চার হাজার ৪০০ হেক্টর, বিনা-৭ এক হাজার ৪০০ হেক্টর, স্বর্ণা ৭ হাজার ২০০ হেক্টর ও প্রতীক ৩ হাজার ৬০০ হেক্টর এবং এক হাজার ৬৭৫ হেক্টর জমিতে হাইব্রিড জাতের ধান চাষ হয়েছে। আরো কয়েক রকমের মোট ও চিকন জাতের ধানের চাষও হয়েছে কম-বেশি।
চাষের মতো ফলনেও লক্ষ্যমাত্রা ছাড়াবে বলে আশাবাদী কৃষকেরা। তবে কৃষকের আঙিনায় এই ধান উঠলে কাঙ্ক্ষিত দাম পেলে কৃষকের স্বপ্ন সোনালি হয়ে উঠবেন-এমনটি আশা করেছেন সবাই।
সরেজমিনে কথা হয় উপজেলার নিবাসখোল ইউনিয়নের বল্লা গ্রামের বোরোধান চাষি জিন্নাত আলীর সঙ্গে। তিনি বলেন, ‘এ বছর ৬ বিঘা জমিতে বোরো ধান চাষ করেছি। এর মধ্যে ৫ বিঘা হাইব্রিড ও এক বিঘা উচ্চফলনশীল (উফশী) ধান। এ বছর প্রতি বিঘা বোরো চাষে অন্য বছরের চেয়ে খরচ একটু বেশি হয়েছ। কৃষি উপকরণের দাম বেড়ে যাওয়ায়। তবে এ বছর আবহাওয়া অনুকূল থাকায় রাসায়নিক সার কম লেগেছে, পোকামাকড় ও রোগবালাই অনেকটা নেই বললেই চলে।’
বারবাকপুর গ্রামের আজিজুর রহমান বলেন, ‘আবহাওয়া অনুকূলে থাকলে সপ্তাহ দুয়েক পর ধান কাটব।’
উপজেলার নওয়ালী গ্রামের দিনমজুর বিল্লাল হোসেন বলেন, ‘২৮ শতক জমি বর্গা নিয়ে ব্রি-২৮ জাতের বোরো ইরি ধানের চাষ করেছি।’
আজিজুর রহমান আরও বলেন, ‘ভালোভাবে ধান ঘরে তুলতে পারলে সারা বছর খেতে পারব। নিজের পরিশ্রম ও কিছু গচ্ছিত টাকায় এ ধান চাষ করেছি। এখন সব স্বপ্ন ওই ধান খেতে নিয়ে।’
ঝিকরগাছা উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মাসুদ হোসেন পলাশ বলেন, ‘চলতি বছর আবহাওয়া বোরো ইরি চাষের উপযোগী। শেষ পর্যন্ত প্রাকৃতিক কোনো দুর্যোগ না হলে বোরোর ফলন আগের রেকর্ড ছাড়িয়ে যাবে।’
অনুকূল আবহাওয়া, রোগবালাই ও পোকামাকড়ের খুব বেশি আক্রমণ না থাকায় চলতি বছর ঝিকরগাছায় বোরো-ইরি ধানের ভালো ফলনের আশা করছেন কৃষকেরা।
এ বছর আবহাওয়া অনুকূলে থাকায় বোরো ধান চাষে কৃষকের বেগ পেতে হয়নি। বিশেষ করে রোগবালাই ও পোকার আক্রমণ একেবারে কম ছিল। তাই ফলন অন্যান্য বছরের চেয়ে অনেক বেশি হবে বলে আশা করছেন কৃষকেরা।
সব ঠিকঠাক থাকলে সপ্তাহ দুয়েক পরে কৃষক বোরো-ইরি ধানখেতে কাঁচি দেবেন।
উপজেলার মাঠজুড়ে শুধুই ধান খেত। দক্ষিণা বাতাসে ধানের সবুজ শিষ শণ শণ শব্দে যেন কৃষকের হাতছানি দিয়ে ডাকছে। এ অবস্থায় বোরো ইরি ধানের সবুজ শিষে যেন দুলছে কৃষকের সোনালি স্বপ্ন।
উপজেলা কৃষি অধিদপ্তরের হিসাব মতে, উপজেলায় এ বছর বোরো-ইরি ধান চাষের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছিল ১৮ হাজার ২০০ হেক্টর জমি। চাষ হয়েছে ১৮ হাজার ৮৫০ হেক্টর জমিতে। গত বছরের চেয়ে চলতি মৌসুমে ৯০০ হেক্টর জমিতে বেশি চাষ হয়েছে। এর মধ্যে ১৭ হাজার ১৭৫ হেক্টর জমিতে উচ্চফলনশীল (উফশী), যার মধ্যে ব্রি ধান-৪৯ চার হাজার ৪০০ হেক্টর, বিনা-৭ এক হাজার ৪০০ হেক্টর, স্বর্ণা ৭ হাজার ২০০ হেক্টর ও প্রতীক ৩ হাজার ৬০০ হেক্টর এবং এক হাজার ৬৭৫ হেক্টর জমিতে হাইব্রিড জাতের ধান চাষ হয়েছে। আরো কয়েক রকমের মোট ও চিকন জাতের ধানের চাষও হয়েছে কম-বেশি।
চাষের মতো ফলনেও লক্ষ্যমাত্রা ছাড়াবে বলে আশাবাদী কৃষকেরা। তবে কৃষকের আঙিনায় এই ধান উঠলে কাঙ্ক্ষিত দাম পেলে কৃষকের স্বপ্ন সোনালি হয়ে উঠবেন-এমনটি আশা করেছেন সবাই।
সরেজমিনে কথা হয় উপজেলার নিবাসখোল ইউনিয়নের বল্লা গ্রামের বোরোধান চাষি জিন্নাত আলীর সঙ্গে। তিনি বলেন, ‘এ বছর ৬ বিঘা জমিতে বোরো ধান চাষ করেছি। এর মধ্যে ৫ বিঘা হাইব্রিড ও এক বিঘা উচ্চফলনশীল (উফশী) ধান। এ বছর প্রতি বিঘা বোরো চাষে অন্য বছরের চেয়ে খরচ একটু বেশি হয়েছ। কৃষি উপকরণের দাম বেড়ে যাওয়ায়। তবে এ বছর আবহাওয়া অনুকূল থাকায় রাসায়নিক সার কম লেগেছে, পোকামাকড় ও রোগবালাই অনেকটা নেই বললেই চলে।’
বারবাকপুর গ্রামের আজিজুর রহমান বলেন, ‘আবহাওয়া অনুকূলে থাকলে সপ্তাহ দুয়েক পর ধান কাটব।’
উপজেলার নওয়ালী গ্রামের দিনমজুর বিল্লাল হোসেন বলেন, ‘২৮ শতক জমি বর্গা নিয়ে ব্রি-২৮ জাতের বোরো ইরি ধানের চাষ করেছি।’
আজিজুর রহমান আরও বলেন, ‘ভালোভাবে ধান ঘরে তুলতে পারলে সারা বছর খেতে পারব। নিজের পরিশ্রম ও কিছু গচ্ছিত টাকায় এ ধান চাষ করেছি। এখন সব স্বপ্ন ওই ধান খেতে নিয়ে।’
ঝিকরগাছা উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মাসুদ হোসেন পলাশ বলেন, ‘চলতি বছর আবহাওয়া বোরো ইরি চাষের উপযোগী। শেষ পর্যন্ত প্রাকৃতিক কোনো দুর্যোগ না হলে বোরোর ফলন আগের রেকর্ড ছাড়িয়ে যাবে।’
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
২ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৫ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৫ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৯ দিন আগে